নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পানি নীতি চাই _______টেকসই পানি উত্তোলন সুনিশ্চিত হোক।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৮




পানির অপর নাম জীবন। ইহাতে কাহারো কোন সন্দেহ নেই। অবকাঠামো নির্মাণে এর উপস্থিতি আবশ্যক। কৃষিতে শিল্প কারখানায় , বিদ্যুৎ উৎপাদনে এমনকি যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায়। শিল্প কারখানায় আবশ্যক পানি সরবরাহ হচ্ছে ভূগর্ভস্থ পানির আধার থেকে অবশ্যই সেগুলোর উৎপত্তি প্রাকৃতিক ভাবেই । আবার নদীর তীরে পরিবহনের সুবিধার কথা বিবেচনায় গড়ে ওঠা শিল্প কারখানা অনায়াসে তাদের রাসায়নিক বর্জ্য নদীর বুকে ভাসিয়ে দিচ্ছে। কতটা অকৃতজ্ঞ আমরা!!

ভূগর্ভস্থ পানি কী অসীম আধার ? কখ্খনো নয়। তবে এরও একটি চক্র আছে। সহজ উদাহরণ বৃষ্টি হয়ে শুধু নদী নালা ভরে ওঠে না ভরে ওঠে ভূগর্ভস্থ বালু আর কাদার স্তর । বালুস্তর থেকে আমরা পানি উত্তোলন করি। কাদার স্তর থেকে করা যায় না। তবু কাদা আবার ইঞ্জিনিয়ারদের মাথা ব্যথার অথবা কর্মপরিকল্পনার ভাইটাল ইস্যু । প্রচণ্ড খরতাপে এগুলো শুষ্ক হয় আবার বৃষ্টিতে আর্দ্র হয়ে ওঠে সঙ্কুচন প্রসারণের খেলায় অবকাঠামো গুলোকে অনিশ্চিত অবস্থায় ফেলে দেয়। সেটা এই পোস্টের লক্ষ্য নয়। লক্ষ্য হলো খাবার পানি।

আমরা নদীর বুকে আবর্জনা রাসায়নিক পদার্থ ভাসিয়ে দিয়ে নাকে সরষের তেল দিয়ে ঘুমাই । আমাদেরর কী একটুও ভাবা উচিত নয়? নদীতে কত প্রাণীর বাস; মাছের বাস । তাদের কী অবস্থা? তারা যদি বিষাক্ত জিনিস খায় তাহলে কী আমরা তাদের খেয়ে বিষ খেয়ে নিচ্ছি না ? আমাদের জীবন নাশ করছি না?

নদীর পানির কিছু অংশ ভূগর্ভস্থ পানির আধারে জমা হচ্ছে কিছু যাচ্ছে সাগরে আর কিছু বাষ্প হয়ে আকাশে বৃষ্টির ঘটাবার মেঘ হয়ে । সেটা আজকের লেখার প্রতিপাদ্য নয়। আমি বলছি আমাদের বেঁচে থাকার কথা। আমাদের সুপেয় পানির কথা। জীবনের কথা ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা; তাদের নিরাপদ আবাস সুনিশ্চিত করার কথা।

জীবনের প্রথম মৌলিক চাহিদা পানি তার কথা। যখন জানলাম ঢাকা মহানগরীর ভূআভ্যন্তরীণ পানির প্রথম স্তরের পানি আমরা শেষ করে ফেলেছি, ২য় স্তরের পানি আমরা ব্যবহার করছি উল্লেখ্য যে অপচয় ও করছি নির্বোধের মতো। আর ঢাকা ওয়াসার পরিকল্পনা আগামীতে পানির ৭০ ভাগ পানির সরবরাহ করা হবে নদী থেকে। কখনো কী আমরা ভেবেছি আমাদের চারদিকে ঘিরে থাকা নদীগুলোর কথা? কতটা দূষণ দূর্গন্ধ বুকে নিয়ে তারা সতত প্রবাহিত। আরো গভীরে গেলে তাদের উৎসের কথা; নদী চুক্তি ;নদীর আন্ত সংযোগের কথা। তথ্য উপাত্তের বিশ্লেষণে আজ যাচ্ছি না আমি। বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ধলেশ্বরী নদীর তীরে আমরা অযৌক্তিক ভাবে গড়ে তুলছি শিল্প কারখানা উৎপাদ সহজে বাজার জাত করার জন্য অথচ নদীগুলো বিষাক্ত হয়ে ওঠছে মাছ মরে ভেসে ওঠছে আর আমরা মাছ মারার উৎসবে মেতে উঠেছি।

