নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবার তবে ছুটি !!!!

১২ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪



এবার তবে ছুটি
এবার যেতে হবে যে
সবাই যেভাবে যায় ঠিক সেভাবে।

এবার যেতে হবে অনুভূতির পাহাড়ে— অরণ্যে— সাগরে
এবার যেতে হবে নগর ছেড়ে— গ্রামে
যেখানে থাকেন আমার মা,
যে পথে চেয়ে থাকেন আমার প্রতীক্ষায়
যেখানে সরলতা বিশ্বাস মিশে থাকে
মানুষের চোখে মুখে সবুজে শ্যামলে।

এবার যেতে হবে গ্রামের পথে ফিরে
যেখানে সোঁদা মাটির গন্ধ
এবার তবে হবে আনন্দ ছুটি বিনোদনে
হতে পারে তা ক্ষণিকের—হোক
তবু নিত্যদিনের কাব্য চর্চায় পড়বে না ছেদ চিহ্ন কোন।

তুমিও সাথে যাবে মোর কবিতা চর্চায় মগজে মননে স্নায়ূতে অস্থি মজ্জায়
প্রতিটি নিশিথে জুনাকিরা আলো জ্বেলে দেবে
দিনের বেলা সঙ্গী হবে উদাসী পাখির কলতান
ছায়া দিবে বৃক্ষ তৃষিত অন্তরীক্ষে নাচিবে প্রজাপতি
যে গ্রামে নদী নেই গৌণ হয়ে গেছে
ক্রমাগত মানুষের অবহেলায় ।

হয়তো তোমার সাথে কথা হবে না কিছুদিন,
চোখে চোখ রেখে হয়তো দীর্ঘতর বিচ্ছেদ এ যে ক্ষনিকের
তবু তৃতীয় চক্ষু থাকে খোলা,
করোনায় লকডাউন ভেঙে গেলে কোথা
এখন আর সহসা ফেরা হয় না এই ব্লগে মিলন মেলায়..
এখনতো অনেকেই চলে যায় মরণে হয় চিরো প্রস্থান এই চরাচরে,
করোনা বিভীষিকায় প্রচন্ড শ্বাসকষ্টে অক্সিজেনের অভাবে
আমরা কেউ মুক্ত নই কোভিড নাইনটিনের কড়াল গ্রাস থেকে।

হয়তো কেহ আসেনাকো ফিরে আর এইতো জগতের রীতি
তুমি তো অক্সিজেনতুল্য মম কাব্য সমগ্রে সুখবিতান
এবার তবে হবে ছুটি আনন্দ অনুভবে।

আমাদের হাসি খেলায় পড়বে দীর্ঘ ছেদ চিহ্ন যেখানে তারার মেলা রাশি রাশি।

এবার পাবে না আর বিরহভার জীবন যখন এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপ
স্বাস্থ্যবিধি মেনে করোনা প্রতিরোধে করোনার সাড়াশি আক্রমনে
নগরী যখন এক মরণ উপত্যকা্ ।

মাত্রতো কটা দিন
তুমি দেখে নিও—
গ্রামে ফিরে গেলেও
ছুটি হবে না মম অন্তরতমা অবশেষে . দুজনার পঁই পঁই প্রেমে।

ভালোবাসা যে চলে নদীর মতো জলে আঁকাবাঁকা পথে নীরবে
নেই তার অবসর কোন্ ।

প্রেমের উত্তাপ
আগ্নেযগিরির লাভার মতো
বুকে যেন উত্তপ্ত ম্যাগমা হৃদপিণ্ড;
সযতনে রাখা আছে প্রিয়তম হৃদস্পন্দনসমুহ,
ঢাকা পড়ে আছে যেন আভরণে অরণ্যে পাহাড়ে
উদগীরণ হলে হবে হউক।

হয়তো অদ্ভুত শূণ্যতা ফাঁকা ফাঁকা কুসুম কুসুম প্রেমানুভূতি
মেকি শালীন পোষাকে মুড়ে থাকে ঢেকে যায় আবেগ অনুভূতি
পাছে কেহ কিছু যদি বলে— ভেবে।

এবার তবে আমাদের হবে ছুটি লোকচক্ষের আড়ালে
অন্তরালে প্রেমে তাড়িত যেন এক বিবাগি জীবন
আহত শালিকের মতো ডানা ঝাপটায় শুধু
আকড়ে ধরে প্রত্যাশার খড়কুটো
উড়েনা উন্মুক্ত অনন্ত আকাশে।
আহত শালিকের ডানায় হতে পারে সমব্যথি সবে।

