![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।
৩০ বছর ধরে কর্মরত ছিলো মার্কিন সামরিক বাহিনীতে। পেয়েছে কর্নেল পদমর্যাদা। কিন্তু পদ দিয়ে তো পেটের দায় মেটে না। প্রয়োজন অর্থের।
অবসর নেওয়ার পর থেকে অর্থাভাবে কাটছে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সামরিক কর্মকর্তা রবার্ট ফ্রেনিয়ার দিন-রাত। ৫৯ বছর বয়সী রবার্ট ফ্রেনিয়ার বিমান বাহিনী থেকে অবসর নেওয়ার পর হয়ে পড়ে বেকার ।
অবসরের পর সে অসংখ্য সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করেছে। বাদ পড়েনি গ্রন্থাগারও। জীবন-বৃত্তান্তে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বরাত থাকলেও চাকরি মেলেনি তিনটি গ্রাজুয়েটধারী রবার্টের।
আজ তাকে থাকতে হচ্ছে রাস্তায়, বাড়ি-ঘর বলতে তার এখন একটি মিনিভ্যান। পেনসিলভেনিয়ার রাস্তায় রাস্তায় কাটে তার দিন-রাত।
ভবঘুরে দেখে লোকজন তাকে প্রশ্ন করে, তুমি দারোয়ানে চাকরিও পাও নি? নরম সুরে তার উত্তর, ‘চেষ্টা করেছি।’
২০১২ সালের পর থেকে নিয়মিত কোনো চাকরি নেই তার। সেসময় থেকে চুক্তিতে কোনো কাজ পেলে তা করে। পেনশন হিসেবে বাৎসরিক যে ৪০ হাজার মার্কিন ডলার পায় তা দেনা পরিশোধ করতেই শেষ হয়ে যায়।
দুই বছর আগে স্ত্রীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর কষ্টটা আরেকটু বেশি হয়ে গেছে তার। মাঝে মাঝে হোটেলে তার রাত কাটে, আবার কখনও ঘনিষ্ঠজনের বাসায়।
উল্লেখ্য, ২০০০ সাল থেকে পেন্টাগনে যোগ দেয় সে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কথিত হামলার সময় সে ওই ভবনে ছিলো। ২০০৩ থেকে ২০০৫ সালে আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সাবেক কমান্ডার জেনারেল স্টেনলি ম্যাকক্রিস্টালের বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
ইরাক আগ্রাসনেও অংশ নিয়েছিলো সে। পিঠে অস্ত্রোপচারের কারণে ইরাক থেকে দেশে ফিরে আসে। ২০০৬ সালে সামরিক বাহিনী থেকে অবসর নেয়। তারপরও চুক্তিতে দ্বিতীয়বারের মতো আফগানিস্তান আগ্রাসনে যায় এই সেনা।
link
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩২
রসায়ন বলেছেন: ওহ
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বছরে ৪০ হাজার মার্কিন ডলার তার দেনা পরিশোধেই চলে যায়। তার মানে সে আগে খুব আয়েশি কিংবা ক্যাসিনোতে টাকা ঢালছিল।
এই দেশের অবস্থাও কি ভালো? নিজের কথাই বলি। হন্যে হয়ে ঘুরছি, কোনো সুখবর পাচ্ছি না।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৬
নিকষ বলেছেন: ওহে বিশিষ্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশারদ এবং সমালোচক, তুমি কি দেখ না তোমার দেশের অবস্থা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও খারাপ পরিণতির দিকে যাচ্ছে।
অতএব নিজের, নিজের পরিবারের, নিজের দেশের অবস্থা আর পরিণতি নিয়া চিন্তা কর! নিশ্চয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরে দেখার জন্য ঐ দেশেই বহু মানুষ আছে!