নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিধবা বিবাহ ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৪



রবীন্দ্রনাথ নিজের জামাই, বন্ধুপুত্রসহ একমাত্র জীবিত ছেলে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কৃষি শিক্ষা নেওয়ার জন্য ১৯০৬ সালে সুদূর যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়েছিলেন।
প্রায়১২৫ বছর আগে অন্যান্য ধনী ব্যক্তিদের মত ছেলেকে বিদেশে ব্যারিস্টারি পড়তে পাঠাতে পারতেন। কিন্তু না পাঠিয়ে চাষাবাদ শিখতে কেন পাঠিয়েছিলেন সেই প্রশ্ন উঠেছে বারবার। আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে চাষ করে যেতে নিপীড়িত শোষিত বঞ্চিত চাষীদের ভাগ্য শোধরায়। তাদের আর্থিক উন্নতি যাতে ঘটে সেই চেষ্টাই কবিগুরুর মনে ছিল। তিনি কতটা স্বদেশী ছিলেন এটা তারই পরিচয়।
কৃষিতে স্নাতক লাভ করে দেশে ফেরার বছর খানেকের মধ্যে পিতার নির্দেশে রথীন্দ্রনাথ প্রথা ভেঙে বিধবা প্রতিমা দেবীকে হাসিমুখে বিয়ে করেছিলেন, যেটি ছিল ঠাকুরবাড়ির ইতিহাসে প্রথম বিধবা বিবাহ। নিজের পুত্রকে দিয়েই বিধবা বিবাহ বিরোধী ঠাকুরবাড়ির দুরূহ কঠিন প্রথা ভেঙ্গে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:০২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

ইতিহাসটা জানা ছিলো না। জানানোর জন্যে অশেষ ধন্যবাদ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: এরকম অনেক ইতিহাস অগোচরে থেকে গেছে । শুভ কামনা।

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রবীন্দ্রনাথ নোবেল ফিরিয়ে দিয়ে প্রমাণ করেছিলেন তিনি একজন মহামানব। আর মহামানব দেশের জন্য মানুষের জন্য কৃষিকাজকে প্রাধান্য দেবেন এটি চিরন্তন সত্য। রবীন্দ্রনাথ পীর পয়গম্বর হতে পারতেন তিনি পীর পয়গম্বর না হয়ে লেখক হয়েছেন। - ধন্যবাদ শাহ আজীজ ভাই।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: শান্তিনিকেতনে কয়েকদিন থেকে পুরোটা ঘুরে আর দেখে শুনে নিলে এক মহামানব সামনে উদ্ভাসিত হবে ।

শুভকামনা ।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ একজন গ্রেট ম্যান। তার বিকল্প কিছু নেই।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , তাই , বাঙ্গাল বাঙ্গালিকে চিনতে ভুল করে।

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৪৫

রাকু হাসান বলেছেন:

জানালেন । সাবাশ ,শ্রদ্ধা বেড়ে গেল। ধন্যবাদ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ সময় দেওয়ার জন্য ।

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রেট রবীন্দ্রনাথ । এইজন্যই সে বিশ্ব কবি । জানলাম আজ তথ্যটা ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: শুভকামনা ।

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ নোবেল ফিরিয়ে দেন নাই.... নাইট উপাধি ত্যাগ করেছিলেন 1919 Amritsar Massacre এর প্রতিবাদে

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩৯

শাহ আজিজ বলেছেন: বাঙালি নোবেলকে বেশি কাউনট করে নাইট কে নয় । নাইট ইংরেজদের দেওয়া আর নোবেল সুইডিশদের ।

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৩২

রামিসা রোজা বলেছেন:

বাহবা দেওয়ার মতো ঘটনা, জানা ছিল না রবি ঠাকুরের এই ঘটনা । জানতাম ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবা বিবাহ প্রথা চালু করেন , কিন্তু এত বড় মহৎ একটা বিষয় অজানা ছিল।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৪২

শাহ আজিজ বলেছেন: শান্তিনিকেতনে গেছেন ? পারলে যাবেন আর দেখে নেবেন শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীর পরিকল্প।

৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৪:৩৫

সিদ্ধাচার্য লুইপা বলেছেন: দুটো কাজই তার দুরদর্শিতা ও উদারমনস্কতার পরিচয় বহন করে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩৪

শাহ আজিজ বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ ।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


রবী ঠাকুর বাংগালী সমাজকে নতুন জীবনের সন্ধান দিয়ে গেছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩৪

