নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অব্যক্ত ধ্বনি

আল-শাহ্‌রিয়ার

গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।

আল-শাহ্‌রিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাসকে ফিলিস্তিনের রাজধানী ঘোষণা ওআইসির, দূতাবাস খুলছে বিভিন্ন দেশ!!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬

তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে বুধবার ওআইসি’র বিশেষ জরুরি শীর্ষ সম্মেলনে মুসলিম নেতারা ফিলিস্তিনকে স্বাধীন দেশ ও পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাসকে তার রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে আন্তর্জাতিক সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বিভিন্ন দেশ পূর্ব জেরুসালেমে দূতাবাস খোলার ঘোষণা দিয়েছে।
সম্মেলন শেষে কড়া যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে ওআইসি’র নেতারা বলেছেন, “৫৭ জাতির এ জোট দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের বিষয়ে ন্যায্য ও পূর্ণাঙ্গ শান্তির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে।” ওআইসি’র নেতারা কঠোর নিন্দা প্রকাশ করে বলেছেন, “ জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে ট্রাম্পের দেওয়া ঘোষণা বাতিল করা হলো এবং এর কোনো বৈধতা নেই।”

ওআইসির প্রধান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান সম্মেলন থেকে বিভিন্ন দেশকে পূর্ব জেরুজালেমে দূতাবাস খোলার আহ্বান জানান। এরপর থেকে একাধিক দেশ পূর্ব জেরুসালেমে দূতাবাস খোলার ঘোষণা দিয়েছে।

জেরুজালেমে একটি দূতাবাস খুলতে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের কাছে আগ্রহ প্রকাশ করেছে লেবানন।দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিবরান বাসিল এক টুইটবার্তায় এ তথ্য জানিয়েছেন।জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনের রাজধানী উল্লেখ করে লেবাননের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাসিল জানান, জেরুজালেমে দূতাবাস স্থাপন নিয়ে লেবানন ও ফিলিস্তিনের মধ্যে জমি বিনিময়ের অনুরোধ জানিয়ে আব্বাসকে একটি চিঠি দিয়েছেন তিনি। লেবাননের জন্য এক খণ্ড জমি দিতে দ্রুত কাজ করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আব্বাস।

তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন পূর্বজেরুসালেমে তুরস্কের দূতাবাস খোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের মুখপাত্র লুকাং জানিয়েছেন জেরুসালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতি তাদের সমর্থন আছে।

গত ৬ ডিসেম্বর জেরুজালেমকে দখলদার ইসরাইলের রাজধানীর স্বীকৃতি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর গতকাল বুধবার ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠেয় ওআইসির সম্মেলনে আমেরিকার এই সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখ্যান করা হয়। একই সঙ্গে পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ৫৭ মুসলিম দেশের এই জোট। বিশ্বের অন্যসব দেশকেও একই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান জানায় সংস্থাটি। ১৯৬৯ সালে জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদ দখলের প্রেক্ষাপটেই মরক্কোর রাবাতে এক সম্মেলনে ওআইসি গঠিত হয়। বুধবার তারা পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনের রাজধানীর স্বীকৃতি দিয়েছে।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বিশ্ব সম্প্রদায় ফিলিস্তিনের পাশে থাকলে আমেরিকার ইসরাইলের পরাজয় নিশ্চিত। সবচেয়ে দুঃখ লাগলো সৌদি আরবের ইসরাঈল প্রীতি দেখে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সহমত।

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো হলো, জেরুসালেমের মান আরো উপরে উঠছে; মুশকিল হলো, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জন্য রাজধানী দখল হয়ে যেতে পারে।

তাদের উচিত ছিল আগের দেশের জন্য চেষ্টা করা; হাতী নেই হাতী-বাঁধার শিকল কিনে বসে আছে?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০২

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সব কিছুই যদি এত সহজে হয়ে যেত তাহলে তো ভালোই ছিল। কিন্তু তা হয় কি কখনো?

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:




জেরুসালেমে "লেবানন" দুতাবাস খুলতে চাচ্ছে? নতুন দুতাবাস কেন, হিজবুল্লা তো আগেই খুলে বসে আছে!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: ট্রাম্পের সাথে বসে চা-কফি খাবে সম্ভাবত।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

তার ছিড়া আমি বলেছেন: শুভ সূচনা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সহমত।

