নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন কিছু জানতে চাই

সাহিদা সুলতানা শাহী

অতি সাধারণ

সাহিদা সুলতানা শাহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিসাব বিজ্ঞানে বিবাহ ও প্রেম

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮



মেয়ে হিসাবঃ
প্রেম হবে বিবাহের পর। কারণ প্রেমিক স্বামী না হলে স্বামীর ভাগে প্রেম কম পড়ে। কারণ প্রেমিকের কাছ থেকে সব প্রেম ফেরত এনে স্বামীকে দেওয়া যায় না। এতে বেচারা স্বামীকে ঠকানো হয়। আর প্রেমিক বিয়ে না করলে সেই অভিমানে নিজেও বিয়ে না করলে নিজেকে ঠকানো হয়। কারণ এতে করে সব মেয়ে যেমন স্ত্রী হয় তেমন করে স্ত্রী হওয়া হয়ে উঠে না।

ছেলে হিসাবঃ
প্রেম হবে বিবাহের পর। কারণ প্রেমিকা স্ত্রী না হলে স্ত্রীর ভাগে প্রেম কম পড়ে। কারণ প্রেমিকার কাছ থেকে সব প্রেম ফেরত এনে স্ত্রীকে দেওয়া যায় না। এতে বেচারা স্ত্রীকে ঠকানো হয়। আর প্রেমিকা বিয়ে না করলে সেই অভিমানে নিজেও বিয়ে না করলে নিজেকে ঠকানো হয়। কারণ এতে করে সব ছেলে যেমন স্বামী হয় তেমন করে স্বামী হওয়া হয়ে উঠে না।

ফলাফলঃ
উপরের দু’টি হিসাবের ফল হলো, বিবাহের আগের প্রেম লাভ নয় বরং লোকসান। কাজেই উহাকে লাভ বলা অনুচিত। আগামী ১৪ ই ফেব্রুয়ারীর আগে সক্কলে উপরোক্ত হিসাব সমীকরণ ক্ষতিয়ে দেখবেন বলে আশাকরি।

বিঃদ্রঃ বাংলাদেশে পাট উৎপাদন হয় বলে উহার দড়ি গলায় বেঁধে ঝুলে গড়া কখনো সঠিক হতে পারে না।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তথাপি যদি আপনার লেখা কর্তৃপক্ষের মনে ধরে। কারন আমাদের মনে ধরাতে কাজের কাজ কিছুই হবেনা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার হিসাব বিজ্ঞান দিয়ে সামু হিসাবটাও করে ফেলুন, জনগন উপকৃত হবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীঃ

প্রজেক্টঃ ডাটা ও কোটেশন

ক) মার্কিন নির্বাচনঃ
--------------------------------------------------

১। ৫৮ তম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৮ নভেম্বর , ২০১৬

২। ট্রাম্প= ৩০৪(৪৫তম প্রেসিডেন্ট) , হিলারী ২২৭ টি ইলেক্টোরাল ভোট

৩। সুইং স্টেস্ট ও ব্লু ওয়াল স্টেস্টে ট্রাম্পের বিজয় ও শ্বেতাঙ্গ ও বয়স্কদের ভোট প্রাপ্তি, তার জয়ের মূল কারণ

৪। হিলারি প্রায় 2.9 মিলিয়ন পপুলার ভোট পান কিন্তু ট্রাম্প ৩০টি অংগ রাজ্যে নিরংকুশ বিজয় লাভ করেন।

৫। পপুলার ভোট হারিয়ে বিজয়ী প্রেসিডেন্টদের মধ্যে ট্রাম্প পঞ্চম একই সাথে তিনি সবচেয়ে বেশি বয়স্ক প্রেসিডেন্ট।

৬। প্রচারণা শ্লোগান - Make America Great again (Trump), Together we are strong ( Hilary)

ট্রাম্পের বিখ্যাত উক্তি-

১। Donald J trump declares the total and complete shutdown of Muslim entrance in USA.

