নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইন্ডিয়ার কিছু কিছু খাসলত একদম ভাল লাগে না । একটা উস্কে দেবার মত খবর রটেছে যে ভারত দাবি করছে টাঙ্গাইল শাড়ি তাদের । তাড়া ইতিমধ্যে জী আই স্বীকৃতিও আদায় করে ফেলেছে । ভাগ্যিস টাঙ্গাইল তাদের এটা বলেনি । টাঙ্গাইল শাড়ির উৎপত্তি বাংলাদেশে নয় বরং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে’ বলে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ১ ফেব্রুয়ারি এক পোস্টে দাবি করেছে। ওই পোস্টে দাবি করা হয়েছে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠন, স্পন্দনশীল রং এবং জটিল জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত– এটি এ অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।’আমরা এমন উদ্ভট দাবির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাই। কাজটি তো হঠাৎ করে হয়নি। ভারত যে এ ব্যাপারে সক্রিয়, তা খোঁজ রাখার দায়িত্ব ছিল সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের। তাদের গাফিলতিতেই এমনটি হতে পারল। এখন অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে হলেও টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই সনদ বাংলাদেশের হাতে আনার কাজ শুরু করতে হবে। বাংলাদেশের প্রথম ও দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় জামদানি ও ইলিশ। বলতে হবে, জামদানি ও ইলিশ যেমন বাংলাদেশের জিআই পণ্য, তেমনি টাঙ্গাইল শাড়িও বাংলাদেশের।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন:
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
শাড়ী এখন বাংগালীরা খুব একটা পরে না; শেষে টাংগাইল দাবী না'করলেই হলো! ইউরোপ ও আমেরিকার গার্মেন্ট ইমপোর্টারেরা শাড়ী আমদানী করে না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি দেখেছি কি পরিমান টাঙ্গাইল শাড়ি আর পাবনার বালুচরি শাড়ি কলকাতায় যায় ।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪২
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: টাঙ্গাইল বাসীর বক্তব্য কী? নাকি ওদের মাথা ব্যথাও নাই এই বিষয় নিয়ে?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
শাহ আজিজ বলেছেন: কারিগরদের মাথাব্যাথা নেই । উৎপাদন চালু থাকলেই হল । ইলিশ বন্ধ করলেই ভাল প্রতিশোধ নেওয়া যাবে ।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আজ হতে বছর পচিশেক আগে একটি সরকারী দলের সদস্য হিসাবে
পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া ফুলিয়ায় আবস্থিত তাদের উইভার্স সার্ভিস সেন্টার
পরিদর্শনে গিয়েছিলাম । তখন ঐ সার্ভিস সেন্টার এর অফিসিয়াল ও
স্থানীয় উইভারস কোঅপারেটিভের সদস্যদের কাছে জানতে পেরেছিলাম
যে তারা বংলাদেশের টাঙ্গাইল এলাকা হতে দক্ষ তাতী সেখানে দেশান্তরিত
হতে উৎসাহ যোগাচ্ছেন । কারণ ভারত টেস্কটাইলে বেশ উন্নত হলেও
জামদানি মোটিফে শাড়ী তৈরী করার ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে আছে ।
তাই তারা টাঙ্গাইলের জাত তাতী কারিগর ও তাতীদেরকে সেখানে
বসতি গেড়ে টাঙ্গাইল শাড়ী বুনন ও তাতে আরো উতকর্ষতা আনার
বিষয়ে তাদের হ্যান্ডলুম সার্ভিস সেন্টার ও হ্যান্ডলুম ইন্সটিটিউট
অফ টেকনোলজি হতে যত রকমের পারে কারিগরি সহায়তা দিয়েছে ।
আমার মনে হয় তাদের সুদুর প্রসারী কর্ম প্রচেষ্টার ফল তারা এখন
পাচ্ছে। নদীয়া ফুলিয়াতে এখন গেলে দেখা যাবে সেখানে এ দেশরই
টাঙ্গাইলের তাতী দিয়ে সয়লাভ । অনুসন্ধানী যে কোন দলকেই তারা
দেখাবে যে এই শাড়ীগুলি তাদের দেশের তাঁতীদের হাতেই তৈরী
এবং এটা তাদেরই ঐতিহ্যবাহী শাড়ী । এর হাত হতে নিস্কৃতি
