নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
সোনালি, বেসিক ব্যাংকসহ সরকারি বাংকগুলো যখন ধুঁকছিল তখন দেশের সব থেকে বড় বেসরকারি "ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড" শুধু সামনেই এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু এটা সহ্য করা তাদের পক্ষে অসম্ভব ছিল। তাই ৫ জানুয়ারি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের রদবদল ঘটে। রাতারাতি পরিবর্তন করা হয় এই ব্যাংকের নেতৃত্বে থাকা সফল বাবস্থাপক ও পরিচালকদের। অনেকটা দিনে দুপুরে ডাকাতির মত করে ইসলামী ব্যাংক দখল করে নেন আরাস্তু খানরা!!
অতঃপর তাদের অসাধারন নৈপুণ্যে ইসলামী ব্যাংককেও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছেন তাহারা!! মাত্র ৬ মাসের ব্যাবধানে সব থেকে সফল ব্যাংকটিকে অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। এরই মধ্যে ব্যাংকটিতে আর্থিক সঙ্কট শুরু হয়েছে??
ছয় মাসে ব্যাংকটির ঋণ বিতরণও গত চার বছরের তুলনায় বেশি হয়েছে। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকটি ৫ হাজার ৩১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৫২১ কোটি টাকা। ২০১৫ ও ২০১৪ সালের প্রথম ছয় মাসে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২ হাজার ৬৯৫ ও ২ হাজার ২৬৩ কোটি টাকা।
আমানতের দিক থেকে শীর্ষে না থাকলেও ঋণ বিতারনের ক্ষেত্রে এখন এই ব্যাংকের অবস্থান প্রথম!! আমানত ৭০ হাজার ৪০১ কোটি টাকার বিপরীতে মোট ঋণ দেওয়া হয়েছে ৬৬ হাজার ১৭৩ কোটি টাকা!! বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, ইসলামী ব্যাংক তার আমানতের ৯০ শতাংশ ঋণ বিতরণ করতে পারে। কিন্তু এই ব্যাংক ইতিমধ্যে ৯৩ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালার বাহিরে গিয়ে ৩ শতাংশ অতিরিক্ত ঋণ প্রদান করেছে এই ব্যাংক??
স্বাভাবিক ভাবেই ব্যাংকের আয়ের সব থেকে বড় উৎস হল ঋণ প্রদান। সুতরাং ঋণ বিতরণ বাড়িয়ে আয় বাড়ানোর চেষ্টা করা হলেও গত বছরের তুলনায় ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় বা Earning per share কমে গেছে। গত তিন বছরের মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় সর্বনিম্ন ছিল চলতি বছর। আগের বছরের চেয়ে চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইপিএস (২.১২-১.৬০=৫২ পরসা কমেছে) প্রায় ২৫ শতাংশ কমেছে।
আমানত প্রবৃদ্ধির চেয়ে ঋণ প্রবৃদ্ধি বেশি হওয়ায় ব্যাংকটিতে নগদ অর্থের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। চাহিদা মেটাতে তাই সরকারি বন্ডে বিনিয়োগ কমিয়ে আনার পাশাপাশি বন্ড ছেড়ে অর্থ সংগ্রহ করছে ব্যাংকটি।
শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ বা ক্যাশ ফ্লো প্রায় ১৫ টাকা ঋণাত্মক হয়ে গেছে। ২০১৬ সালের প্রথম ছয় মাসে যা ৪ টাকা ৬৩ পয়সা ঋণাত্মক ছিল। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ ১০ টাকার বেশি কমে গেছে। কোনো ব্যাংকের ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়ে যাওয়া মানে ওই ব্যাংকটিতে নগদ অর্থের সংকট তৈরি হওয়া। চাহিদা মেটাতে ব্যাংকটিকে চড়া মাশুলে স্বল্প মেয়াদে টাকা ধার করতে হয়। তাতে খরচ বাড়বে এবং আয় কমে যাবে।
এত সময় যেসব তথ্য তুলে ধরলাম সেগুলো ছিল Statistics. এখন সব থেকে বড় সম্ভাবনার কথা বলি!! বেসিক ব্যাংক, সোনালি ব্যাংক, হলমার্ক ও বিসমিল্লাহ্ গ্রুপগুলোর কেলেঙ্কারি সম্পর্কে নিশ্চয়ই জানেন সেখানে ঋণ প্রদানে অনিয়ম/অস্বচ্ছতা ছিল। আশাকরি ইসলামী ব্যাংক এবার সেই পথের পথিক। সুতরাং কিছুদিন পর হটাৎ করে যদি ইসলামী ব্যাংককে দেউলিয়া করে দেওয়া হয় তখন অবাক হব না। কারন এই ব্যাংকের ঋণ গ্রহীতারা এখন যদি ঋণ পরিশোধে অক্ষম হয়ে পড়ে! তবে আর কিছুই করবার থাকবে না। পরবর্তীতে হয়ত ডেসটিনির মত একই ভাগ্য বরন করতে হতে পারে এক সময়ের সফলতম ব্যাংকটির!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: তেমনটাই!!
