নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেঁয়াজ কিন্তু পৌঁছেনি শুধু খবর রটেছে "ওই আইলো" আর শুনেই দাম কমেছে পেঁয়াজের । চীন , পাকিস্তান , মিশর সহ ১৩ টি দেশ থেকে ৭ লাখ টন পেঁয়াজ চট্টগ্রামের পথে । বাজারে এই খবর পৌছাতেই বিক্রেতারা দাম কমিয়ে ফেলেছে । সারা বছর জুড়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিবিধ কৃষি পন্যের আকাল দেখা দেয় । ব্যাবসায়িরা তীক্ষ্ণ নজর রাখে ওইসব দেশের দিকে । আগেভাগে তারা পন্য ভর্তি জাহাজ সাগরে ভাসায় । এল সি খোলার সংবাদে জাহাজ তার টার্গেটের দেশের বন্দরে পৌঁছে যায় । এটা আন্তর্জাতিক ব্যাবসার কায়দা কানুন । ৮৮ সালে চিনির সংকটে একজন সাপ্লায়ারস একটি বড় রাষ্ট্রে বসে সাগরে থাকা কয়েক জাহাজ চিনি বিক্রির দেন দরবার করছিলেন । তিনি আমায়
শিখিয়েছিলেন কখন কোন পন্য কোথা থেকে যাবে এবং ওইসব রাষ্ট্রের উৎপাদন অবস্থা কি । এর বিস্তারিত তারা ওই টার্গেট করা দেশের এজেন্টদের কাছে পেয়ে থাকেন । বেশ মজার বিষয় এটি । আমাদের পেঁয়াজ দরকার আর ভারত পেঁয়াজ সরবরাহ বন্ধ করতে পারে এই মর্মে খবর এই সিন্ডিকেট গ্রুপের কাছে আগেই পৌঁছে গেছে । তারা আমরা চাওয়ার আগেই জাহাজ আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমায় রেখে বিড়ি টানছিল । জাহাজ মালিক বা এজেন্ট বার্তা পাঠাল ইঞ্জিন স্টার্ট করো । ব্যাস নির্দেশ মোতাবেক দুই তিন দিনে ওই পোর্টে জাহাজ পৌঁছে মাল নামিয়ে দিল ।
এখন চাউল নিয়ে কি হবে ? ভারতে একরকম কৃষক বিদ্রোহ চলছে । চাউল নিয়েও ফাউল খেলা শুরু হবে । বিশ্বের কয়েকটি চাউল উৎপাদনকারী দেশ/ এজেন্ট ইতিমধ্যেই জাহাজ ভাসিয়েছে সমুদ্রে । পেঁয়াজের মত চাউল একইভাবে বন্দরে পৌঁছুবে । আমরা কেন এই পন্য ঝুকিতে থাকি জানিনা । বিশ্বের উর্বর দেশটি কেন পর্যাপ্ত চাষ করেনা আমার মাথায় আসেনা । আপনার -------------!!??
