নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন
(ছবি-প্রথম আলোর কল্যাণে।
জার্মানির গবেষণা প্রতিষ্ঠান বেরটেলসমান স্টিফটুং প্রতিবেদনের পর আমার এক আওয়ামলীগ বন্ধুকে বললাম গেলতো গনতন্ত্র। বন্ধুটি বলল- গনতন্ত্র দিয়ে হবে? দেশ এগিয়ে গেলেই হবে। আমি বললাম তোমার কথা যদি ঠিক ধরি তাহলে তোমাদের নেত্রীর কথাতো মিথ্যা তিনি সদ্য সমাপ্ত হওয়া সংসদে বলেছেন- সংসদ এখন বেশ কার্যকর, রওশন এরশাদকে ধন্যবাদ কার্যকরী বিরুধী দল হিসাবে দায়িত্ব পালন করার জন্য। দেশে এখন সত্যিকারের গনতন্ত্র চলছে।
আমি বন্ধুটি কে বললাম- গনতন্ত্র ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব? সে উদাহরণ দেখাল-চীন। আমি বললাম- চীনতো কমিনিউস্টশাসিত একদলীয় শাসন। তাছাড়া তারাতো কখনও বলেনি যে তাঁরা গনতন্ত্রের লেবাসে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল প্রথম আলোর এই প্রতিবেদনে আওয়ামলীগ অনেক সমর্থক চীনের উদাহরণ দিচ্ছে ইনিয়ে-বিনিয়ে, আমার মাঝে-মধ্যে খুব জানতে ইচ্ছে করে আওয়ামলীগের সবার মেধা এক-অভিন্ন হয় কি করে!!!
এখন ব্লগের সিনিয়র আওয়ামলীগ সমর্থকদের দেখছি ভিন্ন সুর দিচ্ছে। ইনিয়ে-বিনিয়ে তারাও নব্য বাকশাল স্বীকৃত দিচ্ছে। আমার কথা হল বাকশাল বা একনায়কতন্ত্র যা বানাক আওয়ামলীগ তাঁরা কেন সংবিধান সংশোধন করে তা করছে না? তাদের তো মেজরিটি আছে সংসদে। নাকি গনতন্ত্রের লেবাসে একনায়কতন্ত্র বা নব্য বাকশাল বেশি মিষ্টি।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: শেখ হাসিনা সংসদে তত্ত্ববায়ক সরকার বাতিলের মত গনতন্ত্র বাদ দিয়ে সেখানে একদলীয় শাসন ব্যাবস্থা যুক্ত করুক তাহলেতো আর এসব গবেষনা প্রতিবেদন আমাদের পড়তে হবে না আর আওয়ামলীগের মুখ কিছুটা হলেও মলিন হবে না।
জিয়ার ক্ষমতা আসা আর এরশাদের ক্ষমতায় আসা ভিন্ন রকম, ভিন্ন পরিবেশে ছিল- জিয়া ক্ষমতায় না আসলে আজকে আমরা কমিউনিজম পেতাম। কমিনিউজম হলে হয় চীন হতাম না হয় জিম্বাবুয়ে হতাম, আমরা যে বাঙ্গালী তাতে আমাদের জিম্বাবুয়ে হওয়া সম্ভবনা বেশি ছিল।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ব্লগে বিরোধী মতকে স্বাগত জানাই। আমি নতুন একটা স্লোগান বের করেছি। শুনবেনঃ
স্বৈরতন্ত্র থেকে যদি ভাল কিছু হয়, তাহলে তো স্বৈরতন্ত্রই ভাল!
