নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন ছায়ামানুষ

একজন ছায়ামানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হায় বোটানিকেল+প্রেমিক প্রেমিকা+পতিতা+ এবং আমরা...

২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৮

আমার আগের পোস্ট এ বোটানিকেল গার্ডেন এ ঢুকার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলাম। এবার করবো ঢুকার পরের অভিজ্ঞতা। আমি বোটানিক্যাল এ অনেক বার গিয়েছি তাই প্রতিটা জায়গা সম্মন্ধে আমার ধারনা আছে। কয়েকদিন আগে গার্ডেন কতরিপক্ষ একটা পোস্টার ছাপিয়েছিল যে বোটানিকেল গার্ডেন এখন হকার মুক্ত। হকার যে কত খমতাধর ছিল সেটা যারা ওখানে গেছে তারাই জানে। আমি আমার বউকে নিয়ে বসতে পারিনি।। চিপায় তো দূরে থাক সামনে বসেও এদের থেকে নিস্তার পাই নাই। তো গেট দিয়ে ধুক্তেই বাম পাশে গোলাপ বাগান আর ডান পাশে পুকুর। পুকুর এর পাশে কয়েকটা ছাউনি। ছাউনির নিচে একটা ছেলে আর একটা মেয়ে জরিয়ে ধরিয়ে আছে। আমরা অবাক হচ্ছিলাম। শত শত মানুষ ওখান দিয়ে হেটে যাচ্ছে কিন্তু তাদের কোন খেয়াল নাই। সবাই তাদের দিকে তাকিয়ে হেটে যাচ্ছে কিন্তু তারা নিরবিকার। আমি কিছুদুর যাওয়ার পর পিছনে ফিরে দেখি তারা জরিয়ে এবার একে অপরকে চুমু দিচ্ছে। তারা নিজেদেরকে আরাল করার চেষ্টা করে নাই, বরং রাস্তার পাশেই ছিল। সোজা চলে যাওয়ার সমই রাস্তার দুই ধার দিয়ে এদিক ওদিক দেখছি। গাছের আশে পাশে গাছের নিচে এদিক ওদিক জুটি বসে আছে। আমি হেটে সোজা মৌসুমি ফুলের বাগানের সামনে যেতেই দেখি ডান দিকের ঢালের নিচে একটা ছেলে বসে আছে আর মেয়েটা ছেলের কোলে উপুড় হয়ে বসে আছে।। দেখে মনে হচ্ছে পর্ণ কোনও মুভি রিয়েল দেখছি। তবে ওরা কাপর ছাড়া আর এরা কাপর পরা। কয়েকটা ছেলে রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় আওয়ায করে বলল যে তারা কিন্তু দেখছে। কিন্তু তারা আগের মতই রইল। তারপর গেলাম ঝীলের উপর যেখান অনেকি দারিয়ে ছবি তোঁলে। ওটার পাশদিয়ে একটা রাস্তা বাম দিকে হেলিেপড এর দিকে উঠে গেছে। তো ওই রাস্তার পাশে একটা বেত গাছের েঝাপ আছে। গত সপ্তাহে যখন এসেছিলাম তখন ওই ঝোপ তার পাশে কয়েকটা লোয়ার ক্লাসের কয়েক্তা ছেলে মেয়েকে শুধু শুধু দারিয়ে থাকতে দেখেছিলাম। সেদিন আমার কিছুটা সন্দেহ হয়েছিল কিন্তু তেমন খেয়াল করি নাই। তো যখন অর পাশ দিইয়ে হেলিেপড এর কাছে উথছি তখন দেখলাম এক্তা মেয়ে শারি পরা সেই ঝোপ তার ভিতর ঢুকছে । আমি কিছুক্ষন ওয়েট করলাম তারপর ভাবলাম হইত টয়লেট করার যন্নে ওই ঝোপ এ ঢুকেছে । কিচুক্ষন পরে মেয়েতার শেয়ার ড় বাগ দেখতে পেলাম।।