![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা শহরের মানুষ নাকি খুব সুখি? রাস্তায় যখন বের হই কয়টা মানুষের মুখ দেখে মনে হয় খুব সুখে আছে। তবে প্রেমিক-প্রেমিকাকে যখন এক সাথে দেখি, এরা সব সময়ই সুখি, তা সে যেখানে যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন। যেমন বাস কাউন্টারে যখন দাড়াবেন, বাসের দেরি হলে সব মানুষ মহাবিরক্ত মুখে দাড়িয়ে থাকে, তবে টোনাটুনিকে দেখবেন, এতো বিরক্তির মাঝেও সুখি মখে গুটুর গুটুর গল্প করছে। ভালই লাগে, কেউ তো সুখি! তবে এর কারন পুরোপুরি ব্যাক্তিগত।
কিছুদিন আগে গাড়িতে ফেরার সময় দেখলাম, দুজন নিম্নবিত্ত (পোষাক দেখে আন্দাজ করলাম) মহিলা যাচ্ছেন। দুজনের হাতেই নতুন বড় জালি চামুচ (ভাজাভুজি করা হয়ে যে চামুচ দিয়ে)। তবে চামুচের মান মনে হলো ভালো না। দুজনেই চামুচ ধরে দেখছে, নিজেরা কথা বলছে, খুব খুশি মুখে, অনেক কষ্টে হাসি চেপে আছে। মনে হলো খুব কম দামে হঠাৎ পেয়ে গেছে, দুজনে দুজোড়া কিনে নিয়েছে।
ওদের সুখি মুখ দেখে এতো ভালো লাগল। কত সামান্য বিষয় নিয়েই না দুজনে কত খুশি!
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০০৬ রাত ১১:৪১
অতিথি বলেছেন: আমি একবার এক পঙ্গুভিখারিকে দেখেছিলাম, দশ টাকার একটা নোট পাওয়ার পর...
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০০৬ সকাল ১০:৫০
অতিথি বলেছেন: আমিও তো বেশীর ভাগ সময় সুখি সুখি ভাবে থাকি ...
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৪:২৯
অতিথি বলেছেন: আমার চাওয়া-পাওয়ার হিসাব খুব কম। কোনো আফসোসও নেই। হাসি, তবু সবসময় সুখী সুখী মুখে হাসি ফোটে না যে!
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
অতিথি বলেছেন: সুখি মুখের ছবিটা দারুন হইছে....
আমি তো এমনি এমনি সুখী .......
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০০৬ রাত ৮:৫৬
অতিথি বলেছেন: পৃথিবীতে সুখি হতে
বল কে না চায়..........
..................................
..............................
৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৬ রাত ১২:৪১
অনিক বলেছেন: শাহানাদি,
সবচেয়ে বেশী সুখী থাকে চামচারা। তাদের হাতে চামুচ না থাকলেও তারা বিনা চামুচেই চামচামি করে সুখী। প্রভু দৌড়ালে চামচারা হাপিয়ে সুখ পায়।
৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৬ দুপুর ২:৩৮
অতিথি বলেছেন: টুনাটুনি
৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৩:৪৫
অতিথি বলেছেন: হ, পেরেমিক পেরেমিকারা সুখি। তয় বিয়ার কথা উঠলে সুখ গায়েব। বিশেষ করে যদি পেরেমিক মিয়া যদি বাপের হোটেল থাইকা বাইরাইতে না পারে।
১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৩:৪৭
শাহানা বলেছেন: হক কতা।
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ সকাল ৮:১৯
অতিথি বলেছেন: টোনাটুনি কথাটা ভাল লাগল।
আপু কেমন আছেন??
১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ দুপুর ১:৫৫
অতিথি বলেছেন: শাহানা সাহেবা,
আমি জানি যথেষ্ট কঠিন লাগছে, যদি সিরিয়াস ভাবে নেওয়া হয়, তাহলে পারা যাবে । আমি মনে হয় , ঠিকমত বুঝিয়ে লিখতে পারি নি, তাই হয়ত, এরকম হচ্ছে । তাই আমি নতুন পদ্ধতির চালু করব । এতে আপনারা একসাথে পড়তে ও শুনতে পারবেন , আর অনুশীলন করতে পারবেন ।(অনুশীলনীটা নিজের কাছে, সেটা যদি করতে পারেন হালকা পাতলা, তাহলে আমিই আপনাকে জোর করে জামার্ন ভাষা খাইয়ে দিতাম ।)Don't mind
১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৩:১২
রোবট রাজকন্যা বলেছেন: কারো সুখী বা আনন্দিত মুখ ভালো করে খেয়াল করেছেন কখনো ?
