নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিদেশে চাকরীর সময় একটা চিঠি পেলাম প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারের কাছ থেকে । তিনি গিভিং ওপর আলোকপাত করে সবাইকে গিভিংএ অংশ নিতে বলেছেন । ইংরেজরা খুব বেশি গিভিং বা দান ছত্রে অংশ নেয় । মুসলিম হিসাবে যাকাত বা ফেতরার সাথে জন্মের পর থেকেই পরিচিত । আমি এবং আমার সন্তানরা শীতের আগে কম্বল আর পুরাতন কাপড় দেই যারা কষ্টে থাকে । ছবিতে একজন যুবক নিজের সব্জির দোকানে টেক এয়োয়ে খুলেছে , ঠিক কোথায় বলতে পারব না । তবে সে একটি মহৎ কাজ করছে এবং অন্য সবাইকে অনুপ্রানিত করছে গিভিং এর জন্য । আমেরিকাতে চা কফির দোকানে বহু লোক চা কফি বা বারগারের দাম দিয়ে যায় ক্ষুধার্ত বা পয়সা দিতে অক্ষমদের খাবার জন্য । এটি একটি মহৎ কাজ । ধানমণ্ডি ১০ এ তে একটি বাড়ির সামনে ফিল্টার রাখা আছে , আছে গ্লাস ইচ্ছে মত পানি খাওয়ার জন্য । চৈত্রের চড়া দুপুরে রিকশাচালকদের পানির দরকার হয় খুব । আপনার এলাকায় বাজারের যুবকদের উৎসাহ দিন এরকম উদ্যোগ নিতে যে গাহাকরা কিছু সজবি কিনে কেসে রেখে যাবে আর ছিন্নমুল মানুষেরা সেই সব্জি নিয়ে যাবে । ঢাকা শহরে বেশ কটি চ্যারিটি আছে যারা শ'খানেক মানুষকে বিনামুল্যে খাওয়ায় ।
পৃথিবীতে এরকম চমৎকার মানুষ আল্লাহ আরও পাঠাতেন কি সুন্দরই না হতো ধরিত্রী ।
লেটস গিভিং
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
শাহ আজিজ বলেছেন: এই বিষয়টি ছড়িয়ে দেওয়া দরকার
২| ২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ কাজ। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা চাই সমাজ এগিয়ে আসুক এই মহৎ কাজে ।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সারা দুনিয়ায় সবাই গিভিং কে উৎসাহিত করে ও এর চর্চা করে, আর আমরা করি টেকিং এর ।
আর এতসব টেকিং এর মাঝে আমাদের মাঝেরই যদি কেউ গিভিং এর চেষ্টা করেন তবে তাকে সাধুবাদ ও সহযোগীতা করা উচিত।
২০ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার ভয় অন্য খানে । জামাই বউ ময়লা ছেড়া কাপড় পরে সব টেকিং করে বাজারের বাইরে গাড়িতে বোঝাই করে যদি ।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:৫৯
গরল বলেছেন: দান, সাহায্য বা যাকাত দেওয়ার আগে ইনকাম ট্যাক্স দেওয়াটা আগে শিখতে হবে। দান, সাহায্য, যাকাত এগুলো দেশের উন্নয়ণে কোন কাজে লাগে না। ১৬ কোটি লোকের দেশে ৪ কোটির মত আয়কর দেওয়ার উপযুক্ত লোক আছে। সেখানে NBR এ ফাইল আছে ৪০ লক্ষ লোকের আর ২০১৮-১৯ বছরের রিটার্ন দাখিল করেছে মাত্র ২২ লক্ষ। এই ২২ লাখের মধ্যে দেখবেন নুন্যতম আয়কর ৫,০০০ টাকা দেওয়ার লোক শতকরা ৬০ ভাগেরও উপরে। বছরে ৫,০০০ টাকাও আয়কর দেয় না অথচ কোরবানী করে ১০০,০০০ টাকার গরু, এরকম লোক আছে দেশে দশ-বিশ লাখেরও উপরে। জরুরী ও অত্যাবশ্যকীয় জিনিষ বাদ দিয়ে এসব উপড়ি জিনিষ নিয়ে পড়ে আছে বলেই দেশের জনগণের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন নাই। মাত্র ২২ লক্ষ লোকের আয়কর দিয়ে দেশের ১৬ কোটি লোকের ভরনপোষণ কতটা সম্ভব সেটা একটা পাগলেরও বুঝার কথা।
২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনি এই বিষয় নিয়ে আলাদা পোস্ট দিন । জাকাত ফিতরা এবং গিভিং সরাসরি দরিদ্রজনের কাছে যায় । করের টাকায় ফুর্তি , চার্টার প্লেন ভাড়া আর বিদেশে হাসপাতাল খরচা মেটে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর উদ্যোগ।