নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন কিছু জানতে চাই

সাহিদা সুলতানা শাহী

অতি সাধারণ

সাহিদা সুলতানা শাহী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাহাবায়ে কেরাম(রাঃ) সত্যের মাপকাঠি

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২০



আল্লাহ সাহাবায়ে কেরাম সম্পর্কে বলেছেন,‘রাদিআল্লাহু আনহুম-আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট’। আল্লাহ মিথ্যাবাদী, গুনাহগার ও বেঠিকলোকদের উপর সন্তুষ্ট নন, সুতরাং সাহাবায়ে কেরাম সত্যবাদী, মাসুম বা বেগুনাহ ও সঠিক বা হক।যিনি সত্যাদী ও সঠিক বা হক তিনি সত্য বা হক্কের মাপকাঠি না হওয়ার সংগত কোন কারণ নেই।সুতরাং সাহাবায়ে কেরাম সত্যের মাপকাঠি।সুতরাং সাহাবায়ে কেরামের অনুসরন সঠিক বিবেচিত হবে।মূলত সত্যের মাপকাঠি একাজেই লাগে।তবে কাঠির মাঝে বড়ছোট থাকে। যেমন, সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) চেয়ে মহানবী (সঃ) বড়, মহানবী (সঃ) থেকে আল্লাহ বড়। কোন বিষয় অনুসরনে তিন কাঠির মধ্যে পার্থক্য দেখা গেলে বড় সত্যের মাপকাঠি বিচার্য হবে।সাহাবায়ে কেরামের (সঃ) পরস্পরের মধ্যে প্রভেদ দেখা গেলে মহানবীর (সঃ) অধীক নৈকট্য প্রাপ্ত সাহাবা (রাঃ) অনুসরনীয় হবেন।আর যদি এমন হয় তাহলে সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) সত্যের মাপকাঠি হওয়ার ব্যাপারে আপত্তির কি কারণ থাকতে পারে? তবে সাহাবায়ে কেরামকে (রাঃ) সত্যের মাপকাঠি না মানলে ক্বোরআন অস্বীকারের দায় বহন করতে হবে।
কেউ যদি বলে সাহাবার (রাঃ) এ কাজ ক্বোরআনের সাথে মিলেনা, তো তিনি ক্বোরআন মানলে তাঁকে মানা করে কে? কেউ যদি বলেন সাহাবার (রাঃ) এ কাজ হাদীসের সাথে মিলেনা, তো তিনি হাদীস মানলে তাঁকে মানা করে কে? মূলত ক্বোরআনের ও হাদীসের সাথে মিল যুক্ত সাহাবার (রাঃ) কাজতো ক্বোআন ও হাদীসেরই অনুসরন।আর ক্বোরআন ও হাদীসের খেলাপ সাহাবার (রাঃ) অনুসরন করতে কেউ কখনো বলবেনা।যেমন ক্বোরআন মুসলমানে মুসলমানে যুদ্ধকরা সমর্থন করে না।হাদীসেও সেটা সমর্থন করেনা। সে জন্য এর থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে কোন মুসলমান কোন মুসলমানকে আক্রমন করে বসলে তাকে এর উচিত জবাব না দিয়ে উপায় কি? যেমন ৭১ এ আমরা পাকিস্তানীদের উচিত জবাব দিয়েছিলাম। তো সাহাবায়ে কেরামের পরস্পর যুদ্ধ এ জাতীয় যুদ্ধ জায়েজ করে। এর থেকে অনুমেয় সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) অনুসরণ কত জরুরী।