নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষণ মামলায় প্রথম মৃত্যুদণ্ডের আদেশ , টাঙ্গাইলে

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২১



ধর্ষণ মামলায় প্রথম মৃত্যু দণ্ডের আদেশ হয়েছে টাঙ্গাইলে । ৫ জন আসামির দুজন হাজির ছিল আদালতে , বাকি তিনজন জামিনে ছিল । টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে অপহরণের পর গণধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার গোলাবাড়ি গ্রামের সুনিল চন্দ্র শীলের ছেলে সাগর চন্দ্র শীল, দিগেন চন্দ্র শীলের ছেলে গোপি চন্দ্র শীল, চারালজানি গ্রামের বাদল চন্দ্র মনিঋষির ছেলে সঞ্জিত চন্দ্র মনিঋষি, সুনিল মনিঋষির ছেলে সুজন মনিঋষি এবং মনিন্দ্র চন্দ্রের ছেলে রাজন চন্দ্র।

তাদের মধ্যে সঞ্জিত চন্দ্র মনিঋষি ও গোপি চন্দ্র শীল আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষনার পর তাদের কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। বাকি তিন আসামি জামিনে বের হয়ে আত্মগোপন করেছেন।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ সরকারি কৌশুলী (পিপি) একেএম নাছিমুল আক্তার বাংলানিউজকে জানান, ২০১২ সালে সাগর শীলের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভূঞাপুরের এক মাদ্রাসা ছাত্রীর পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে ওই বছরের ১৫ জানুয়ারি সাগর ভূঞাপুর এসে ওই ছাত্রীকে কৌশলে মধুপুরে নিয়ে যান। মধুপুরের চারালজানি গ্রামে রাজনদের বাড়িতে নিয়ে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চান সাগর। কিন্তু বিয়েতে রাজি না হওয়ায় সাগর তাকে ধর্ষণ করেন। পরে সেখানে মেয়েটিকে আটকে রাখা হয়। ১৭ জানুয়ারি রাতে মধুপুরে বংশাই নদীর তীরে নিয়ে মেয়েটিকে সাগরসহ পাঁচজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যান। পরদিন (১৮ জানুয়ারি) সকালে স্থানীয়রা মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পরে তার অভিভাবকরা এসে তাকে বাড়ি নিয়ে যায়। ওইদিনই (১৮ জানুয়ারি) ওই ছাত্রী নিজে বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে ভূঞাপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের দিনই পুলিশ আসামি সুজনকে গ্রেফতর করে। সুজন ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে অন্য আসামিরাও গ্রেফতার হন।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ভালো কথা, এখন গলায় দড়ি উঠলেই হলো।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আশা করছি ২ মাসের মধ্যেই ঝুলবে । যতগুলো ধর্ষণ মামলা চলমান সবগুলই ঝুলবে । যেদিন ঝুলবে আমরা সবাই জুম এ একত্রিত হব জিলাপি খাওয়ার জন্য ।

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

শায়মা বলেছেন: খুব ভালো হয়েছে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ঝুলুক , আমরা দেখি কারা কারা এর প্রতিবাদ করে।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভালো খবর। ফাঁসি অনতিবিলম্বে কার্যকর হোক।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: সরকার দ্রুতই চাইছে

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধর্ষণ মামলার বিচারক মেয়ে হওয়া উচিত সব ক্ষেত্রে। যদিও বাস্তবে স্বল্পতার জন্য হয়তো সম্ভব নাও হতে পারে। যাদের ছবি দিয়েছেন একজনের উচ্চতা তো ৪ ফুটের একটু বেশী মনে হচ্ছে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: তাই দেখছিলাম , ন্যাটার শখ আছে বটে ।

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




আইন করলো এই সপ্তাহে, অক্টোবর, ২০২০; ২০১২ সালের মামলা কি করে ইহাতে সংযুক্ত হলো?

পুরো দেশের বিচাকেরা কি লিলিপুটিয়ান হয়ে গেলো?

