নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
ইহুদিবাদী ইসরাইল এবং তুরস্ক আবার সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ২০১০ সালের মে মাসে পাঠানো ত্রাণবাহী জাহাজে ইহুদিবাদী সেনাদের হামলার পর ইসরাইল ও তুরস্কের মধ্যকার সম্পর্কে মারাত্মক টানাপড়েন দেখা দিয়েছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরাইলের এক কর্মকর্তা জানান, সুইজারল্যান্ডে এক গোপন বৈঠকে দু পক্ষ এ সমঝোতায় পৌঁছেছে এবং এ নিয়ে একটি চুক্তির খসড়াও তৈরি করা হয়েছে। ইসরাইলের চ্যানেল-১০ জানিয়েছে কয়েকদিনের মধ্যে চুক্তি চূড়ান্ত হবে।
চুক্তি অনুযায়ী, ত্রাণবহরে হামলার শিকার ব্যক্তিদের জন্য ক্ষতিপূরণ দেবে ইসরাইল। এছাড়া, আংকারা ও তেল আবিব নতুন করে রাষ্ট্রদূতও নিয়োগ দেবে এবং ইসরাইল থেকে গ্যাস রপ্তানির বিষয়ে আলাচনা শুরু করবে। পাশাপাশি ইসরাইলের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেবে তুরস্ক। শুধু তাই নয়, হামাসের সিনিয়র নেতা সালাহ আরুরিকে তুরস্কে আর ঢুকতে দেবে না আংকারা সরকার।
ইসরাইলি কর্মকর্তা জানান, সুইজারল্যান্ডের গোপন আলোচনায় তেল আবিবের পক্ষ থেকে অংশ নিয়েছেন মোসাদের সম্ভাব্য নতুন প্রধান ইয়োসি কোহেন এবং ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ ঘনিষ্ঠ সহকারী জোসেফ সিয়েচানোভার। এর বিপরীতে তুরস্কের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন তুর্কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব ফেরিদুন সিনিরলিওগ্লু।
পয়েন্ট টুবি নোটেড আগ থেকেই মসুলমান দেশগুলোর মধ্যে ইহুদীবাদী ইসরাইলের সাথে তুরস্কের বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যমান।
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তুর্কী রা কুর্দি PKK দমন করতে IS কে অর্থ অস্ত্র দেওয়াতে এই এলাকায় জংগি-সন্ত্রাস দমন সম্ভব হচ্ছে না।
এরা বাংলাদেশের জামাতি ও মিশরের ব্রাদারহুডের পৃষ্টপোষক।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক বলেছেন কুর্দিরা লড়ছে আইএসের বিরুদ্ধে আর তুর্কি লড়ছে কুর্দিদের আর আইএসদের শত্রুদের বিরুদ্ধে অর্থাৎ আইএসের পক্ষে আবার পাকিস্তান, তুরস্ক আর সৌদি আবার সন্ত্রাসবাদ জঙ্গি বাদ বিরোধী জোট গঠন করেছে এ যেন ভূতের মুখে রাম-নাম।
৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
আরব বেদুঈন বলেছেন: বাহ বাহ খুব ভাল পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রেসিডেন্টের সাথে তুরুস্কের চুক্তি!!!হবেই তো তুরুস্কের প্রেসিডেন্ট মুসলিম নাকি ওতো নামধারী।তুরুস্কের সৌদির প্রেসিডেন্ট যদি মুসলিমই হত তাহলে ফিলিস্তিনি কে সাহায্যের জন্য অনেক আগেই যুদ্ধে নামত।কাফের সব ক্ষমতা লোভি।এরাই মুসলিম বিশ্ব কে ধংশ করল।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত। অন্ততপক্ষে হামাসকে সাহায্য তো করতে পারত যুদ্ধ না করলেও। সিরিয়ার মানুষকে রক্ষা করতে পারত আইএসকে সহায়তা না করে।
৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫
হতভাগা রাজু বলেছেন: চুক্তি হলে ইসরাঈলের কাছ থেকে প্রযুক্তিগত সহায়তা পাবে ।
তাছাড়া রাশিয়ার সাথে তুরস্কের সম্পর্ক খুব খারাপ ।সিরিয়াকে রক্ষার জন্য যেহেতু পুতিন হাত লাগিয়েছে ,সেজন্য কৌশলগত কারণেই ইসরাঈল-তুরস্ক জোট বেধে যাচ্ছে ।দুজনেরই শত্রু এক ও অভিন্ন ।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: যাই বলেন তুরুস্ক আর সৌদি রাজারা মুসলিম নয় বরং ইহুদিদের গোলামের ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৫
মেহেদী হাসান শীষ বলেছেন: হুম সাহরিয়ার ভাই