ততক্ষনে আমরা হেলিপাদ এ উথে পড়েছি। ওখান থেকে গেলাম পদ্ম পুকুর এ । অখানে কিচুক্ষন বসে থেকে পাম বাগানের দিকে রউনা দিলাম। তো অখানে যাওয়ার আগে আমার কলিগ সিগারেট খাবে। তাই আমরা পদ্ম পুকুরের পাশে এক্তা বন্ধ রেস্টুরেন্ট আছে অর পিছনে এক্তা দেয়াল ঘেঁসে এক্তা টং দোকান। ওই দকানে যখন আমার কল্গ সিগারেট কিনতে গেল আমি দেখলাম ওই টং দকানের পাস দিয়ে এক্তা শারি পরা মেয়ে বেত ঝোপ এর মদ্ধে ধুঁকে গেল। তার পিচনে পিচনে এক্তা ছেলে। আমি ভাবলাম হইত দেয়ালের পিচনে রাস্তা আছে ওখান দিয়ে বের হয়ে যাবে। কিন্তু আমি খেয়াল করে দেখালাম পিচনে করন রাস্তা নাই। আমি সে দকান্দার কে জিজ্ঞেশ করলাম ভাই এখান কি হয়? দকান্দার নিরলিপ্তভাবে বলল অবইধ কাজ। আমি অবাক হয়ে বললাম এখানে? উনি বললেন সব জাইগাতেই হয়। আমার তখনি ঝিলের পাশে সেই বেত ঝোপের কথা মনে পড়ল। মানে আমি তখন নিসছিত হলাম সেখানেও তাহলে এই বেপারতা ঘটছে। আমি অখানে কিছুক্ষন দারালাম। দেখলাম আসে পাশে দুই তিনজন লোক বসে আছে। আর কিছু পরে গার্ডেন এর একজন লোক (পোশাক পরা) সেই বসা লকগুলর সাতেহ কথা বলল। আমার বুঝতে বাকি রইল না যে এরা দালাল আর গার্ডেন এর লোক জরিত এই বেবসায়। ওখান থেকে উঠে যাচ্ছিলাম পাম বাগানের দিকে। জেই রাস্তা টা সেই বটগাছের দিকে চলে গেছে। কিছুদুর পরেই বাম পাশে একটা পরিতাক্ত বিল্ডিং। অর পাশে দেখচি কিছু লোক দারিয়ে আছে। আর একটা মেয়ে একলা দারিয়ে আছে। আমার আবার সন্দেহ জাগল। আমরা ঘুরে অদের সামনে দিয়ে গেলাম। দেখেই বুঝলাম মেয়েটা পতিতা। পাশে দুইজক লোককে দেখলাম যারা লাঠি নিয়ে দারিয়ে আছে। বুঝলাম এরা দালাল সাথে সাথে কেউ জাতে অবইধ কাযে বেঘাত না করতে পারে সেইজন্নে এরা দারিয়ে লাঠি নিয়ে পাহারা দেয়। কয়েক্তা ছেলেক দেখলাম পাশে দারিয়ে আছে অদের আচরনে বুঝলাম কেউ হয়ত এই কাজ করতে গেছে ফিরে আসলে ওদের দেখবে সেই জন্নে। ওখান থেকে গেলাম পুকুরে। পুকুরের নামটা আমার মনে নাই তবে পারের চারিধারে নারিকেল গাছ। অখানে দেখলাম আরেক কাহিনী। একটা ছেলে বয়স হবে ২৩-২৫ এর মধ্যে, আর আরেকজন মহিলা তার বয়স হবে ৩৫+, ছেলেটা মেয়েতার পায়ে হাত দিয়ে বসে আছে। আমি তাদের পাশ দিয়ে হেতে চলে যাওয়ার সময় বুঝতে পারলাম এটা পরকীয়া। ইদানিং এটা খুব প্রকট হয়ে উঠেছে। ছোটো ছেলে আর বয়সি মেয়ে। সব মোবাইল ফনের কেরামতি। তো ওখান থেকে আবার মেইন গেতের সামনে আসলাম বের হয়ে যাব। গেটের সামনে এসে দেখি যেইভাবে সেই দুইজঙ্কে দেখে গেসিলাম দুই ঘন্তা পর সে জুতি ওই অবস্থাতেই আছে। মানে একে অন্নকে জরিয়ে ধরে চুমু খাচ্চে। কয়েকজন বয়স্ক উতশুক মহিলা দারিয়ে দেখছে। তখন সত সত মানুষ হেতে হেতে যাছছে আর তাদেরকে দেখছে।। তারা ড্যামকেয়ার।





এসব দেখে মন খুব খারাপ হয়ে গেল। ভাবলাম আমার প্রিয় জায়গা আজ এই দুরাবস্থা। আমি হইত কখন আমার ফামিলিকে আর এখানে আনবোনা। যদিয় রাব আছে কিন্তু তারা যে সুধুই শো হিসেগবে আছে এটা বলাই বাহুল্ল। কারন কোনও খারাপ কাজ এ ভিতএরে লোক ছাড়া করা সম্ভব না। খুব কসট পেইয়ে চলে আসলাম।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন: ভাইজান লিখসেন ভালই কিন্তু বানানে অনেক সমস্যা, আশা করি তা ঠিক হ​য়ে যাবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.