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩০

শাহ আজিজ বলেছেন: মনে হয় যারা জেল খাটছে তাদেরও এই আইনে পুনঃ বিচার হতে পারে।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কোরআনের আইন বাস্তবায়িত হোক !
ধর্ষণ মুক্ত হোক বাংলাদেশ ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: নুরু ভাই দুপুরে খাওয়া দাওয়া করছেন? এবার ঘুম দেন ---------------------------

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বিসমিল্লাহ বলে শুরু। এবার যদি বেঠারা পুরুষ হতে মানুষ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: হোক দুই চাইরটা , দেখতে চাই কত বাড়ছে এই শয়তানগুলা ।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২০

আল ইফরান বলেছেন: নতুন আইনে রেট্রোস্পেক্টিভ ইফেক্ট না দেয়া হলে এই রায় উচ্চ আদালতে গিয়ে টিকবে না। ক্রিমিনাল ল'এর এই জায়গাটাতে আরো পড়াশুনা করতে হবে আমাদের কনসার্নড সবাইকে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আরেকটু খোলাসা করে বলুন সবার জন্য ।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

উচিত শিক্ষা হয়েছে বেটাদের!

এবার ঝুলিয়ে দিক।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: তাই হোক

১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: গরম গরম কয়েকটি ঝুলিয়ে দিলে ধর্ষণ হয়তো কমে আসবে, মানুষ ও শান্তি পাবে মনে। এই অপরাধটি দেশের মানুষ জনদের অস্থির অতিষ্ট করে তুলেছেন। রায়ে শান্তি আসবে না, কার্যকর হতে হবে। তবেই হয়তো একটি কাজ হবে, হয়তো।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব শিঘ্রি ঝুলবে এরা ।

১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো খবর

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , তাই

১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পুলিশ বলছে,অনেক নেতার বিরুদ্ধে প্রমান আছে তারা তাদের কর্মীদের টেলিফোনে বলছে ধর্ষণ এবং ধর্ষণ জনিত মামলা যেন বেশি বেশি হয়।এটা দিয়েই নাকি সরকারের পতন সম্ভব।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

শাহ আজিজ বলেছেন: আমার কাছে এরকম তথ্য নেই কিন্তু এটা উড়িয়ে দেবার মত নয় । আসছে দিনগুলোতে একটা পরিবর্তন হবে এটা নিশ্চিত ।

১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়া এবং তা' কার্যকর হওয়ার মধ্যে এ গালফ অফ ডিফারেন্স।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা দর্শক মাত্র । আমাদের মনেও খেলছে সন্দেহের দোলাচল ।

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৩

মা.হাসান বলেছেন: আইনের রেট্রোসপেকটিভ প্রয়োগ প্রায় অসম্ভব বিষয়। কোনো আইনে ত্রুটি থাকলে সংশোধনির রেট্রোসপেকটিভ এফেক্ট দেয়া যায়। এছাড়া পুরাতন কেসকে নতুন আইনে সাজা দেবার ঘটনা হাইকোর্টে টিকবে না ( স্পেশাল ট্রাইবুনালের বিষয় আলাদা)। এটা একটা আইওয়াশ। ঐ বিশেষ ঘটনাটির বিচার আরো দীর্ঘায়িত হয়ে গেলো মনে হচ্ছে।

মহিলা বিচারক ধর্ষনের বিচার করলে ন্যায় বিচার হবে এমনটা মনে করি না। কয়েকদিন আগে একটা সংবেদনশীল ধর্ষন মামলার আসামীদের জামিন দেয়ার কারনে নারী বিচারককে আদালত কারন দর্শানোর জন্য ডেকেছে। বিচারকরা প্রচন্ড চাপের মধ্যে থাকেন। সরকারকে মাঝে মাঝে এমনকি উপরের কোর্টেও হস্তক্ষেপ করতে দেখা যায়।

