নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা। সমর্থকদের আবেগ এবং ভালোবাসা। একটি আপডেটেট গল্প।।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯


আমজাদ মিয়া একজন গরীব দিন মজুর। পরের ক্ষেতে দিন মজুরি দিয়ে খায়। মাঝেমধ্যে দু’বেলা খাটতে হয়। বড় সংসার। তিনজন ছেলে মেয়ে সহ মা বাবার ভরণ পোষণ করতে হয়। বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্রের যা দাম তাতে টেনেটুনে, খেয়ে না খেয়ে দিনযাপন করা ছাড়া কোন উপায় নাই। নিজের জন্য জামা কাপড় কিনে না অনেক দিন হলো। জামা কাপড় বলতে দুটো পুরাতন লুঙ্গি, মাল্টিকালার দাগপড়া পুরাতন দুটো জামা। একটার বগলের নিচে হাতার সেলাই খুলে ফাঁকা হয়ে গেছ। আরেকটা তুলণামূলক ভালো আছে। সেটা পড়ে বাজারে গিয়ে সওদা কিনে আনেন। ইহা ছাড়াও তার গোল কলার একটি গেঞ্জি আছে, সেটি পড়ে সে খেতে কাজ করতে যায়। আজকে গেঞ্জিটা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। বর্ষাকালে গেঞ্জি ছাড়া কাজ করতে যাওয়া যায়না। চেনা অচেনা পোকামাকড়ের কামড়ে চামড়া ফুঁলে উঠে। আমজাদ মিয়া গেঞ্জি খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে শেষমেষ বউয়ের সাথে কিছুক্ষণ গজগজ করলেন।কি মনে করে পাশের বাড়িতে চলে গেলেন। সেখানে গিয়ে ‘সোহানের মা… সোহানের মা--, ভাবি কই গেলেন’ বলে ডাক দিলেন। সোহানের মা ঘর থেকে বের হয়ে এস জিঙ্গেস করলেন;

-আরিফের বাপ, কিজন্যে ডাকছেন?

- কি আর কমু ভাবি, গতকাল দড়ির উপর গেঞ্জিটা শুকাইতে দিছিলাম। আজকে ক্ষেতে কাজ করতে যামু এখন গেঞ্জিটা খুঁজে পাচ্ছিনা। গেঞ্জি ছাড়া কাজ করতে গেলে পোকা মাকড়ে কামড় দিয়ে শরীল লাল করে দেয়। যদি পারেন সোহানের একটা পুরতন গেঞ্জি দেন। গাও দিয়ে বিলে কাজ করতে যামু।

সোহানের মা ঘরে গিয়ে এদিক সেদিক খুঁজলেন, ছেলের অনেকগুলো গেঞ্জি হাতে নিলেন, সেখানে দুইটা আকাশী কালার গেঞ্জিও আছে, সবগুলো গেঞ্জিই তার কাছে নতুন মনে হলো, ধুয়া এবং লন্ড্রী করা। আমজাদ মিয়া যদি সৌখিনভাবে পড়তেন তাহলে নতুনগুলো থেকে একটা দেয়া যেত। কিন্তু গেঞ্জি পড়ে যেহেতু ক্ষেতে কাজ করবেন তাই নতুনগুলো দেয়ার কোন মানে হয়না। অবশেষে কি মনে করে আকাশী কালার গেঞ্জি থেকে একটি বেঁছে নিলেন।এই কয়েক দিন গেঞ্জিগুলো পড়ে তার ছেলে (সোহান) সব সময় এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াতো, বন্ধুদের সাথে মাঠে খেলতো। বিশ্বকাপ থেকে প্রথম রাউন্ডে আর্জেন্টিনা বিদায় নেয়ার পর এখন সেগুলো আলনায় ঝুলে আছে। আর্জেন্টিনা যেহেতু হেরে গেছে, তাই দুইটা থেকে একটা গেঞ্জি তাকে দেয়া যায়।

- আরিফের বাপ এই নেন, গায় দিয়ে দেখেন ঠিক মতো লাগে কিনা।

আমজাদ মিয়া গেঞ্জিটা হাতে নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখলেন। গায়ে একেবারে মানান সই হবে। বুঝাই যাচ্ছে এটা নতুনে এবং চকেচকে। গ্রামের অনেক ছেলেপেলে এগুলো গায় দিয়ে হাঁটে, মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। তার তো এসব করার বয়স নাই, সে যাবে মাঠে কাজ করতে।

- ভাবি, একটু চাপা হলেও গায়ে লাগবে। তয় পোলায় মন খারাপ করবেনা তো?
- না, মন খারাপ করার কি আছে, দুইটা আছে একটি দিয়ে দিছি। তাছাড়া আপনি নিয়ে তো গায়েই দিবেন। যদি চান তাহলে এই গ্যাঞ্জির সাথে একটা প্যান্টও আছে, সেটাও নিতে পারেন।
- দূর.ভাবি এসব কি কন, এখন প্যান্ট পড়ার বয়স আছে নাকি। আমজাদ মিয়া হাসলেন এবং লজ্জা পেলেন!