একবারও ভাবছি না এসব নদীতে অসংখ্য পাঙ্গাস ছেড়ে নদী দূষণ প্রশমনের কথা। আমাদের দেশে সুপেয় পানির প্রাপ্যতা অনেক বেশি। ভাবুন তো যে দেশে খরা মরুভূমি তাদের কথা। গভীর ভাবে ভাবলে ভূগর্ভস্থ পানি সারা পৃথিবীর; কোনো দেশের নয়। সেই বিবেচনায় ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করা বলতে গেলে অনুচিত। সম্পদের বিবেচনায় পানি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ । আর তাই পানি নীতি সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দাবি।

সারা দেশে ভূগর্ভস্থ পানির ভৌতরাসায়নিক গুণাগুণ তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে এলাকাভেদে নিরাপদ পানি সংগ্রহের টেকসই মাত্রা নির্ধারণ করা উচিৎ। দেশের টেকসই উন্নয়ন করতে হলে সর্বাগ্রে ভূগর্ভস্থ পানি ও উন্মুক্ত জলাধার নীতি প্রেক্ষিতপ্লানে অন্তর্ভূক্ত করা উচিৎ । এমডিজি বাস্তবায়নেও লাগসই সুস্পষ্ট পানি নীতি আবশ্যক। বৃহত্তর ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি মানুষের বাস। তাদের নাগরিক অধিকারের প্রথম অধিকার নিরাপদ সুপেয় পানি। সেটা নিশ্চিত করতে হলে বুড়িগঙ্গা তুরাগ ধলেশ্বরী নদীর পানি দূষণ রোধ করতে হবে।

ঢাকা মহানগরীর বুকে অধিকাংশ এলাকায় সিমেন্ট সিলিঙ হয়ে যাওয়াতে পানির উলম্ব প্রবাহ বিঘ্ন হয় । ভূগর্ভস্থ প্রবেশের স্তরে পানি প্রবেশ করতে পারে না। অধিকাংশ বৃষ্টির পানি সরাসরি নদীতে গিয়ে পড়ে বর্ষার সময় কৃত্রিম জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। মানুষের যাতায়াতের বিঘ্ন ঘটে। নগরজীবন বিবর্যস্ত হয়‌ । নদীর দূষিত পানিতে মিশে দূষিত হয়ে যায়। সেখান থেকে দুর্গন্ধ যুক্ত পানি ভূঅভ্যন্তরে প্রবেশ করে । আর এভাবেই শুধু নদী জলাধারের পানি নয় ভূগর্ভস্থ পানিও দূষণের শিকার হয়। আমরা নিশ্চিন্তে দূষিত পানি পান করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করি। তাই এখনি সময় পানি বিষয়ে ভাবনার। একটি পানি নীতি প্রণয়ন করা উচিৎ। মনে রাখবেন ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের আওতার বাহিরে নয় । যদিও এর দূষণের মাত্রা সারফেস ওয়াটারের তুলনায় অনেক কম ফলে পানির গুণাগুণ শ্রেয়তরো ।