মৃত্যুদন্ডের প্রতিটি কেস বাই ডিফল্ট আপিল বিভাগ পর্যন্ত যাবে। শাহদিন মালিক কয়েকদিন আগে বলেছেন এতে ধর্ষনজনিত অপরাধের ক্ষেত্রে প্রতিটি বিচার শেষ হতে ১২ বছরের বেশি লাগবে। সরকার মূলা ঝুলায়ে দিছে। কয়েকদিন মানুষ নৃত্য করে নিক । যে লাউ সেই কদু।
বিচার বিভাগ এবং পুলিশ স্বাধীন ভাবে কাজ না করতে পারলে যে কোনো অপরাধের শাস্তি বিচার নিশ্চিত হবে না।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: চলতি সময়ে বিচারকদের উপর চাপ আরও বেশি অনেকটা শ্রেনি শত্রু খতমের মত । বিচার বিভাগ , পুলিশ আলাদা করার প্রতিশ্রুতি ৯১ সালের নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি ছিল দুই দলের । কার্যত তারা আরও বেশি চেপে ধরেছে রাষ্ট্র ও জনগণকে । সেনা সমর্থিত সরকার মুলত তেরোটা ঝুলিয়ে গেছে । মানুষ এখন উপায়হীন করোনার মাঝারি উপসর্গ নিয়ে ভুগছে যা বাড়েও না সারেও না । ধন্যবাদ মা হাসান ।

১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: এই লাল মুলা নিয়ে এখন কয়েকদিন ব্যস্ত থাকবে মিডিয়া ও জনগন

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: তাই দেখছি । নতুন কি আসে কে জানে । মনে হচ্ছে হালদারের টাকা ফেরত আসবে ।

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: ফাঁসি এত সহজ জিনিস না। উচ্চ আদালতে আপিল করবে এখন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা দর্শক এবং বিচার প্রত্যাশী ।

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৪

ইসিয়াক বলেছেন: ভালো খবর।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত

১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৪৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: নতুন আইন হওয়ার আগের অপরাধের শাস্তি আইন হওয়ার পরে কার্যকর হয় সেটা এই প্রথম দেখলাম।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪১

শাহ আজিজ বলেছেন: অপেক্ষা করতে হবে ।

১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমরা দর্শক এবং বিচার প্রত্যাশী ।

কিছু লোক মন্দ কাজ করে তাদের প্রচুর টাকা নেই বলে। আর কিছু লোক মন্দ কাজ করায় তাদের প্রচুর টাকা আছে বলে।
কারাগারে যা আছেন, তাদের প্রচুর টাকা নেই বলে।
আমাদের দেশে টাকা থাকলে আইন কোনো ব্যাপার না।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: এদেশের আইনি ব্যাবস্থায় সংস্কার খুব কঠিন হবে।

২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগার ঠাকুরমাহমুদ কোথায়? জানেন কিছু? অনেকদিন তাকে ব্লগে দেখি না।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আমিও খেয়াল করেছি ব্যাপারটা । অন্য কেউ বলতে পারে কিনা ।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২৭

এইচ তালুকদার বলেছেন: গত ১৩ তারিখের প্রেস রিলিজ অনুযায়ী নতুন আইনের(মৃত্যুদণ্ড) ফলে ২০০০ সাল এর এর ৮নং আইনের ১৯ নং ধারা সংশোধন করা হয়েছে যার ফলে (রিলিজ এর অনুযায়ী) এই আইনের অধীনে সকল অপরাধ বিচারার্থ গ্রহনিয় হবে(আমার ধারনা হয়েছে যে নতুন ঘটনা তো বটেই বিচারাধীন এবং রায়ের অপেক্ষায় থাকা মামলা গুলোও এই আইনের আওতায় আসবে)
আমি আইন বুঝি না কিন্তু উপরে ব্লগার মা হাসান এর মন্তব্য বিশেষ করে 'হাইকোর্টে টিকবে না' অংশটুকুর ব্যাক্ষায় কেন টিকবে না সেটা আরেকটু বিস্তারিত জানতে চাই।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , এটার কিছু ব্যাখ্যা দিয়েছে কিন্তু আমি বুঝিনি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.