![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।
প্রবল শৈত্যপ্রবাহে একদিকে যখন কাঁপছে সমগ্র উত্তর আমেরিকা ঠিক তখন বিপরীত চিত্র অস্ট্রেলিয়ায়। যুক্তারাষ্ট্রে যেখানে তাপমাত্রা কখনো কখনো শূন্যের ৬০ ডিগ্রির নিচে নেমে যাচ্ছে তখন প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় জ্বলেপুড়ে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়াবাসী। এমনকি প্রচ- গরমে নাজেহাল সেখানকার বন্যপ্রাণীরাও। গ্রীষ্মের দাবদাহে অকালেই প্রাণ হারাচ্ছে বাদুড়, ক্যাঙারু, টিয়া-এমুর দল। ঝলসে বিবর্ণ হয়ে পড়ছে গাছপালা।
১৯৬০ সালের পর গরমের এতো ভয়ঙ্কর দাপট আর দেখেনি অস্ট্রেলিয়াবাসী। তাই সাইবেরিয়াকে হার মানানো উত্তর আমেরিকার হাড়কাঁপানো ঠা-ার পাশে দক্ষিণ মেরুর দেশ অস্ট্রেলিয়ায় হাঁসফাঁস করা গরমের বিপরীতধর্মী দুই চিত্রে হতবাক সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে আবহাওয়াবিদরাও।
জানা যায়, ঋতুচক্রের স্বাভাবিক নিয়ম মেনেই ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে গ্রীষ্মকাল থাকে অস্ট্রেলিয়ায়। কিন্তু এবছর গরমের দাপট অন্যান্যবারের তুলনায় অনেকটাই বেশি। অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পশ্চিম উপকূলে পিলবারা এলাকার তাপমাত্রা গত ইয়াওমুল খামীসি (বৃহস্পতিবার) ছিলো ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। নিউ সাউথ ওয়েলস এর নারাবির উষ্ণতা ছিল ৪৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ১৯৬০ সালে ওডনাডাট্টার তাপমাত্রা ছিলো ৫০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার পর গ্রীষ্মের এত দাবদাহ দেখেনি অস্ট্রেলীয়রা।
গরমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে বন্যপ্রাণীদের। কুইন্সল্যান্ডের উইণ্টনে গত ক’দিনে গরমের মারা গেছে প্রচুর সংখ্যক টিয়া, ক্যাঙারু, এমুরা। মৃত্যু হয়েছে ব্ল্যাক ফ্লাইং ফক্স, লিটল রেড ফ্লাইং ফক্স-সহ বিভিন্ন্ প্রজাতির প্রায় ৫০ হাজার বাদুড়ের। চকোলেট-বৃষ্টির মতো গাছ থেকে ঝরে পড়ছে তাদের মৃতদেহ। কুইন্সল্যান্ড প্রাণিকল্যাণ সমিতি (ব্যাট কনজারভেশন অ্যান্ড রেসকিউ)-এর সভাপতি লুইস সন্ডার্স একথা জানিয়েছেন। গরমে জ্বলছে ব্রাজিলও। তাপমাত্রা পৌঁছে গিয়েছে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
link
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩০
রসায়ন বলেছেন: গজব
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১২
খেয়া ঘাট বলেছেন: আমি ঠান্ডায় জমে যাচ্ছি, আমার ছোটবোন গরমে পুড়ে যাচ্ছে। প্রকৃতির কি প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে ওঠছে????