নতুবা আমরা কি করে বুঝতাম যে মুসলমান অন্যায় করলে তাকে শায়েস্তা করতে যুদ্ধ করা জায়েজ হবে। আর এমন গভীরে গিয়ে বিবেচনা করলে কোন সাহাবার (রাঃ) কোন সমালোচনা কেউ করতে পারবে না, এ ব্যাপরে আমি নিশ্চিত।
হজরত মুয়াবিয়া (রাঃ) ভাবলেন, হজরত ওমর (রাঃ) তাঁকে সিরিয়ার শাসক নিয়োগ করেছেন, হজরত ওসমান (রাঃ)তাঁকে বহাল রেখেছেন। সুতরাং হজরত আলী (রাঃ) তাঁকে বরখাস্ত করে অন্যায় করেছেন।সুতরাং তিনি হজরত আলীর (রাঃ) বরখাস্ত আদেশ অগ্রাহ্য করেছেন। আর হজরত আলী (রাঃ) খলিফার আদেশ অগ্রাহ্য করায় হজরত মুয়াবিয়াকে (রাঃ) বিধিমত আক্রমন করলেন। যুদ্ধে জিততে না পেরে বরখাস্ত করা শাসনকর্তাকে অবশেষে খেলাফতের অর্ধেক ছেড়ে দিয়ে অবশেষে ফিরে এলেন। তারচেয়ে বরং তাঁকে বরখাস্ত না করাইতো ভালছিল।এতে আমাদের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হলো এমন কাজ করা ঠিক নয় যার ফসল আমার ঘরে না উঠে আরেক জনের ঘরে উঠবে।যেমন হজরত মুয়াবিয়া (রাঃ) ও আলীর (রাঃ) দ্বন্দ্বে মূলত হজরত মুয়াবিয়া (রাঃ) লাভবান হয়েছেন, যিনি বেকার হয়ে ঘরে বসে থাকার কথা উল্টা তিনি হয়ে গেলেন খলিফা।
ইয়াজিদ খলিফা না হলে খলিফা হয় হজরত হোসেন (রাঃ)। হজরত হোসেন (রাঃ) হজরত মুয়াবিয়ার (রাঃ) শত্রুপুত্র। সংগত কারণে শত্রুপুত্র যেন খলিফা না হয় সে জন্য হজরত মুয়াবিয়া (রাঃ) নিজপুত্রকে উত্তরাধীকারী মনোনীত করেছেন। তাঁর স্থানে আমরা থাকলে কি করতাম সে হিসেব করে না হয় আমরা কিছু বলি। একই কাজ যদি যে কেহ করতো ঘটনা এমন হয় তবে আর হজরত মুয়াবিয়ার সমালোচনা কেন?
আদার বেপারী জাহাজের খবর নিয়ে কাজ নেই। কেউ যদি কখনো হজরত মুয়াবীয়ার (রাঃ) স্থানে যেতে পারেন তবে নিজ পুত্রকে ক্ষমতা না দিয়ে নেক লোককে ক্ষমতা দিলে সেটা দোষের হবেনা।এ ক্ষেত্রে হজরত মুয়াবিয়ার (রাঃ) অনুসরনে এমন নেককাজে কেউ পরিহার করতে বলে না। কিন্তু এ যাবত এমন ক’টি ঘটনা ঘটেছে? সুতরাং মহানবীর (সঃ) সাহাবায়ে কেরামের বিচারের ভার আল্লাহর হাতে তোলা থাকুক। কোন বেয়াদব এ ব্যাপারে নাক না গলিয়ে যেন নিজের পরকাল বিনষ্ট না করে।আর সাহাবায়ে কেরামকে (রাঃ) সত্যের মাপকাঠি না মানাও তাঁদের সাথে চরম বেয়াদবী।