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৯

অরন্যে রোদন - ২ বলেছেন: মুসলিম বিশ্বের দেশগুলোর পক্ষ থেকে জেরুজালেম কে প্যালেস্টাইনের রাজধানী ঘোষনা করে সেখানে দুতাবাস স্থাপন করার সিদ্ধান্তটা খুবই ঝুকিপুর্ন ও কাচা । এতে ইসরায়েল এর সাথে সমস্ত মুসলিম দেশের প্রকাশ্য সংঘর্ষ শুরু হবে। কারন জেরুজালেম এর নিয়ন্ত্রন ইতিমধ্যে ইসরায়েল পাকাপাকি ভাবে নিয়ে ফেলেছে। এখন মুসলিম দেশগুলো দুতাবাস নির্মান করতে গেলেই ইসরায়েলী নিরাপত্তা বাহিনী বাধা দেবে এবং তাতে কাজ না হলে বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে দিতেও পিছপা হবেনা। আর তাতেই সংঘর্ষ বেধে যাবে। আর তাছাড়া সেখানে নির্মান শ্রমিকরাও জীবনের ঝুকি নিয়ে যাবে কিনা সন্দেহ। এছাড়া যেহেতু জেরুজালেম এখন ইসরায়েলের রাজধানী সেহেতু সেখানে প্রবেশের জন্যও ইসরায়েলের ভিসা লাগবে। ভিসা দেবে কে?
তাই সবদিক থেকেই এটি অত্যন্ত ঝুকিপূর্ন ও অপরিপক্ক সিদ্ধান্ত বলেই আমার মনে হয়। তারচে বরং প্যালেস্টিনীয়দের নিয়ন্ত্রনে যেটুকু ভূ-খন্ড আছে সেটুকুও যাতে হাতছাড়া না হয়ে যায় সেজন্য প্রয়োজনীয় যা কিছু লাগে তা যদি সকল মুসলিম দেশগুলো করে দেয় তবেই তা বেশি ভালো হবে। দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত ফিলিস্তিনি জনগনের শিক্ষা, চিকিৎসা, নিরাপত্তা, সামরিক প্রশিক্ষন এসবদিকে নজর দেয়াটা এখন সবচে বেশি জরুরী।
যুদ্ধ কোন সমাধান করতে পারবে না। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক গুলো শক্তিশালী দেশ ১৯৬৭ সালে একত্র হয়েও নবীন ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধে পেরে ওঠেনি, উল্টা সেই যুদ্ধে ফিলিস্তিনি ভূ-খন্ড অনেকটা হাতছাড়া হয়েছে। তারপর কেটে গেছে ৫০ বছর, দখল হতে হতে ফিলিস্তিন শব্দটা মানচিত্র থেকে প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। ওআইসি শুধু মিটিং ই করে গেছে কাজের কাজ কিছুই করতে পারেনি।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২২

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: ১৯৬৭ সালে কিন্তু মিশরের বিশ্বাস ভঙ্গের জন্য যুদ্ধের ফলাফল পরিবর্তিত হয়েছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি ভিন্ন ইসরাইল কখনোই এমন কিছু করবে না যাতে তারা বিশ্বের সব দেশের সাথে শত্রুতায় জড়িয়ে পরে কেননা তাহলে অর্থনীতিক ভাবে তারা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবে।

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৯

অরন্যে রোদন - ২ বলেছেন: এখানে বিশ্বের সব দেশ কোথায় পেলেন আপনি! বলুন বিশ্বের সব মুসলিম দেশ। তারা তো অনেক আগেই ইসরায়েল কে শত্রু ভেবে বসে আছে। তাও আবার সেীদি আরব দো-মনা হয়ে আছে। কোন মুসলিম দেশ এখনো অবধি ইসরায়েলকে রাস্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি। তাতে কি ইসরায়েলকে থামানো গেছে? বরং পশ্চিমা বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সহায়তায় নিজেদেরকে তারা দুর্ধর্ষ করে তুলেছে। আমি ইসরায়েলের সমর্থন করছি না বা জেরুজালেম এর আশা ছেড়ে দিয়ে আত্মসমর্পন করতে বলছি না। জাস্ট বাস্তব পরিস্থিতিটা কি সেটাই বলছি।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫২

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আপনি কি জানেন একমাত্র অ্যামেরিকা ছাড়া আর কোন দেশ ইসরাইলের জেরুজালেম দখলকে স্বীকৃতি দেয় নাই। এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়নও ইসরাইলকে সমর্থন করে নাই। তুরস্ক,মিশর, জর্ডানের সাথে ইসরাইলের সরাসরি কূটনীতিক সম্পর্ক রয়েছে। সম্প্রতি সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্সকে ইসরাইল আনুষ্ঠানিক সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। বাহরাইন ইসরাইলে তাদের প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে। তবে ভুলে গেলে চলবে না আইএসকে ৪২ টি দেশ সহায়তা করেছে তারপরও কিন্তু আইএস পরাজিত হয়েছে। সুতরাং প্রতিরোধের বিকল্প নেই।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঘটনা জমে উঠেছে। দেখা যাক। ট্রাম্প-এর সিদ্ধান্ত কোথায় নিয়ে যায় বিশ্বকে...

