নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
২০১১ সালের ২৭ জুলাই কোম্পানীগঞ্জের চর কাঁকড়া ইউনিয়নের ঘটনা।
কিশোর মিলনকে ডাকাত সাজিয়ে পুলিশের উপস্থিতিতেই পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
একদিকে ছিল মামলা না চালানোর জন্য চাপ, অন্যদিকে ছিল প্রলোভন। একই সঙ্গে
চলছিল তদন্ত বিলম্বিত করার কৌশল, ৫২ বার আদালত থেকে সময় নিয়ে তদন্ত
দীর্ঘায়িত করা হয়েছে। অবশেষে পাঁচ লাখ টাকায় রফা হয়েছে যেখানে পুলিশের
ক্ষমতার কাছে বাদী হারমানতে বাধ্য হল।
কত চমৎকার!! তাই না ?? যেখানে পুলিশের কথা ছিল অপরাধীকে অপরাধের শাস্তি
দেবার ব্যাবস্থা করবার সেখানে সেই পুলিশ বারবার করে অপরাধীদের ছাড়াবার বাবস্থা করছে!!
পুলিশকে মনে হয় রাষ্ট্র পরিচালিত সন্ত্রাসী বাহিনী। যাদের কাজই হল ঘুস নামক চাঁদাবাজি,
হত্যা, লুণ্ঠন, রাহাজানির মতন কাজগুলো নিজেরা করা আর অন্যদেরও এসবে সহয়তা করা।
বিদ্রঃ সব পুলিশই খারাপ না কিন্তু তাদের অধিকাংশকেই ভুল পথে পরিচালিত করা হয়।
সুত্রঃ প্রথমআলো।
মিলনকে গাড়ি থেকে নামিয়ে উন্মত্ত জনতার হাতে তুলে দেয় পুলিশ
নৃশংস গণপিটুনি l
টেনে–হিচড়ে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
রাতুলবিডি৫ বলেছেন: ?????????????????