![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সপ্নটা অনেক বড় , কিন্তু দিনকে দিন সপ্ন গুলো ফিকে হয়ে যাচ্ছে ।
আটঁসাঁট করে পোশাক পরা এবং মাথায় হিজাব
দেয়া এটা কখনই ইসলামের সমর্থনযোগ্য পোশাক
হতে পারে না। যারা এমন ধরনের পোশাক পরে থাকের
তারা হয়ত জানেন না পর্দার আসল অর্থটি কি? আসুন
জেনে নিই পর্দার ইসলামিক অর্থ কী?
পর্দা শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে আচ্ছাদন,
আবরণী বা কোনো কিছু ঢাকিয়া রাখার বস্তু । আর
ইসলামিক পরিভাষায় পর্দার তাত্পর্য
হচ্ছে মহিলাগণকে কোনো অপরিচিত পুরুষের নজর
বা দৃষ্টি থেকে আড়ালে রাখা । পর্দা মলূত দুই
প্রকার :
(এক) বাহির চোখের দৃষ্টির আড়ালে থাকা । এবং
(দুই) অন্তর দৃষ্টি বা মনচক্ষুর বাহিরে থাকা ।
পর্দা কিন্তু মানুষের মনের মধ্যেই রয়েছে।
এক্ষেত্রে মন পরিস্কার থাকলেই হয় ।
বাহিরে যবনিকার আবরণ টানিয়া পর্দা রক্ষিত
হয়না ,বরং মনকে পরিস্কার রাখলেই আসল
পর্দা রক্ষা করা হয় ।
আবার পর্দার আভিধানিক অর্থই যদি আচ্ছাদন,
আবরণী বা ঢেকে রাখা হয় তাহলে এতে পরিস্কার
ভাবে বুঝা যাচ্ছে কোনো কিছু
ঢাকলে সম্পূর্ণরূপে ঢেকে রাখতে হয় । যেমন আপনি ৪/৫
টা ভেজা খেঁজুর নিয়ে যদি খোলা বা মুক্তাবস্থায়
সম্পূর্ণটা ঢেকে না রাখে তাহলে যত চেষ্টাই করেন
না কেন ইনসেক্ট এর আক্রমন থেকে কিছুতেই
রক্ষা করতে পারবেন না । এমতাবস্থায় আপনি খবরটির
গুণগতমান ধরে রাখতে চাইলে পুরোটাই
ঢেকে রাখা উচিত । তাহলে এটা শালীনতার
মধ্যে পড়বে অন্যথায় সেটা শুধু পুরুষ লোভী ফ্যাশন
বলে গণ্য হবে ।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫১
আরজু পনি বলেছেন:
এই লেখাটা কি আপনার ?
আপনি কি এই লেখাটা আগে আর কোন নামে প্রকাশ করেছেন ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
হিজাব পরিহিত অবস্হায় মেয়ে সন্তান জন্ম নেবে এখন থেকে।