2. Look at the face of that woman(Hilary), Does she looks like your next president?

তাকে নিয়ে মানুষের উক্তিঃ

১। Donald trump's bigotry, his blusters, his bullying become his political campaign. - Hilary

2. Bright and talented trump would be the absolute candidate of american election. -Putin

খ) রোহিঙ্গা
--------------------------------------------------
১। শব্দটি আরবি "রহম" থেকে এসেছে।
সুলতান জালালুদ্দিন শাহ আরকান রাজ নরমিখলাকে সৈন্য সামন্ত দিয়ে সাহায্য করেন প্রায় ছয়শত বছর আগে। সেই থেকে সে রাজ্যে মুসলিম বসবাস।

২। রোহিঙ্গারা মূলত আরব, তুর্কী, পারসিয়ান, মোংগল প্রভূতি জাতিদের বংশধর।

৩। আরকানে মুসলিম কবি দৌলতকাজী, আলাওল, কোরেশী মাগন ঠাকুর, মরদনসহ আরো অনেক কবির পৃষ্ঠপোষকতা করে।

৪। মূলত ব্রিটিশ শাসনামলে দেশ বিভাগের সময় আরকান পূর্ব পাকিস্তানে আসার জন্য জিন্নাহ ও মাউন্টবেটেনের সাথে দেখা করে। কিন্তু পাকিস্তানের নেতাদের স্বার্থপরতার কারনে সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। মিয়ানমার স্বাধীন হলে পরবর্তীতে তাদের উপর চলে অকথ্য নির্যাতন।

৫। ভোটাধিকার নাগরিকত্ব কেড়ে থিন সেইন ১৯৭৮ সালে চালান অপারেশন ড্রাগন কিং। প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা সে সময় বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

৬। এরপর ১৯৮৮-৮৯, ৯১-৯২, ২০১২ সালে চলে ঠিক তেমনি অত্যাচার।

৭। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী প্রায় ১৩ লাখ। বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে আছে প্রায় ৫ লাখ। মালেশিয়া, থাইল্যান্ড, সিংগাপুরসহ আরো বিভিন্নদেশে রয়েছে ৫ লাখ।

৮। আং সাং সু কি শান্তিতে নোবেল পেলেও তার দল ও জান্তা রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতি দেন নি।

৯। মিয়ানমারের ১৫টি বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে কাহেহ, শান, কারেন, কাচিন জনগোষ্ঠীর সাথে যুদ্ধবিরতি হয় ২০১৫ সালে। ৮টি গোষ্ঠীর সাথে তখন সমঝোতা হলেও রোহিঙ্গাদের বাকি ৭টির সাথে তা হয়নি।

১০। ৯ অক্টোবর হামলার পেছনে ৯ জন সামরিক বাহিনীর মানুষ হত্যার প্রতিবাদে বৌদ্ধদের মুভমেন্ট ৯৬৯ এর মাধ্যমে প্রায় ১৩০ জন রোহিঙ্গা হত্যা করা হয়, আগুনদেওয়া হয় বসতবাড়িতে, মসজিদে আগুন দেওয়া হয়।

১১। এই শান্ত সৌম্য বোদ্ধ ভিক্ষুদের নেতৃত্ব যার হাতে তিনি " মায়ানমারের বিন লাদেন" নামে টাইমস ম্যাগাজিনের প্রথম পাতায় আসেন। তার নাম উইরাথু।

১২। কঠিন হলেও এটাই সত্য যে এই বার্মাজাতি নিজেরাই ছিল উপজাতি যারা ১২০০ বছর আগে চীন ও তীব্বত হতে মিয়ানমারের ইরাবতী ভ্যালিতে বসবাস শুরু করে।

১৩। তাদের এই জাতিগত নিধন প্রক্রিয়া মূলত ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘ কনভেনশনের বরখেলাপ। জাতিসংঘের বিশেষ দূত বিজয় নাম্বিয়ার মিয়ানমারের আরকান প্রদেশে ঝটিকা সফরে গিয়ে হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ধ্বংসলীলা দেখে বলেন- একটি বিশেষ জাতিগোষ্ঠীকে ধ্বংসের এটি একটি পরিষ্কার নিদর্শন।

১৪। মানবতাবাদী সংস্থা, জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রেড ক্রিসেন্ট, আসিয়ান, বিমসটেক, ওআইসি সহ সকল জাতিগোষ্ঠীকে রোহিঙ্গাদের উপর নির্বিচার হামলা বন্ধে সোচ্চার হতে হবে।

১৫। মিয়ানমারে বিনিয়োগকারী দেশ চীন ও জাপানকে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে।

গ) ভারত চীন

তুলনাঃ
১। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ভারত গনতান্ত্রিক দেশ চীন সমাজতান্ত্রিক। দুটি দেশ উন্নয়নশীল। আয়তনে জনসংখ্যায় দুটিদেশ কাছাকাছি। মাঝে হিমালয়। যদিওবা কাশ্মীরে ও অরুণাচল প্রদেশে দেশদুটির সীমানা বিরোধ আছে। পরমানু অস্ত্র রয়েছে দুটিদেশের থলিতে। সামরিকবাহিনী স্থল নৌ, বিমান সবক্ষেত্রেই দেশদুটি প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী।

