নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
নিঃসন্দেহে জনাব জাফর ইকবাল স্যার,আমাদের দেশের একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও মেধাবী সন্তান।
হয়ত অনেক সময় সব বিষয়ে স্যারের সাথে সহমত পোষণ করতে পারিনা। কিন্তু সম্প্রতি
ব্লগার হত্যা সম্পর্কিত তার বক্তব্বের সাথে আমি শতভাগ সহমত পোষণ করছি।
বুধবার প্রতিবাদ সভায় অংশ নিয়ে, একের পর এক ব্লগার হত্যার ঘটনাকে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা
হিসেবে মন্তব্য করেছেন ড. জাফর ইকবাল। তিনি বলেন, "সরকার যা করছে এবং জয় যা
বলেছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়"।
প্রধানমন্ত্রীপুত্র জয় রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলার সময় অভিজিৎকে ‘ঘোষিত নাস্তিক’ উল্লেখ
করার পর রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে জয়কে উদ্ধৃত করে বলা হয়, “আমরা (আওয়ামী লীগ)
নাস্তিক হিসেবে পরিচিত হতে চাই না। তবে এতে আমাদের মূল আদর্শের কোনো বিচ্যুতি হবে না।
আমরা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী।”
সত্যি কথা বলতে নাস্তিকতা আমিও পছন্দ করি না কিন্তু তাই বলে খুনকে সমর্থন করার
প্রশ্নই আসে না। ব্যাপারটি এখানে আস্তিক বা নাস্তিকতার বিষয় নয় এখানে বিষয় হল
একের পর একটি হত্যাকাণ্ড ঘটেই চলছে কিন্তু হত্যাকারীরা ধরাছোঁয়ার বাহিরে থেকে
যাচ্ছে। আইন রক্ষাকারী বাহিনীর নাকের ডগা দিয়ে এসব ঘটনা ঘটলেও বিচার হচ্ছে না
অপরাধীদের।
জাফর ইকবাল বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যা বলেছেন, তা মানতে আমি রাজি না। আমি
তীব্রভাবে এর প্রতিবাদ জানাই। এদেশে প্রত্যেকটা মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার আছে,
তাদেরকে মেরে ফেললে তা সেনসিটিভ ব্যাপার হয় না।”
রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের জান-মাল রক্ষার দায়িত্ব সরকারের অপর বর্তায় তা তিনি আস্তিক
আর নাস্তিক যেই হউন না কেন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত আনলে অবশ্যই তাদের বিচারের
সম্মুখীন করার দাবি জানাই কিন্তু হত্যা কখনোই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।
১৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৮:১৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: রাজনৈতিক স্বার্থে বিচার বন্ধ করে হত্যার প্রস্রয় দেওয়া হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২১
দি সুফি বলেছেন: কুত্তাগুলার বিচার হইলে এমনে আর কোপ খাইয়া মরত না।