নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
তখন দ্যা ফেনমেননের ফুটবল রাজত্বকাল চলছিল
নবজাতকের নাম রাখার প্রথম চয়েজ ছিলো— রোনাল্ডো
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় তারকার স্থানটি পেতেন—
রোনাল্ডোর বালিকা বন্ধু, এমনই প্রতিপত্তি ছিল তাঁর।
তবুও সেসময়
রোনাল্দিনহো ছিলেন স্বমহিমায় ভাস্বর!
তিনিই যে হয়ে ওঠতেন ত্রাতা,
কাঙ্ক্ষিত ফুটবল ক্যারিশমা দিয়ে
ব্রাজিল কিংবা ক্লাব দলের হয়ে;
তিনি যেন খেলতেন ভিন্ন কোন গ্রহের খেলা।
তাঁর নেয়া দূরপাল্লার অব্যর্থ ফ্রিকিক
আর তাঁর অতুলনীয় স্কিল কিংবা ড্রিবলিং
তাকে নিয়ে গেছে যেন একক অনন্য উচ্চতায়।
ফুটবল দিয়ে সম্ভাব্য সবই তিনি করতে পেরেছেন
সফলতার সাথে— অন্যসবের সাথে পার্থক্য গড়েছেন।
শুধু ফুটবল থেকে কথাটুকু বলানোই বাকি আছে তাঁর
ফুটবল কী আর বলে কথা?
বিশ্ব ফুটবলে তাই তিনি এক সুপ্রিয় যাদুকর অনন্ত প্রেরণা
ইতিহাসের পাতা জুড়ে এই মেসিগুরুর কথা
স্বার্ণাক্ষরে রবে লেখা চিরকাল।
সুস্বাগম! অভিনন্দন!! হে ফুটবল যাদুকর রোনালদিনহো
তোমার আগমনে গর্বিত স্বদেশ আমার
তোমার জন্য সতত শুভকামনা …
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাতে তো আর তার ফুটবলশৈলী এতটুকু কমেনা। তিনি যদি নাইটক্লাবের নেশায় ফুরিয়ে না যেতে মেসি নেইমার রোনালডোর উপর এতো আলো পরতো না। হয়তো তিনিই হয়ে ওঠতেন উজ্জ্বলতম ফুটবল নক্ষত্র
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১১
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: বিশৃঙ্গখল জীবন যাপন , মানি লন্ডারিং , ড্র্যাগ ডিলারদের সাথে সম্পর্ক ,নকল পাসপোর্ট ব্যবহার ইত্যাদি নানা কারণে দুষ্ট এই লোক,জেলও খেটেছে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এইসব তো ম্যারাডোনারও আছে তাতে কী ফুটবলশৈলী তার অমূল্য সম্পদ তার খেলায় দুচোখ যেন নেশায় বুদ হয়ে থাকে....
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০২
বাকপ্রবাস বলেছেন: তার শৈল্পিকতা অনন্য অনবদ্য
২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমতকার কমেন্টে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০
বনজোসনা বলেছেন: দু'দিন আগে উনি কলকাতার এসে মমতা দিদির টালির বাড়িতে ও ভাইপো অভিষেকের বিলাসবহুল অট্টালিকায় অতিথি হয়েছিলেন। এসেছিলেন কয়েক কোটি টাকা নিতে।যাওয়ার সময় অবশ্য একটা ক্লাবের পূজোর ফিতে কেটে যান।