২। প্রাচীনকালে সম্রাট আশোক ইউনান প্রদেশ ভ্রমন করেন। চীনা রাজকন্যাকে বিবাহ করে তিনি ইউনান প্রদেশ উপঢৌকন হিসাবে চীনা সম্রাটের নিকট হতে লাভ করেন। ভারতের বুকেপিঠে সিল্ক রূট বলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ভারত-চীনের প্রাচীন কালেও বেশ ছিল।

৩। সাম্প্রতিকতম খবর গুলো বলে, কাশ্মীরের আকসাই চীন বিরোধ, তিব্বতি দালাইলামার ভারতের অতিথেয়তা, নেপালের নিয়ন্ত্রন, অরুনাচলে লড়াই ছিল ভারত চীনের ১৯৬২ সালের যুদ্ধ সৃষ্টির কারন।

৪। বর্তমানে ভারতের সাথে যুক্তরাষ্টের পারমানবিক চুক্তি চীনের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ভাবিয়ে তুলছে। তার বহিঃপ্রকাশ চীনের দশটি পারমানবিক ওয়ারহেডযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্ ডংফেং ৫ সি এর পরীক্ষা।

৫। অপরদিকে চীনের পাকিস্তানে হাইওয়ে নির্মান ও বিলিয়ন ডলারের প্রজেক্ট, করাচীতে নৌবন্দর নির্মান, শ্রীলংকা, মিয়ানমারে চীনা নৌঘাঁটি, ভারতের নিরাপত্তাকে হুমকীর মুখে ঠেলে দিয়েছে।

৬। চীনের ফুলেফেপে ওঠা অর্থনীতির সাথে ভারতের অর্থনীতির সংঘর্ষ অনিবার্য। বিশ্ববাজার দখলে দেশদুটি প্রবল প্রতিযোগিতা করছে।

৭। চীনের বিলিয়ন ডলারের প্রজেক্ট, নিউ সিল্করুট নির্মান, ট্রান্স এশিয়ান রেইলওয়ে নির্মান ইর্ষার দাবিদার। অপরদিকে ভারতের প্রযুক্তিখাতে অগ্রগতি, উন্নয়ন, প্রবাসী আয় অনেকের কাছে ঠিক তেমনি।

৮। আমার শত্রুর শত্রু আমার বন্ধুনীতিতে চীনের বন্ধু পাকিস্তান আর ভারতের বন্ধু যুক্তরাষ্ট্র। ভারতের পূবে তাকাও নীতি।

৯। এ আই আই বি ( ২০১৬) ব্রিকক্স ( ২০০৯) এনডিবিতে দুটি দেশের অংশগ্রহণ সম্পর্ক জোরদার করবে।

১০। পারস্পরিক বানিজ্য ও বিনিয়োগ দু দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে।

১১। উভয় দেশ ধর্মনিরপেক্ষ ও সহিষ্ণু দেশ। ভারতের সেবা খাত ও চীনের উন্নয়ন খাতের পারস্পরিক বর্তমান অবদান দেশদুটির উন্নয়নে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছে।

১২। সাবেক চীনা প্রেসিডেন্ট ওয়েন জিয়াবাও এর ১৬ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তি, শি জিনপিং এর ২০১৬ সালে ২০ বিলিয়ন ডলারে রেলওয়ে আধুনিকায়ন, গুজরাটে শিল্পপল্লী নির্মান,বানিজ্য ঘাটতি কমানো সুসম্পর্কের ইংগিত।

১৩। সীমান্ত সমস্যা নিরসনে দুদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছে। তবে অরুনাচল ও আকসাই চীন নিয়ে ভারতের সাথে চীনের মিমাংসা হোক এটাই বিশ্ববাসীর দাবি।

চীন-যুক্তরাষ্ট্র
-----+++-+---++++++-+-+-++--+-+
১। ১৯৪৯ সালে চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ফলে মাও সে তুং এর সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় আর কাইশেকের নেতৃত্বাধীন সরকার তাইওয়ানে আশ্রয় নেয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র মাও এর সরকারকে সমর্থন দেয়নি। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র সমাজতান্ত্রিক চীনের জাতিসংঘের অন্তর্ভুক্তিরও বিরোধিতা করেছিল।

২। জাতিসংঘে চীনের প্রতিনিধিত্ব করত তাইওয়ান। চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের পর ১৯৭০ সালে এই সম্পর্কের বরফ গলতে থাকে। এই সময় যুক্তরাষ্ট্রের একটি টেবিল টেনিস দলের বেইজিং সফরের মধ্য দিয়ে এই সম্পর্কের সূত্রপাত হয়। ইতিহাসে এটা পিংপং কূটনীতি নামে পরিচিত।

