নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের ছেলেমেয়েদের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা এবং অপমান

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

এক ধরনের দায়িত্ববোধ থেকে তার লেখা ছেপে দেই সামুর পাতায় এবং দেবো অনবরত । দেশটা আমার ,আপনার , ওই পাকিস্তান সমর্থক বাম দল ও জামাতি রাজাকারদের জন্য নয় । -------------------------------------------------------------------
Muhammed Zafar Iqbal
October 2 at 1:24am · Edited ·

আমাদের ছেলেমেয়েদের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা এবং অপমান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল নিয়ে দেশে তুলকালাম হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সারাদেশে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হওয়ার মতো ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা দুইজনের বেশি নেই। বিষয়টি সংবাদপত্র খুব ফলাও করে প্রচার করেছে। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর অনেক বক্তব্য এবং দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে আমি একমত নই; কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি পড়ার মতো যোগ্যতা ১৬ কোটি মানুষের দেশে বলতে গেলে কারোই নেই, এ ব্যাপারটিতে তিনি যা বলেছেন আমি মোটামুটিভাবে তার সঙ্গে একমত। আমি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখিনি, ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হওয়ার জন্য কী কী যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে, তার খুঁটিনাটিও জানি না। কিন্তু শুধু কমনসেন্স ব্যবহার করে খুব জোর গলায় বলতে পারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে পড়ার যোগ্যতা এ দেশে অনেক ছেলেমেয়েরই আছে। শুধু তাই নয়, আমাদের দেশের অসংখ্য ছেলেমেয়ে পৃথিবীর যে কোনো দেশের যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো বিভাগে পড়ার মতো যোগ্যতা রাখে। আমি যদি তাদের খুঁজে বের করতে না পারি, তাহলে তার দায় দায়িত্ব ছাত্রছাত্রীদের নয়, শিক্ষা ব্যবস্থারও নয়, তার দায় দায়িত্ব যারা খুঁজে বের করার দায়িত্ব নিয়েছেন তাদের। আমরা সবাই জানি আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক সমস্যা আছে কিন্তু তার ভেতরে থেকেও অসংখ্য ছাত্রছাত্রী নিজের আগ্রহ নিয়ে লেখাপড়া করে, হাজার প্রতিবন্ধকতা দিয়েও তাদের ঠেকিয়ে রাখা যায় না। তাই আমি যখন পত্রপত্রিকায় দেখি, সারা বাংলাদেশে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বিভাগে ভর্তি হওয়ার মতো ছাত্রছাত্রী দুইজনের বেশি নেই, আমি অত্যন্ত বিচলিত হই। আমাদের দেশের ছাত্রছাত্রীদের সারাদেশের সামনে হেয় করার এই দায়িত্বহীন প্রচারণা দেখে আমি ব্যথিত হই।

আমি মনে করি পুরো বিষয়টি ঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা দরকার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়াটি বিশ্লেষণ করার জন্য হাইকোর্ট থেকে একবার আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল - আমি তখন তাদের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি সেবার ভয়ংকর এক ধরনের আতঙ্ক নিয়ে আবিষ্কার করেছিলাম পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্রতিটি কোনো না কোনো গাইডবই থেকে নেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন করার কাজটি সহজ নয়। মান যাচাই করার পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্ন হয় এক রকম - ভর্তি পরীক্ষার জন্য ছেঁকে নেওয়ার প্রশ্ন হয় সম্পূর্ণ অন্যরকম। ছেঁকে নেওয়ার প্রশ্ন দিয়ে মান যাচাই করার চেষ্টা করা কোনোভাবেই সঠিক নয়। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সমস্যা নিয়ে যত খুশি সমালোচনা করা যেতে পারে কিন্তু আমাদের ছেলেমেয়েদের দক্ষতা নিয়ে বা মান নিয়ে সমালোচনা করলে সতর্কভাবে করতে হবে। তাদের দায়িত্বহীনের মতো হতাশার পথে ঠেলে দেওয়া যাবে না। আমরা যারা পড়াই, প্রশ্ন করি, পরীক্ষা নিই - সবাই জানি ইচ্ছা করলেই এমনভাবে প্রশ্ন করা সম্ভব ছাত্রছাত্রীরা যে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে না। ছাত্রছাত্রীদের আটকানো যদি আমাদের উদ্দেশ্য হয় কাজটি পানির মত সহজ। আমরা কি সেটাই করতে চাই? আমরা বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আমাদের ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার মান নিয়ে এত বড় বড় কথা বলি, সারা পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মান কোথায় সেটি নিয়ে যদি উল্টো ছাত্রছাত্রীরা প্রশ্ন করে বসে, আমরা কি তার উত্তর দিতে পারব? আমরা তখন কোথায় গিয়ে আমাদের মুখ লুকাবো?