বিঃদ্রঃ পোষ্টটি মাওলানা ফরিদ আহমদ চৌধুরী এর ফেসবুকে প্রদত্ত পোষ্ট।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

হানিফঢাকা বলেছেন: সাহাবা বলতে কি বুঝেন?

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: সাহাবা (রাঃ) বলতে আমরা মহানবীর (সঃ) সঙ্গি-সাথী বুঝি!

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

টুনটুনি০৪ বলেছেন: বিষয়টি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। একেক জন একেক রকম বলে।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ফেসবুকে তেমনটাই দেখি।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো বলেছেন, আলোচনা ভালো লাগলো। আমি এই বিষয়ে কিছু জানিনা।
আপনার আলোচনায় কিছু জানলাম, ভালো হল

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আলোচনা আমার নয় অন্যের। আমি জেনে আরো কিছু ব্লগ থেকে জানার জন্য পোষ্ট করলাম।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

দলছুট শালিক বলেছেন: এই বিষয়টি নিয়ে আমার মোটামুটি পড়াশুনা আছে। তারপরও বিষয়টি নিয়ে আমি ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় হাদিস বিভাগের অধ্যাপক ড: আব্দুল্লাহ জাহাংগির সারকে (যদিও কিছু দিন পূর্বে সড়ক দূঘটনায় ইন্তেকাল করেছে। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন) জিজ্ঞাসা করেছিলাম। স্যার বলেছিলেন, কখনো কখনো সাহাবীগণ সত্যের মাপকাঠি। তবে সর্বক্ষেত্রে নয়, যে সব ক্ষেত্রে রাসুল্লাহ (সা:) বিষয়গুলো পরিস্কার করে দিয়েছেন। সেক্ষেত্রে সাহাবীগণ প্রধান্য দেওয়া ঠিক হবে না। আবার অনেক বিষয় আছে যেখানে পরিস্কার নয় সেক্ষেত্রে সাহাবীদের অনুসরন করতে হবে। উল্লেখ্য আমার দেখা একজন সত্যিকারের আলেম ছিলেন, ড: আব্দুল্লাহ জাহাংগির। তার অনেক ইসলামি বই রয়েছে। ধন্যবাদ

১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: বিষয় ব্যাখ্যায় আপনি আপনার মত যোগ করায় ধন্যবাদ।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৩

মো সজীব হাসান খাঁন বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

আসমা সুলতানা বলেছেন: আলোচনা ভালো লাগলো।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২০

হাফসা আক্তার৯৫ বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

মোঃ কাওছার ইসলাম বলেছেন: এমন একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আর আপনাকে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

এম আসাদুজ্জামান বলেছেন: এব্যাপারে অনেকে অনেক বিভ্রান্তি ছড়ায়।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

এস এম রিয়াদ হোসেন বলেছেন: আমি এই বিষয়ে কিছু জানিনা।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আর আমি জানার চেষ্টা করছি।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

ফারজানা আক্তারী বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

মো: ওসমান গনি তালুকদার বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

কাউয়ার জাত বলেছেন: শাগরেদদের কেউ কি লাইক দেয়ার বাকী আছে?

উলামায়ে ট্রাম্প, শায়খুল সনেট ওয়াত তৈল, বড় মাওলানার লাইক নাই কেন?

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: কাকও আজকাল ব্লগিং করে। তবে কথা কাকের মতই মনে হলো!

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

মোঃ মিজানুর রহমা৯৭ বলেছেন: ব্লগে দেখছি আবার কাকের উপদ্রুপ।তবে আপনার পোষ্ট খুব ভাল লেগেছে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: কাকের বড় কাজ মল ত্যাগ করা।

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে আপনার কাছে প্রশ্ন মুয়াবীয়ার ছেলে
ইয়াজিদ। মুয়াবীয়া কোনও খোলাফায়ে রাসেদীন
ছিলনা। হযরত মোহাঃ সঃ এর কাছের একজন
সাহাবা ছিল। আর হযরত আলি রাঃ হুসেন রাঃ নবী মোহাঃ সঃ আঃ এর বংশ প্রানাধিক
নাতী ও জামাতা। যারা হলেন নবীজীর ব্লাডের
অংশও আপন। নবীজী মোহা সঃ বলেছিলেন
আমার বংশধরকে যারা সম্মান করবে না
মহব্বত করবেনা তারা মুসলমান পরিচয় বহন
করতে পারবেনা বা তারা মুসলমান না।
অথচ নবীজী মোহাঃ সঃ এর ওফাতের পড়েই
ক্ষমতার দন্দে তারা নিহত বা সহিদ হয়েছিলেন
নিশ্চয় সে বিচার একমাত্র আল্লাহর উপর।
আমরা সাধারন মানষ ধরে নেই নবী মোহাঃ
সঃ এর বংধর যাদের ক্ষমতার দন্দে নিহত বা
সহিদ হয়েছিলেন তারা কাফের।
আর সীমার ছিল ইয়াজিদ বাহীনির গভর্নর
মোয়াবিয়া ছিল আবু সুফিয়ানের ছেলে।
আবু সুফিয়ান কাফের রুপে পরিচিত ছিল।
তাহলে ইয়াজিদ দাদার রুপে রুপান্তিত ছিল।
মোয়াবিয়া এহেন ছেলের হাতে শাসনভার ছেরে
দেওয়ার কারন কি? ক্ষমতার দন্দইবা কি ছিল? আর যত দন্দই থাক মহনবী সঃ আঃ
এর বংশধর নিষ্ঠরভানে নিহত হওয়ার নির্মমতা
কতটা সহনীয় সাহাবীদের কাছে।
নিশ্চয় আমার এপ্রশ্নের সুন্দর উত্তর দিতে
আপনি কার্পন্য করবেন না ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: ইয়াজিদ যতই পাপ করুক ছুন্নিমতে ইয়াজিদ কাফের নয় বরং গুনাহগার। আর আবু সুফিয়ান আগে কাফের থাকলেও পরে তিনি মুসলমান হয়ে হজরত আবু সুফিয়ান (রাঃ) হয়ে ছিলেন। আর আপনি যে হাদিসের কথা বলেছেন এটা হাদীস কিনা সেটা আমার জানা নেই। আপনার মত মূলত শীয়া মতের সাথে মিলে। আপনি কি তবে শীয়া?
হজরত হোসেন সংক্রান্ত ঘটনা অবশ্যই দুঃখ জনক। কিন্তু তাই বলে উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া কোন মুসলমানকে কাফের বলা যায় না।