৩। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাব ঠেকাতে যুক্টরাষ্ট্রের চীনের সমর্থন দরকার ছিল। ১৯৭০ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সন চীন সফর করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতার পিছনেও প্রধান কারণ ছিল চীনের সাথে এই সম্পর্ক স্থাপন। এরপর থেকে দীর্ঘদিন এই সম্পর্ক উষ্ণ থাকলেও সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙনের পরে সম্পর্কের টানা-পোড়েন দেখা গেছে।বিভিন্ন ইস্যুতে সম্পর্কের পারদ কখনো উঠছে আবার কখনো তলানিতে ঠেকেছে।

৪। চীন-যুক্তরাষ্ট্রর সম্পর্কের দিকগুলো

* তাইওয়ান ইস্যুঃ চীনের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের পর যুক্তরাষ্ট্র তাওয়ানকে প্রকাশ্যে সমর্থন দেয়নি। ১৯৭২ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিগ্যান ও চীনের মাও ডং এরর সাথে সমঝোতার পর যুক্তরাষ্ট্র চীনের এক চীন নীতি মেনে নেয়। এর ফলে ১৯৭৯ সাল থেকে তাইওয়ানের সাথে চীনের কোন কূটনীতিক সম্পর্ক নেই।তবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাওয়ানের সাথে একধরনের কৌশলগত সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে।যুকরাষ্ট্র তাইওয়ানের নিরাপত্তা বজায় রাখতে সামরিক সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের কাছে অত্যাধুনিক এফ-১৬ বিমান বিক্রি করেছে এবং বিমানের খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেছে। ১৯৯৬ সালে তাইওয়ানের নির্বাচনের সময় চীনের সাথে তাইওয়ানের উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়াতে যুক্তরাষ্ট্র সেখানে বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছিল।

তিব্বত প্রশ্নঃ চীন ১৯৫৯ সালে তিব্বত দখল করে নেয়। চীন মনে করে তিব্বত চীনেরই একটা অংশ। তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাইলামা সেই ভারতে নির্বাসিত। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে তিব্বতের স্বায়ত্তশাসনের প্রশ্নে চীনের উচিত দালাইলামার সাথে আলোচনা শুরু করা। যুক্তরাষ্ট্র তিব্বতে একজন কো-অর্ডিনেটর নিয়োগ করে যা চীন সহজভাবে নেয়নি।

দক্ষিণ চীন সাগরঃ দক্ষিণ চীন সাগরে চীন একক আধিপত্য বজায় রাখতে চায়। কারণ এতে রয়েছে সম্পদের অফুরন্ত ভান্ডার এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য জাহাজের প্রধান রুট। বিশ্বের মোট জাহাজের এক-তৃতীয়াংশ এই পথ দিয়েই চলে। সাগরের জলরাশি নিয়ে তাইওয়ান, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, ব্রুনাই প্রভৃতি দেশের বিরোধ রয়েছে। গত ফেব্রুয়ারিতে উপগ্রহের মাধ্যমে দেখা গেছে চীন এখানে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করেছে এবং আধুনিক অস্ত্রে সজ্জে সজ্জিত করেছে। যুক্তরাষ্ট্র এই জলভাগকে চীনের একক দাবি মনে করে না বরং আন্তর্জাতিক জলভাগের অংশ মনে করে।

বাণিজ্য ঘাটতিঃ চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি নিয়েও অস্বস্তি রয়েছে। এই বাণিজ্য ঘাটতি চীনের অনুকূলে। যুক্তরাষ্ট্রের হিসেবে এর পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি ডলার। তবে চীন এটা স্বীকার করে না। হংকং এর মাধ্যমে পণ্য চালানের বিষয়টি চীন হিসেবের মধ্যে ধরে না। বাণিজ্য ঘাতটি কমানোর জন্য চীন কয়েক বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কয়েকটি বোয়িং বিমান কিনতে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল।

চীনে মানবাধিকার লঙ্ঘনঃ চীনে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে অনেকদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ করে আসছে।চীন এটি তাদের আভ্যন্তরীন ব্যাপার মনে করে। তিয়েন আন মেনের ঘটনার কারণে যাদেরকে গ্রেফতার কিরা হয়েছিল তাদের অনেককেই মার্কিন চাপে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অনেকে এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে।

