নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের বাড়িঘর ও মন্দিরে হামলা-ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের পর ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের এক টুইটার বার্তায় 'গভীর উদ্বেগ প্রকাশ' এবং 'ঢাকাস্থ হাইকমিশনারকে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে বলার' কথা জানানোর ঘটনা সচেতন নাগরিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রীংলাকে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন হিন্দুদের বাড়িঘর ও মন্দিরে হামলা-ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য এবং বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে ভারত যে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, সেই বার্তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যও রাষ্ট্রদূতকে বলেছেন"।
এর মাত্র তিন দিন আগেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে যে বিবৃতি দিয়েছিল, তার তুলনায় সুষমা স্বরাজের এই বক্তব্য ছিল অনেক বেশি কঠোর।
কিন্তু এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দু মহল্লায় আরও এক দফা হামলা ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ ওঠে।
ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে তারপর যখন টুইট করলেন, তখন তিনি স্পষ্ট জানালেন যে ভারত এই ঘটনায় 'গভীরভাবে উদ্বিগ্ন' এবং শুধু তাই নয়, বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের একেবারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে তারা প্রতিকার দাবি করছেন।সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলাপ করার কথা বলার বিষয়টিও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
গত চব্বিশ ঘন্টায় বাংলাদেশের একাধিক কূটনৈতিক সূত্রে কার্যত স্বীকারও করেছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যেভাবে তাদের রাষ্ট্রদূতকে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার কথা বলেছেন, সেটাকে তারা কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী বলেই মনে করছেন। একজন রাষ্ট্রদূত যে দেশে নিযুক্ত তিনি যখন সে দেশের সরকারের সঙ্গে কোনও বিষয়ে কথা বলতে চান, তখন তাকে সেটা করতে হয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমেই। এর বাইরে কখনও কখনও দুটো দেশের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক থাকতেই পারে, এমনকি কোনও রাষ্ট্রদূতের হয়তো স্বাগতিক দেশের সরকার প্রধানের কাছে সরাসরি যোগাযোগও থাকতে পারে। কিন্তু সরাসরি কোন একজন রাষ্ট্রদূত কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের কাউকে তলব করতে পারে না। অথচ কূটনৈতিক রীতিকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে সুষমা স্বরাজের এই বার্তা নিঃসন্দেহে ভিন্ন অর্থ বহন করে।
ঠিক এখানেই সুষমা স্বরাজের টুইট নিয়ে আমাদের আপত্তি। যদিও দুই দেশের সুসম্পর্কের স্বার্থে ঢাকা বিষয়টি নিয়ে সরকারিভাবে কোনও প্রতিবাদ জানায়নি বা বিবৃতিও দেয়নি। অবশ্য প্রতিবাদ না জানানোয় আমাদের নিজেদেরই রাষ্ট্র হিসেবে দুর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনাদের মতন গোলামী মানুষতার মানুষ নামক কিটগুলো যত দিন থাকবে তত দিন বাংলাদেশের মানুষের প্রকৃত মুক্তি আসবে না, ইংরেজদের গোলামী করে মন ভরে নাই, এরপর পাকিদের পক্ষে রাজাকারি করেছেন আর এখন ভারতের পা চাটছেন এই জন্যই বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন চাটার দল।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৪
প্রবাসী দেশী বলেছেন: "বাংলাদেশকে ভারত কোন চোখে দেখে স্বাধীন রাষ্ট্র নাকি অঙ্গরাজ্য!!"