৭৫ এর বাকশাল বাস্তবায়িত হলে দেশ আরো ২০ বছর সামনে আগাতো।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০২
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার স্লোগান ভাল তবে তা হালাল করে নিলে উত্তম। যেমন চীন নিয়েছে। উত্তর কোরিয়া নিয়েছে। শুধু শুধু গনতন্ত্রের লেবাস পরে সাধারণ মানুষের ধোকা দেওয়া ঠিক নয়।
২০ বছরের পিছনে পড়ার সম্ভবনা কি ছিল না? বঙ্গবন্ধু নামটা জন্ম হয়েছিল এদেশে শুধু গনতন্ত্র জন্ম দিতে গিয়ে। তিনি সেই গনতন্ত্র হত্যা করতে পারেন না।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, সবাইতো সব বুঝে। সুতরাং, এসব নিয়ে কথা বলে কি লাভ? তারচেয়ে এই এক নায়কের কাছ থেকে যা পাওয়া যায় তাই নিয়ে শুকরিয়া করি।
আর বাংলাদেশের মানুষের যে খাসলত, তাতে এখানে গনতন্ত্র থেকেও কোন লাভ নেই, একনায়কতন্ত্রই ভাল।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আমিও বলি ভাল। তাহলে তা কেন হালাল করা হচ্ছে না। শেখ হাসিনার হাতে এখন সংসদের মেজরিটি উনি ইচ্ছে করলেই তুড়ি মেরে সব করতে পারেন যেমন তত্ত্ববধায়কের মত কার্যকরী ব্যাবস্থা একক সিধান্তে বাদ দিয়েছেন। কেন অযথা মিথ্যা লেবাসে মানুষকে ধোকা দেওয়া।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: উন্নয়ন আর গনতন্ত্র কোনভাবেই সমার্থক নয়। এরদোগানের তুরষ্ক খুব দ্রুতই ইউরোপে জার্মানীকে পেছনে ফেলে অর্থনৈতিক সূচকে প্রথম স্থান দখল করতে পারে। কিন্তু তুরষ্ক গনতন্ত্র উপেক্ষিত। সেজন্যেই এক পপ গায়ক এরদোগানকে ব্যংগ করে গান গেয়েছে বলে তার ১০ বছরের জেল! এইসব বাংলাদেশেও হচ্ছে, কিন্তু এরদোগান তো জনগনের ভোটে ক্ষমতাসীন একজন রাষ্ট্র প্রধান। তিনি কেন সামান্য সমালোচনা সহ্য করতে পারবেন না?
আওয়ামী লীগাররা যদি গনতন্ত্রপ্রিয় হত তবে ২০১৪ এর ৫% নির্বাচনকে মেনে নিত না। হাস্যকর বিষয় হল, এক সময় শেখ হাসিনা নিজেকে গনতন্ত্রের মানস কন্যা বলে পরিচয় দিতেন। মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাই নাকি তার জীবনের লক্ষ্য। ভন্ডামীতে তিনি এরশাদকেও ছাড়িয়ে গিয়েছেন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন: এরদোগানকে কামাল পার্শার জগন্য কিছু নিয়ম ভেঙ্গে তারপর সামনে এগুতে হচ্ছে যদি উনি কঠোর না হতেন তাহলে উনি ক্ষমতায় থাকতে পারতেন না তবুও আমি উনার এই একনায়কতন্ত্র পছন্দ করি না কারণ টেকসই উন্নয়ন বা শক্তিশালী অর্থনীতি পেতে হলে আমাদের অবশ্যই যে কোন একটি ভালমত আঁকড়ে ধরতে হবে, হয় গনতন্ত্র না হয় একনায়কতন্ত্র। কিন্তু অতীত ইতিহাস বলে একনায়কতন্ত্র খুব বেশি ভাল নয়। কিন্তু শেখ হাসিনার জন্য সেরকম কোন কঠিন কিছু বাঁধা হয়ে আসিনি। তিনি কেন গনতন্ত্রের পথে অনেক এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে গনতন্ত্রহীন করার মন্ত্রে মেতে উঠছেন।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "তারচেয়ে এই এক নায়কের কাছ থেকে যা পাওয়া যায় তাই নিয়ে শুকরিয়া করি।"
