নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর বৃহত্তম লঙ্গরখানা অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরে

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০








পাঞ্জাবের অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরে প্রতিদিন ১ লক্ষ লোকের খাবারের আয়োজন করা হয় । স্থানীয় ভাষায় লঙ্গরখানা বলা হয়। প্রতিদিন ২ লক্ষ রুটি ১৫০০ কেজি ডাল রান্না হয় আগতদের জন্য । পৃথিবীর সবচে বড় ফ্রি খাবার সার্ভিস এটি । শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক মুলত এই লঙ্গরখানা ব্যাবস্থার উদ্ভাবক ।
এই লঙ্গরখানায় কেউ ক্ষুধার্ত ফেরত যাবেনা,প্রত্যেকেই গরম খাবার পাবে কি হিন্দু কি মুসলিম কি বৌদ্ধ অথবা যে কোন বর্ণের । প্রতিটি গুরুদুয়ারায় লঙ্গর আছে কিন্তু অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরের লঙ্গর একটি আলাদা ব্যাপার।
সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্যান্য বন্ধের দিনে এই পরিমান দ্বিগুণ হয় । লঙ্গর কক্ষনো বন্ধ থাকেনা । ১ লাখ লোকের জন্য ৭০০০কেজি আটা , ১২০০ কেজি চাল , ১৩০০ কেজি ডাল ৫০০ কেজি ঘি ব্যাবহার হয় খাবার তৈরিতে । এতে ১০০ এল পি জি সিলিন্ডার , ৫০০০ কেজি লাকড়ি আর রুটি তৈরির বিদ্যুৎ মেশিন ব্যাবহার হয় ।
এই সুবিশাল রান্না ঘর চালায় ৪৫০ জন কর্মী এবং কয়েকশ স্বেচ্ছাকর্মী যারা মন্দির পরিদর্শনে আসেন । স্বেচ্ছাকর্মীরা ৩লাখ প্লেট ,চামচ,বাটি ধুয়ে দেন । এই লঙ্গর খানা নিরামিষাশীদের জন্য এবং এর অর্থ সারা পৃথিবী থেকে স্বেচ্ছায় দান হিসাবে পাঠানো হয় । প্রতি বছর ১০ কোটি ডলার খরচ হয় এই বিশাল কর্মযজ্ঞে । আসুন কিছু ছবি দেখি ওই পর্ব গুলোর যা আলজাজিরা নেটওয়ার্ক এর তোলা ।।





































মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: এই মন্দিরের নাম আগেও শুনেছি। কিন্তু এই তথ্যটা জানতাম না।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ২০১৭ সালে তারা প্রথম রোহিঙ্গাদের খাওয়ার ব্যাবস্থা করে। এখন আছে কিনা জানিনা।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম!! ধন্যবাদ!

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ছবিগুলো ঠিক ভাবে আসছে না। এই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারলে ভালো লাগত।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ছবিগুলোয় শেষের ব্রাকেট মুছে যাওয়াতে ছবি আসেনি। এই ব্যাপারটা ধরতে অনেকদিন লেগেছে । আজ সংশোধন করে দিলাম।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

অদৃশ্য বলেছেন:





যাক অন্তত কিছু দুস্থ/ সহায় সম্বলহীন মানুষ এখানে নিয়মিত খেতে পারবে বা পারে...

এতো মানুষের এক বেলার খাবারের নিয়মিত ব্যবস্থা... বিশাল ব্যাপার... যতদূর মনে পড়ে ডিসকভারিতে এর উপর কোন প্রোগ্রাম দেখেছিলাম...


শুভকামনা...

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ডিসকভারি তে আপনি কেরালা রাজ্যের এক মন্দির দেখেছেন,অতা আমিও দেখেছি। গোটা ভারতে কোটি খানেক লোক মন্দিরের ও মসজিদ,মাজার ইত্যাদির খাবার খেয়ে থাকে।

আমিও খেয়েছি !!

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

খাটাস বলেছেন: দেখতেই ভাল লাগল।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওখানে বার কয়েক খেয়েছি। অসাধারণ শৃঙ্খলা আর অতি উঁচুমানের প্রশাসনিক দক্ষতার জন্য ওরা নিঃসন্দেহে সোনার পদক পেতে পারে।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম তাই

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো একটা তথ্য জানলাম, সুযোগ পেলে একদিন গিয়ে লংকরখানার মাদুরে বসে পড়বো।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

শাহ আজিজ বলেছেন: যান , ভাল লাগবে । আমিও যাব । কারন পাঞ্জাবে আমি যাইনি কখনো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.