কি এক স্বগর্ীয় আভা ....কি এক অসাধারণ অনুভূতি তার চারপাশে খেলা করে তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না .... একদম ন্যাচারাল ....
আমি মানুষকে খুব ভালোভাবে অবজার্ভ করতে পারি ....
একসময় আমার হবি ছিলো মানুষকে সাডেন সারপ্রাইজের মাধ্যমে ক্ষণিক সুখী দেখা ........আলোকিত এক একটা মুখ , অসাধারণ
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৫:৪০
শাহানা বলেছেন: অমানুষ: আমি ভাবছি, যখন আপনি অবজার্ভ করেন, তখন আপনার মুখ কেমন দেখায়..। খুশি? নাকি চোখে থাকে অনেক প্রশ্ন? আমার এক বন্ধু আমার জন্য কিছু করে খুব অদ্ভুত ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে, ওর চোখ খোজে, আমি কি খুশি হয়েছি? আমি চেষ্টা করি যতদুর সম্ভব খুশি হতে...
১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৫:৫০
রাকিব হাসনাত সুমন বলেছেন: নগদ দুইটা টাকা হাতাইতে পারলে সরকারি কর্মকর্তা এবং পুলিশের চেহারায় যে ভাব আসে সেইটাই হইলো গিয়া সুখ.....
১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৫:৫৪
শাহানা বলেছেন: কথা সত্য, সেই সুখি মুখ দেখে কোন সুখ হয় না।
১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০০
অতিথি বলেছেন: সুমনের ডায়লগটা জব্বর। দুই টেহার পুলিশের জন্য ব্যাপারটা সত্য। তয় কোটি টেহার পলিটিশিয়ানরা মনে হয় অতো সহজে সুখ অনুভব করে না। হেরা মনে করে দেশটা হেগো আল্লার মাল। জনগণের চউক্ষে ধুলা দিয়া আল্লায় যহন দেশটা হাতে তুইলা দিছে, তহন পুরাটা চাইটাপুইটা খাওন হেগো গণতান্ত্রিক অধিকার। সুখের কি আছে! তাই 2 কোটি টেহার টেন্ডার পাইয়াও হেরা খালি দীর্ঘশ্বাসই ছাড়ে।
১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: সুখী মুখেও পলিটিক্স আর পলিটিশিয়ানগো আলাপন? কই যে যাই...
১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৬ ভোর ৬:৫২
অতিথি বলেছেন: উ উ উ... সু-উ-খ...
২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৬ দুপুর ২:৩৪
রোবট রাজকন্যা বলেছেন: জী না ......অবজার্ভটা আমার মজ্জাগত ....আমি চেষ্টা করলেই মানুষের অনেক ইমোশনের ভাবানুবাদ করতে পারতাম ....কল্পনায় আঁকতে পারতাম .....
ক্রোধে ....লোভে ....অহংকারে ....স্বার্থপরতায় একজন মানুষের সুন্দর মুখটা যে কতটা কালো হয়ে উঠতে পারে তা সে দেখতে পেলে আর কখনো ক্রোধান্বিত হতে চাইত না ........
আর আমি কাউকে সারপ্রাইজ দিলাম....কারো জন্য কিছু করলাম ....এইটা যদি সে ধরে ফেলে .....তাহলে হবে না ......তাঁর ভাললাগার ব্যাপারে সারপ্রাইজ দিতে হবে নিজেকে আড়াল করে ....আড়াল থেকে ....যেনো তার মধ্যে কোন কৃতজ্ঞতাবোধ না আসে ...যেনো সে ভাবে এইটা সে নিজগুণেই পেয়েছে ......
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০০৬ রাত ৮:৪৪
আলী বলেছেন: সুখ তুমি কি?
বড় জানতে ইচ্ছে করে
কিশোরীর মিষ্টি আশা
নাকি ষোড়শির ভালবাসা
বড় জানতে ইচ্ছে করে