১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০০

কানিজ রিনা বলেছেন: নারে ভাই আমি মুসলমান শীয়া মুসলিমকে
পছন্দ করিনা। আমি মুসলিম হিসাবে কোনও
দলও পছন্দ করিনা। তবে নবীর বংশধরের
মহব্বত করি। তারা যাদের হাতে নিহত বা সহিদ হয়েছেন তাদের ঘৃনা করি।
আমরা নামাজ শেষে যে বড় দরুদ পড়ি তার
অর্থ করে দেখি। প্রত্যেক নামাজের শেষে
আমরা নবীর বংশধরের উপর দরুদ পেশকরি
অথচ কত জঘন্য বর্বতায় তাদের নিঃশেষ করা
হয়েছিল। তারা আমাদের প্রিয় নবী মোহাঃ সঃ
প্রানপ্রিয় বংশধর অতি কাছের ব্লাডের। ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৭

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আপনার কথা প্রত্যেক মুসলমানের কথা। তবে ইমাম হোসেন সংক্রান্ত ঘটনায় প্রত্যেক মুসলীম শাসকের জন্য শিক্ষা রয়েছে, আর তা’হলো ক্ষমতার জন্য মানুষ এমন জঘণ্য কাজও করতে পারে। সুতরাং যারা শাসক হতে চান তাদেরকে অবশ্যই ভাল সংগঠক হতে হবে। আর যারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে চান তাদেরকেও ভাল সংগঠক হওয়ার পাশাপাশি মানুষের মন জয় করতে পারতে হবে। এ দু’গুণের অভাবেই ইসলাম পন্থিরা ক্ষমতা পায়না আবার পেলেও ধরে রাখতে পারেনা। সাংগঠনিক যোগ্যতার কারণেই উমাইয়ারা এমন সব জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েও নব্বই বছর ক্ষমতায় টিকে ছিল।

১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

শূন্য-০ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আলোচনা
শুভকামনা আপনার জন্য।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: আপনি পড়েছেন সে জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: তর্ক বাদ দিয়ে নবী (সাঃ) ও তাঁর প্রিয় সাহাবাদের ভালো কাজের আলোচনা করাই উত্তম। তাঁদের কাছ থেকে শিখনিয় অনেক কিছুই আছে। কিন্তু তাঁরাতো মানুষ ছিলেন। মানবীয় গুণাবলী হিসেবে ভুল ভ্রান্তি তাঁদেরও ছিল। তাই বলে তাঁদের নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি না করাই ভালো হবে। তাঁদের ভুলের হিসেব আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত করবেন। এই বিচারের ভার আমার আপনার ক্ষমতা বা সাধ্যের বাইরে, ঠিক নয় কি?? আসুন বিতর্ক বাদ দিয়ে তাঁদের ভালো গুণগুলো থেকে শিক্ষা লাভ করি।। ধন্যবাদ আপনার পোস্টের জন্য।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: একমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.