নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অহন থিক্কাসব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।

অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।

সত্য সন্ধানী ১৩

অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।

সত্য সন্ধানী ১৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুক্তরাষ্ট্রে এখন মঙ্গল গ্রহের চেয়ে বেশি শীত

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

ভয়াবহ শৈত্যপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার অধিকাংশ অঞ্চলে গত মঙ্গলবার জনজীবন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এই অঞ্চলে তাপমাত্রা গত দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এই তাপমাত্রা মঙ্গলপৃষ্ঠের চেয়েও কম বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তর আমেরিকা অঞ্চলে এবারের এই আবহাওয়া এতটাই শীতল যে সেখানে এক কাপ ফুটন্ত পানি শূন্যে উড়িয়ে দিলে তা মাটিতে নেমে আসার আগেই বরফে পরিণত হয়। মঙ্গলপৃষ্ঠ পরিভ্রমণকারী রোবটযান সেখানকার দৈনিক তাপমাত্রার যে তথ্য-উপাত্ত পাঠাচ্ছে, তাতে দেখা যায়, লাল গ্রহটির তাপমাত্রা মাইনাস ২৫ থেকে মাইনাস ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করে।

মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউটের একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, কিছু অঞ্চলে এখন তাপমাত্রা যে পর্যায়ে নেমেছে, তা মঙ্গলের তাপমাত্রার চেয়েও কম। আরেকটি বাস্তবসম্মত তুলনা হচ্ছে, দক্ষিণ মেরুর অ্যামুন্ডসেন-স্কট নামের একটি স্টেশনে গত মঙ্গলবার তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর একই দিনে শৈত্যপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্রের তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৩৫ ডিগ্রি।

শিকাগোর তাপমাত্রা এতটাই নেমে গিয়েছিল, সেখানকার লিংকন পার্ক চিড়িয়াখানার মেরুভালুকটি বিশেষ ব্যবস্থায় উষ্ণতা নিতে বাধ্য হয়। আর কেন্টাকি অঙ্গরাজ্যে একজন পলাতক কয়েদি একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে অসহনীয় ঠান্ডায় রাত যাপনের পর আবারও কারাগারের উষ্ণতর পরিবেশে ফেরার চেষ্টা করেন। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের সব এলাকায় তাপমাত্রা ছিল শূন্যের নিচে। আর ক্রান্তীয় অঞ্চল হিসেবে পরিচিত হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জেও গতকাল তাপমাত্রা শূন্যের নিচে নেমে যায়। সচরাচর রৌদ্রজ্জ্বল ও উষ্ণ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ফ্লোরিডা এবং ক্যালিফোর্নিয়ায়ও ছিল একই অবস্থা। তবে সবচেয়ে বিপজ্জনক শীত পড়েছে মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলে।

বিভিন্ন অঞ্চলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি বিভিন্ন দপ্তর বন্ধ রাখা হয়। উড়োজাহাজ, ট্রেন, সড়কসহ প্রায় সব পথেই যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যে গতকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মনটানায় মাইনাস ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ইলিনয়, ইন্ডিয়ানা, আইওয়া, মেরিল্যান্ড, মিশিগান, মিনেসোটা, নেব্রাসকা, নর্থ ডাকোটা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, সাউথ ডাকোটা, ভার্জিনিয়া, ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া ও উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের বিভিন্ন অংশের তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৪০ থেকে মাইনাস ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত। সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যেই কমবেশি প্রভাব পড়েছে এই শৈত্যপ্রবাহের। আর এতে ওই এলাকায় দুর্গত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৯ কোটি। এএফপি ও বিবিসি।link



মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার দোয়া ও রোবের প্রতিফলন মুসলমানগণকে যুলুম নির্যাতন করার ফলস্বরূপ যুলুমবাজ কাফিরদের উপর বন্যা, তুষারপাত, ঘূর্ণিঝড়, দাবানল, ভূমিকম্প প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ বিভিন্ন প্রকার বিশৃঙ্খলা অস্বাভাবিক মৃত্যু এবং অর্থনৈতিক মন্দারূপে খোদায়ী গযব অব্যাহত



