নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোধূলী বেলায়..

আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ...

গোধূলী বেলায়..

আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ...

গোধূলী বেলায়.. › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন কর্মক্ষেত্রের ভুলগুলো এড়িয়ে চলবেন যেসব উপায়ে

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

নতুন কর্মক্ষেত্র ববাবরই একটি চ্যালেঞ্জ। নতুন একটি পরিবেশে নতুন করে সব কিছু শুরু করা বেশ কঠিন কাজ। অনেকেই এই সময়ে কিছু ভুল করে থাকেন যেটা পরবর্তী চাকরি জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে। জব এক্সপার্টদের মতে নতুন চাকরির প্রথম ৯০ দিন অনেক বেশি জরুরি। এই ৯০ দিনেই নির্ধারিত হয়ে যায় আপনার উন্নতি কিংবা অবনতি। কিন্তু অনেকেই এই প্রথম ৩ মাসের গুরুত্বটা ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না। ঘাবড়ে গিয়ে অনেকে ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন।



প্রথম ইম্প্রেশন

মনে রাখবেন আপনি প্রথমবার যে কাজটি করবেন সেটাই আপনার পরিচয় বহন করবে। নতুন চাকরিতে নতুন পরিবেশের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে যেয়ে এমন কোন কিছু করে ফেলবেন না যাতে আপনার উপর আপনার বস ও কলিগের একটি বিরূপ ধারনার সৃষ্টি হয়। কারণ এই বিরূপ ধারণা পরবর্তীতে আদৌ বদলাবে কিনা বলা যায় না।

অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন না

অনেক জব এক্সপার্টের অভিমত এই যে নতুন চাকরির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস ক্ষতিকর। অনেকেই নতুন চাকরিক্ষেত্রে গিয়ে নিজে কাজ করতে যান বা কারো কাছে সাহায্যের জন্য যান না এই ভেবে যে কর্মক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। কিন্তু ব্যাপারটি ঠিক তা নয়। আপনি যদি সাহায্য চান তাহলে আপনার একইসাথে দুটি কাজ হবে। প্রথমত, আপনি নিজেকে একজন নতুন মানুষ হিসেবে পরিচিতি দিতে পারবেন এবং দ্বিতীয়ত, আপনি কলিগদের সাথে ভালো সম্পর্ক স্থাপনের প্রথম ধাপ পার করতে পারবেন।





কলিগদের সাথে সু- সম্পর্ক স্থাপন করুন

নতুন কর্মক্ষেত্রে আপনার সাথে যারা কাজ করবেন তাদের সাথে সু- সম্পর্ক স্থাপন করার চেষ্টা করুন। তবে এটা অবশ্যই একদিনে করতে যাবেন না। ধীরে ধীরে তাদের মনোভাব বুঝে তবেই যাবেন। যদি আপনার কলিগ আপনার মধ্যে একজন বন্ধু খুঁজে পান তাহলে আপনার নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে কোন সমস্যাই হবে না।



নিজে থেকে কঠিন কোন কাজে যাবেন না

অনেকে এই ভুলটি করে থাকেন নতুন চাকরির ক্ষেত্রে। আপনি নতুন চাকরিতে ঢুকে প্রথমেই কঠিন কোন কাজ করে ভাববেন না যে আপনার উন্নতি অবশ্যম্ভাবী। এর উল্টো প্রতিক্রিয়া হতে পারে। আপনার কলিগরা আপনাকে প্রথম থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে নিতে পারেন। যদি আপনার বস আপনাকে কঠিন কোন কাজ দিলে তবেই তা করুন না হলে নয়।



সত্য কথা বলতে পিছপা হবেন না

অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় যে সকল কাজের জন্য চাকরিতে যোগদান দেয়া হয় তা ব্যাতিত আরও অন্যান্য আরও কাজ করতে হয়। যদি আপনার কাজের চুক্তিতে তা লেখা না থাকে তবে আপনি এর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন। নতুন চাকরির জন্য অনেকে এই কাজটি করেন না। চিন্তা করে দেখুন যেহেতু আপনাকে চাকরিতে রাখা হয়েছে সেহেতু আপনার বসের অবশ্যই আপনার কাজের প্রতি আগ্রহ আছে। আপনাকে আপনার অধিকার নিয়ে কথা বলা জানতে হবে। নতুবা আপনার নিশ্চুপ মনোভাবের জন্য পরবর্তীতে আপনাকে দুর্ভোগ পোহাতে হতে পারে।



- See more at: Click This Link

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

রেজা সিদ্দিক বলেছেন: সবচেয়ে প্রধান বিষয় হলো- নতুন কাজে বা নতুন কর্মস্থলে আপনি নিজে যখন নতুন তখন সামাজিকীকরণের দায়িত্বটা পুরোনদের। অতএবং অভ্যন্তরীণ কর্মপরিবেশ- কোনো উদ্যোগ ্ভেং তার পরণতি এগুলো না জেনে নিজে থেকে এগুনো উচিত নয়। সময় হচ্ছে সবচেয়ে ভাল বন্ধু। কান ও চোখকে বন্ধু মনে করে, সময় ক্ষেপন করুন। কোনটা করা উচিত আর কোনটা উচিত নয় সেটা সহজেই বুঝতে পারেবেন।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ভাই সহকর্মীকে আগে ভাল করে চিনুন। তাহলেই ভাল। সহকর্মীরাই বড় সমস্যা।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাল বলেছেন,,,,,,,কাজে লাগবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.