নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
ব্রিটেনভিত্তিক ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজমের এক প্রতিবেদন তথ্য উঠে এসেছে পাকিস্তানে ২০০৪ সাল থেকে চালানো মার্কিন ড্রোন হামলায় অন্তত ২,৪০০ ব্যক্তি নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে মাত্র ৮৪ জন সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল-কায়েদার সদস্য।
এতে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালে পাকিস্তানে ড্রোন হামলা শুরুর পর চলতি মাসের ১১ তারিখে ৪০০তম হামলা চালানো হয়। প্রায় এক দশকব্যাপী এ ধরণের হামলায় নিহত হয়েছে ২,৩৭৯ ব্যক্তি। হামলায় নিহত হতভাগ্যদের মধ্যে মাত্র ৭০৪ ব্যক্তিকে শনাক্ত করা গেছে। ড্রোন হামলায় নিহতদের চার শতাংশ বা ৮৪ জন আল-কায়েদার সদস্য বলে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে।
অথচ প্রায় ২,২০০ ব্যাক্তি যারা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সাথে যুক্ত ছিল না কিন্তু হত্যার স্বীকার হয়েছে, তাদের আত্মীয়রাও কিন্তু পরবর্তীতে সন্ত্রাসীদের সাথে যোগ দিবে/ দিয়েছে তাদের স্বজনদের হত্যার প্রতিশোধ নিতে!
প্রশ্ন হল এসব হামলার মাধ্যমে সত্যিই কি সন্ত্রাসীদের নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে! নাকি তাদের আরও উস্কে দেওয়া হচ্ছে?
সাপকে মেরে ফেলা ভালো, কিন্তু মৃদু আঘাত করা বিপদজনক!
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০১
সরদার হারুন বলেছেন: রাজনীতি বুঝি কম তবে কোন নিরিহ মানুষকে মারা অমানুষের কাজ এটা
বুঝি । আমরাও একদিন এরূপ অমানুষিক হত্যার শিকার হয়েছিলাম ।