০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: সরকার চলে অপেশাদার লোকদের দিয়ে । যারা জীবনে ক্ষেতে যায় নাই তাদের এইবার ক্ষেতে কাচা ধান কাটতে দেখা গেল । কি নির্মম নির্বোধ । মধ্যসত্ত্বভোগী নির্মূল করতে হবে । রংপুরে চাষিরা তামাক চাষ করছে কারন নগদ আয় । সরকারি দালালরা বেকায়দায় আছে । তারা আইন করতে সরকারকে চাপ দিয়েছে ।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আগে চাষ করতে হবে।
তারপর খাওয়া।
লাখ লাখ টন পেয়াজ খেয়ে ফেলা কোন ভাল কথা নয়।
খাবার পরিমিত করা দরকার।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩১
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার মনে হয় কেউ শুধু পেঁয়াজ খায় না । এটা স্বাভাবিক চাহিদা । চাষে লাভ না পেলে চাষি অন্যদিকে ঝুকবে ।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমরা খাদক জাতি। উৎপাদন করি না।
কেবল খাই।
প্রবাসে কামলা দিয়ে সেই টাকা দিয়ে বিদেশ থেকে সব ধরনের খাবার কিনে এনে খাই। তারপর তার গন্তব্য টয়োলেট।
দেশের উন্নয়ন এমনিতেই হবে। এভাবেই হবে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন: চাষিরা নিতান্ত পেটেভাতে বেচে থাকতে চায় । কৃষি ব্যাবস্থা বেহাল দশা অপেশাদার রাজনিতিকদের জন্য । এদের ঝেটিয়ে বিদায় করতে হবে ।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের খবরে
দেশে পেঁয়াজের দাম বাড়ে আর
আমদানীর খবরে দাম কমবে
এটা্ই স্বাভাবিক। ডিমান্ত এ্যান্ড
সাপলাইয়ের সূত্র মিলে গেছে
শতভাগ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার জন্য মিললেই ভাল , ভুক্তভোগীদের জন্য না ।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমাদের প্রধান রফতানি পণ্য হচ্ছে শ্রমদাস।
আর আমদানী করি সবই ।
নিজের দেশে সামান্য ধান চাল আর কিছু সবজি।
জনসংখ্যা্ নিয়ন্ত্রণ করাটাও জরুরী। সেটা কেউ ভাববে না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: এবার দাস ব্যাবস্থায় ছোট একটা ধাক্কা দিল আরবিয় ভাইয়েরা । আশা করি ইয়াদ থাকবে । পাকিস্তান আর ভারতের তুলনায় আমাদের জনসঙ্খ্যা বেড়েছে কম।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আজ ৯০ টাকা করে দুই কেজি কিনেছি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: মারহাবা
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মালয়েশিয়াতেও এখন পেয়াজ খুব দামী।
আমিও এক কেজির বেশী কেনার সাহস রাখি না।
যে পেয়াজ করোনার ভয়াবহ সময়েও ২ রিঙ্গিত এর বেশী ছিল না তা এখন ৪/৫ রিঙ্গিত দিয়ে কিনতে হচ্ছে।
কিন্তু আমার কথা হচ্ছে এই জিনিস একটু কম খেলে কি মানুষ মরে যাবে?
যদি মরে না যায় তাহলে কম খাওয়াউ উত্তম।
তাতেই জাতির মঙ্গল নিহিত আছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: পেঁয়াজ ব্যাবসায়িরা যখন সংসদে বসে পা দোলায় তখন কে কাকে নিয়ন্ত্রন করে । নিতান্ত গরিবেরা পেঁয়াজ খাওয়া বন্ধ করেছে । ক্রয়ক্রিত মুল্য আর বিক্রয় মুল্যে বড় তফাত থাকলে ভেতরের ব্যারথতা দাত বের করে হাসে ।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৩৮
রাকু হাসান বলেছেন:
সিন্ডিকেট বড় সমস্য, এটা আগে থামাতে হবে। "বেশি করে আলু খান,ভাতের উপর চাপ কমান" বদলে কম করে পেঁয়াজ খান বলে স্লোগান দিব?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: ওসব ব্যারথতার বুলন্দ আওয়াজ । পেঁয়াজ কিনেছে কত করে , আর বেচছে কত দিয়ে । সরকার এসব নিয়ন্ত্রন করবে । করোনা পরবর্তী সময়ের উৎপাদন ব্যাবস্থাপনা , বাজার নিয়ন্ত্রন রাশ না ধরে রাখতে পারলে মানুষের অভিশাপ পড়বে ।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৫:৪৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিশ্বের সবচাইতে উর্বর দেশটি ডিমান্ড ও সাপ্লাই বুঝেই উৎপাদন, সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে। যখন অধিক উৎপাদন হয়ে যায়, তখন তা দরিদ্র দেশগুলোকে বন্টন না করে প্রয়োজনে সমুদ্রেও ফেলে দেয়। এইটাই পুঁজিবাদের নীতি, আর তারই সুযোগ গ্রহণ করে মধ্যস্বত্ব ভোগী ও ফড়িয়া শ্রেণীরা । অন্যান্য সমাজব্যবস্থা ও অর্থনীতিগুলোও সফলতা দেখতে পায় নাই, কারণ যেই যায় লংকায় সেই হয় রাবন - ইস্ট ইউরোপে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর ব্যর্থতা বা মধ্যপ্রাচ্যের তথাকথিত ইসলামিক রাষ্ট্রগুলোর জনগণের দরিদ্রতা ও সীমাহীন দুর্গতি তারই প্রমান।
আপনি যদি মানবিক ভিন্ন কিছু আশা করেন তবে নুতন কোনো সমাজ ব্যবস্থার স্বপ্ন দেখতে হবে - সেরকম কিছু বর্তমানে হবার সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: আপাতত মস্কো আর মক্কার খোয়াব বাদ । পিকিং কিভাবে বাজার ব্যাবস্থাপনা , কৃষি উন্নয়ন করে তাই অনুসরন করলেই আপাতত বেচে যাবে দেশ । ওখানে ইচ্ছা করলেই দাম বাড়িয়ে দেয়া যায় না , ক্রয় মুল্য দেখিয়ে বাড়াতে হয় । আমাদের ব্যাবসায়িরা দেশ চালাচ্ছে , নিয়ন্ত্রন করছে এটাই দুর্ভাগ্য । কিছুদিন আগে নদীতে পচা পেঁয়াজ ফেলছে দেখলাম । এইদেশে ডাণ্ডা ছাড়া কিছু হবেনা ।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৩
নতুন বলেছেন: মানুষ যখন নস্ট হয়ে যায় তখন আর এথিক্যালী ব্যবসা করেনা। আমাদের দেশে মুনাফার জন্য মানুষ সব কিছুই করতে পারে।
আরব আমিরাতে সব কিছুই আমদানী করে কিন্তু সরকার সিন্ডিকেটকে কখনোই ধান্দা করতে সুযোগ দেয় না।
কারন এখানের ব্যবসায়ীরা সরকারের সাথে রাজনিতি করেনা। তাই তারা জনগনের অসুবিধা করে ব্যবসায়ীদের দাম বাড়াতে সাহাজ্য করেনা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আরব আমিরাতে সব কিছুই আমদানী করে কিন্তু সরকার সিন্ডিকেটকে কখনোই ধান্দা করতে সুযোগ দেয় না।
এরকম উচিত বাতচিত চাইতেছিলাম , ধন্যবাদ । আমিরাত কিন্তু উন্নত দেশগুলোর মডেল । আমাগো দেশে কে কে ধান্দায় উস্তাদ আগে সেটা বিবেচ্য । কন্ট্রোল করতে না পাইরা কয় দ্যখেন আমিতো পেঁয়াজ খাইনা ।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৪
নতুন বলেছেন: ভাই এখানে আমরা আমদানী ব্যবসা শুরুর চেস্টা করছি তাই বিষয়গুলি একটু একটু করে জানছি।
এখানে পিয়াজ দোকানে ২.৯৫- ৪.৫ দিরহামে বিক্রি হচ্ছে। ( বিভিন্ন দেশের পেয়াজের দাম ভিন্ন)
পাইরারী বাজারে ১.৪-২.০ দিরহামে বিক্রি হচ্ছে।
ইরান থেকে ১.০ - ১.১ দিরহামে কিনে এনে ১.৪-১.৬ দিরহামে বিক্রি করছেন।
এখানে আজ ৭০-৯০ টাকায় পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে সবই আমদানী করা।
ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই বাজার নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়। দুনিয়াতে অসম্ভব বইলা কথা নাই।
দাম নিয়ন্ত্রনের আসল বিষয় হইলো সরকার কতটা আন্তরিক ভাবে চেস্টা করছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের সংসদে ৭০ ভাগ ব্যাবসায়ি । কি আশা করেন তাদের কাছ থেকে । মাড়োয়ারি নিয়ে একটা লেখা লিখব যে কিভাবে তারা বাজার জিইয়ে রাখে । তাদের ব্যাবসা করতে হবে আবার নিজের পরিবার পরিজন, কর্মচারী , ভাড়া , এবং স্বল্প মুনাফা ঠিক রাখতে হবে । মাড়োয়ারিরা শুধু একপুরুষ নিয়ে চিন্তা করেনা , চিন্তা করে তার পুত্র এবং পৌত্র এই ব্যাবসার হাল ধরবে একসময় । আমরা সবকিছু থেকে সরে লুটপাটের ঘোড়া দাবড়াচ্ছি । ব্যাবসা করছেন শুনে ভাল লাগছে , উন্নতি হোক আপনার ।
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
নতুন বলেছেন: দোয়া করবেন, চেস্টা করে যাচ্ছি কিন্তু এখন পযন্ত ব্যাটে বলে হচ্ছে না
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হবে , ধৈর্য ধরুন । করোনা পরবর্তীতে কি কি আইটেম চাহিদা বাড়বে তার একটা হিসাব আপনার কাছে আছে । ভারতীয় ব্যাবসায়িদের কাজগুলো খেয়াল করুন কারন আমিরাতে ভারতের ব্যাবসায়িরা খুব ভাল অবস্থানে আছে ।
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ৭ লাখ টন পেঁয়াজ এঁলে আমাদের দেশে পেঁয়াজের দাম কি কমবে?
এক পেয়াজ ব্যবসায়ী বললেন, আগের মতো ৩০/৩৫ টাকা আর পেঁয়াজ পাওয়া যাবে না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর এ এক নারকীয় পদ্ধতি ।
পেঁয়াজ ব্যাবসায়ি মানেই বেশ্যা ।
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কৃষক যখন সরকার থেকে দেওয়া সুবিধা গুলো সরাসরি ও সঠিক সময়ে পাবে তখন উৎপাদন বাড়বে। এছাড়াও কৃষিকে আধুনিকায়ন করতে হবে। শিক্ষিতদের কৃষি কাজে উদ্ভুদ্ধ করতে হবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: দেশী কৃষক আগাম টাকা পায় দাদন ব্যাবসায়িদের কাছ থেকে । ক্ষেত শুরুর আগেই পেঁয়াজ রসুন বিক্রি হয়ে যায় । এতই ক্ষমতাশালী তারা যে তাদের ধরা ছোঁয়া যায় না । দাদন , পাইকাড় আর খুচরা এই তিনে হয় সিন্ডিকেট । কোন উপায় নেই বাবা এভাবেই চলতে হবে ।
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এভাবে আসলে তো যারা আমদানি করে আনছেন তারা মনে হয় লোকসান খেতে পারেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: বাজার যাচাইয়ের জন্য এজেন্ট নিয়োগ দরকার । যেমন এল সি কত দামে খুলেছে , ওই দেশে রফতানি মুল্য তখন কত ? বেশি হলে বোঝা যাবে টাকা পাচার হল ।
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারত থেকে তো নয়ই এমনকি কোন দেশ থেকেই একক ভাবে আমদানি করা ঠিক না ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: এইদেশগুলো থেকে আমরা কিছু পেঁয়াজ আনি সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মাঝে মাঝে দেখা যায় ধান উৎপাদন করে উৎপাদন খরচও উঠে না তখন ধান বাদ দিয়ে অন্য ফসল করে।সেই সাথে লেগে আছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
সুষ্ঠ পরিকল্পনার অভাব,তাছাড়া বিতরন ব্যবস্থা এলোমেলো।সবকিছুই চলেগেছ দুষ্ট লোকদের কবলে।