ভর্তি পরীক্ষার এই প্রক্রিয়াটি নিয়ে আমার ভেতরে খুব আগ্রহ কি সম্মানবোধ কিছুই এখন অবশিষ্ট নেই। সংবাদপত্রগুলোকে আমি বহুদিন থেকে অনুরোধ করে আসছি, তারা যেন একবার এই ভর্তি প্রক্রিয়ায় (কিংবা ভর্তিবাণিজ্য যেটাই বলি) ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে কত টাকা আদায় করা হয়, তার ভেতর থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য নানা কাজে কত টাকা খরচ হয় এবং কত টাকা সম্মানী হিসেবে শিক্ষকরা ভাগাভাগি করে নেন, তার একটা তালিকা প্রকাশ করেন, তাহলে ভর্তি পরীক্ষা নামের এই ভয়ংকর অমানবিক এবং চূড়ান্ত অস্বচ্ছ বিষয়টি সবার সামনে পরিষ্কার হয়ে যাবে।

সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে সম্মিলিতভাবে একটা ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার কথা বহুদিন থেকে আলোচিত হয়ে আসছে। প্রকাশ্যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় তার বিরোধিতা করে না কিন্তু ঠিক সময়টিতে কেউ তার উদ্যোগ নেয় না। আমাদের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় মিলে গত বছর একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল কিন্তু বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, যুব ইউনিয়ন, জাসদ এ রকম বামপন্থি দলগুলো তার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে সেটি বিএনপি-জামায়াতের হাতে তুলে দেয় (যারা এই বাক্যটি পড়ে বিভ্রান্ত হয়ে গেছেন তাদের ঠাণ্ডা মাথায় আরও একবার বাক্যটি পড়ার অনুরোধ করছি)। পরীক্ষার দিন হরতাল ডাকা হবে এ রকম হুমকি দিয়ে শেষ পর্যন্ত সমন্বিত ভর্তি প্রক্রিয়াটি বন্ধ করে দেওয়া হয়!

রাজনৈতিক দলগুলো যাই ভাবুক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ভর্তি প্রক্রিয়ায় যত টাকাই উপার্জন করেন না কেন, বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের নিয়ে যতই অহংকার করুক না কেন আমি মনে করি সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটি সমন্বিত ভর্তি প্রক্রিয়া হচ্ছে এই দেশের ছেলেমেয়েদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ দেওয়ার নামে অমানবিক যন্ত্রণা (এবং নূতন যোগ হওয়া অপমান) বন্ধ করার একমাত্র উপায়। এ ধরনের একটি প্রক্রিয়া কাজ করানোর জন্য যা যা করা প্রয়োজন, তার প্রত্যেকটা ধাপ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা হয়েছে এবং কাজে লাগানো হয়েছে। প্রযুক্তিগত প্রত্যেকটা বিষয় সমাধান করা হয়েছে (অর্থ উপার্জন কমে যাবে বলে যারা বলেন এটা করা সম্ভব না, তাদেরকেও ভরসা দিয়ে বলা যায় তারা এই নূতন পদ্ধতিতেও যথেষ্ট অর্থ উপার্জন করতে পারবেন!)

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো স্বায়ত্তশাসিত, তাই তারা কারও কথা শুনতে বাধ্য নয় - এতোদিনে আমি টের পেয়ে গেছি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কখনোই নিজে থেকে এই ব্যাপারে এগিয়ে আসবে না!

আমার জানামতে এখন একটি মাত্র পথ খোলা আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরদেরকে ডেকে একটি নির্দেশ দেন যে সামনের বছর থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা নিতে হবে, তাহলেই সেটি সম্ভব। তা না হলে সম্ভব নয়, ছাত্রছাত্রীদের বছরের পর বছর যন্ত্রণা কষ্ট আর অপমান সহ্য করে যেতে হবে।

আমাদের ভাইস চ্যান্সেলররা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনকে মানেন না, শিক্ষামন্ত্রীর কথা শুনতে রাজি নন, কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অবাধ্য হওয়ার সাহস মনে হয় তাদের কারোরই হবে না।

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৯.৯.১৪

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১০

টুম্পা মনি বলেছেন: হুম আজ সন্ধ্যায় লেখাটা পড়েছি। ঢাকা ভার্সিটি আলাদের অহংকার বেড়েছে। এই সব কতিপয় লোকের অহমের জন্য অজস্র মানুষ হতাশায় ভোগে। স্টুডেন্টদের আটকিয়ে নিজেদের বীরত্ব দেখানোই এই সব লোকদের কাজ। এদের হাতে শিক্ষকতার মত দায়িত্ব থাকা উচিত নয়। এদের নৈতিকতা প্রশ্নবিদ্ধ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: অপরাধমনস্কতায় ছেয়ে আছে শিক্ষকসমাজ । কিন্তু তারা দাবি করে তারাই সবচে পরিচ্ছন্ন এই জগতে। ক্লাস নেবেনা কিন্তু বেতন তোলার সময় সবচে আগে। শিক্ষকদের কর্মঘণ্টার কোন হিসাব নেই বা রাখার সিস্টেমও নেই। দল বাজি করা , আর ছাত্রদের অনৈতিক বিষয়ে সংশ্লিষ্ট করা এদের আসল উদ্দেশ্য। কি চায় তারা এর কোন স্পষ্ট জবাব নেই । ক্যাডারদের মতো নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে শুধু হাতে অস্ত্র নেই কিন্তু প্রিয় ছাত্রদেরতো আছে।

