১| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ৯:২৬

অতিথি বলেছেন: হাহা...

তাইতো শিশুরা প্রাপ্ত বয়স্কদের চিরকালের শিক্ষক।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ৯:৪৮

অতিথি বলেছেন: সে কি আপনার কথা শুনেছে? মনে হয়না, ও যেটা বুঝে সেটাই ওর কাছে গ্রহণ যোগ্য, অন্য কিছু নয়।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ১০:১৪

শাহানা বলেছেন: শুনেছে। ওর কাছে আমার কথার দাম আছে (কিছুটা হলেও)।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ১০:৪৫

শাওন বলেছেন: জটিল । তামিমই পারবে আগামীদিন জয় করতে ।

শাহানা আপু , আমি আমার পাসওয়ার্ডটি পালটাতে চাচ্ছি । আমি মেইলও করেছি কিন্তু আমার মনে হয় বাংলাতে করাতে কিছু বোঝেনি । আমি ইংলিশে এতটা লিখতে পারবো না । এখন পাসওয়ার্ডটা পালটাবো কিভাবে ??

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ১১:৪৭

কালপুরুষ বলেছেন: বুদ্ধিদীপ্ত কথা। তবে মেয়েদের বেলায় পানি খেতে অনেক সময় গ্লাসের গায়ে লিপস্টিকের দাগ লাগে। থুতু না। কারণ পানি জিহবা দিয়ে কম পান করা হয়, ঢোক গিলে বেশী। পানি শরীরের ভেতরে যাবার সময় জিহবার থুতুটুকু কেঁচে নিয়ে যায়। বাইরে বের হবার সুযোগ পায় না। তাই গ্লাসের গায়ে লাগার সম্ভাবনা কম। ভেজা ঠোঁট হলে লাগতে পারে। শুকনো ঠোঁটে সম্ভাবনা কম।

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১২:১১

শাওন বলেছেন: পেরেছি । পার্সওয়ার্ড পালটিয়েছি । ধন্যবাদ ।

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১২:৩৭

অতিথি বলেছেন: পাস ওয়ার্ড পরিবর্তন করেছো ... ফাইন ... এখন কি রেখেছো ?

৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১২:৫৯

অতিথি বলেছেন: মুরব্বীর কথা না শুনে কি পারে...............

৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

শাহানা বলেছেন: কালপুরুষ: তাহলে জগে করে পানি খেতে সমস্যা কোথায়? (ভাগনের হয়ে প্রশ্ন করলাম)। একদিন আপনাদের দুজনকে এক জায়গায় বসাবো, দেখবো কে জিতে।

১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

অতিথি বলেছেন: সবার জন্য গ্লাস ফৃ........

১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

জলদীপ বলেছেন: গ্লাসে পানি খেতে ভালো লাগে, তার চেয়েও মজা সরাসরি বোতল থেকে খেতে, সুপার চিলড ওয়াটার!

১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:২২

অতিথি বলেছেন: তামিমের কনটাক্ট নাম্বার চাই, শিষ্য হবো! আমার গুরু করার মতো এতদিনে মনের মতো একজনকে পাওয়া গ্যাছে।
জয় বাবা তামিম

১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

শাহানা বলেছেন: ধুসর গোধূলি: একথা বলবেন না। ও ফোনে কথা বলতে খুব পছন্দ করে। পরে বলবেন, ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি।

১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

কালপুরুষ বলেছেন: শাহানা,
আমরাতো টিউব ওয়েলে মুখ লাগিয়ে খেয়েছি। এখনও চানস পেলে খাই। ও বড় হয়ে নিজেই বুঝবে পানি খাওয়ার জন্য গ্লাস , জগ নয়। তবে মজা করে খেতেই পারে। যখন খেতে যেয়ে জামা কাপড় ভিজবে তখন আর খাবেনা।

১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শাহানা বলেছেন: কালপুরুষ: হমম, দেখা যাক। এখন তো বন্ধ করেছে, তবে আমি তো সাড়াদিন বাসায় থাকিনা...

১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ রাত ৯:৫৮

অতিথি বলেছেন: মানুষের দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মধ্যে সবচে বেশি রোগ-জীবাণুর বসবাস মানুষের মুখে। সুতরাং জগে মুখ লাগিয়ে পানি খেলে পানিবাহিত রোগজীবাণুগুলো একজনের কাছ থেকে আরেকজনের হবে। এভাবেই সংক্রামক ব্যাধিগুলো সহজে ছড়াবে। যদি কেউ অন্য মানুষকে অসুস্থ করতে না চায় তবে সে জগে মুখ দিয়ে পানি খাবে না। কারণ ঐ জগে তার মুখ লাগানোয় তার মুখ থেকে রোগজীবাণু জগের পানিতে ছড়াবে। পরে একই জগ থেকে কেউ পানি খেলে তার শরীরে সেই রোগজীবাণু প্রবেশ করবে।

এরকম পানি পানের ব্যবস্থা তাই অস্বাস্থ্যকর। তাই করা যাবে না।

১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৬ রাত ১০:১৩

কালপুরুষ বলেছেন: শোমচৌ,
ধন্যবাদ । সঠিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্যের জন্য।

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ১০:২৩

জলদীপ বলেছেন: শোমচৌ-কে এজন্যই ভালো লাগে!

১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৬ সকাল ১০:৫৪

কালপুরুষ বলেছেন: তবে সবচেয়ে মজার কথা হলো এই মুখের অসংখ্য জীবানু নিয়েই প্রতিটি মানুষ বহাল তবিয়তে বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো আরও অনেকদিন। আর এই জীবনে সম্পর্কের সূত্র ধরে ভালবেসে আর আদর করে মুখে, ঠোঁটে, গালে কমতো আর চুমু খাওয়া হয়নি। তবুও রোগমুক্ত ভাবে বেঁচে আছি। অনেকেই আমার মত সুস্থ ভাবেই রোগমুক্ত ভাবে বেঁচে আছেন। সবই আল্লাহর ইচ্ছা। ঢাকা শহরে ওয়াসার পানি মুখের চেয়ে বা থুতুর চেয়ে অনেক অনেক গুন বেশী রোগজীবানু ছড়ায়। এটাঐদব সত্য। জগ কিংবা গ্লাস কিংবা মুখ লাগিয়ে পানি থাওয়া এখানে কোন ব্যাপারই না। তবে অবশ্যই রোগাক্রান্ত রোগীর এঁটো পানি খাওয়া অবশ্যই উচিৎ না। বিশেষ করে জন্ডিসে আক্রান্ত রোগী যারা। কারণ সংক্রামক রোগ যে কোন ভাবেই রোগ জীবানু ছড়াতে পারে।