![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিনি এফবিসিসিআই এর সাবেক প্রেসিডেন্ট, শাহজালাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান, চ্যানেল ২৪ ও সমকালের মালিক, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরি সদস্য ও হা-মীম গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর - এ কে আজাদ
এফসিসিআই’র সভাপতি হয়েছিল বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশির্বাদেই বলে মনে করে সবাই। তার খুব ঘনিষ্টজন হলেন প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী।
এই প্রভাবশালী লোক নাকি সরকারের সুবিধাভোগী হয়েও অন্য একটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে সখ্যতাসহ বিভিন্ন কারণে প্রধানমন্ত্রীর আস্থা হারাচ্ছেন এমনি এক গুঞ্জন চলছে!!!
আর তার কি প্রতিদান হিসেবে সম্প্রতি ফরিদপুরে তার গাড়ি বহরে পুলিশের লাঠিচার্জ কিনা!!!! শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হওয়ার পর তার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নাকি আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি নেতাদের উপস্থিতিই বেশি ছিল!!
বর্তমান সরকারের থেকে নাকি ইনি অনেক সুবিধা পান। তার দুই ভাই মধুমতি ও মিডল্যান্ড ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে আছেন। ব্যবসায়ীক কাজেও প্রধানমন্ত্রী ও প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রীর কারনে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন।
আর তাই নাকি এ কে আজাদের সাম্প্রতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী নিজেও খোঁজ খবর নিয়েছেন। তার কারন নাকি পুলিশ বাহিনীর হামলার পর এ কে আজাদ খন্দকার মোশাররফ হোসেন সম্পর্কে কড়া উক্তি করেছেন তাই!!
গত রবিবার ফরিদপুরে একে আজাদের গাড়ি বহরে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। ফরিদপুর পৌরসভার সামনে তার গাড়ির সামনের শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রায় আকস্মিকভাবে এই লাঠিচার্জ চালানো হয় বলে অভিযোগ করেন আজদের অনুসারী-অনুগামীরা। ওই ঘটনার পর এ কে আজাদ বলেছিলেন,‘মন্ত্রীর পক্ষে ছিলাম তাই লাঠিচার্জ করা হলো। আর বিএনপি নেতা কামাল ইউসুফের বিরোধিতা করেছিলাম, কিন্তু তিনি ফুল পাঠিয়েছেন।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
সেমিবস বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
গরম কফি বলেছেন:
এখন ফুল কুড়াও । সুবিধাবাদী নতুন মধু খাও ।