সাম্প্রতিক পরিস্থিতিঃ দক্ষিণ চীন সাগরে চীনা আধিপত্য নিয়ে ২০১৬ এর প্রথম দিকে যে সম্পর্কের অধঃপতন শুরু হয়েছিল তা বছরের শেষে মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পের জয়লাভের পর মারাত্বক অবনতি হয়েছে। তাওয়ানের প্রধানমন্ত্রীর সাথে ট্রাম্পের টেলিফোন সংলাপ এই সম্পর্কের অবনতি উসকে দিয়েছে। ৪৪ বছরের নীতি ভঙ্গ করে ট্রাম্প তাওয়ানের প্রেসিডেন্টের সাথে কথা বলেছে। চীন এর কড়া সমালোচনা করায় ট্রাম্প টুইট করে দক্ষিণ চীন সাগরে চীনা উপস্থিতি ও চীনের মুদ্রা সংকোচন নীতির বিরোধিতা করেন। অনেকেই ট্রাম্প প্রশাসন চীনের শুল্ক যুদ্ধ শুরু করতে যাচ্ছে বলে মত দিচ্ছে। চীনা প্রেসিডেন্ট দাভোসে অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলনে পরোক্ষভাবে এর বিরোধিতা করেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম কর্মদিবসে গত ২৩ তারিখ প্রথম আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে হোয়াইট হাউস মুখপাত্র শন স্পাইসার বলেছেন, ' দক্ষিণ চীন সাগরে আমাদের স্বার্থ সমুন্নত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই ব্যবস্থা নিবে। কিছুদিন আগে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, রেক্স টিলারসন বলেছিলেন,'যুক্তরাষ্ট্রের উচিত চীন সাগরে চীনের নির্মিত দ্বীপে দেশটির যাতায়াত বন্ধ করে দেওয়া। এদিকে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনইং এর প্রতিকিয়ায় বলেছেন, 'দক্ষিণ চীন সাগরের দ্বীপগুলো এবং এর সাথে লাগোয়া জলরাশিতে চীনের সার্বভৌমত্বের বিষয়টি বিতর্কের ঊর্ধ্বে। সেখানে নিজেদের অধিকার ও স্বার্থ সুরক্ষায় তার দেশ অটল।

-----**--------+++-------------**---**----------

রাশিয়া - যুক্তরাষ্ট্রঃ

তুলনাঃ

রাশিয়া সমাজতান্ত্রিক দেশ আমেরিকা গনতান্ত্রিক। রাশিয়া জনসংখ্যা ও অর্থনীতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে অনেক অনেক পিছিয়ে। তবে দেশটির নিরাপত্তা প্রযুক্তি ও সামরিক সক্ষমতা আমেরিকার সাথে জোর পাল্লা দিতে কার্যকরী। রাশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম দেশ। দেশটির সাথে প্রায় ডজন খানেক দেশের সীমান্ত সংযোগ। সেই সাথে রয়েছে বিপুল জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ। অপর দিকে আমেরিকা প্রযুক্তি ও অর্থসম্পদে এখনো অনেকখানি এগিয়ে।

সম্পর্কের ইতিহাসঃ
১।

যুক্তরাষ্ট্র ১৭৭৬ সালে স্বাধীন হয় এতে তৎকালীন জার সম্রাজ্ঞী ক্যাথেরিনের সমর্থন ছিল। মূলত রাশিয়ার সাথে আমেরিকার সুসম্পর্ক সে সময় থেকেই।

২। লিও তলস্তয় তার আনা কারেনিনা উপন্যাসে বলেছিলেন- সুখী পরিবার গুলোর সুখী হওয়ার কিছু সাদৃশ্য কারণ রয়েছে, অপরদিকে অসুখী পরিবার গুলো নিজস্ব কায়দায় অসুখী হয়!

৩। আমেরিকা ও রাশিয়া দুটি অসুখী পরিবার। তারা নিজস্ব কায়দায় সেভাবেই অসুখী হয়েছে।

৪। ১৮০০ শতাব্দীর গোড়ায় ইউরোপে যুদ্ধ দামামা বেজে ওঠে। রাশিয়া দখলে নেপোলিয়ন অগ্রসর হলে ইংল্যান্ড এর সহযোগিতা চায়। ইংল্যান্ড তখন তার উপনিবেশ ইউএসএ এর সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরীতে রাশিয়ার সহযোগিতা চায়। এতে জার আলেকজান্ডার ১ কোন দ্বিমত পোষণ করেন নি।

৫। কিন্তু প্রকৃত সম্পর্কের গতিবিধি প্রকাশ পায় তার পরবর্তী শতকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ রণক্ষেত্রে উভয় দেশের রনসক্ষমতা প্রমান, লেনিন স্টালিনের কমিউনিজম জয়গান, কাজাকিস্তান, জর্জিয়া, আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, তুর্কমেনিস্তান, কিরগিজিস্তান, ইউক্রেন প্রভৃতি দেশগুলোর সোভিয়েত ইউনিয়নে যোগ ঠিক তার বিপরীত শক্তির ইউএসএর অহংবোধে আঘাত হানে।

