নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালোর সাথেই শুধু বন্ধুত্ব ...

অদ্ভুত_আমি

অদ্ভুত_আমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়ের রক্ত পরীক্ষায় জানা যাবে শিশু ছেলে না মেয়ে !!!

১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫৯

গর্ভবতী মায়ের রক্ত পরীক্ষা করে গর্ভধারণের প্রাথমিক পর্যায়েই শিশু ছেলে না মেয়ে তা জানা সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা মঙ্গলবার ৯য় আগস্ট, ১১ এ তথ্য জানিয়েছেন। রয়টার্স।
শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণে যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে প্রচলিত পদ্ধতিগুলোর চেয়ে এটি বেশি কার্যকর বলে মত দিয়েছেন তারা। এ পদ্ধতিতে মায়ের রক্তে ক্রোমজোম পরীক্ষা করে বোঝা যায় শিশু ছেলে না মেয়ে হবে।
গবেষকরা বলছেন, যেসব পরিবারে হেমোফিলিয়ার মতো যৌন-সম্পর্কিত জিনগত বৈকল্য রয়েছে বিশেষত ওইসব পরিবারের ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ এ ধরনের বৈকল্য সাধারণত ছেলে শিশুরাই আক্রান্ত হয়। যদি জানা যায় শিশুটি মেয়ে তবে রোগ নির্ণয়ের জন্য নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেকে মা রেহাই পেতে পারে।
গর্ভপাতের ঝুঁকি আছে_ এমন সব পরীক্ষাও এতে করে এড়ানো সম্ভব হবে। কিন্তু এ পরীক্ষার একটি ক্ষতিকর দিকের ব্যাপারেও সতর্ক করে দিয়েছেন গবেষকরা। আর তা হচ্ছে, শিশুটি কাম্য লিঙ্গের না হলে গর্ভপাত ঘটিয়ে এ পরীক্ষার অপব্যবহার।
'শিশু ছেলে না মেয়ে তা জানতে বাবা-মায়েরা রক্ত পরীক্ষার আশ্রয় নিলে আর এর ফলাফলের ভিত্তিতে গর্ভপাত ঘটালেই দেখা দেবে বিপত্তি,' বলেছেন, টাফটস ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের ডা. ডায়না বিয়ানচি।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৭

মূসা আলকাজেম বলেছেন: ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ণয়ে রক্ত পরীক্ষা
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
গর্ভের সন্তানটি ছেলে হবে না মেয়ে-এ কথা জানার জন্য ব্যাকুল থাকাটাই স্বাভাবিক। প্রথমবারের মতো যাঁরা বাবা-মা হতে যাচ্ছেন, তাঁদের বেলায় তো এ নিয়ে আগ্রহ বাঁধভাঙা। তবে বিজ্ঞান সুযোগ করে দিয়েছে এই বাবা-মায়েদের এ কৌতূহল মেটানোর। আল্ট্রাসনোগ্রাম বা এ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে অনেক আগেই জানা সম্ভব হয়েছে গর্ভস্থ সন্তানের লিঙ্গ। তবে এসব পরীক্ষার অনেক ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এসব পরীক্ষায় শিশু ও মা-দুজনেরই ক্ষতি হয়। তাই এবার বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবন করেছেন এর বিকল্প ও নিরাপদ ব্যবস্থা। তা হলো, শুধু গর্ভবতী মায়ের রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই জানা যাবে গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে না মেয়ে। তবে এজন্য অপেক্ষা করতে হবে অন্তত সাত সপ্তাহ।
যুক্তরাজ্যের গবেষক ড. স্টেফানি গেভানি জানিয়েছেন, তাঁরা ছয় হাজার গর্ভবতী মায়ের রক্ত পরীক্ষা করে তাঁদের সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণের নতুন এ পদ্ধতি উদ্ভাবনের ব্যাপারে সফল হয়েছেন। এ পরীক্ষায় রক্তে ভ্রূণস্থ শিশুর ডিএনএ খুঁজে বের করা হয়। পরে সেই ডিএনএ বিশ্লেষণ করে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করা হয়। অনেকের মতে, এ পরীক্ষার ফল একেবারেই নির্ভরযোগ্য নয়। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, তাঁরা প্রায় ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রেই নির্ভুলভাবে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পেরেছেন।
গবেষকদের মতে, এ পদ্ধতির উদ্ভাবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বিভিন্ন ধরনের আল্ট্রাসাউন্ডভিত্তিক পরীক্ষায় সন্তানের লিঙ্গ জানা যায় আরো অনেক পরে। কিছু ক্ষেত্রে শিশুর স্বাস্থ্যগত জটিলতা সংশ্লিষ্ট ব্যাপারে আগে থেকেই জানার দরকার থাকলেও সেটি সম্ভব হয় না। ফলে গর্ভস্থ শিশুর সঠিক পরিচর্যা বা চিকিৎসা নিশ্চিত করা অনেক ক্ষেত্রেই বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। কাজেই আরো অনেক সময় আগেই শিশুর লিঙ্গ জানতে পারার এ পদ্ধতির উদ্ভাবন শিশুদের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা রাখবে বলেই গবেষকরা আশাবাদী। সূত্র : বিবিসিনিউজ অনলাইন

View this link

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

ডরোথী সুমী বলেছেন: ব্যবস্থা যত আধুনিক হচ্ছে মানুষের সমস্যা বাড়ছে, সেই সাথে আমাদের সমস্যা মোকাবেলা করার ধৈর্য্য হারিয়ে যাচ্ছে। তবে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে বিজ্ঞান আমাদের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: শিশুটি কাম্য লিঙ্গের না হলে গর্ভপাত ঘটিয়ে এ পরীক্ষার অপব্যবহার - এই পরীক্ষার এহেন অপব্যবহার ঘটার সম্ভাবনাই বেশী থাকবে বলে মনে করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.