নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
অবশেষে বিহারের বন্যাকে বাংলাদেশে হস্তান্তর করল বাংলাদেশের সব থেকে বড়
উন্নয়ন সহযোগী ও বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র ইন্ডিয়া। আশাকরা যাচ্ছে আগামী ৪৮ ঘণ্টার
মদ্ধেই রাজশাহীর জনগন ভারতীয় এ দানকে নেচেগেয়ে বরন করে নিবে।
কারন ভারত নিশ্চয় আমাদের ক্ষতি হোক এমন কিছু করবে না!!
বন্যার পানির সাথে পলি এসে জমা হবে, জমি উর্বর হবে, ফসলের ফলন ভালো হবে,
নিচু জায়গাগুলো উচু হবে, শুষ্ক-মরু প্রান্তর বন্যার পানিতে জীবন ফিরে পাবে এমনকি
জনসংখ্যার চাপও কিছুটা কমতে পারে!!
#Say_yes_to_Rampal
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভালো বলেছেন তবে সাইনবোর্ডে ভারত মাতার নাম লিখলে মনে হয় সমস্যা হবে না!!
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৩০
বিলুনী বলেছেন: এটা আর নতুন কি দেখেন না ঘরে ঘরে কেমন ভারত মাতার চ্যানেল চলে , বগলমে ইট মুখে শেখ ফরিদ ।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিহারে গিয়ে বৃস্টি বন্দ্ধ করে দেন, উত্তর মুখী হয়ে প্রস্রাব করেন, ও পানি উজানের দিকে প্রবাহিত করার নিয়ম চালু করেন
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: প্রকৃতির বিরুদ্ধাচারন করলে তার পরিনতি কখনোই ভালো হয়না। ফারাক্কা বাঁধ দেবার কারনে আমাদের দেশের নদীগুলা মরে গিয়েছে। সুতরাং সেগুলো আর আগের মত পানি ধারন করতে পারছে না। কিন্তু ফারাক্কা দিয়ে যদি উত্তরবঙ্গকে মরুকরণ না করা হত নদীগুলোর স্বাভাবিক প্রবাহ যদি থাকত তবে এই বন্যা বা অতিরিক্ত পানির জন্য তেমন সমস্যা হত না। বাংলাদেশ যদি কোন কারনে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্প সম্পূর্ণ রুপে বাস্তবায়ন করে তখন ইন্ডিয়াতেই পানির সল্পতা দেখা দিবে কেননা বর্ষার সময় পানি ছেড়ে দিতেই হবে তাদের। কিন্তু সমস্যা হত সেই প্রকল্প কখনোই বাস্তবায়ন হবে না যেহেতু ভারতের স্বার্থের বিপক্ষে যাবে সেটা। কিন্তু ফারাক্কা বাঁধ সরিয়ে দিলেও সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে চলতে থাকবে । প্রয়োজনে ড্রেজিং করে নদীগুলো পুনরাদ্ধার করতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫০
বিলুনী বলেছেন: খুবই আনন্দের সংবাদ , দেশ পলিমাটিতে ভরবে, পানি নেমে গেলে ভাল ফসল আবাদ হবে । বন্যার্ত আমরা সকলে ঘরে বসে বসে কিছুদন সরকারী ডাল খিচুরী খেতে পারব ।
বন্যার পানির তোরে নদীর পাকৃতিক ড্রেজিং হবে । নদী নালা নাব্য হবে । সেলাইনিটি দুর হবে । ইলিশের বিচরণ ক্ষেত্র বাড়বে ।
রিলিফ নিয়ে চেয়ারম্যানদের পেট ভরবে , অন্যদের উপর কিছুদিন বাটপারী কম করবে , কিছু লোক বন্যার তালিয়া বাজাতে পারবে । এর মধ্যে আল্লা না করুন হাতী যদি একটা এসে পড়তে পারে তাহলে মানুষে বন্যা বাদ দিয়ে হাতীর পিছে দৌড়াবে । বন্যা হলে সুবিধাই আর সুবিধা , বন্যা না হলেও তো আগুন সন্ত্রাসীতে ঝড়ে যায় অনেক প্রাণ , এতে কভু কাদেনা বন্যা নিয়ে তালিয়া বাজনা ওয়ালাদের প্রাণ ।
ফি বছর বন্যা হয় এটা ভাটির দেশের জন্য নতুন কিছু নয় , এত দিন কোথায় ছিলেন । মাঠে ময়দানে পাবলিকের দাবরানী খেয়ে এখন কি বোর্ড ভাসিয়ে দিয়ে চুখের জলে হচ্ছেন একাকার । পারলে রিলিফ দেয়ার জন্য তৈরী হন যা আছে সব নিয়ে তার । তবে দানের সাথে সাইন বোর্ড নিয়ে গেলে টিউব ওয়েলের মত পাবলিকে উপরিয়ে ফেলে দিতে পারে সবি তার ।