নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
প্রাচীন যুগের হিটলার বা বর্তমানের ট্রাম্প যাদের বিশ্বের অনেকে অপছন্দ করে এমনকি ঘৃণা করে। অথচ আমি কেন জানি এদের অনেক বড় একজন ভক্ত। ইংলিশ এ একটি শব্দ আছে Media-trail। ঠিক ধরেছেন গনমাধ্যম হল এখন সব থেকে বড় অস্ত্র যা দিয়ে নিমিষেই একজনের মান-সন্মান ধূলায় মিশিয়ে দেওয়া সম্ভব।
.
আপনি বিভিন্ন মিডিয়া খুললেই দেখবেন যেখানে হিটলারের স্বৈরাচারের কথা বলা আছে অথচ আজকের আধুনিক জার্মানি গড়ে তোলার পিছনে সব থেকে বড় অবদান যে হিটলারের ছিল এটা কখনো প্রকাশ করা হয় না। একটি পরিবার একটি গাড়ি শ্লোগানটি ছিল হিটলারের, যা নিজের জীবন দশায় তিনি বাস্তবায়ন করে গিয়েছিলেন। শুধুমাত্র অকারনে রাশিয়াকে আক্রমণ না করলে তার কোন ভুল থাকত বলে মনে করি না।
.
আর ট্রাম্পের বিষয়ে বলতে গেলে তিনি একজন বিলিনিয়র। কিছুটা মাথা মোটা, আবেগি ও ঠোঁটকাটা মানুষ। ব্যাবসা করেন কাসিনোর সুতরাং খুব একটা পরিচ্ছন কথাবার্তা তিনি বলতে পারেন না। তবে নিঃসন্দেহে তিনি হিলারির থেকে ভালো রাষ্ট্র পরিচালক হবেন। ট্রাম্প নির্বাচিত হলেই আইএস, তালেবানসহ বিভিন্ন জঙ্গিগোস্টির প্রতি আমেরিকান বিনিয়োগ বন্ধ হবে। তিনিই পারবেন রাশিয়ার সাথে অ্যামেরিকার সম্পর্ক ভালো করে যুদ্ধমুক্ত বিশ্ব উপহার দিতে। তিনি হিলারির মতন কূটকৌশলী নন যিনি আইএসের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে আবার আইএসকে নির্মূলের কথা বলবেন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রথম অংশের সাথে একমত। কিন্তু আমি মনে করি কেবল মাত্র ট্রাম্পের পক্ষেই সম্ভব সন্ত্রাসবাদ দমন করা। বুশ কিংবা সিনিয়র বুশের মতন যুদ্ধবাজ নেতারা যখন হিলারিকে সমর্থন করে তখন হিলারিকে যুদ্ধবাজ হিসেবে না ভেবে পারিনা বরং আইএসের বিস্তারে তার ভুমিকা লক্ষণীয়।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৫
কালীদাস বলেছেন: আধুনিক জার্মানি হিটলারের প্ল্যানে হয়েছে- এই জিনিষ তো নিওনাজি ছাড়া অন্য কোন জার্মানরা বলেনা, আপনি কোথায় পেয়েছেন এই জিনিষ? জার্মানিতে অনেকদিন থাকতে হয়েছে, প্রত্যেকটা স্কুলে প্রত্যেকটা বাচ্চাকে জার্মান ইতিহাসের লজ্জার অধ্যায়ের সৃষ্টিকর্তা হিসাবে হিটলারের পরিচয় দেয়া হয়। আধুনিক জার্মানি কোথাকে এসেছে জানেন আদৌ? খানিকটা সাহায্য করে যাই, মার্শাল প্ল্যান নিয়ে ঘাটাঘাটি করুন।
সেইম জিনিষ ট্রাম্পের জন্যও। এই লোক জীবনে কোনদিন আমেরিকার সিনেটেও ঢুকতে পারেনি। বড় বড় ফাঁপা বুলি আওড়ানো এন্টারটেইনারকে দেশের কর্ণধার বানালে কি হয়, তার উদাহরণ হিসাবে ইটালির বার্লোসকুনিকে দেখতে পারেন। হিলারী খারাপ নিঃসন্দেহে, তারপরও এরকম নন-আমেরিকার প্রত্যেকের ব্যাপারে চড়া বর্ণবাদী একজন লোক আপনার চোখে এত উচ্চাসন পায় কিভাবে? অবাক হলাম।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই আপনার জন্য উত্তর,(Click This Link), কেন আমি ট্রাম্পকে সমর্থন করছি, আর হিটলার সম্পর্কে এত টুকুই বলতে পারি ইতিহাস রচনা করে বিজয়ীরা তাদের সুবিধা মত, সে যদি জিততে পারত তবে আর বিশ্বের সর্বত্র হিটলারের মতবাদের চর্চা শুরু হত। দুঃখিত দেরী করবার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমেরিকানদের ব্যাপারে আমার মতামত হলো, ওদের নীতির কোন বদল হয়না, ক্ষমতায় যেই যাক.....তবে আমি হিলারিকেই চাই