এইটাই আসল কথা। ছাত্রলীগের গুন্ডা পান্ডারা এক কান কেটে নিলে আমাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত এই বলে যে কান তো একটাই কেটেছে। দুইটা তো আর কাটে নি।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন: কিছু বলার নাই এই বিষয়, পরিস্থিতি বদলানোর সাথে সাথেই তারা তাদের আদর্শ মূহুর্তে পাল্টে ফেলে।
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার বাবাকে হত্যা করে, কবরের উপর জে: জিয়া বিএনপি গঠন করেছিলেন। শেখ হাসিনা বিএনপিকে জয়ী করার জন্য ভোট করবেন, এটার লজিক নেই। বিএনপি'কে থামানোই উনার জীবনের ব্রত।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৯
শাহিন-৯৯ বলেছেন: তাহলে উনার বর্তমানে সবচেয়ে বড় কাজ হওয়া উচিত উনার বাবার মত গনতন্ত্র কবর দিয়ে একনায়কতন্ত্র হালাল করে সংবিধান সংশোধন করা তাহলে আমরা আমপাবলিক কিছুই বলব না। মুখে এক কাজের বেলায় ভিন্ন তা ঠিক নয়।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৯
অর্ফিয়াসের বাঁশি বলেছেন: এইচটি ইমাম সাহেব তো আবার গলা উঁচিয়ে বলেই দিয়েছেন এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা সমীক্ষা। ২০১৪ সালের নির্বাচন সব দেশ মেনে নিয়েছে বলে দাবি করেছেন। তার কথায় ঐ নির্বাচন সঠিকভাবে হয়েছে, সবাই অংশ নিয়েছে। নির্বাচনের পরে যদি এই সমীক্ষা হয়ে থাকে, তাহলে নাকি বুঝতে হবে এর পেছনে অন্য কারণ আছে।
ইমাম সাহেব আরো বলেছেন যে 'গণতন্ত্রের মানদন্ড কি আমাদের জার্মানদের কাছ থেকে শিখতে হবে? হিটলারের দেশ থেকে?'
উদ্ভট উটের উঠে চলেছে স্বদেশ
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আওয়ামলীগ পরিস্থিত দেখে তাদের আদর্শ ঠিক করে সাথে তাদের কথাও।
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৪
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: যাই হোক, শেখ হাসিনা অন্তত পক্ষে স্বৈরশাসক হিসেবে সিরিয়ার বাশার আসাদের পেছনে রয়েছেন। বাশার যদি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে, তবে শেখ হাসিনা তো তা চাইতেই পারেন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: সিরিয়া আর বাংলাদেশকে এক চোখে দেখা ঠিক হবে না।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, অত বেশী হালাল করতে গেলেইতো ঝামেলা, আন্তর্জাতিক চাপ। তার চেয়ে এখনকার সিস্টেম কি বেশী ভাল নয়? ভাল কাজে দিচ্ছেতো!
আর ভাই সত্যি কথা বলি একটা, অন্যভাবে নিয়েন না। (আমি কিন্তু কোন রাজনৈতিক দল করি না!) আমি এখনকার সিস্টেমেই খুশী, গত দশ বছরতো অন্তত: রাস্তায় বের হলে হঠাত কে গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেবে, পেট্রোল বোমা মারবে সেই টেনশন নিয়ে বের হতে হয় না! হরতাল নাই, জ্বালাও পোড়াও নাই, এইটাতো একটা শান্তি, তাই না? ১৯৯১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত কোন শান্তিতে ছিলাম আমরা??
গণতন্ত্র এই দেশের জন্য না!!