প্রত্যেকটি শিল্প কারখানায় দূষিত পানি বিশোধন প্লান্ট স্থাপন আইনের মাধ্যমে সুনিশ্চিত করা দরকার। যেসব শিল্প কারখানায় এটা থাকবে না সেটা বন্ধ করতে হবে দেশের স্বার্থে দশের স্বার্থে লাগসই উন্নয়ন নিশ্চিৎ করতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রফেসর ডঃ কাজি মতিন আহমেদ একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ভূরসায়ন ও পানি বিশেষজ্ঞ। এ বিষয়ে স্যারের অনেক গবেষণা আছে। আরও আছেন শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ডঃ কামরুল হাসান যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতম হাইড্রোজিওলজিস্ট তারও বিশাল জ্ঞানভান্ডার। আমার অত্যন্ত স্নেহাস্পদ ড. মাহফুজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক অত্যন্ত মেধাবী এবং একজন দূর্দান্ত গ্রাউন্ড ওয়াটার মডেলিং এক্সার্ট। এছাড়াও বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপের ভূরসায়ন ও পানি সম্পদ শাখা রয়েছে যার শাখা প্রধান পরিচালক (ভূতত্ত্ব ) জনাব আলী আকবর । এছাড়াও বুয়েটসহ প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে রিসোর্স পারসন; ডিপিএইচ ই , বাংলাদেশ ওয়াটার বোর্ড, আইডব্লিউএম, জাইকা , গ্রাউন্ড ওয়াটার রিলিফ প্রভৃতি। এসব সংস্থার রিসোর্স পারসনের সমন্বয়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের গ্রাউন্ড ওয়াটার রিলিফ বিষয়ক মডেলিঙ গুরুত্বের দাবি রাখে। টেকসই পানি নীতি ছাড়া টেকসই উন্নয়ন অসম্ভব । তাই বাঁচতে হলে জানতে হবে। অবাধ জ্ঞান প্রবাহ থাকতে হবে। মুক্তচিন্তার বিকাশই পারে আমাদের উন্নয়ন সুনিশ্চিত করতে।

সামহোয়্যারইনব্লগ মুক্তমনাদের অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। দেশপ্রেমিকদের তালিকা করলে প্রথম দিকের সবগুলো স্থান ব্লগাররা দখল করবেন এটাই আমার বিশ্বাস। না হলে এতো কবিতা হতো না গল্প হতো না ক্যাওয়াচ হতো না। আমার, তোমার, আমাদের সকলের উপস্থিতিতে ব্লগ ডে সফল হোক ;পানি নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন হোক দেশের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।


মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা কি রাগ করে লিখলেন নাকি??

প্যারা প্যারা লিখলে পোষ্ট টি বেশি ভালো হতো।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে এবং পাঠে অশেষ কৃতজ্ঞতা । কিঞ্চিত পরিবর্তন সাধিত হয়েছে । প্যারা প্যারা করা হয়েছে।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রাজীব নূর মুঠোফোনে লেখা পোস্ট। অলস সময়ের সদ্ব্যবহার বলতে পারেন। এখানে রাগের কোন কারবার নেই।

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৬

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা…….. কবি ভাই, আমারো ধারনা ব্লগাররাই সব দেশপ্রেমিকের স্থান দখল করবে। তারপর কোনদিন আমরা ক্ষমতায় আসলে ওদের লিখার ধরন দেখে দেখে মন্ত্রীত্ব দেয়া হবে ;)

ভাইরে, দেশ এখন সমস্যার সমুদ্রে হাবুডুবু খাচ্ছে। কোনটা ছাইড়া কোনটার সমাধান করবেন :( । একটা ধরবেন আরেকটা দেখবেন আপনারে ভাসায়ে নিয়ে যাচ্ছে...। যাহোক, পানির অপর নাম জীবন, এইটা বোধহয় সবার প্রথ্থমেই শুরু করার দরকার।

ব্লগ ডে সফল হোক। শায়মা যেহেতু কনফার্ম করেছে যাবে তাহলে আরো কিছু চমক থাকবে আশা করি। শায়মা মানেইতো চমক…….. B:-/

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হ্যা সোহানী আপু নেট থেকে ডাউন লোড হওয়ার পথে । এন্ড শি ইজ ইন দা রাইট ট্র্যাক । বাস্তবে আমরা ব্লগ ডে প্রোগ্রামে অনেক কাছের মানুষ হয়ে য়ায় । করাও দোষারোপ করি না । শুধু্ই ভালোবাসি । জীবনটা ধন্য মনে হয় আমরা সবাই যে দেশপ্রেমিক দেশের মঙগলের জন্য নিবেদিত । তাই আমরা সত্য প্রকাশে পরোয়া করি না । সবার আগে দেশ দেশমাতৃকা বাংলা ভাষা । দেশের জনগন ।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রত্যেক টি শিল্প কারখানায় দূষিত পানি বিশোধন প্লান্ট স্থাপন আইনের মাধ্যমে সুনিশ্চিত করা দরকার। যেসব শিল্প কারখানায় এটা থাকবে না সেটা বন্ধ করতে হবে।
আর সেই সাথে -

ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করা কমিয়ে বৃষ্টির পানি ধরে রিজার্ভ ট্যানক ভরে ব্যাবহার করা উচিত।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ বলেছেন ঢঙ্গীমনি কি করে দেখার আগ্রহ আছে। আশা করি আপনিও উপস্থিত থাকবেন। আমার সকল ব্লগার মিলে উৎসব মুখর পরিবেশে ব্লগ ডে পারবো সোহানি আপু।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী আপনি যৌক্তিক বিষয় তুলে ধরেছেন। আশা করছি এরকম আরো সুপরামর্শ আসবে এই পোস্টে যা হয়ত একটি দিকনির্দেশনা দাঁড় করিয়ে দিতে সক্ষম হবে।

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৮

শের শায়রী বলেছেন: প্যারা করে দিও পড়তে আরাম হয়। স্যারদের নাম দেখে ভার্সিটি জীবনে ফিরে গেলাম।।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দিলাম। আসলে কামুরুল হাসান স্যার আর মতিন স্যার এতো বেশি স্নেহ করেন আমাকে ভুলি কীভাবে?

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩০

মা.হাসান বলেছেন: আপনি অকবিতা লেখায় অনেক ধন্যবাদ।
বর্তমানে যে অবস্থা এর পিছনে রাজনীতিবিদদের অপশাসন দায়ী। পন্ডিত ব্যক্তিরা পথ বাতলে দিতে পারেন, সে পথে চলতে বাধ্য করার ক্ষমতাতো ওনাদের নেই।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা । অনেকে সত্য বলার সাহস পায়না । নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত ।

৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রাজীব নূর মুঠোফোনে লেখা পোস্ট। অলস সময়ের সদ্ব্যবহার বলতে পারেন। এখানে রাগের কোন কারবার নেই।

মোবাইলে টাইপ করা আসলেই অনেক কষ্টকর।

১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

নেক্সাস বলেছেন: দারুন একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন সেলিম ভাই। কিন্তু কে শুনে কার কথা?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সেটাই দুঃখজনক । মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কি এটা বুঝবেন না । কত সহজ ভাষায় লেখা।

১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শের শায়েরী ভাই তাহলে তো আপনি অনেক বেশি চেনা। সবচেয়ে অবাক হয়ে ছিলাম মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে আপনাকে প্লেনের সহযাত্রী হিসেবে পেয়ে। তখন মনে হয়েছিল পৃথিবীটা কত ছোট। ল্যাপটপ এ বসে ঠিক করে দিবো। কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা।

১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কবি যখন কবিতা ছেড়ে প্রতিবাদের কলম তুলে নেন তখন সেটা নিছকই কলম থাকে না, হয়ে ওঠে তলোয়ার। আর ব্লগের পরিভাষায় হয়ে ওঠে যথার্থ বাঁধ ভাঙার আওয়াজ।
ব্লগ ডেতে সর্বাধিক উপস্থিতিতে দিনটি ঝলমলে হয়ে উঠুক। একইসঙ্গে পানি প্রকল্পের সঠিক প্রণয়ন ও পরিকল্পনার সার্বিক উন্নয়নে দেশ সমৃদ্ধ হয়ে উঠুক।

শুভকামনা জানবেন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা ।নিরন্তর শুভকামনা ।

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: গত শতাব্দীতে এবং এই শতাব্দীতেও তেলের জন্য যুদ্ধ হইয়াছে , সামনে পানির জন্য যুদ্ধ হইবে।আমাদের পানির উৎস নাই। এখনই সচেতন না হইলে বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী !

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ কমেন্ট । বৃষ্টির পানি জমিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা ঢাকা শহরের নাই সেক্ষেত্রে ভূমির অভ্যন্তরে মজুদ গড়ে তোলা যেতে পারে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.