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: দেখা যাক.।.।.।.।.।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ওহ জেরুজালেম ! হায় ফিলিস্তিনি, তুমি আজ সন্ত্রাসী !!!!!!!!!!!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আইএসের বিরুদ্ধে এবং নিজ দেশের জনগণকে রক্ষার জন্য বাসার আল আসাদ আজ পশ্চিমা মিডিয়ায় সন্ত্রাসী স্বীকৃতি পেয়েছে।

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: বাশার এই সময়ে আর তাহার সুযোগ্য কসাই পিতার ১৯৮২ সালের হামার গণহত্যাকে যদি নিজ দেশের জনগণের রক্ষা বলেন, আমার কিছু বলার নাই ! আর আইএসের উত্থানের পিছনে শিয়াদের দোষ ষোলোআনা ! ইরাকে সুন্নিদের উপর গণহত্যা, ধর্ষণ আইএসের উত্থানের কারণ !

আপনি বরং বলিতে পারেন, শিয়া কসাইদের রক্ষার জন্য বাশার ভিলেন হইয়াছে !

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সুন্নি আলেম আইএস আল-কায়েদাদের দমনে বাসার আল আসাদের কসাইয়ের ভূমিকা পালন করা বাধ্যতামূলক ছিল। আসাদের পিতার অপরাধ ছিল তিনি সুন্নিদের নেতা ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। মিশরের মতন তাদের সাথে সন্ধি চুক্তি করেন নাই। সুতরাং তখনও সিরিয়াকে অশান্ত করে তুলবার চক্রান্ত হয়েছিল। তবে তিনিও সেই চক্রান্তকারিদের সমূলে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। আপনাদের মত আল-জাজিরা ভক্তদের পছন্দ না হলেও সিরিয়ার ৭০% মানুষের কাছে আসাদ জাতীয় বীর।

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪

কানিজ রিনা বলেছেন: ট্রামের কোনও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নাই
এখন তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা।
রাশিয়া ও উত্তর কোরীয়া যদি ওআইসির
সাথে ঐক্যমত্যে আসে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সহমত।

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সুন্নি আলেম আইএস আল-কায়েদাদের দমনে বাসার আল আসাদের কসাইয়ের ভূমিকা পালন করা বাধ্যতামূলক ছিল।

আরব বসন্তের হাওয়া যখন সিরিয়ায় লাগে তখন আইএসও ছিলোনা, আল কায়েদাও ছিলোনা ! সাধারণ সুন্নিদের উপর গণহত্যা, নির্যাতন তাহাদের ডাকিয়া আনিয়াছে ! কসাইকে সমর্থন করিলে আর কি বলার থাকে !

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আসাদ প্রথম থেকেই বলেছে সে উগ্রপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে লিপ্ত। বিশ্ব মিডিয়া এসব উগ্রবাদীদের সুন্নি বিদ্রোহী নাম দিয়েছে। পরবর্তীতে দেখা যায় এসব কথিত সুন্নি বিদ্রোহী আল নুসরা ফ্রন্ট এবং আইএস নামক উগ্রবাদীতে পরিণত হয়েছে। অ্যামেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সৌদিআরব, কাতার, জিসিসি, সিরিয়া সরকার পরিবর্তনের জন্য কথিত বিদ্রোহীদের ব্যাপক আকারে অস্ত্র সরবরাহ করেছে। দিন শেষে এসব সন্ত্রাসীরা সিরিয়া এবং ইরাকে সাধারণ মানুষের মাথা কেটে উজ্জাপন করেছে। ধন্যবাদ রাশিয়া এবং ইরানকে কেননা তারা সিরিয়াকে লিবিয়া হওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছে।

১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

বক বলেছেন: সৌদি বংশ এবং ইরান এই দুইটার থেকেই সাবধান। মুমিনরা আল্লাহর উপরেই ভরসা করে

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: মুমিনরা কোন দেশে বাস করে এটাই তো অজানা।

১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আল ইফরান বলেছেন: আমার কেন যেন মনে হয় এরা ফাকা বুলি পর্যন্তই সম্বল, ইজরায়েল (প্রকারান্তে মার্কিন যুক্তরাস্ট্র) এর সাথে সরাসরি দ্বন্দে যাওয়ার সামর্থ্য আর যারাই রাখুক না কেন, জাজিরাতুল আরবের দেশগুলোর সেই নৈতিক মনোবল অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছে।

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: জেরুজালেম ইস্রাইল না ফিলিস্তিনের রাজধানী হবে, এই নিয়ে আলোচানা করলে আজীবনেও এই সমস্যার সমাধান হবে না এবং শান্তিপুর্ন আলচনা না হলে, ফিলিস্তিনিদের কপালে আর দুঃখ লেখা আছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: একশ বছর ধরেই ফিলিস্তিনিরা কপালে দুঃখ বহন করে আসছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.