নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
পৃথিবী থেকে দাস প্রথা উঠে গেছে প্রায় শতবছর পূর্বেই। কিন্তু খোদ যুক্তরাজ্যের মত উন্নত ও আধুনিক দেশে প্রায় ১৩ হাজার মানুষ ক্রীতদাসের মতো জীবনযাপন করছে।
শনিবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে যে তাদের দেশে ক্রীতদাসের মতো জীবনযাপন করা মানুষের সংখ্যাটি রীতিমতো কল্পনার বাইরে। মন্ত্রণালয়ের এই প্রতিবেদন অনুসারে, ক্রীতদাসে পরিণত হওয়া মানুষের বেশির ভাগই নারী। তাঁদের যৌনকর্ম, গৃহস্থালির কাজ, কারখানার ভারী কাজ এমনকি মাছ ধরা ও জমিতে কাজ করতে বাধ্য করা হয়।
আলবেনিয়া, নাইজেরিয়া, ভিয়েতনাম ও রোমানিয়া সহ বিশ্বের প্রায় শতাধিক দেশ থেকে মানুষ পাচার করে যুক্তরাজ্যে আনা হয় দাস হিসেবে ব্যবহারের জন্য।
যদিও দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আধুনিক এ দাসপ্রথা ঠেকাতে ‘মডার্ন স্লেভারি বিল’ পাসের উদ্যোগের মতন কিছু কৌশল অবলম্বন করছে কিন্তু তাদের এতদিনের নীরবতা কি এই আধুনিক দাস প্রথাকে উৎসাহিত করে নি?
প্রকৃত সত্য হল ইউরোপ, অ্যামেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য সহ সারা বিশ্বব্যপী এই আধানিক দাস প্রথার ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে আর জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মানবাধিকার সংস্থা বরাবরের ন্যায় এ বিষয়ে নিরবতা পালন করছে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: নিজেদের ব্যবসার খাতিরে এরা ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাদের কাজ করতে বাধ্য করে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫২
খেলাঘর বলেছেন:
এগুলোকে দাস বললে, সেসব দাস আনে বিদেশীরা, নিজেদের ব্যবসার খাতিরে।