আমজাদ মিয়া লুঙ্গি পড়ে কাছা দিলেও প্যান্ট পড়তে লজ্জা পান। এগুলো বয়স ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার ফল। আমজাদ মিয়া যখন আর্জেন্টিনার জার্সি গায় দিয়ে মাঠে যাচ্ছেন তখন তার ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে হানিফ আড় চোখে তাকায়। এই মহুর্তে বাবার জার্সি গায় দেয়ার রহস্য তার কাছে দুর্ভেদ্য মনে হয়। তাও হারু পার্টি আর্জেন্টিনার জার্সি। বাবা যে তলে তলে আর্জেন্টিনার সার্পোট করে তার জানা ছিলোনা। দুই দিন আগেও সে ব্রাজিলের জার্সি কেনার জন্য কয়েকবার বায়না ধরেছে। কিন্তু সামনে হাটের দিন কিনে দিবেন বলে বারবার পাশ ফিরে গেছেন। হানিফ আগে জানত তার বাবার জার্সি কেনার মত অতিরিক্ত টাকা জমা নাই, এখন নিজেই জার্সি গায় দিয়ে ঘুরেন! হাট থেকে জার্সি কিনা দেয়ার আগে যদি ব্রাজিল হারে তাহলে তার বাবার মত জার্সি গায় দিয়ে কি লাভ! লোকে হাসাহাসি করবে। বাবা এখন আর্জেন্টিনার জার্সি গায় দিয়ে হাটলে লোকে মজা করবে নিশ্চিত। জীবনে এই প্রথম তার ইচ্ছে হলো বাবার সাথে মজা করবে। কিন্তু কি দিয়ে মজা করা যায়? থ্রিপিচ বলবে নাকি? না..না..এটা বললে অশোভন শুনাবে। তারচেয়ে ‘এক হালি‘ বললে মন্দ হয়না। যে ভাবা সে কাজ, হানিফ তার বাবাকে ডাক দিলো-

- বাবা….।
- কি বাজান?
- আমাগো মুরগিতে এক হালি ডিম পেরেছে, তা কি তুমি জানো?
- না বাবা, যদি পেরে থাকে তাহলে সেগুলো তুই সিদ্ধ করে খাইছ। ডিম খেলে স্বাস্ত্য ও বুদ্ধি বাড়ে।

বাবার কথা শুনে হানিফ হিহি করে হেসে উঠে। আমজাদ মিয়া ভাবে তার ছেলে ডিম খাওয়ার কথা শুনে খুশি হয়েছে। এই মহুর্তে আমজাদ মিয়া হাতে কাচি নিয়ে মাঠে যাচ্ছে। পাড়ার পোলাপাইন ড্যাব ড্যাব করে আমজাদ মিয়ার দিকে তাকাচ্ছে। আমজাদ মিয়া মনে করছে নতুন গেঞ্জিতে তাকে বেশ মানাইছে। বয়স কালে বাড়ির পাশে খাঁ বাড়িতে একবার টিভিতে খেলা দেখেছিলেন। সবাই ম্যারাডোনা ম্যারাডোনা করে চিল্লাইছে। আজকে আমজাদ মিয়া নিজেকে ম্যারাডোনা মনে করছেন, না হলে পোলাপাইন এভাবে তাকাবে কেন? আমজাদ মিয়ার ফুটবল খেলতে খুব ইচ্ছে করছে। জীবনে ফুটবলে কখনো লাথি দিয়েছে কিনা এই মর্হুতে মনে করতে পারছেনা। তবুও আমজাদ মিয়ার ইচ্ছা হলো ফুটবল খেলার। স্কুলের মাঠ থেকে মাইকের আওয়াজ ভেসে আসছে, "আর অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে শুরু হতে যাচ্ছে ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনার খেলা। আপনার সবাই মাঠে এসে বসুন।" কি মনে করে আমজাদ মিয়া ক্ষেতের কাজ বাদ দিয়ে হনহন করে স্কুলের মাঠে চলে গেলেন। সেখানে গিয়ে দেখলেন; স্কুলের মাঠ কানায় কানায় দর্শকে পূর্ণ হয়ে গেছে। মাঠে দু’দল পোলাপাইন প্রবেশ করেছে। এক দলের গায়ে হলুদ কালার জার্সি, আরেক দল পড়েছে আকাশী কালার জার্সি। হলুদ কালার জার্সি পড়িহিত দলে তার বড় ছেলে আসিফও আছে। আসিফ কে জার্সি গায়ে দেখতে অসাধারণ লাগছে! মাঠের বাইরে একদল দর্শকদের মাঝে কথা কাটাকাটি হচ্ছে, একে অপর কে থ্রিপিচ, একহালি, কিংবা সেভেন আপ বলাবলি করে মজা নিচ্ছে। আমজাদ মিয়া এতক্ষণ ছেলে কর্তৃক বলা ‘আমাগো মুরগিতে এক হালি ডিম পেরেছে’ এ কথার মর্ম কিছুটা উদ্ধার করে নিজে থেকে হেসে উঠলেন।