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪১
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার ভাল লাগা আপনার কাছে, তবে জ্বালা-পোড়াও একগুলো খুব খারাপ উদাহরণ বাংলাদেশের রাজনিতীতে।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
অর্ফিয়াসের বাঁশি বলেছেন: এখন সময় শুধু গণতন্ত্রবাদী নাম পালটে স্বৈরশাসক বা এক নায়কতন্ত্র হালাল করে নেয়া। ডেমোক্রেসি এদেশের ৪৭ বছরের ইতিহাসে খুব বেশি সময় কখনোই ছিল না।
দেশটার জন্মের পরেই তো একনায়কতন্ত্র চালু হতে যাচ্ছিল।
শামসুর রাহমানের কবিতা মনে পরে,
'শোনো সবাই হুকুমনামা,
ধরতে হবে রাজার ধামা।
বাঁ দিকে ভাই চলতে মানা,
সাজতে হবে বোবা-কানা।
মস্ত রাজা হেলে দুলে
যখন-তখন চড়ান শূলে
মুখটি খোলার জন্য।
ধন্য রাজা ধন্য।'
আমিও ধন্য এতো হিপোক্রিসি দেখে
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪২
শাহিন-৯৯ বলেছেন: শামসুর রহমানকে একটা ধন্যবাদ দিয়ে দিন। উনি আমাদের জন্য সুন্দর একটি কবিতা লিখে রেখে গেছেন।
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো খুব মন দিয়ে পড়লাম।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন: কিছু কি পেলেন ভাই রাজীব নুর।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এগুলো ২০১৪'র ৫ ই জানুয়ারী থেকে আওয়ামী বিরোধীরা বলে আসছে। এখন অন্য দেশের স্বীকৃত পেল আর কি! তবে এর চেয়ে বড় বড় সমস্যা মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ প্রবল প্রতাপে টিকে আছে। এটা কোন সমস্যাই না...
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন: তবে আওয়ামলীগকে মনে রাখা উচিত, একনায়কেরা ইতিহাসরে কালো পাতায় স্থান পায়।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: সংবিধান ফিধান নামিয় জিনিষ সংশোধন করার দরকার হলে করবে। এত টেনশন কিসের? প্রধান বিচারপতিকে যদি লাথি মেরে যদি দেশ থেকে বের করা যায় তবে ফংবিধান চেঞ্জ করা এমন কঠিন কি?
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১১
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভাই একটুতো সমস্যা আছে, তবে লীগ আবার ৫ই জানুয়ারী করতে পারলে তা আর থাকবে না!
১৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
"জিয়ার ক্ষমতা আসা আর এরশাদের ক্ষমতায় আসা ভিন্ন রকম, ভিন্ন পরিবেশে ছিল- জিয়া ক্ষমতায় না আসলে আজকে আমরা কমিউনিজম পেতাম। কমিনিউজম হলে হয় চীন হতাম না হয় জিম্বাবুয়ে হতাম, আমরা যে বাঙ্গালী তাতে আমাদের জিম্বাবুয়ে হওয়া সম্ভবনা বেশি ছিল। "
-জেনারেল জিয়ার সৌভাগ্য যে, মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে প্রাণ হারায়েছেন; না হয়, শেখ হাসিনা উনাকে ফাঁসীতে ঝুলাতো।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভাই, মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে প্রান গেলে কি সেীভাগ্যে? তাহলে বঙ্গবন্ধুও সেীভাগ্যবান তিনিওতো খেতাপপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে খুন হয়েছিলেন!!!
১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১৩
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "জেনারেল জিয়ার সৌভাগ্য যে, মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে প্রাণ হারায়েছেন; না হয়, শেখ হাসিনা উনাকে ফাঁসীতে ঝুলাতো।"
জিয়াকে আপনি চিনতে পারেন নি। তিনি কখনও পরাজিত হন নি। প্রান হারানো মানে পরাজয় নয়। রাজনীতিতে পরাজয় মানে আদর্শিক পরাজয়।
জিয়ার ব্যক্তিত্ব যেরকম, তাতে আমার উনাকে পছন্দ করার কথা ছিল না। কিন্তু তারপরেও আমি উনাকে ভালবেসে ফেলেছিলাম। আসলে তখন আমরা খুব ছোট, স্কুলে পড়ি। জিয়া আবার বাচ্চাদের খুব বেশী ভালবাসতেন। তিনি সাধারন মানুষের কাতারে নিজেকে নিতে পেরেছিলেন। সেটাই উনার সবচেয়ে বড় সাফল্য। তার এই সাফল্যটুকু বাকী সমস্ত কালিমাকে ঢেকে দিয়েছে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ঠিক ভাই, মেজর জিয়ার অনেক খারাপ দিক ছিল কিন্তু তাঁর ভাল গুনগলো মানুষকে অনেক বেশী আকর্ষন করেছিল।
১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:১৮
শিখণ্ডী বলেছেন: দেশে গণতন্ত্র নেই, স্বৈরশাসন চলছে। এমনটাই আমরা চাই। হরতাল নেই, ভাঙ্গাভাঙ্গি নেই, চায়ের দোকানে বিএনপিওয়ালারা আর চেঁচায় না বাকশালীরা কেয়ামত পর্যন্ত ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
কোনোখানে মতামতের মূল্য নেই, খালি ভোট দেয়ার সময়? এমন ভোট দিতে পারলেই কী আর না পারলেই কী?