একদিন ছুটি তুমি পাবে আনন্দ অনুভবে
ধরেছো কলম তোমার হাতে
এই লও কলম, সসম্ভ্রমে ডায়েরিতে লিখে ফেল
গ্রেফতারি পরোয়ানা অনন্ত প্রেমে বাহুবন্ধনে
একনিমিষেই তুমি পাবে বহু কাঙ্ক্ষিত অমূল্য যৌবন সুধা
কামনার দ্রাক্ষাজল তুমি লিখবে…

সেখান থেকে পাবে নাকো আর— নিস্তার
মরণের আগে . অপসরা লিখো হে কবিতা
অনুরাগে বিনয়ে—

আমাদের দুজনার পঁই পঁই প্রেম যেন অবিনশ্বর, নশ্বর এই চরাচরে
আষাঢ় শ্রাবন বৃষ্টির নূপুর পড়ে।

শত কর্মব্যস্ততা মাঝে তুমি ছুটি পাবে মিলনের,
বিরহেরতো অনুযোগের শেষ নেই
চলো দুজনে মিলে এঁকে দিই তাতে সুদীর্ঘ বিরাম চিহ্ন
যান্ত্রিক চারদেয়ালে বন্দী নগরজীবন থেকে।

দুঃখ গ্লানি করোনা জীবানু আঁচড়ে ঝেড়ে ফেলে দিবো
কিশোরির মাথা থেকে উঁকুনের মত অব্যর্থ চিরুনি দিয়ে

রাতের ভেতরে ঢুকে যাবে দিন গোধূলীর আলো মেখেে
আর আমি তোমার অনুভূতির ভেতর সম্ভাবনার . পথে


এবার তবে ছুটি হবে শ্রান্তির উষ্মালাগা ক্লান্ত রবির প্রস্থানে
রাত্রি নিশিথে ক্লান্তি হননের মিলনমন্ত্র জয়গানে..


উৎসর্গঃ সুপ্রিয় কবি শায়মা হক





মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১০

কামাল১৮ বলেছেন: মায়ের কাছে যাবার আনন্দই আলাদা।কতোদিন দেখিনা মাকে।

১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্যি মায়ের তুলনা মা। পৃথিবীর বুকে প্রিয়তম মুখ মা বাবা । তাদের দর্শন ইবাদত সম। কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা ।

২| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২৯

নজসু বলেছেন:




অনবদ্য।

১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:



ছবিটা পল্লী কবির প্রিয় একটা নদীর । একটা ছবিতে পল্লী কবির বাড়িতে কোকিল পাখি

৩| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৪

ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো।

১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

পল্লী কবির বাড়িতে

কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বাহ বাহ বাহ। অসাধারণ।

১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:


পল্লী কবির বাড়িতে পল্লী কবির স্মৃতি বিজড়িত সৃষ্টি সুধা


কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৯

জটিল ভাই বলেছেন:
কবিতা অসাধারণ! শ্যামাপির কি ভাগ্য!! হিংসে হয় :)

১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩৪

প্রিন্স ঠাকুর বলেছেন: ভাল লাগল।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর কথামালা।‌
শুভকামনা প্রিয় কবিবরকে।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:০০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এখন ছুটি নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ছুটির আমেজ এখন ফিকে হয়ে গেছে।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্যি তাই। তবু নিতে হয় ছুটি অনন্ত প্রেমে ।


কমেন্টে েএবং পাঠে ানেক ধন্যবাদ্ নিরন্তর শুভকামনা ।

৯| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমি কবিতা পড়ি কম- বুঝি আরো কম।

এ যাবত আপনার যতগুলো কবিতা পড়েছি- তার মধ্যে অন্যতম সেরা এটা।

@ কবি শায়মা হক দারুন ভাগ্যবতী

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:




চমৎকার কমেন্টে অনুপ্রানিত্ । পল্লী কবির জাদুঘর বাড়ির কিছু অমূল্য ছবি ।

কবি শায়মা সুন্দর কবিতা লিখতে পারেন্ । আশা করি তিনি আরও কবিতা লিখবেন্ । নতুন নতুন কবিতা শায়মা নিক থেকে ।

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:১৪

স্প্যানকড বলেছেন: কিসের ছুটি? কোন ছুটি নাই ! আপনাকে আরও বেশী বেশী চাই। লিখতে থাকুন যতদূর পারা যায়। ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকুন।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:


কবি পত্নী ও কবি।


কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ্ । নিরন্তর শুভকামনা ।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: আমার আব্বা বলেছিলেন; কবি জসিমউদ্দিন একবার নাকি বেশ অনেকদিন বাদে প্রবাস বাস করে নিজের গ্রামে ফিরে আসলেন, তখন নাকি তিনি হেটে বাড়িতে ফিরে যাবার পথে তার ছেলেবেলার স্মৃতির সাথে জড়িত যত গাছ চলার পথে পড়েছিল সবগুলোকে জড়িয়ে ধরে হাউ মাউ করে কেঁদেছিলেন!
স্টিমারে করে পদ্মার পাড় দিয়ে যাবার সময়ে ( গোয়ালন্দের নিকটবর্তী) পদ্মার পাড়ে ডুরে শাড়ি পড়া এক কিশোরি বুধুকে অজানার উদ্দেশয়ে উদাস চোখে তাকিয়ে থাকতে দেখে নাকি তিনি তার সেই বিখ্যাত গীত রচনা করেছিলেন;
কে ওই যায়
ভাটির গাং বাইয়া
আমার ভাইজানরে তোমরা খবর দিও গিয়া..

* আপনার দুর্লভ ছবি শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

ধন্যবাদ চমৎকার শেয়ারে। পল্লাী কবি হলেও তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষক ও সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এমপ্লয়ি । কবিদের মধ্যে উচ্চশিক্ষিত্ । স্যার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা কালিন তাঁর কবিতা খুব সম্ভবত উচ্চমাধ্যমিকে পাঠ্য ছিল। তিনি কবিতা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে । উপরের ছবিতে তা্ই ্আছে ।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:১৪

রানার ব্লগ বলেছেন: যান যান ডেস্কে গিয়ে বসুন, খালি ফাকি মারা ধান্দা। ছুটি ফুটি হবে না।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা কবির বাড়ি থেকে বাঁধানো সিঁড়ি যেটা ভেঙে সুন্দর একটা সবুজ মাঠ । মাঠের এক প্রান্তে অবকাঠামো আছে । এখানে বনভোজন করে অনেকে এটুকু মনে আছে যখন কবির বাড়ি ভ্রমণে যাই তখনও একাধিক গ্রুপ পিকনিক করছিল ।গ্র

ছুটি নিতে হয়। শায়মা চেষ্টা করলে ছুটির পরিধি কিছুটা হ্রাস করতে পারি মাত্র। তবু ছুটি নিতে হয়্ ব্লগ থেকে কারণ গ্রামীন নেট থেকে ব্লগে ঢুকা যায় না । আপনি আমার থাকা পছন্দ করেছেন তাতেই আমি খুশি। কৃতজ্ঞতা জনাব ।

কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা । নিরন্তর শুভকামনা ।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

নিঃশব্দ অভিযাত্রী বলেছেন: ছুটির কবিতা এবং আপনার প্রতি কবিতা দুইটাই ভালো লেগছে।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

গুনে দেখিনি অথবা এখন মনে নেই কতগুলো আলমারি । কাঠের আলমারির ভেতর সযতনে রাখা সব আমাদের গ্রামের বাংলার ঐতিহ্য সম্বলিত জিনিস পত্র। এগুলো আমাদের জন্য অমূল্য সম্পদ । আসলে করোনা শাসিত দিন এগুলো যক্ষের ধনের মত আগলে রেখে কি লাভ । তাই পোস্ট করে দিলাম ।

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

হাবিব বলেছেন: দারুণ কবিতা লিখেছেন। পোস্টে ++

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

এটি করি কবর পারিবারিক কবরস্থান্ । বিখ্যাত কবর কবিতা মনে আছে ? ঐখানো তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে...
কত সাদামাটা কবি মাটির কবি মানুষের কবি তিনি কবি নজরুলের মত অত বড় কবি ছিলেন না। তিনি কবি নজরুলে বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন কবি নজরুল কত অল্প সময়ে কবিতা লিখে ফেলতেন । অবশ্য আমিও লিখে ফেলি কবি নজরুলের দ্রুততায় ।


কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৮

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন,কবিতাটা দারুন।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার জন্য নকশি কাঁথা ।

পল্লী কবির অন্য তম সৃষ্টি হলো নকশি কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়া ঘাট ।

কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা ।

১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু

কবিতাখানি পড়িলাম।

সবার মন্তব্যও পড়িলাম।


থ্যাংকস অনেক অনেক আমাকে উৎসর্গ করবার জন্য !:)

১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:




তোমার জন্য রঙিন হাড়ি নকশি কাঁথা ।



আমি নিজে কবির বাড়িতে। কবি তো বেঁচে নেই। তাহলে হয়তো আপ্যায়ন করতেন । কবি আপ্যায়ন করতে ভালবাসতেন। তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে আ্মাদের ছোট গায়.... মনে আছে তো্ । এই হলো আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যার এবং পল্লী কবি জসিম উদ্দিন । :D


কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ। সুস্বাগতম ।



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.