শাহ আজিজ বলেছেন: প্রায় পঞ্চাশ হাজার শব্দ সংযোজন করেছেন বাংলা ভাষায় ।

১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:২৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: রবি ঠাকুর তখনি বুঝতে পেরেছিলেন এ দেশের উন্নতি কৃষিতেই সম্ভব আর লোকজনকে লেখা পড়া শিখানোর জন্য প্রতিষ্ঠা করে ছিলেন বিশ্বভারতী ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: ঠাকুর পরিবারের জমিদারি কৃষি নির্ভর ছিল । খাজনা আদায়ের সময় দেখেছেন যে কিভাবে কৃষির উপর দাড়িয়ে আমাদের সমাজ ।

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুটো তথ্যই অজানা ছিল। ধন্যবাদ, এমন অজানা তথ্যকে পাঠকের সামনে নিয়ে আসার জন্য।
দুটো কর্মই প্রশংসার্হ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩০

শাহ আজিজ বলেছেন: শুভ কামনা ।

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১২

শোভন শামস বলেছেন: দুটো তথ্যই অজানা ছিল। ধন্যবাদ

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: কৃষি বিষয়ক পড়াশুনা আগেই জানতাম কিন্তু বিধবা বিবাহ সেদিন জানলাম ।

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:১৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: রবীন্দথনাথ ঠাকুরের পরিবার বরাবরই ভারতের নানান বাজে প্রথা ভেঙ্গে সমাজ সংস্কারের কাজ করেছেন।

রাজা রামমোহন , তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী দ্বারকানাথ ঠাকুর ও তার পুত্র দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর জাতিভেদ প্রথা পুরোপুরি বিলোপ করে ব্রাহ্ম ধর্মের প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁদের এই পদক্ষেপ পরবর্তীতে স্ত্রীশিক্ষা ও নারীমুক্তি আন্দোলনে ব্যপক ভুমিকা রাখে।

এই কাল উর্তীন লিজেন্ডরা বহুকাল আগে জন্মে এবং মৃত্যূবরন করে একদিকে বেঁচে গেছেন যে বর্তমান ভারতের কদাকার রুপ তাঁদের দেখতে হয়নি।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: হা হা হা ।

নরেন মুদির ভি সি এখন শান্তিনিকেতনে কমিশন বানিজ্য শুরু করেছে।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৬

জুন বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ আমাদের পরিবারে বহু আগে থেকেই আছে তার বিভিন্ন গল্প আর কবিতায় সাথে তার জীবনীও । তিনি এবং বিদ্যাসাগর মানুষকে উপদেশ না না দিয়ে নিজেরাও অনেক কিছু করে দেখিয়ে গিয়েছেন । আমি শান্তিনিকেতনে ঘুরে এসেছি, দুদিন ছিলাম , পায়ে হেটে আর রিকশায় চড়ে ঘুরেছি । দেখেছি সেই শিরীষ গাছ যার ক্লান্তিবিহীন ফুল ফোটানোর খেলায় কবিগুরু মুগ্ধ হয়েছিলেন । রামকিংকর বেইজের অসাধারন সব ভাস্কর্য্য ।

সেই সাথে রাস্তার পাশের ছোট রেস্তোরায় কচুরী ( ডালপুরি )আর চা খাওয়া, এক গেষ্ট হাউসের চৌকিদারের সাথে গল্প -- বেদের মেয়ে জ্যোছনার শুটিং হয়েছিল সেখানে আর সেই ছবি দেখে তার মুগ্ধতার গল্প করেছিল । বাংলাদেশের মানুষ হয়েও আমরা ছবিটা দেখি নাই শুনে সে বিস্ময়ে বিমূঢ় হয়ে পরেছিল শাহ আজিজ ।
এখন তো শুনি কোন মেলার পাচিল তোলা নিইয়ে মারপিট ভাংচুড় ভাবতেও অবাক হই মানুষের লোভ লালসা কতদুর পৌছে গেছে ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:০৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের সতীর্থ উত্তমের সাথে আলাপ করে জানা গেল চলতি ভি সি বি জে পি সমর্থিত । কাজেই উন্নয়ন কাজে তার সাথে অন্যান্য স্বার্থের লোকেদের টানা হেঁচড়া চরমে পৌঁছেছে ।

৮২ সালে গ্রাজুয়েশনের পর পুরো ভারত সফরের শেষে শান্তিনিকেতনে একদিন ঐতিহাসিক সময় কাটিয়েছি । ২০০১ সালে স্ত্রী , ছেলে মেয়ে নিয়ে চারদিন ছিলাম । দারুন সময় দিয়েছে দেশের ছেলেরা , শায়ান খুব হেল্প করেছে । আবারো যেতে চাই রবি ঠাকুরের ছবি আকা বিষয়ক জীবন নিয়ে লাইব্রেরি ওয়ার্ক করতে । হা হা হা , বেদের মেয়ে জোছনা আমিও দেখিনি । জীবন কাটিয়ে দেওয়া সেইসব মানুষেরা কেউই বেচে নেই । তবু ওদের উত্তরসুরি কাউকে না কাউকে পাওয়া যাবে , আলাপ জোড়া যাবে । আমার খুব ভাল লাগে শান্তিনিকেতন ।