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৯
শাহিন-৯৯ বলেছেন: গনতন্ত্রে আমাদের অর্জন অনেক ভাল ছিল কিন্তু এই সরকার তা বিলীন করে দিয়েছে। বেগম জিয়াও কম দোষী নন।
১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৪১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: বাংলাদেশে কোন কালে প্রকৃত গণতন্ত্র ছিল না। বাংলাদেশের মতো দেশে গণতেন্ত্রর ভাত নাই।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: তবে কোন তন্ত্রে ভাত আছে ভাই?
১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:০৪
বরুন মালাকার বলেছেন: উদ্ভট ইমামের পিছে চলেছে স্বদেশ!!!!!
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: সঠিক ইমাম আনার দায়িত্বও কিন্তু আমাদের উপর বর্তায়।
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জিয়া আবার বাচ্চাদের খুব বেশী ভালবাসতেন!
এতই ভালবাসতেন যে নিজের সহকর্মী অফিসারদের নির্বিচারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হাজার হাজার শিশুকে এতিম করেছিলেন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১১
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভাই, রক্ষীবাহিনী হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করে তাদের সন্তানদের কি এতিম করে নাই?
২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
ক্স বলেছেন: আওয়ামী লীগের ডিক্টেটর হবার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান বিএনপি আর ফেসবুকের। ফেসবুকে গরম গরম স্ট্যাটাস দিয়েই যেহেতু প্রতিবাদ করা যায়, তাই রাস্তায় নামার কষ্ট কেউ করতে রাজী নয়। রাস্তায় নামলেই আব্র পুলিশ ক্যামেরার সামনে টেনে হিঁচড়ে কাপড় খুলে ল্যাংটো করে ফেলে, তাই ভয়ে আওয়ামী লীগের ডিক্টেটরশীপ মেনে নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছে তারা।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন: সবাই কি এক রকম বুদ্ধিমান হয় ভাই? কেউ কেউ কিন্তু আমার মত হাবা-টাইপের হয়।
২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এরা রং বদলে, যুক্তি বদলে গিরগিটিরেও হার মানায়
দু:খ জনক এক কলংকিত ইতিহাস ঘটাল কথিত চেতনার সরকার!
যে দলের কান্ডারী স্বাধীনতার জন্য বীর, উনারই দল আর স্বৈরাচারিতার বিশ্ব তকমা অর্জন করে।
লজ্জ্বা!!
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন: লজ্জা!! সেতো বহু আগে বিসর্জন দেওয়া হয়ে গেছে।
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: গণতন্ত্র এদেশের জন্য না
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন: কোন তন্ত্র ভাই লুট-পাট বন্ধ করতে পারে বলবেন কি?
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫২
আবু তালেব শেখ বলেছেন: গনতন্ত্র ইতিহাসের পাতায়
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন: গনতন্ত্র ইতিহাসের পাতায় নয়, যারা গনতন্ত্রে কবর দিয়েছে তারাই থাকবে ইতিহাসের কালো পাতায়।
২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনী হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করে!
এই অদ্ভুত কথা কোথায় পেলেন?