ব্যাপারটা ভাবার সময় খুব বেশি দূরে নয়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৮
কালীদাস বলেছেন: বাংলাদেশকে ইন্ডিয়া দেশ হিসাবেই দেখে, না দেখে উপায় নেই- এত ভাল বাণিজ্য ঘাটতি রেখে ব্যবসা অন্য কয়টা দেশের সাথে করা যায়। সমস্যা হল, কয়েকজন অতি ইডিয়ট এমপি বা মিনিস্টার ওদের রাজ্যের সাথে স্বাধীন দেশকে এক করে বলে ফেলে মাঝে মাঝে আর তখন আমরা ধুমসে গালি দেয়ার কিছু সুযোগ পাই। এর আগে আরেকবার কোন এক গাধার বাচ্চা বাংলাদেশের তৎকালীন প্রাইম মিনিস্টারকে মুখ্যমন্ত্রি বলে এড্রেস করেছিল। রামছাগল।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৩
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ওয়েট এন্ড সি।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: অপেক্ষা করা ছাড়া আর কি'বা করার আছে!!
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৮
বিলুনী বলেছেন: বাংলাদেশকে কেও কেও ভারতের অঙ্গ রাজ্যের মত কিছু বলে ফেললে অনেকেই মনে হয় খুশীতে ডগ ডগ করেন , বুঝা যাচ্ছে তাদের কেও সেখানে একহাতে তালি দেন আর অন্যহাতে এখানে তালি বাজান , এ সমস্ত ভাওতাবাজী অস্র ভোতা হয়ে গেছে অনেক আগেই !!!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনার মন্তব্য অনেকটা জিলাপির প্যাচের মতন কোন প্যাচ ভাঙতে হবে বুঝতে কষ্ট হয়।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৯
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: ভারতীয় কূটনীতি অপরিপক্ক
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সম্প্রতিক সময়ে তাদের কূটনৈতিক বার্থতায় তা প্রমানিত।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: আপনাদের মতন গোলামী মানুষতার মানুষ নামক কিটগুলো যত দিন থাকবে তত দিন বাংলাদেশের মানুষের প্রকৃত মুক্তি আসবে না, ইংরেজদের গোলামী করে মন ভরে নাই, এরপর পাকিদের পক্ষে রাজাকারি করেছেন আর এখন ভারতের পা চাটছেন এই জন্যই বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন চাটার দল। "
-সম্প্রতি ফুল দিয়ে কি ছাত্রলীগে যোগ দিলেন নাকি? শুনলাম, হাজার হাজার শিবির নাকি ছাত্রলীগে যাচ্ছে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: এখানে রাজনৈতিক কোন আলোচনার সূত্রপাত করা হয় নাই বরং পাশবর্তী দেশের কূটনৈতিক শিষ্টাচার লঙ্ঘনের জন্য সমালোচনা করা হচ্ছে। আর রাজনীতি তা তো আপনাদের মতন ধামাধরা জীবদের জন্য প্রযোজ্য।
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
রমজান আহমেদ সিয়াম বলেছেন: ভারত কখনই বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি বরং আজও তারা বাংলাদেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য ভাবে
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:০৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: তাদের আচারনে তেমনটাই প্রকাশ পায়।
৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪
আস্তিক এলিয়েন বলেছেন: শাসকগোষ্ঠীর নতজানু নীতির কারনেই ভারতের এমন দৃষ্টিভঙ্গি। ক্ষমতায় টিকে থাকতে পার্শবর্তী রাষ্ট্রকে প্রভু বানিয়ে গোলামী করা স্বৈরাচারদের একটি মোক্ষম হাতিয়ার।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:১০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: অস্বীকার করতে পারিনা।
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: দেশ হিসেবে দেখে তবে দাম দেয় না। নিজের রাজ্য হিসেবে ভাবলে তাদের মত সার্ভিস দিত, মানে তুলনায় একটু ভাল। বলতে লজ্জা নাই যে ভারত আমাদের তুলনায় ভাল সার্ভিস দেয় কিন্তু আহামরি নয়। গতকাল ই ভারতের ভিসা এপ্লিকেশন সেণ্টার এ গিয়ে আসলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভুল বলেন নাই
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে সহ্য পারেন না, ভারতকে কেহ দেখতে পারে না, আবার সাপোর্ট করেন পাথরের যুগের জামাতকে; আপনাদের দেশপ্রেমও আবার ঝরতে থাকে, সমস্যা