নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
সম্প্রতি ট্রাম্পের সৌদি আরব সফরের পর সৌদি আরবের নেতৃত্বে কয়েকটি আরব দেশ কাতারের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে এবং স্থল, নৌ ও বিমান অবরোধ দেয়।
কাতারকে অবরোধ দেওয়ার কারণ হিসেবে বলা হয় দেশটি সন্ত্রাসীদের লালন-পালন করছে। কাতারের বিরুদ্ধে সৌদি আরবের এই অবরোধকে ট্র্যাম্প নিজের সফলতা বলে দাবি করে টুইটে। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্র্যাম্পের টুইটের পর সব কিছুই ওলট-পালট হয়ে যায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে। সেখানে কাতারের সাথে সৌদি দন্দ নিরাসনে মার্কিন প্রশাসন সহযোগিতার প্রস্তাব দেয়!! মার্কিন সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয় সন্ত্রাসবাদ দমনে কাতার তাদের অন্যতম সহযোগী।
সর্বশেষ মার্কিন প্রশাসনই তিনটি চপেটাঘাত দেয় সৌদি আরব ও তাদের উপসাগরীয় মিত্রদের গালে।
১ম চপেটাঘাত ছিল কাতারের কাছে ১২ বিলিয়ন ডলারের অত্যাধুনিক এফ-১৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির চুক্তি !
২য় চপেটাঘাতটি হল, আমেরিকা ও কাতারের নৌবাহিনীর অংশগ্রহণে তিনদিনের সামরিক নৌ মহড়া!!
তৃতীয় চপেটাঘাত , মার্কিণ পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন মুসলিম ব্রাদারহুড এর পুরো সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী বলে চিন্নিহিত করাকে আদৌ সঠিক নয় বলে মনে করেন। তার মতে, বাহরাইনসহ মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশে বর্তমানে এবং অতীতে গণতান্ত্রিক সরকারের অংশ ছিল ব্রাদারহুড। ফলে এই সরকারগুলোকে সন্ত্রাসবাদী বলার কোনো সুযোগ নেই!!!
এখন একটি বিষয় পরিষ্কার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যত উল্টাপাল্টা বলুন না কেন, মার্কিন সামরিক গোষ্টি ও প্রশাসনে কাতারকে সমর্থন করা লোকের সরব উপস্থিতি রয়েছে এবং তাদের ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষমতার থেকে কম নয় যা পৃথক তিনটি ঘটনায় দৃশ্যমান!!
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: কাতার - সৌদি আরব বিতর্কে মার্কিন প্রশাসন কার পক্ষে?
আপাতত তাদের তেল কোম্পানীগুলোর পক্ষে।
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৌদী কিনেছে ১১০ বিলিয়নের অস্ত্র, কাতার কিনেছে ১২ বিলিয়নের; কাতার বছরের কত বিলিয়নের খাদ্য কিনে?
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: দন্দ যার সাথেই বাঁধুক অস্ত্র ব্যাবসা মার্কিনীদেরই!
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
জেকলেট বলেছেন: দুই ভাই মারামারি করে আর গ্রামের খয়ের খাঁ বিচারের নামে চা-মুড়ি খায় আবার নিরাপত্তার নামে লাঠিসোটা ভাড়া ও দেয়ে। খয়ের খাঁর লাভ আর লাভ, খালি টাহা আর টাহা!!! আহা কত্ত সুখ খয়ের খাঁর মন চায় আরেক্কান বিয়া বওনের!!!
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক ধরেছেন!
৫| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
হ্যািপ ভুঁইয়া বলেছেন: এইযেন দাজ্জালি ফেতনার প্রতিচ্ছবি। মুসলিম নিধনই যেন তাদের উদ্দেশ্য। সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রর সেবাদাসে পরিণত হয়েছে। যে কাতারকে উদ্ধারের জন্য ইরাককে ধ্বংস করা হয়, আজ সেই কাতারকেই ধবংশের পায়তারা চলছে। ভাই ভাইয়ে যুদধ লাগিয়ে পয়সা কামাবে যুক্তরাষ্ট্র। আললাহ মুসলমানদের সহায় হোন, আর এক হবার ব্যবসথা করুন। আমিন।
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আমিন।
৬| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২
রাজীব নুর বলেছেন: মার্কিনীরা সৌদির পক্ষে।
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সত্যিটা হল তারা যে টাকা দিবে তাদের পক্ষে।
৭| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪২
দিকভ্রান্ত এক পথিক বলেছেন: সোজা হিসাব, অস্ত্র বিক্রির ধান্ধা! আমেরিকাই ক্যাচাল লাগাইলো, আবার দুইপক্ষেই অস্ত্রও বিক্রি করলো
১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
মোহাম্মদ বাসার বলেছেন: যে বেশী তেল দেবে তার পক্ষে।