নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
বছরের পর বছর ধরে খেলাপি হয়ে থাকলেও শাস্তি না দিয়ে নতুন করে ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ দিল সরকার। বড় ঋণখেলাপিদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার নীতিমালা আনুষ্ঠানিকভাবে জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পুনর্গঠন নীতিমালা অনুযায়ী, ৫০০ কোটি টাকা বা তার বেশি বড় অঙ্কের ঋণগুলো এখন ১২ বছর পর্যন্ত পুনর্গঠন করা যাবে। -প্রথম আলো
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, এটা বরং জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এসব বড় খেলাপিকে জেলের ভাত না খাইয়ে ঋণ আদায় সম্ভব হবে না। ফলে ট্রাইব্যুনাল গঠন করে সেদিকে যেতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ইচ্ছাকৃত এসব খেলাপির কাছ থেকে ঋণ আদায়ে মালয়েশিয়া, পাকিস্তান ও ভারত কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। আর এখানে যেটি করা হলো তা আসলে অনৈতিকও।
নীতিমালা অনুসারে মেয়াদি ঋণ পুনর্গঠন হবে সর্বোচ্চ ১২ বছরের জন্য। আর তলবি ও চলমান ঋণ পুনর্গঠন হবে ছয় বছরের জন্য। পুনর্গঠিত ঋণের সুদহার হবে ব্যাংকের তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় ও অতিরিক্ত ১ শতাংশ। অর্থাৎ কোনো ব্যাংকের তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় ৮ শতাংশ হলে ওই ব্যাংকের পুনর্গঠিত ঋণের সুদহার হবে ৯ শতাংশ।
প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত কোনো ঋণগ্রহীতা এই পুনর্গঠন সুযোগ পাবেন না।
মজার বিষয় হল প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত না হলে কি ঋণ
খেলাপি হওয়া সম্ভব? বরাবরের ন্যায় মাল মুহিতের নতুন চমক। অবশ্যই দেশের সম্পদ তসরুপকারীদের জন্য।
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: উফ! এই লেখাটিও কপি পেষ্ট! আপনি কি জানেন না অন্যের লেখা নিজের নামে চালানো যে একটি অন্যায়?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: i collect the post from prothom alo and i also mention it in my writing then how i use other's writing in my own name?
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
নিলু বলেছেন: ঋণ তামাদি , লোপাট , আর ঋণ পুনগঠন এক জিনিষ নয়