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটি পাবলিক ব্যাংক( বাজারে শেয়ার আছে), ডিরেক্টরেরা চালায়; দখল করেছে মানে কি?
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই কিভাবে দখল করেছে সেটা সবাই জানে, আপনার জানা নাই জেনে অবাক হলাম। অন্তত আপনার সাথে বিষয়টি যায় না।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
@চাঁদগাজি ভাই,
১) প্রথমে ২% শেয়ার কিনেছে সরকার সমর্থ একটা ব্যবসায়ী
২) এর পর সরকারি ক্ষমতা ব্যবহার করে নিজের পছন্দের লোক ঐ ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে সেই সাথে বেশ কিছু পরিচালক
৩) এর পরে ঐ চেয়ারম্যান ব্যাংকের এমডি, জিএম, এজিএম পদে পূর্বের লোকদের সরিয়ে নিজের পছন্দের লোক নিয়োগ দিয়েছে
৪) এর পর বিভিন্ন হায় হায় কোম্পানির তৈরি করে শত-শত কোটি টাকা ঋনের জন্য আবেদন করেছে
৫) এমডি, জিএম, এজিএমরা ব্যাংকের শাখা ম্যানেজারদের ফোন করে সেই সকল শত-কোটি টাকার সেই সকল ঋনের আবেদন ব্যাংকের প্রধান শাখায় পাঠাতে বাধ্য করেছে
৬) নিজেদের পছন্দের পরিচালকদের উপস্হিতিতে ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান, ও চেয়ারম্যানের নিয়োগকৃত এমডি, জিএম, এজিএমরা ঐ সকল হায়-হায় কোম্পানির নামে শত-শত কোটি টাকার ঋন পাশ করেছে।
৭) ১০০% হালাল তরিকায় হায়-হায় কোম্পানিকে শত-শত কোটি টাকার ঋন দিয়েছে যে ঋন আর কোন দিনও পরিশোধ হবে না; কারণ যে সকল কোম্পানিকে ঋন দেওয়া হয়েছে সেই সকল কোম্পানির আদৌ কোন অস্তিত্ব নাই।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: ইসলামি ব্যাংক তো সরাসরি বন্ধ করা যাবে না। তাই এটাকে অকেজো করে ফেলা হবে ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: অকেজো করে ফেললে এক দিন স্বাভাবিক ভাবেই বন্ধ হয়েই যাবে।
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এদেশে সবই সম্ভব।
সরকারের উচিৎ হয়নি ইসলামি ব্যাংকে হস্তক্ষেপ করা।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আওয়ামী লীগ এতো বড় এবং পুরনো একটা দল অথচ ভালো একটা প্রতিষ্ঠান করতে পারেনি কিন্তু দখল করতে পেরেছে অনেক কিছু। ব্যংকটি ছিল গর্ব করার মতে একটি ব্যংক কিন্তু এটা ধীরে ধীরে ওদের পেটে চলে যাবে।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই ঠিক বলেছেন।
৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
@মোস্তফা কামাল পলাশ ,
বোর্ড অব ডিরেক্টরস দখল হওয়ার পর, শেয়ারের দাম কেমন পড়েছে বাজারে?