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১১

ওয়্যারউলফ বলেছেন: স্বাধিনতার পর লাগাতার সেশনজটের সিংহভাগ দায় এ ধরনের কতিপয় শিক্ষকের।১০০টা পরিক্ষার খাতা দেখতে এক বছরের বেশী সময়ও তারা ব্যায় করেছেন তিন বছরের অনার্স কোর্স শেষ করতে ছয় বছর লাগার পিছনে এটাও বড় একটা কারন। এরাই ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে এ ধরনের খেলা খেলছে।

এরা শুধু আমাদের সন্তানদের নয় ,সারা জাতিকে অপমান করেছে।খোলা মঞ্চে এই সব শিক্ষকদের পরিক্ষা নিয়ে দেখা উচিত ওরা কতটুকু জানে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত ।

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪০

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: বেশীরভাগ ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি মুখস্ত নির্ভর,বিশ্ববিদ্যলয়,মেডিকেল বা বিসিএস প্রিলি ও লিখিত যাই বলি না কেন; এই জিনিসটা পরিবর্তন করতে হবে। মেধা যাচাই ভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি যতদিন না হচ্ছে ততদিন হাউকাউ চলবে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: অবস্থা দেখে মনে হয় দেশে এক্সামিনারস কম্পানি লিমিটেড খোলা লাগবে।অরা সব পরীক্ষা নেয়া , প্রশ্ন তৈরি এবং তা চেকিঙ্গের জন্য টিম তৈরি করবে । তাদের উপর সরকারই বিধিনিষেধ থাকবে । সরকার এখানে কোনভাবেই ঢুকতে পারবেনা । ওরা পরীক্ষা নিয়ে রেজাল্ট দেবে । জি ৫ বা এ প্লাস না থাকলে আবেদনের সুযোগ নেই ইত্যাদি।

সংস্কার করতে হবে , জোর করে ।

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: * ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হওয়ার মতো মাত্র ২ জনের যোগ্যতা রয়েছে , সেটা আমিও বিশ্বাস করি না ।
** বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা চাক্ষুষ প্রশ্নবিদ্ধ ।
*** এস এস সি ও এইচ এস সি পরীক্ষায় উদার হস্তে নাম্বার প্রদান ও প্রশ্নপত্র ফাঁস , এই সমস্যাটিও একই সুত্রে গাঁথা ।


>> ভর্তি বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে । কিভাবে কিরকম প্রশ্নপত্র হতে পারে তার একটা মডেল সবার জন্য উন্মুক্ত থাকতে পারে । যেন ছেলেমেয়েরা একটা পরিষ্কার ধারনা পায় । ভর্তি কোচিং নামক খোঁয়াড়ে যেন দৌড়ানো না লাগে ।
>> এস এস সি ও এইচ এস সি পরিক্ষায় যেন প্রকৃত মেধা যাচাই করা হয় , তা নিশ্চিত করতে হবে । শুধু জিপিএ ৫ দিতে ভরিয়ে দিয়ে উন্নতি দেখালে হবে না ।
>> শিক্ষকতা সম্মানজনক পেশা এই বানী দেওয়ার পাশাপাশি শিক্ষকদের বেতন ও বৃদ্ধি করতে হবে । তা না হলে ঐ অন্য কোন চাকরি না পেয়ে শেষে শিক্ষকতাই করি , সেইরকম মানুষগুলো যতদিন এই সেক্টরে আসবে , ততদিন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই ( শুধু বিশ্ববিদ্যালয় না , প্রাইমারী , স্কুল , কলেজ,মাদ্রাসা সব ক্ষেত্রেই )

ভালো থাকবেন ও ঈদের শুভেচ্ছা :)

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: সব এখন লেজে গোবরে হয়ে গেছে । একদিক সামলাবেন তোঁ আরেকদিক ধরে ফেলছে ।

সহমত ।

ঈদের শুভেচ্ছা

৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

ফা হিম বলেছেন: @পাজল্‌ড ডক, আজকে এই কথাগুলো বলতে গিয়ে ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্রের আক্রোমণের শিকার হয়েছি। ভাবতেই অবাক লাগে এদের সাথে এতদিন যাবৎ পড়াশোনা করেছি।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আগে ঘরের শত্রুকে চিনতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.