নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
সংগীত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কৃষ্ণপদ মণ্ডল গবেষণাকর্মে জালিয়াতি করে অন্য একজন শিক্ষকের পিএইচডি গবেষণাপত্র থেকে অনুমতি বা রেফারেন্স ছাড়াই লেখা হুবহু তুলে দিয়ে "বাংলার রাগ সংগীত-দ্বিতীয় খণ্ড" নামে বই প্রকাশ করে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য আবেদন করেছেন।
হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মামুন হোসেন পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর তার বিভাগের খাতাগুলো ঢাকায় নিয়ে গিয়ে নম্বর প্রদান করেছেন কিন্তু খাতা হারিয়ে ফেলেছেন, মজার বিষয় তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেও ঢাকায় তার বিভাগের খাতা নিয়ে আসেন।
হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অপর একজন অধ্যাপক মো. আব্দুল মাজেদ চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা আত্মসাত করেছেন।
উপরের অপরাধের জন্য এই তিন শিক্ষককে প্রদোন্নতি স্থগিতসহ বিভিন্ন ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
যেখানে শিক্ষকদের এই দুর্দশা সেখানে শিক্ষার্থীরা কিবা শিখবে তাদের এসব শিক্ষকদের কাছ থেকে?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছ থেকে এসব প্রত্যাশা করা যায় না
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: এরকম কাজ সারা বাংলাদেশে হচ্ছে। সচিবরা চুরি করছেন, মন্ত্রীরা কমিশন খাচ্ছেন্..........................
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কিন্তু প্রশাসন আর শিক্ষকদের এক পাল্লায় মাপা ঠিক নয়।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
নিজাম বলেছেন: শিক্ষিত হয়েছেন তাঁরা, শিক্ষক হয়েছেন কিন্তু নৈতিকরা শিক্ষা করেন নাই তাই এই অবস্থা।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
সুমন কর বলেছেন: উপরের অপরাধের জন্য এই তিন শিক্ষককে প্রদোন্নতি স্থগিতসহ বিভিন্ন ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ব্যবস্থা'তো গ্রহণ করা হয়েছে।
এ রকম কাজ, সারা বাংলায় হচ্ছে।
তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে কাম্য নয়।