৬। এই তিক্ত সম্পর্কের ফলে দুটি দেশ জড়িয়ে পড়ে পরমানু অস্ত্র প্রতিযোগিতায়।
শুরু হয় দুই সুপার পাওয়ারের কোল্ড ওয়ার বা শীতল যুদ্ধ। এই সুপার পাওয়ার সম্পর্কে পালমার ও পারকিন্সন বলেন- Superpower is the term that come into use after the 2nd world war period.

৭। আমেরিকা তার বিমান বাহিনী ও নৌবাহিনীকে উন্নতকরণ করে অপর দিকে চতুর রাশিয়া তাদের পিতৃভূমিকে রক্ষায় চারদিকের নোঘাটিটে সাবমেরিন, ডেস্ট্রয়ার, নির্মান করতে থাকে। রাশিয়ার বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী দুর্বল থাকায় তারা এদিকে স্থল বাহিনী অস্বাভাবিক রকম বড় করে তোলে। রাশিয়ার সাবমেরিন সংখ্যা নিয়ে কথিত আছে যে, সব সাবমেরিনকে আটলান্টিক মহাসাগরে একসাথে জুড়ে দিলে তার উপর দিয়ে একজন রাশিয়ার সৈন্য হেটে আমেরিকা চলে যেতে পারবে।

যুদ্ধ কৌশলঃ
৮। আমেরিকা তার মিত্র তুরস্কের ইঞ্জিরলিকে মার্কিন বিমান ঘাটি, ইউরোপে ন্যাটো গঠন করে। ইজিরলিকে প্রায় ৫০-১০০টি পারমানবিক বোমা কয়েকটি ভল্টে রাখা হয়েছে।

৯। রাশিয়া তার আমেরিকার সিমান্ত ঘনিষ্ঠ মিত্র কিউবা, দক্ষিনে ভেনিজুয়েলায় সমর্থন বজায় রেখেছিল যা বর্তমানে বদলে যাচ্ছে। কিউবার মার্কিন অবরোধ উঠে যাওয়া একই সাথে ন্যাটো ভুক্ত এশিয়া ইউরোপের মধ্যবর্তী দেশ তুরস্কের রাশিয়ার বলয়ে চলে যাওয়া বলছে আনর্জাতিক নীতি ক্রমেই পরিবর্তনীয়। এবিষয়ে ভ্লাদিমির জিরিনকোভোস্কি বলেন- The international politics is very subtle and exquisite.

১০। সিরিয়া ইস্যুঃ ২০১১ সালে সিরিয়া যুদ্ধ শুরু হলে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ উৎখাতে ফ্রি সিরিয়ান আর্মি গঠিত হয়। সিআইএ এই যুদ্ধক্ষেত্রে বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ ও সহযোগীতা করে। অপরদিকে ২০১৪ সালে আইএস তৈরি হয়। ফলে যুদ্ধ কিছুটা আরো জটিল হয়ে ওঠে। কুর্দি, শিয়া, সুন্নী, সহ বিভিন্ন জাতিস্বত্তার এ লড়াইয়ে রাশিয়া তার মধ্যপ্রাচ্য মিত্র সিরিয়ার পাশে দাঁড়ায় ২০১৫ সালে। পুতিন সিরিয়ার,সাথে তার সম্পর্কের দোহাই দিয়ে ভূমধ্যসাগরে সিরিয়ার নৌঘাঁটিগুলোতে বিশাল বহর পাঠায়।

১১। সিরিয়ান প্রক্সি যুদ্ধ রাশিয়া ও আমেরিকার কাছে হয়ে ওঠে শক্তিপ্রদর্শন ক্ষেত্র। আমেরিকার এফ- ১৬ দিয়ে বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র দিয়ে বিদ্রোহীদের সাহায্য করলেও রাশিয়ার ব্ল্যাক সি থেকে ক্রুজ মিসাইল মেরে একের পর এক জংগী ঘাটি ধ্বংস আই এস বিরোধী পদক্ষেপ যেন পুতিনের ইচ্ছার প্রতিধ্বনি। তিনি বলেছিলেন- To forgive the terrorist up to god, to send them to him is up to me.