পৃথিবীর সমস্ত ইহুদী-নাছারা-মজুসী-মুশরিক তথা তাবৎ কাফির সম্প্রদায় পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে মুসলমানদের উপর জুলুম নির্যাতন করছে, তাঁদেরকে শহীদ করছে, মুসলমানদের সম্পদ লুণ্ঠন করছে, মুসলিম মহিলাদের সম্ভ্রমহরণ করছে, সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করছে। জুলুম-নির্যাতনের পাশাপাশি ফরয-ওয়াজিব-সুন্নতে মুয়াক্কাদা পালনে তথা শরীয়ত পালনে বাধা প্রদান করছে। এতদ্প্রেক্ষিতে যামানার ইমাম ও মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, কুতুবুল আলম, কাইয়্যুমুয যামান মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি পৃথিবীর সমস্ত নির্যাতিত মুসলমানদের পক্ষ থেকে যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার শাহী দরবারে কাবা শরীফকে যেভাবে জালিম কাফির আবরাহার হাত থেকে রক্ষা করেছেন সেভাবে মুসলমানদেরকে রক্ষা করার এবং এই কাফির সম্প্রদায়কে আবরাহার মতো ধ্বংস করে দেয়ার ফরিয়াদ জানান। উনার সেই মুবারক দোয়া ও ফরিয়াদের ফলে মহান আল্লাহ পাক কাফিরদের উপর বিভিন্ন আযাব-গযব নাযিল করে তাদেরকে নিস্তানাবুদ করে দিচ্ছেন। তার প্রমাণ হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ-আমেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন কাফিরদের দেশগুলোতে ভয়াবহ ভূমিকম্প সুনামি, ব্যাপক তুষারপাত, সাইক্লোন-টর্নেডো, ব্যাপক দাবানল ইত্যাদির প্রকোপ তথা অর্থনৈতিক মন্দার ভয়াবহ গযব। প্রসঙ্গত মহান মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “ইহুদী-খ্রিস্টান, কাফির-মুশরিকরা যদি মুসলমানদের উপর যুলুম-অত্যাচার বন্ধ না করে তবে, তারা রাস্তার ফকির হয়ে যাবে। ডাস্টবিন থেকে খাবে। এক সময় ডাস্টবিন থেকেও খাবার পাবে না। ডাস্টবিনের খাবার নিয়ে কুকুরের সাথে কামড়া-কামড়ি করবে। এরপরও তারা (কাফিররা) যদি মুসলমানদের উপর নির্যাতন বন্ধ না করে, তবে তারা থাকার জায়গা না পেয়ে রাস্তায় গড়াগড়ি খাবে এবং এক পর্যায়ে গড়াগড়ি খেতে খেতে স্থলভাগে স্থান না পেয়ে পানিতে নামতে বাধ্য হবে। অর্থাৎ পানিতে হাবুডুবু খেয়ে মরবে।” প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি যখন থেকেই এরকম দোয়া করছেন ও এসব ভবিষ্যদ্বাণী করছেন তখন থেকেই আমেরিকা, ইউরোপসহ জুলুমবাজ বিধর্মী বিশ্ব ধারাবাহিকভাবে অর্থনৈতিক মন্দাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগরূপী গযবে প্রকটভাবে আক্রান্ত হচ্ছে।



link



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

মেনন আহমেদ বলেছেন: "মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম" উনি তো একজন ভন্ড জোচ্চর,উনার দুয়ার বরকতে আল্লাহ ইহুদী-নাছারা-মজুসী-মুশরিকদের উপর গজব নাজিল করবেন না,গজব নাজিল করবেন অহংকারীদের পতন ঘটানোর জন্য।
আর আল্লাহ "মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম" এর উপরই গজব নাজিল করবেন ইসলামের লেবাস পরে ভন্ডামী করার জন্য।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: "মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম" প্রাণিটা আবার কে?

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশেতো প্রায়ই বন্যা হয়, সেটা কিসের ফসল? ডাক্তার দেখান জরুরী ভিত্তিতে।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আবালচোদ কুনহানকার.......... X( X( X(

আপ্নারা দ্যাশে যে অশান্তিতে আছেন........বাংলাদেশ কবে কুন মুসলমানের পুটু মেরেছে.....??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.