![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতরাতে হঠাৎ ব্রেকিং নিউজ ছিল - খালেদা জিয়া নয়াপল্টনের বিএনপি কার্যালয়ে যাচ্ছেন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে দেখতে..........
কিন্ত ক্যান বাঁধ সাধল পুলিশ!!
পুলিশের সঙ্গে বিরোধী দলীয় নেতার নিরাপত্তা সদস্য ও দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হলো.......দুজন নিরাপত্তা সদস্য আহত হল...................ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে আটক করল পুলিশ..............
ঘটনাটা নাকি, খালেদা জিয়া কার্যালয় ছেড়ে আসার সময় তাঁর নিরাপত্তা সদস্যরা রাস্তা ফাঁকা করার চেষ্টা করে। এসময় কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত পুলিশের সঙ্গে তাদের ভুল বোঝাবুঝি হয়। তার পরে পুলিশ খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা সদস্যদের লাঠিপেটা করে। দলীয় নেতাকর্মীরা তাদের রক্ষা করতে গেলে পুলিশ তাদেরও পেটায়!!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
সেমিবস বলেছেন:
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
এন ইউ এমিল বলেছেন: ইদের ৭ দিনের টিভি অনুষ্ঠান মালা এখনো শেষ হয়নি তার মধ্যে শুরু হয়ে গেল রাজনৈতিক নাটকের মৌসুম,
এই সিডিউল কতদিনে শেষ হয় কে জানে?
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
নেক্সাস বলেছেন: এক দফা এক ডাবি.বাকশাল কবে যাবি?
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিএনপির মাঠ পর্যায়ে কি সব অনুভূতিহীনদের বসবাস!!!!
নেত্রীর গাড়ী বহরে হামলার প্রতিবাদেও জ্বলে উঠৈ না!!!!!
বিস্ময়! বিস্ময়!!!
যুক্তি কারণ দোষ পরে, আগে ক গায় হাত দিলি কেন??? এইটুকু আবেগইতো যথেষ্ট, নয়?
তবে বিএনপির ধৈর্য যদিও ঠীক আচৈ- কারণ শুরু থেকেই তারা চাইচৈ সংঘাতময় পরিস্থিতি!!
আর এখণ পায় পা দিয়ে ঝগড়া বানাতে চাইছে!!!!
সকল স্বৈরাচারের পরিণতি ঘৃনার সাথেই হয়।
@ আমামু নেক্সাস সহমত।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
বি.এন.পি'র কেন্দ্রিয় কার্যালয়ের সামনে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষীদের সাথে হাতাহাতির এক পর্যায়ে জামার হাতা ছিড়ে ফেলেন পুলিশের সদস্যরা।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
স্বাধীকার বলেছেন:
বাকশালী এই শুয়োরদের অধীনে হবে নিরপেক্ষ নির্বাচন, যেখানে তার প্রধান থাকবেন শেখ হাসিনা, তার বাহিনী গোপালী মেহেদীরা-যারা প্রধান বিরোধীদলীয় নেত্রীর নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের তার সামনেই আঘাত করছে।
এই পুলিশ কর্তৃক গনতন্ত্রের পাছায় বাশঁ দিয়ে জারি করা নিষেধাজ্ঞার পরও এখনো যে জারজরা শেখ হাসিনার হাতে গণতন্ত্রের কথা বলে নির্বাচনের কথা বলে-ওরা শুয়োরেরও অধম। মতলবী মোনাফেক আম্লীগের হাতে এদেশের মানুষ কোনো কালেই গণতন্ত্রের বাস্তবায়ন পাবেনা, আম্লীগের রক্তের মধ্যেই আছে বাকশালী এক নায়কত্ব-তাদের হাতে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মৃত্যু আগেও হয়েছে, হয়তো সামনেও হবে এবং হতে চলেছে।
বাংলাদেশ জেগো উঠো, গণতন্ত্রের লড়াইয়ে বাকশালী একদলীয় ঘৃনিত আদর্শের কবর রচিত হোক
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
হ্যাঁ, ফেবুতে এটি এখন হটটপিক। ষ্টিল ছবি ও ভিডিউসহ পোষ্ট করা হয়েছে।
এটা হচ্ছে প্রিএম্পটিভ এটাক। গণঅভ্যুত্থান ঠেকাবার বা গণজোয়ার সৃষ্টি না-হওয়ার জন্য আতন্ক সৃষ্টি করার জন্য হাসিনার এই পদক্ষেপ।
দেখা যাক - পানি কোথায় গিয়ে দাড়ায়।
ছিঃ হাসিনা। ছিঃ হাসিনা।