১২। তবে এ নিয়ে অনেকের অভিযোগ রয়েছে যে তিনি আই এস নয় বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর উপর বোমাবর্ষন করেছেন।

১৩। ২০১৪ ইউক্রেনে ক্রিমিয়া দখল ও রাশিয়ার মূলভূখন্ডে সংযোজন রাশিয়ার দুর্বিনীত রূপ আর ইউরোপীয় মিত্রশক্তির নীরবতা বলছে প্রতিটি ভূখন্ডগত লড়াই রাশিয়ার জয় ছিনিয়ে এনেছে।

১৪। আফগানিস্তানের সেই ১৯৮৯ সালের ট্রিলিয়ন ডলারের যুদ্ধ রাশিয়াকে দেউলিয়া করে দিয়েছিল। ফলে সোভিয়েত ইউনিয়ন গ্লস্তনস্ত আর পেরেস্তোইকা নীতিতে ভেঙে যায়। সেই দুর্বল অর্থনীতি রাশিয়া আজ ঘুড়ে দারিয়েছে।

১৫। পুতিনের নেতৃত্ব, সামরিক সক্ষমতা, পারমানবিক আর্সেনাল, জ্বালানি ভান্ডার, দুর্জয় ভূমি রাশিয়ার প্রধান শক্তি। অপরদিকে আমেরিকার প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, সমুদ্রে ও আকাশে সক্ষমতা, দক্ষ মানব সম্পদ, দুদিকে দুই মহাসমুদ্র, ভৌগলিক সুবিধাদি তার এগিয়ে যাবার হাতিয়ার।

১৬। উগ্র জাতীয়তাবাদের থাবায় বিশ্ব দুটি ভয়াবহ যুদ্ধ প্রত্যক্ষ করেছে। ভুলুন্ডিত হয়ছে মানবতা। বিশ্বের প্রতিনিধি, জাতিসংঘ স্তায়ী নিরাপত্তা পরিষদের এই দুই মুখ্য শক্তিকে মহাত্মা গান্ধীর সেই অমর বানী -An eye for eye make the whole world blind স্মরন রাখতে হবে। বিশ্বকে পরমানু অস্ত্রবিহীন, সুখ শান্তিতে, ন্যায় ও সাম্যবোধ চর্চাক্ষেত্র তৈরীতে অগ্রগামী ভূমিকা রাখতে হবে। তবে শুধুমাত্র অস্ত্রের ব্যবহার, আগ্রাসী মনোভাব বিশ্বকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে। তাই এই দেশদুটির সম্প্রীতি বিশ্বশান্তির জন্য অত্যন্ত জরুরী।

আরো আসছে..... , সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান, ব্রেক্সিট, ফার্ক

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আমি চাই আপনি এমন ভুল আরো করেন। জ্ঞানের মুক্তামালা বিতরণ করে বলছেন ভুল করেছেন! একেই বলে বিনয়! যাক আপনার ভুল হিসাব ও বিনয় হিসাব থেকে ব্যালেন্স বের করতে হবে। এখানে আপনার আগমনে ধন্য হলাম। যাক ভুল করে হলেও মাঝে মাঝে একটু পদধুলি দিবেন, এমন আশা করতে পারি কি?

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ডিলিট দেন উপ্রের কমেন্ট! ভুল করে গেছে! আর আপনার লেখা ভাল হয়েছে! ঠিক বলেছেন!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ডিলিট দেওয়া হবেনা। যত্ন করে রেখে দেওয়া হবে। তারচেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে ডি লিট (ডক্টর অপ লিটারেচার) দিলে খুব খুশী হব। অপেক্ষায় থাকলাম কবি। এখন আমি ব্ন্ধবীদের বলতে পারব যে কবি আমার পোষ্টে দু’দুটি কমেন্ট করেছেন। মুছে ফেল্লে প্রমান চাইলে কি দেখাব বলেন? আল্লাহ আপনার অনেক মঙ্গল করুন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন:

ভ্রমরের ডানা জানি ছোঁয় পুষ্প দল
দলে দলে ফুটে তারা নিশি ভেজা প্রাতে
অতঃপর ঝরে, পড়ে মালিনীর হাতে
মালা হয়ে ভাবে ফুল, প্রেমীদের কথা।
ভ্রমরের ডানা নামে কবি ছোঁয় জল
জল কাব্য রচে কত প্রাত দিবা রাতে
সাগরের ঢেউ কত দোলে আঁখি পাতে
স্মৃতিময় হয়ে থাকে তারা সব তথা।
জল কল কোলাহল কল কল করে
নদী বলে সব জল সাগরেরে দেব।
মালি বলে ঝরে ফুল ঝরে ফুল ঝরে
সব ফুল নিয়ে আমি মালা গেঁথে নেব।
ভ্রমরের ডানা দোলে দু’রকম বায়
ফুল দল জল কল ভুলে মন তায়।

