![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে নববর্ষের শোভাযাত্রা উদ্যাপনের জন্য বানানো দুটি মোটিফ আগুনে পুড়ে গেছে। এর মধ্যে একটি ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ও আরেকটি শান্তির পায়রা।
আজ শনিবার সকালে চারুকলা অনুষদে সরেজমিনে এমনটি দেখা যায়। অনুষদের যেখানে মোটিফ তৈরির কাজ চলছিল, সেখানে আগুন লেগে এগুলো পুড়ে গেছে বলে জানা যায়। আগুনে দানবীয় ফ্যাসিবাদী মুখাকৃতির মোটিফটি পুরোপুরি পুড়ে গেছে। শান্তির পায়রা মোটিফটিও আংশিক পুড়ে গেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ভোর পৌনে পাঁচটা থেকে পাঁচটার মধ্যে আগুন লেগেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, তখন দায়িত্বরত মোবাইল টিমের সদস্যরা ফজরের নামাজ আদায়ের জন্য গিয়েছিলেন। তখনই হয়তো এ কাজ করা হয়েছে।
চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম বলেন, ভোরে আগুন লেগে এমনটি হয়েছে। দুটি মোটিফ পুড়ে যাওয়ার বিষয়টি তিনিও জানান।জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সামনে রেখে এবার নববর্ষের প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবারকার প্রধান মোটিফ ছিল ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’। এটির উচ্চতা ২০ ফুট। এই মোটিফে বাঁশ ও বেত দিয়ে দাঁতাল মুখের এক নারীর মুখাবয়ব বানানো হয়। মাথায় খাড়া চারটি শিং, হাঁ করা মুখ, বিশালাকৃতির নাক ও ভয়ার্ত দুটি চোখ। এটিকে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি হিসেবে ধারণা করেছিলেন অনেকে।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সব চুপচাপ দেখে যাওয়া শ্রেয় মনে করছি।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা গর্জন করতে করতে ক্লান্ত ।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: আর কত দেখতে হবে ।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: যতদিন দেখায় ।
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩১
কাঁউটাল বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সব চুপচাপ দেখে যাওয়া শ্রেয় মনে করছি।
জবাব দিতে না পারলে নিজের পোষ্টে চুপচাপ কমেন্ট ডিলিট করে যাওয়াও মনে হয় শ্রেয় মনে করেন। তাই না?
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০২
শাহ আজিজ বলেছেন: অপরের পিছে না লাগাই শ্রেয় ।
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৭
লুধুয়া বলেছেন: এর থেকে বোঝা ঝাই কোমল মতিরা কাদের বংশ।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
শাহ আজিজ বলেছেন: কোমলমতিদের উপর আগেও আস্থা ছিলনা ।
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: নারী শান্তির প্রতিক।বাংগালির চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট ইয়াহিয়া খান।তার মুখাকৃতি আকলে হয়তো পুড়তো না।এটাই প্রচলিত ছিলো স্বাধীনতার পর থেকে।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি দুঃখিত , মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর বাঙ্গাল বড়ই অদ্ভুত , আজব ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:০৮
উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: চারুকলার বৈশাখী শোভাযাত্রার রাজনৈতিকরণ কখনোই কাঙ্খিত ছিলো না। কিন্তু ফ্যাসিস্ট আমলে চারুকলার ছাত্রলীগ নামধারীরা পেট্রল বোমা হাতে খালেদাজিয়া এমন একটি ব্যাঙ্গাত্মক মূর্ত্তি বানিয়ে বৈশাখী শোভাযাত্রাকে দলীয়করণের নগ্নতা জনসম্মুখে প্রকাশ করে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার পলাতক ভোটচোর, ব্যাংক লুটেরা, গুম,খুনের নায়িকার একটি ব্যাঙ্গাত্মক মূর্ত্তি তৈরী করা হয়।
অমনই যেন স্বৈরাচারের দোসরদের পুচ্ছে আগুন ধরে যায়। তারা নিরপেক্ষতার ভান ধরে প্রশ্ন উত্থাপন করা শুরু করে শোভাযাত্রায় রাজনৈতিক মূর্ত্তি কেন? অথচ খালেদা জিয়ার মূর্ত্তির ক্ষেত্রে এরা ছিলো বোবা এবং কানা।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার মূর্ত্তি জ্বালিয়ে দেয়া চারুকলার ফ্যাসিস্টদের সেই সব প্রতাত্মদের কাজ, যারা ইতোপূর্বে বিবৃতি দিয়ে বলেছিল, এবারের বৈশাখী শোভাযাত্রার সঙ্গে তাদের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।