নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে গাড়ি সংযোজন শুরু , নাম \'বাংলা কার\'

১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২৪



বাংলাদেশের গাড়ি সংযোজন ইতিহাস স্বাধীনতার পর থেকেই । ৭৬ সালে ঢাকায় এলাম প্রগতি ইন্ডাস্ট্রির তৈরি প্রগতি ব্র্যান্ড বাস । তারপরের ইতিহাস টাটা কোম্পানির । যদিও সাহায্য হিসাবে ৭১ র ডিসেম্বরে ইসুজু ট্রাক যা এসেছিল তা ক্রমেই সরকারী যান হিসাবে ব্যাবহার শুরু হল । জাপানি আর ভারতীয় চেসিস আসত আর তা যশোরে ঢাকায় আর চিটাগঙে বডি বানানো শুরু হল । এখন যে ছোট গাড়ি বানানো হচ্ছে তার ইঞ্জিন ইন্দোনেশিয়ার আর বডি জাপান থেকে আসবে । ইতিমধ্যে তাদের প্রডাক্ট ঢাকায় চলছে তবে তারা কোন উৎসব করে গাড়ি বাজারজাত করবে না । প্রায় ৩০ লাখ টাকা দাম পড়বে গাড়ি প্রতি । এরা পিক-আপ ট্রাক, বাস এবং পূর্ণ আকারের কনটেইনার ট্রাকও বানাচ্ছে । আমার খুব ভাল লাগে উতপাদন্মুখি শিল্পে । বাংলাদেশের ব্যাবসায়িদের একটি প্রবনতা ট্রেডিং । এই অভ্যাসের জন্য আমরা পিছিয়ে । করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বাজারজাতকরণে কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও চলতি বছরেই প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব অভ্যন্তরীণ ডিজাইনিং টিমের সাথে ১২ টি বিভিন্ন ধরণের যানবাহন তৈরির পরিকল্পনা করছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎচালিত গাড়িও রয়েছে। বাংলা কার লিমিটেড একটি ডিজাইনার গ্রুপ করেছে যাদের মুল কাজ নতুন ডিজাইন তৈরি করা ।

আশা করছি অচিরেই সম্পূর্ণ গাড়ি আমরাই বানাবো ।



ছবি - বাংলা ট্রিবিউন

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লক্ষ হাজার খারাপ সংবাদের মাঝে
একটি আশা জাগানিয়া খবর!'
সাবাস বাংলাদেশ!!
অবাক বিশ্ব তাকিয়ে রয়
জ্বলে পুড়ে ছারখার তবে
মাথা নোয়াবার নয়!!

১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৪৮

শাহ আজিজ বলেছেন: অনেক আগে এর শুরু কিন্তু আমদানিকারকরা প্রভাব ফেলে এর মুলতপাটন করেছে । এখন মনে হচ্ছে হবে, হবে ।

২| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:০৭

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: এখনো স্বপ্ন দেখি।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫০

শাহ আজিজ বলেছেন: স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়ে গেছে ।

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: ভালো সংবাদ তবে সারা বিশ্ব যখন বৈদ্যুতিক গাড়ির দিকে যাচ্ছে তখন আমাদের দেশের চিন্তাবিদরা এর বিপক্ষে সরকার কে ক্ষেপিয়ে তুলছে। চিন্তাবিদরা কি অকটেন বা পেট্রল খান?

১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: অগাদের কাজই হচ্ছে ক্ষেপিয়ে তোলা ।

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুখবরে সুপ্রভাত!

ভালই লাগে এমন খবরে। আশান্বিত হয় মান।

+++

১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের স্বাধীনতার পর দুই দল টানাহেঁচড়া করেছে উৎপাদন না আমদানি । এখন মনে হচ্ছে উৎপাদনের দিকে এগুচ্ছি আমরা ।

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:২১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি সংবাদ। কি যে ভালো লাগছে।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আমারও -----------------

৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

সাসুম বলেছেন: এই গাড়িটা কমপ্লিট এক্টা চাইনিজ গাড়ির কপি। বাংলা কার নাম দেয়া ছাড়া আর কোন পরিবর্তন করে নাই। আমি চীনে থাকি এবং এই সেইম মডেল এর কার হুবুহ আমার কলিগ রা চালায়।

শিপ ভর্তি করে প্রি ফেব্রিকেটেড পারটস এনে দেশে জোড়া দেয়া হচ্ছে।

এটাকে বাংলা কার বলা একটা অপমান বাংলাদেশ এর জন্য। কবে যে আম্রা এই সব চীপ মার্কেটিং স্টান্ট থেকে ব্বের হতে পারব কোম্পানি গুলার।

এর আগে প্রগতি করেছে, প্রোটন করেছে। এখন বাংলা কার করছে সেইম এসেম্বেল এর কাজ ।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: অ্যাসেম্বলিং হতেই পারে কারন অনেক পার্টস আমরা বানাতে সক্ষম নই । আমরা একদিন নিজেরাই সব বানাবো ।


চীনে কোথায় আছেন কি করছেন ?

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:১৭

আদম_ বলেছেন: কোনো ভাবেই এটাকে শিল্প বলা যায়না। এক দেশের মেশিন আরেক দেশের বডি এদেশে এনে জাস্ট জোড়া লাগানো হচ্ছে। অনেকটা আমাদের গার্মেন্টস এর মতো- এক দেশের সুতা আরেক দেশের কাপড় আমরা যেমন সেলাই করি। বাংলা কার হচ্ছে গাড়ির গার্মেন্টস কারখানা।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: হতে দিন । একসময় আমরা গোটা জিনিষ বানাবো । আমাদের অনেক দেরি হয়ে গেছে এসবে প্রতিষ্ঠা পেতে ।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫

সাসুম বলেছেন: আমি সেঞ্জেন আছি আজিজ ভাই।

এই গাড়ির কাহিনী আমি আগা গোড়া জানি। এটা জাস্ট ব্লাক মানি হোয়াইট করা একটা প্রজেক্ট আর কিছুনা। আমার কথা লিখে রাখেন যদি পারেন স্যার। আপ্নারা জ্ঞানী লোক- মেঘ দেখলেই বুঝে যাওয়ার কথা আজ কেমন বৃষ্টি হবে। আমি আর বেশি কিছু কমুনা এম্নিতেই বিদেশ থাইকাও বেশি কথা বলার কারনে দেশের সাইবার সিকিউরিটি আইনের ধাওয়া খাই।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: কালো হোক সাদা হোক শুরু করেছে এইটা বিরাট ব্যাপার ।

আমি ৮২ সালে স্কলারশিপ পেয়ে মাস্টারস করতে যাই পিকিং মেই শু শুয়ে ইউয়ান । শেষ হলে চাকুরি শুরু করি । ছিলাম ৯৩ এর শেষ পর্যন্ত । আমরা ল্যাঙ্গুয়েজ করার সময় মুনশি ফয়েজ ল্যাঙ্গুয়েজ করছিল । বেশ আনন্দে ছিলাম বেইজিঙ্গে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.