এই ফুটবল ম্যাচ দু’জন মানুষের তর্কাতর্কির ফল। আর্জেন্টিনা হারার পর এলাকার দুই গণ্যমান্য ব্যক্তির মধ্যে তীব্র কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তারা সিদ্ধান্ত নেয়, এপাড়ায় আজেন্টাইন ভার্সেস ব্রাজিল ফুটবল খেলবে, যে দল হারবে সেদল বিশ্বকাপ শেষ না হওয়া পর্যন্ত গলা উঁচু করে কথা বলবেনা।

খেলা চলছে, আমজাদ মিয়া আকাশী কালার জার্সি পরিহিত কিছু দর্শকের পাশে গিয়ে খেলা দেখছেন। সবাই সেভেন আপ, সেভেন আপ বলে চিল্লাচ্ছেন। ওপাশ থেকে থ্রিপিচ, একহালি'র আওয়াজ ফিরে আসছে। হানিফ মিয়া চুপ করে দাঁড়িয়ে আছেন। প্রথর্মাদ্ধ উভয় দল এক এক গোলে ড্র করে বিরতিতে গেছে। খেলোয়ারগণ বসে কলা ও পানি খাচ্ছে। কিছুক্ষণ পর আমজাদ মিয়া ছেলের কাছকাছি গেলেন। ছেলের দিকে চোখ রাখতেই সে চমকে উঠলেন। বাবার পড়নে আর্জেন্টাইন জার্সি দেখে কিছুটা বিব্রতবোধ করলেন। বললেন, বাবা মাঠের সাইডে গিয়ে বসো। আমজাদ মিয়া এবার আবিস্কার করলেন আলাদা জার্সিই পিতা-পুত্রের মাঝে একটা সংকোচবোধ তৈরী করে রেখেছে।

দ্বিতীয়ার্থের খেলা শুরু হলো। খেলায় তীব্র উত্তেজনা চলছে। যেকোন সময় যেকেনা দলই গোল খেতে কিংবা দিতে পারে। দ্বিতীয়ার্থের বিশ মিনিট পর আমজাদ মিয়ার ছেলে আসিফ পড়ে গিয়ে পায়ে কিছুটা ব্যাথা পেলো। সাধারণে বিষয়টা দেখতে না পেলেও আমজাদ মিয়া ঠিকই ধরে ফেলছেন ছেলের দৌড়াতে কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। দৃশ্যটা দেখার পর আমজাদ মিয়ার বুকে ধরপড় করে উঠে। ছেলের জন্য মনের ভিতরে কেমন জানি অতিরিক্ত টান অনুভব করছে। ছেলের প্রতিটা কদম মনে মনে গুনে রাখছে।