রক্ষীবাহিনী সমন্ধে বিস্তারিত জানতে এই ব্লগের লেখাটি পড়ুন
view this link
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভাই লিংক পড়ার দরকার নাই, আপনি বলুন রক্ষীবাহিনী জাসদের কতজনকে হত্যা করেছিল? তাদের মধ্যে কতজন মুক্তিযোদ্ধা ছিল? যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে বর্তমানে (অতীতে ছিল আপনাদের চরম শত্রু) আপনাদের পা চাটুয়া ইনু, বাদল সাহেবদের কাছ থেকে জেনে নিলে হবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: জাসদের গঠন ও ৭ নভেম্বরের অভ্যুত্থান প্রসঙ্গ
১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর দলটির সাত সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির ঘোষণা দেয়া হয়। আবদুল জলিল হন সভাপতি এবং আ. স. ম. আবদুর রব হন যুগ্ম আহ্বায়ক। একই বছরে ২৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত অতিরিক্ত কাউন্সিলে ১০৫ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই সম্মেলনে জাসদ তার ঘোষণাপত্রও অনুমোদন করে। সেই ঘোষণাপত্রে সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র তথা শ্রেণিহীন শোষণহীন কৃষক শ্রমিকরাজ প্রতিষ্ঠা করার ঘোষণা দেয়া হয়। [২] ৭ মার্চ ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় নির্বাচনে ২৩৭টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, শতকরা ৭ ভাগ(১,২২৯,১১০) ভোট পেয়ে ৫টি আসনে বিজয়ী হয় ।[২] ১৯৭৪ সালের শুরু থেকে শেখ মুজিব সরকারকে অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাট, নির্যাতনের বিরুদ্ধে নতুন মাত্রায় আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়ন করে । ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪ সালে আহ্বান করে হরতাল। ১৭ মার্চ পল্টন ময়দানের জনসভা শেষে প্রায় হাজার ত্রিশ উত্তেজিত জনতার এক বিক্ষোভ মিছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেবার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। মিছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ির সামনে পৌঁছলে পুলিশের সংগে জনতার খণ্ডযুদ্ধ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রক্ষীবাহিনী তলব করা হয় এবং রক্ষীবাহিনীর গুলিতে প্রায় ২২/২৩ জন জাসদ কর্মী নিহত হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারাদেশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির পিতাকে হত্যাকারী খুনী ফারুক-রশিদের তল্পী বাহক খন্দকার মোস্তাকের বিরুদ্ধে জাসদ অবস্থান নেয়। যার ফলশ্রুতিতে খন্দকার মোস্তাকের স্বল্পকালীন শাসন আমলে কয়েকশ নেতা-কর্মী নিহত হন। [২] সেনাবহিনী শৃংখলা (চেইন অব কমান্ড) ফিরিয়ে আনার নামে ৩ নভেম্বর খালেদ মোশারফ পাল্টা ক্যু করলেও ৩ নভেম্বর জেল হত্যার ঘটনা ঘটে, বঙ্গবন্ধুর খুনীরা নির্বিঘ্নে বিদেশে চলে যায়। এই পটভুমিতে ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর কর্নেল আবু তাহেরর নেতৃত্বে সিপাহি-জনতার বিপ্লব সংঘটিত হয়, যা খালেদ মোশাররফ স্বল্পকালীন সরকারের অবসান ঘটায়। বন্দি জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্ত হন, তাকে অভ্যুত্থানকারী সৈনিকরা বিভিন্ন দাবি দাওয়া উত্থাপন করে (-তার মধ্যে ছিল জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা) । আবু তাহের ছিলেন জাসদের গণবাহিনীর সর্বাধিনায়ক[৩] এবং ৭ নভেম্বরের সিপাহী অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সাথে জড়িত। এই বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ছিলো গণবাহিনীর শাখা সংগঠন।[২] পরবর্তীতে জিয়াউর রহমানের সরকারের আমলে দায়েরকৃত এক হত্যা মামলায় সামরিক আদালতে তাহেরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় এবং ১৯৭৬ সালের ২১শে জুলাই তাঁর ফাঁসী কার্যকর হয়। [৪]
জাসদের উইকিপিডিয়া পড়ে আসুন, না পড়লেও চলবে, শুধু উপরের অংশটুকু পড়ুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
জার্মানরা গতকাল থেকে বলে আসছে; ব্লগারেরা গত ১০ বছর থেকে বলে আসছে যে, বাংলাদেশ ডিক্টেটরশীপ চলছে; জািয়া ও এরশাদ ছিলেন জেনারেল, শেখ হাসিনাকে উনাদের তুলনায় বলতে হয়, ফিল্ড মার্শাল।