নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
একটু আগে একটি নিউজ দেখে চোখ আটকে গেল যার শিরোনাম ছিল,
"মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা"
মূল ঘটনা হল মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দোকানে রাখা ও বিক্রির দায়ে
সুনামগঞ্জের ছাতক পৌর শহরে ৫টি ওষুধের দোকানকে এই টাকা
জরিমানা করা হয়েছে।
আমার জানামতে ওষুধের মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে স্বাভাবিক ভাবেই
কোম্পানিগুলো সেগুলো সরিয়ে নিয়ে যায়/ যাবার কথা। সুতরাং
এসব মেয়াদ উত্তীর্ণ মেডিসিন বিক্রি করবার কোন কারনই
থাকতে পারেনা। কিন্তু প্রায়ই বাজারে এসব মেয়াদ শেষ হয়ে
যাওয়া ওষুধের দেখা মেলে। এখন আমি মনে করি ক্ষতিয়ে দেখা
দরকার কোম্পানিগুলো আসলে কমদামে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি
করছে কিনা অসাধু ফার্মাসিওয়ালাদের কাছে! বাজার থেকে মেয়াদ
উত্তীর্ণ ওষুধগুলো সরিয়ে নেবার দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করছে কিনা
ওষুধ কোম্পানিগুলো মনিটর করবার প্রয়োজন আর এসব ওষুধ নষ্ট
করে ফেলা হচ্ছে নাকি পুনরায় ব্যাবহার করা হচ্ছে ওষুধ প্রস্তুতিতে।
প্রায় দেখা যায় ওষুধে রোগীর রোগ না সেরে বরং রোগী আরও অসুস্থ
হয়ে উঠছে। আসল ওষুধ যখন মেয়াদ উত্তীর্ন হয়ে বিষে পরিনিত হচ্ছে
তখন নকল ওষুধের কথা আর কিবা বলবো?
আটা, ময়দা, সুজি এখন ওষুধের উপকরনে পরিনত হয়েছে নানা
লাইসেন্স বিহীন নকল মেডিসিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কল্যাণে।
সর্বোপরি স্বাস্থ্য মন্ত্রানালয়ের উচিৎ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা যেন
রোগীর নিরাময়ের মাদ্ধম মানুষ হত্যার উপকরনে পরিনত না হয়।
আর আমাদের প্রতেকের উচিত ওষুধের মেয়াদ দেখে ক্রয় করা।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫২
রাশেদ অনু বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ক্রেতাদের আরো সচেতন হতে হবে এবং যেনতেন কোম্পানির ওষুধ কেনা পরিহার করতে হবে।