নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
২০০৮ সাল থেকে পাকিস্থানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত ছিল। উদ্দেশ্য ছিল জঙ্গিদের আচারন সংশোধনের সুযোগ করে দেওয়া। কিন্তু না কয়লা ধুলে ময়লা যায় না, আর কুকুরের লেজ কখনোই সোজা হয় না।
শেষ পর্যন্ত স্কুলে তালেবান আক্রমণে শতাধিক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর পর সন্ত্রাসবাদকে বিন্দুমাত্র সহ্য করা হবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ও সেনাপ্রধান রাহিল শরিফ।
পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে দেশটিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের উপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ। আর দেশটির সেনাবাহিনী বিশেষ অভিযান শুরু করেছে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে।
এরপর শুক্রবার রাতেই আকিল ইলিয়াস ড. ওসমান এবং আরশাদ মাহমুদ নামক দুই জঙ্গির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
২০০৯ সালে রাওয়ালপিন্ডিতে সেনা সদরদপ্তরে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে আকিল আর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফকে হত্যা চেষ্টার জন্য আরশাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
আগামী সপ্তাহে ইসলামের লেবাস পড়ে সাধারন মানুষকে হত্যাকারী আরও কয়েকজন সন্ত্রাসীর ফাঁসি কার্যকরের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে পাঞ্জাব প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শুজা খানজাদা বলেন, এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে জাতির মনোবল বাড়বে।
তবে শাস্তি হিসেবে ফাঁসি কার্যকর করার প্রক্রিয়া পুনরায় ফেরত না আনতে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা।
জাতিসংঘের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল বলেছেন, এখন যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হচ্ছে, তাদের অপরাধ নাকি ভিন্ন।
এখন আপনাদের কাছেই প্রশ্ন জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার জঙ্গিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে আপত্তি থাকার উদ্দেশ্য কি?
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
শিহরন বলেছেন: ভাই আপন জনের ফাঁসি কেও মানতে পারে না। জাতিসংঘ ও মানবে না। আমেরিকা যা জাতিসঙ্ঘ তা
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সত্য বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: জাতিসংঘের নেতাগো বাচ্চারা তো খুন হয় নাই সেজন্য ঐ খুনীদের ফাসী দিতে মানা করছে!