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: হটাত একটু ভালো হলেও এখন অবস্থা হতাশা জনক বিশেষ করে আজ পেপার পড়বার পর কি হবে সেটা অনুমান করতে কষ্ট হবার কথা না
৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
@চাঁদগাজি ভাই, এইডা হইলো গত ১ বছরের দামের চিত্র;
চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপ ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ইসলামি ব্যাংকের ২% শেয়ার কিনেছে (২০০ কোটি টাকা খরচ করে)। ঐ ৩ মাসে ৩০ টাকার শেয়ারের দাম উঠেছিল ৪৮ টাকা পর্যন্ত। এর পর শেয়ার কিনে উপরে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করে ব্যাংক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ইতিমধ্যে হায়-হায় কোম্পানির নামে বের করে নিয়েছে। ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার বর্ণনা তো আজকের দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় পড়েছেন ইতিমধ্যেই। এই ব্যাংক ও সরকারি বেসিক ও সোনালি ব্যাংকের অবস্থা হবে সেটা হলফ করেই বলা যায়। সমস্যা হলও সরকারি ব্যাংকের টাকা মেরে দিলে মাল মিয়া জন গণের ট্যাক্সের টাকা দিয়া সেই ঘাটতি পূরণ করে; ইসলামী ব্যাংকের ক্ষেত্রে যা করতে পারবে না সরকার। বাঁশ খাওয়ার খাবে শেয়ার হোল্ডার ধারি সাধারণ জনগণ।
৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এস আলম হয়তো অন্য ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েও এই ব্যাংকের শেয়ার কিনতে পারে; ওরা ডাকত
১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেয়ারের দাম অনুসারে, ভ্যাংক এখনো ভালো অবস্হানে আছে। যদি আগামী ২/৩ বছরের ভেতর ব্যাংকের মুলদজন হারায়, কিংবা ব্যাংক লালবাতি জ্বালায় তখন বুঝা যাবে; এখনও সব ঠিক আছে শেয়ারের দিক থেকে।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: লাল বাতি জ্বালানোর জন্যই ত এত তোরজোড়
১১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমাদের দেশে গর্ব করার মত এই একটি ব্যংকই ছিল,এটার ওপরেও শেষ পযন্ত হায়নাদের নজর পড়লো ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
১২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: ইসলামী ব্যাংকের উপর হায়েনাদের নজর পড়বে - এটাই তো স্বাভাবিক
- কারণ এটি জামায়াতের একটা সফলতার চিহ্ন ছিল।
- এটি জামায়াত কর্মীদের আয়ের একটা অন্যতম উৎস ছিল, কারণ এর কর্মচারী এবং শেয়ারহোল্ডারদের একটা বড় অংশই জামায়াতের সমর্থক।
- ব্যাংক হিসেবে এটি সবচেয়ে বেশি ট্যাক্স সরকারকে দিত, ট্যাক্স ফাঁকি দেবার কোন চেষ্টা করত না - তাই ট্যাক্স অফিসিয়ালদের খবরদারি এখানে চলত না।
- কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও এটি একটি বড় ভূমিকা রেখেছে, যেটা সস্তা শ্রম শিকারিদের চোখে ভাল লাগেনি।
- হালাল ব্যাঙ্কিংয়ে ধর্মপ্রাণ মানুষের একটা আস্থার জায়গা ছিল, অন্য ব্যাংকগুলোর চোখ টাটানির কারণ ছিল।
- রেমিটেন্স আহরণে রেকর্ড করেছে, যেটা বন্ধ করে দেশকে পঙ্গু করা কিছু মানুষের এসাইনমেন্ট ছিল।
তাই এরকম একটি ব্যাংক নিশ্চিন্তে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে সেটা আপনারা ভাবলেন কি করে?
জাকির নায়েক যখন ইন্ডিয়াতে বিনা বাধায় তার দাওয়াতি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন অনেকেই বলেছিলেন, তিনি যদি সত্যিই ইহুদিদের দালাল না হয়ে থাকেন, তাহলে নির্বিঘ্নে এই কাজ করছেন কি করে? এখন তো জবাব পেলেন?
দুর্জনের ছলের অভাব হয়না।
১৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: হুম বলেও কিছু লাভ হবে না ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কি আর করবার চুপ করে সহ্য করা ছাড়া?
১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
রুহুল আমিন খান বলেছেন: প্রথম মুক্তি যুদ্ধের(৭১) বিজয় লব্ধ গনিমতের মাল(পাকি ও বিহারীদের সম্পদ) যেমন সাধারন মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থদের কপালে জোটে নাই সব গুটি কয়েক সুযোগ সন্ধানী আওয়ামিলীগার মুক্তিযোদ্ধাদের ভোগে গিয়েছে
তেমনি দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের(শাহবাগ বিরানী জাগরন) এর গনীমতের মাল ইসলামী ব্যাংক সাধারন কোন মুক্তিযোদ্ধার কাজে আসে নাই ঘুরে ফিরে আওয়ামী সমর্থনপুষ্ট লুটেরাদের কবলে পড়েছে।
জামাতীরা তো নিজেরা ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠান গড়ে নিজের দলের লোকদের রাজাকারের ছেলেদের চাকুরির ব্যাবস্থা করেছে। কিন্তু আওয়ামিলীগ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সরকারী ভাতায় সরকারী ব্যায় বাড়ানো ও কোটা প্রথায় সরকারি নিয়োগ দিয়ে জাতির বোঝা বাড়ানো ছাড়া আর কি করতে পেরেছে। আওয়ামিলীগে গাজী গ্রুপ মার্কেন্টাইল ব্যাংক বেক্সিমকো তে কি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বিবেচনায় কারো চাকুরি হয়?
০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ????
১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: বালেরা একটা প্রতিষ্ঠান গড়তে পারে না, গড়লেও ভাগাভাগি, গ্রুপিং, চুরি, ডাকাতির মাধ্যমে শেষ করে ফেলে, কিন্তু দখলবাজিতে বড় উস্তাদ, কামেল এরা!!!
মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিটেন্সে ধ্বস নামার পেছনেও ইসলামী ব্যাংক দখলের একটা সংযোগ আছে বলে শোনা যায়। ব্যাংকিং চ্যানেলে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসতো ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এই শ্রমিক জনগণ এখন এই ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিটেন্সে আগ্রহ হারাচ্ছে। এই বালের পরিচালকদের শ্রমিকরাও বিশ্বাস করে না।
১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: @ মোস্তফা কামাল পলা
আপনি যা বলেছেন, সেটা বাইরের খবর। যদ্দুর শুনি, ভেতরের অবস্থা আরো খারাপ।
ইউনিয়ন ব্যাংকের মত পুচকে ব্যাংক চালাইতে পারে না যে আব্দুল হামিদ মিয়া, তারে বানাইছে গত একযুগ ধরে দেশের সবচেয়ে বেশি মুনাফা করা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক!!!!
আরে এই লোকের চেয়ে তো ইসলামী ব্যাংকের একজন এভিপি পর্যায়ের অফিসারও বেশি যোগ্য।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সামনে অর্থনীতিতে খুব খারাপ কিছু অপেক্ষা করছে
১৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রায় পৌনে একলাখ কোটি টাকা জমা আছে, ওটা লুঠ করতে হবে যে!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক। জনগনের টাকা কেন থাকবে? সব থাকবে তাদের কাছে।
১৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলামী ব্যাংকের শুরুর ক্যাপিটেল, যাকাত ইত্যাদির নামে অন্যদের টাকা দেয়া নিয়ে সমস্যা আছে মনে হয়; যার ফলে, অনেক কিছু ঘটছে সহজে; ব্যাংকের আসল লোকেরা নিজেদের টাকা নিয়ে চুপ হয়ে যাচ্ছে। ব্যাংক ঋণের নামে যদি ডাকাতি শুরু হয়, শেয়ার পড়ে যাবে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ব্যাংকই দেউলিয়ার পথে আর আপনি আছেন শেয়ার নিয়ে??
১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৭
তপোবণ বলেছেন: ব্যাংক লুট আওয়ামীলীগের পুরনো অভ্যাস।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: অভ্যাস বড় খারাপ জিনিস
২০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোন একসময় ব্যাংক ডাকাতির ইতিহাস ছিল অস্ত্র ঠেকিয়ে!
এখন হচ্ছে সফট ওয়েতে..........
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
পাউডার বলেছেন:
দিক্কার জানাই। বাকশালি সরকার শেষ পর্যন্ত জামাতের বেংটাকে ুটকি মেরে দিলো।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: টাকাটা কিন্তু দেশেরই
২২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এর চেয়ে বড় আকাম করে সরকার টিকে আছে। এইটা তো কিছু না...
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক
২৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২০
হেৃদওয়ানুল জান্নাহ বলেছেন: সরকার নিজে থেকে করে নাই। আসলে ইসলামী ব্যাংকের সাফল্য আর গ্রাহকদের পছন্দের সেরা ব্যাংক হওয়ায়; হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগকৃত অন্যান্য ব্যাংক আর বিনিয়োগকারীরা, ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যাংক বা ব্যবসার অবনতি বা সাফল্যহীনতার দরুণ কিছু সিম্পল ক্যালকুলেশন (ব্যবসায়ীক বাঁশ) করে সরকারকে দিয়ে এটি করিয়েছে.........।
বিষয়টা অনেকটা সৌদি আরব কর্তৃক আলজাজিরা চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়ার শর্ত দেওয়ার মত...........
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কিন্তু দিন শেষে লস জনগনেরই
২৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:২৭
তপোবণ বলেছেন: বেসিক ব্যাংক, সোনালি ব্যাংক, হলমার্কের এবং ডেসটিনির পরিনতির দিকে যাচ্ছে তাহলে! অনেকটা দিনে দুপুরে ডাকাতির মত করে ইসলামী ব্যাংক দখল করে নিয়েছে সরকার।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: হিম
২৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা ডাকাতী করছে, তারা আসলেই ডাকাত এবং জাতির অন্য ব্যাংক থেকেও এবা কয়েক'শ বিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে; এখান থেকে নেয়ার পর, সোনালী, রূপালী, গ্রামীন থেকেও নেবে।
কিন্তু ইসলামী ব্যাংকের প্রতিস্ঠা করা হয়েছিল বাংলাদেশের ক্ষতি করার জন্য।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আইএফআইসি বাংলাদেশের একমাত্র কল্যাণের জন্য করা হয়েছিল।
২৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৩১
সোহানী বলেছেন: গুড গুড দেশ এগিয়ে যাচ্ছে..........
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ধ্বংসের দিকে??
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৪
প্রোলার্ড বলেছেন: বাংলাদেশের ক্যাপিটাল তো এখন সুইস ব্যাংকে !