নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
আই এস নামক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দমন নিয়ে অ্যামেরিকার আগ্রহের যেন শেষ নেই। তারা সকালে বিকালে আইএস দমন করে চলছে আবার সিরিয়াতে সরকার যারা আইএস দমনে ব্যাস্ত আছে তাদের উৎখাত করতে চাচ্ছে। এই জন্য আবার ওই অ্যামেরিকা সরকার বিরোধীদের অস্ত্র দিচ্ছে আবার এসব অস্ত্র আইএসের ভাণ্ডারে যুক্ত হচ্ছে!!
সুত্রঃসিরিয়ায় সরকার বিরোধীদের জন্য আমেরিকা নতুন করে অস্ত্রের চালান পাঠিয়েছে।
ফ্রান্সে আইএসের হামলার পর অ্যামেরিকা ফ্রান্সের সাথে আইএস দমন করবে বলে অঙ্গিকার করেছে।
সুত্রঃউগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল বা দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই জোরদার করবে ফ্রান্স ও আমেরিকা।
কিন্তু সিআইএ পরিচালকের বক্তব্য থেকে জানা যায় তারা আইএস দমন করতে কোন রুপ চেষ্টা করাতো দূরে থাকুক বরং আগ থেকে ফ্রান্সে আইএসের হামলার ব্যাপারে জানার পরও কোন রুপ বাবস্থা গ্রহণ করেনাই।
প্যারিসে হামলার তথ্য জানলেও ঠেকাতে ব্যবস্থা নেয়নি সিআইএ
এদিকে সাবেক মার্কিন সহকারী অর্থমন্ত্রী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক পল ক্রেইগ রর্বাটস বলেছেনঃপশ্চিমা দেশগুলোর স্বার্থ হাসিলের জন্য আমেরিকা ও ন্যাটো পরিকল্পিতভাবে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে।
অথচ মুসলমান নিরাপত্তা রক্ষীরা প্যারিসের ফুটবল স্টেডিয়াম স্ট্যাড ডি ফ্রান্সকে সাহসিকতায় সঙ্গে বোমা হামলা থেকে রক্ষা করেছেন।
সুত্রঃমুসলিম নিরাপত্তা রক্ষীদের সাহসিকতায় বাঁচল প্যারিস স্টেডিয়াম।
অর্থাৎ ইচ্ছা করলেই ভয়াবহ হামলা থেকে ফ্রান্সকে রক্ষা করা সম্ভব ছিল কিন্তু টা করা হয় নাই।
এদিকে কিউবার সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্টো বলেছেন, আইএসআইএল-আমেরিকা-ইসরাইলের-সৃষ্টি
তাহলে সম্পূর্ণ বিষয়টিকে একটি আঙ্গিকে বিবেচনা করলে দাঁড়ায় অ্যামেরিকা আইএসের কথা বলে অস্ত্র দিচ্ছে সরকার বিদ্রোহী নানা গোষ্ঠীকে, আবার এসব অস্ত্র আইএসের হাতে চলে যাচ্ছে। যারা লড়াই করছে সিরিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে। সিরিয়া সরকার আবার রাশিয়ান পন্থি অর্থাৎ তারা অ্যামেরিকান অস্ত্র ক্রয়ে আগ্রহী নয়। এদিকে অ্যামেরিকা বলছে সিরিয়া সরকারের পতন হলে আইএস দমন করতে পারবে। অর্থাৎ নতুন সরকার হবে অ্যামেরিকান পন্থী যারা অ্যামেরিকার কাছ থেকে অস্ত্র ক্রয় করতে পারবে। সুতরাং অ্যামেরিকার স্বার্থ রক্ষা পাবে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: অস্ত্র ব্যবসা, তেল ব্যবসা খুবই লাভজনক। আর সমস্যা জিইয়ে রাখাই বিশ্ব মোড়লদের কাজ। পৃথিবীতে শান্তির নহর বইলে তো মোড়লরা বেকার হইয়া যাইবো।