আপনাকে নিয়ে লেখা সনেটটি পড়েছিলাম! আর আজ সেই আপনি আমার পোষ্টে মন্তব্য করেছেন! আনন্দে চোখে পানি এসে গেল! আপনি আমার জন্য দোয়া করবেন , আর আমিও আপনার জন্য দোয়া করছি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪১

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন:


আপনার জন্য সামান্য আপ্যায়ন।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপ্যায়নে ধন্যবাদ। কবিতাটি আরেক কবি জনাব ফরিদুল ইসলাম লিখেছিলেন। আমি সেটি যত্ন করে মনে রেখে দিয়েছি। আপনাকে ধন্যবাদ সেটি তুলে আনার জন্য! ভাল থাকুন!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

শোভন কুমার বর্ধন বলেছেন: আপনার সমীকরনটি বিবাহিত দের জন্য ঠিক ছিল,বিয়ের পর স্ত্রী বা স্বামী ব্যতিত প্রেম করা ঠিক নয়,কিন্তু ব্যাচেলারদের জন্য এটি মানা খুব মুশকিল কেনোনা প্রম না করলে জিবনে একটা জিনিস গ্যাপ হয়ে থাকে তাই আমি আপনার হিসাব বিজ্ঞানে বিবাহ ও প্রেম সমীকরনটি পুরোপুরি মানতে পারলাম না। :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১

শোভন কুমার বর্ধন বলেছেন: এমনিতে লেখাটা ভালো হয়েছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

রাশিদা রাজাপুর বলেছেন: আমি লেখকের সাথে এক মত । তার লেখার জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

পলাশমিঞা বলেছেন: আমাকে ‌অনেকে বলে আমি নাকি বেআক্কেলর মতো লেখালেখি করি।

আমার লেখায় নায়ক নায়িকার বিয়ে হয়। মারামারি কামড়াকামড়ি করলেও অবশেষে হাসি মুখে কথা বলে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: যে যাই বলুক আমার আপনার লেখা পছন্দ।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রেম যদি স্বগীয় হবে, ইশ্বর পদত্ত কিছু হবে তাহলে ইশ্বর নিজে যখন যে ভাবে প্রেম দিবেন তা মেনে নিতে হবে। প্রেমের উপর বিচার চলে কিনা যানি না। আপনার লেখায় অনেকগুলো প্লাস দিলাম। আমার ভাল লেগেছে। অামিও অনেক ভাল বাসি বউকে সে ও এখানে নিশ্চয় প্রেম অঢেল ! কিন্তু হঠাৎ একদিন বউকে বললাম যে তোমার আচরণ অামার মোটেও ভাল লাগেনি, তুমি এটা করতে পারনা/ বা করলে কেন? বউ রেগে তেলে বেগুন। সাথে সাতে বিশ্বাস ঘাতক, ডিসকাষ্টিঙ্গ এসব ছুড়ে দিল আচ্ছা এ ও তো একটি প্রেম যেখানে না বুঝা দায়ী সেখানে লোকানো প্রীতিই প্রেম।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আপনার প্লাস পেয়ে অত্যন্ত খুশি হলাম।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৩

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ভালবাসার মধ্যে দুঃখ ও সুখ উভয়ই থাকে। দুঃখ না পেলে সুখ অনুভব করা যায় না।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

আহসান হাবিব তালুকদার ৯৫ বলেছেন: আমি লেখকের সাথে এক মত

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

আঃ রাজ্জাক হাং বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে, পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫০

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

হাফিজা আক্তার বিথী বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

শান্তা ইসলাম ইমা বলেছেন: লেখাটা ভালো হয়েছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

সুভ্র দেব কুন্ডু বলেছেন: হিসাব বিজ্ঞানের হিসাব সুন্দর হয়েছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

তামান্না আক্তার কেয়ামনি বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে, পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪২

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

মো সজীব হাসান খাঁন বলেছেন: বিবাহ ও প্রেম নিয়ে আপনার লজিক খুব ই ভাল লাগল।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৩

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৮| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:



ইস্সরে!!! এই সমীকরণ যদি আগে পাইতাম!!

খুব সুন্দর হিসাব।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: মন্তব্যে খুশি হলাম।

১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: হুজুর বা হুজুরনী হওয়া ছাড়া বিয়ের আগে প্রেম রোগ সাড়ানো সম্ভবত অসম্ভব।হুজুর হয়ে অপেক্ষায় আছি দেখি জীবনে হুজুরনীর সাক্ষৎ কবে মিলে /:)

১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: অপেক্ষায় থাকুন যদি মিলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.