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৫৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বিধবা বিবাহ জানা ছিলো, কিন্তু ছেলেকে কৃষিকাজে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ জানা ছিল না। ধন্যবাদ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩০

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি বেশ আগেই পড়েছি এই কৃষি বিষয়ে পড়তে আমেরিকায় যাওয়া নিয়ে ।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুম , তাই , বাঙ্গাল বাঙ্গালিকে চিনতে ভুল করে।

রবীন্দ্রনাথ আসলে ম্যাজিশিয়ান। সবার মনের কথা লিখে গেছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: একজন কবি বা একজন লেখক , শিল্পী মানুষের মনের মধ্যে কার্যত বসবাস করেন । যে কারনেই এদের কলম , তুলিতে মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয় । যে নিজের স্বজন বা প্রতিবেশিকে নাই জানল সে কিভাবে অজানা মানুষের হৃদয় জয় করবে । কবি, শিল্পীরা বুকের ভেতর বিশ্বকে ধারন করে । তাদের ইউনিভার্সাল বোধ সাধারন মানুষের চেয়ে বেশি বলেই তারা কবি বা শিল্পী হতে পেরেছে ।

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৯

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের মহত্ত্বের পরিমাপ করা আমার মত সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়, কিন্তু , তাকে সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে আপাদমস্তক বিদ্রোহী রূপে কল্পনা করাটা কতটুকু ঠিক হবে, তা নিয়ে চিন্তা ভাবনার অবকাশ বোধয় রয়েই যায়। ঠাকুর পরিবারে বরাবর কঠোর পর্দা প্রথা মেনে চলা হত। রবীন্দ্রনাথের মায়ের গঙ্গাস্নানের সময় তাকে যে পালকি তে করে গঙ্গা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হত, পুরো সেই পালকিটিকেই গঙ্গায় ডুবিয়ে তোলা হত। তার মা পালকি থেকে বের হতেন না। বিয়ের সময় রবীন্দ্রনাথের স্ত্রী'র বয়স ছিল ১১ বছর। তিনি তার দু' কন্যার বিয়ে দেন তাঁদের বয়স যথাক্রমে সাড়ে দশ, এবং তের থাকা অবস্থায়। সামাজিক প্রথা অনুযায়ী কন্যাদের জামাইদের তাকে পণ দেয়া লেগেছিল। তাঁদের একজনকে তিনি বিদেশে পাঠিয়ে পড়াশোনা করানো সহও অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করেন। আর একজন জামাইয়ের খাঁই ছিল এত বেশী যে, পরবর্তীতে আর তার সাথে কবিগুরু সম্পর্ক রাখেন নি। (গোলাম মোর্শেদ, হাজার বছরের বাঙ্গালী সংস্কৃতি, পৃষ্ঠা ২২০-২১-২৪) যদিও, এসমস্ত তথ্যের কোনটাই সৃষ্টিশীল রবীন্দ্রনাথকে , বা মানুষ রবীন্দ্রনাথকে আমার - আমাদের কাছে ছোট করে দেয় না। তার ছেলেকে যদি তিনি একজন বিধবার সঙ্গে বিবাহ দিয়ে থাকেন, সেটা অবশ্যই প্রশংসার দাবীদার।

আপনি চারুশিল্পি স্যার। রবীন্দ্রনাথের পেইন্টিং এর ব্যাপারে আপনার কিছু মতামত আমাদের জানবার সুযোগ করে দিন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: রবি ঠাকুরের এই বিশেষ গুনের সন্ধান বেশ আগে থেকেই করছি । এবার লাইব্রেরি ওয়ার্ক , শান্তিনিকেতনে । মহামারী অনুকুলে এলে যাব , কিছুদিন থাকব ।

রবি ঠাকুর ইউরোপ যাবার পরেই তার ভাবনা চিন্তা আরেকভাগ গতিশীলতা পায় । পৃথিবীকে নিজের মত করে দেখার এই সুযোগ , বিখ্যাত ব্যাক্তিবর্গের সান্নিধ্য ক'জনা পায় । রবি ঠাকুর পেয়েছিলেন বলেই তার পরিপূর্ণ ব্যাবহার করেছিলেন কবিতায় এবং ছবিতে । এক্ষেত্রে ইউরোপ পরবর্তী কবিতার দিকে আমার ঝোঁক বেশি । লাইব্রেরি করলে আমি আরও পরিশোধিত হব , আমার জ্ঞ্যানের পরিধি বাড়বে ।

ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.