পাওয়াটা মনে হয় খুব একটা সহজ হবেনা ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: ৯৫ সালে কলকাতায় বেশ কিছু বাঙ্গালীর সাথে আড্ডা দিতে গিয়ে এসব তথ্য পেয়েছিলাম । ভারত সরকারের মদতে হিন্দু কারিগররা আগ্রহী হয়ে নদিয়ায় পাড়ি দিচ্ছে ।
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২২
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার বক্তব্য ঠিক আছে তাদের বক্তব্যও ঠিক আছে।টাঙ্গাইলে যারা এই শাড়ী বোনে তাদের আধি নিবাস সাভারে।বিশেষ কোন কারনে তারা টাঙ্গাইল চলে যায়।আরেকটি দল চলে যায় টাঙ্গাইল হয়ে ভারতে।কলকাতার বাজারে টাঙ্গাইল শাড়ী বিক্রি হয় বহু দিন থেকে।জিআই রেজিস্ট্রেশনটা ওরা হয়তো করিয়ে নিয়েছে।যেটা আমরা জানিও না।এখন বিদেশে রপ্তানী করতে যেয়ে জানছি।বিশ্ব বানিজ্যে এখন অনেক কিছু লাগে।বিশ্ব বানিজ্য এখন ত্রুত সম্প্রসারন হচ্ছে।তাই আমাদের টনক নড়েছে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: ৪ নম্বরের উত্তর দেখুন ।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩১
কামাল১৮ বলেছেন: ইলিশও একদিন হাত ছাড়া হয়ে যাবে।তবে রক্ষা বিদেশিরা ইলিশ খায় না।এমন কি বাড়ীর কাছে ভারত ,সেখানেও বাংলাদেশী বাঙ্গালী ছারা বাকিরা ইলিশ খায় না।আমি দেখিনি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ইলিশ হাত ছাড়া হবে না তবে কোন ঘটনা ঘটিয়ে ইলিশ বিচরন বন্ধ করতে পারে । আমাদের ইলিশ প্রজনন নীতি সঠিক আছে ।
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দাবী করে লাভ কি শাড়ি তো এগুলো সব টাঙ্গাইলেই তৈরী হয়, আর বাংলাদেশের মানুষ টাঙ্গাইলের শাড়িই কিনবে ইন্ডিয়ান শাড়ি নয়।
বিষয়টিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শাহ আজিজ বলেছেন: দাবি করা হয়েছে টাঙ্গাইল শাড়ির জী আই করন নিয়ে ।
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১২
মেঘবৃষ্টির গল্প বলেছেন: টাঙ্গাইল শাড়ির নাম বদলালে তার কদর চলে যাবে। টাঙ্গাইলের কাছেই বাঁধা থাকতে হবে আজীবন।
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৯
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: জি আই স্বীকৃতি আদায়ের প্রসিডিউর কী আমার জানা নেই। দুই বাংলায় অনেক কিছুরই মিল আছে।
এখন বাংলাদেশ কি নিজেদের প্রোডাক্ট গুলোর জি আই স্বত্ব নেয়ার চেষ্টা করেছে কি-না তা জানা দরকার।
আরও জানা দরকার, যারা এই স্বীকৃতি দিচ্ছে, তারা আসলে কী ধরণের যাচাই বাছাই অবলম্বন করছে।
এখানে কমন বিষয় থাকছেই, টাঙ্গাইল শাড়ি তো টাঙ্গাইলেরই হবে। দিল্লিকা লাড্ডু তো আর ভেনিস শহরের প্রোডাক্ট না।
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৫৩
আলামিন১০৪ বলেছেন: মামলা করার সিস্টেম নাই?
১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ভারততো ইলিশও তাদের জী আই দাবী করেছিল। পরে বাংলাদেশ ঠিকই স্বীকৃতি পেল এখন টাঙ্গাইল শাড়ীর ক্ষেত্রেও তাই করতে হবে।
১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
নাহল তরকারি বলেছেন: ভারত কে উচিৎ শিক্ষা দিতে হবে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: না বাবা দরকার নেই পাল্টা ধোলাই খেয়ে ফিরতে হবে ।
১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
ভারত এটা করতে পারে না।
আপনি ঠিকই বলেছেন, ইলিশ পাঠানো বন্ধ করে এর প্রতিশোধ নেওয়া উচিৎ,।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , তাইই করতে হবে ।
১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: তারা হাসিনাকে নেয় না কেন এখনো?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৭
শাহ আজিজ বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেবকে পশ্চিম বংগের নেতা হিসেবে রেজিষ্ট্রেশন ফেলে কিনা শেষে!