নির্ধারিত সময়ে খেলা এক এক ড্রতে শেষ হলো। কিন্তু কেউ ড্র মানতে রাজি নয়। সবাই রেজাল্ট চায়। ফলে খেলা ট্রাইবেকারে গড়ালো। ট্রাইব্রেকারে উভয় দল পাল্লা দিয়ে চার শর্টে চার গোল দিলো। আর্জেন্টিনা পঞ্চম শর্ট নেয়ার পর ব্রাজিলের গোল কিপার তা রুখে দিয়ে রীতিমত হিরো বনে গেছে। ব্রাজিলের সমর্থক ও খেলোরগণ যেন আগাম বিজয় উদযাপন শুরু করে দিয়েছে। এবার ব্রাজিলের পঞ্চম শর্ট নেয়ার পালা। বলে শর্ট করবেন আমজাদ মিয়ার ছেলে আসিফ। ব্রাজিলের খেলোযার ও সমর্থকরা আসিফের দিকে তাকিয়ে আছে। আসিফ যদি শর্ট জালে জড়াতে পারে তাহলে এপাড়ার চিরপ্রতিদ্বন্দী আর্জেন্টাইন সমর্থকদের মুখ চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে। আর্জেন্টাইন এবং ব্রাজিলের খেলোয়ার এবং সাথে সমর্থকদেরও চোখ এখন আসিফ, আর্জেন্টিনার গোলকিপার এবং গোল পোষ্টের দিকে। সবার বুক ধূরু ধুরু করছে। এক দুই তিন---- আসিফের জোড়ালে শর্ট..। গোল…. ব্রাজিলের সমর্থক গোষ্ঠী সবাই উল্লাসে ফেটে পড় মাঠের দিকে পঙ্গপালের মতো দৌড় দিছে। সবাই দৌড়ে আসিফ কে জড়িয়ে ধরছে। আর্জেন্টাইন খেলোয়ার ও সমর্থকদের মুখ কালো ‍ও নিচু হয়ে গেল। আমজাদ মিয়ার ইচ্ছে হলো সবার সাথে আনন্দ উল্লাসে যোগ দেয়ার। কিন্তু আকাশী কালার জার্সিটা মাঝখানে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আমজাদ মিয়া খেলা দেখে বাড়ির পথ ধরছেন। আসার সময় গরুর জন্য ঘাস কাটছেন। কাঁচি নিয়ে হাঁটু পানিতে নেমে গেলেন ঘাস কাটতে। গায়ে আর্জেন্টাইন জার্সি। জার্সি পড়ে তার ভালোই হয়েছে। পোকা মাকড় থেকে আপাতকালীন রক্ষা পাওয়া যায়। রাস্তায় এখনো কিছু বড় মাপের ব্যানার এবং পতাকা ঝুলে আছে। ভাবছেন সেগুলো খুলে এনে বাড়ির পাশে পথের সীমানায় ঝুলিয়ে রাখবেন। এতে বাড়ির বউ ঝি-দের পর্দা রক্ষা হবে। এবং বাকীগুলো গোয়াল ঘরে লাগাবেন। গোয়াল ঘরে বেড়া না থাকার কারণে গরু দুটি বৃষ্টির পানিতে ভিঁজে কষ্ট পায়।

ব্রাজিল সমর্থকদের আনন্দ উল্লাস এখন কিছুটা কমে গেছে। আসিফ তার বাবাকে মাঠের বাইরে খুঁজছে, কিন্তু কোথাও পাচ্ছেনা। নিশ্চয় এতক্ষণ বাড়ি চলে গেছেন। কিন্তু আসিফের মাথায় একটা বিষয় ঘুরপাক খেতে লাগলো। বাবা আর্জেন্টাইন জার্সি কোথায় পেলো! তিনি কম্বিকালেও জার্সি কেনার কথা চিন্তা করবেন না, কোন দলের সমর্থণ করার তো প্রশ্নই আসেনা। আমি ব্রাজিল সার্পোট করি এবং ব্রাজিলের হয়ে আজকে ফুটবল খেলবো, এই কারণে কেউ হয়ত মজা করে বাবার গায়ে আকাশী কালার জার্সি চাপিয়ে দিয়েছে। তার বাবা এত প্যাঁচেগোচ বুঝার মানুষ না। যা হউক, আমি তাদের মতো বাবার সাথে মজা করবো না, সত্যি সত্যি আমি বাবাকে একটি আকাশী কালার জার্সি কিনে দিবো।

খেলা শেষে আসিফ পুরুস্কার হিসেবে ব্রাজিল দলের আয়োজকদের কাছ থেকে সাতশো টাকা পায়। এ টাকা পাওয়ার কথা ছিলোনা, কিন্ত ব্রাজিল জিতছে বলে আয়োজক দলের এক মুরুব্বি সবাই কে সাতশো টাকা করে বখছিস দিছে। আসিফ বাড়ি ফেরার সময় সাতশো টাকা থেকে বাবার জন্য একটি আকাশী কালার জার্সি কিনে বাড়ির পথে হাটা শুরু করলেন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো লাগল আপনার লেখাটা।খেলা এখন হয়েগেছে জুয়া খেলা। :(

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার মন্তব্যে সত্যি অনুপ্রাণিত হলাম। প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মোটামুটি

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ।
কোটা আন্দোলন সম্পর্রকে কিছু লিখুন ।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে সুন্দর গল্প...

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ।। আপনাদের মন্তব্যে সত্যিই অনুপ্রাণিত করে।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর গল্প।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ মাইনু ভাই।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর গল্প

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ কবি।

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা!! শাহাদাৎ ভাই আমার বেশ লাগলো। চলমান প্রেক্ষাপটে একটি সুন্দর গল্প।

অনেক শুভ কামনা আপনাকে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনাকে ও অশেষ শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা ।। পাঠ ও প্রতিক্রিয়ার জন্য ধন্যবাদ ।।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


আরেক টুকরো বিশ্বকাপ। ভাল লাগলো পড়ে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: আমার প্রিয় দল আর্জেন্টিনা হেরে গেল!
খুব কষ্ট পেয়েছি ভাই সাহেব।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আহারে.... সমবেদনা।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের শেষটুকু চমৎকার হয়েছে। + +

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.