নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোটিপতি সিরিজঃ ১০টি ধাপ অনুসরণ করে গরুর ফার্ম করে হয়ে যান কোটিপতি

১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮



আমার পূর্বের পোস্টে অনেকেই বলেছেন যে, পরিবারের জন্যে খরচ করার পরেও কিভাবে ব্যাংকে কোটি টাকা রাখা যায়। তাই, এবারে একটু বড় প্রজেক্টে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ আজ মাংসে সয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশ। সরকার দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে এখন মাংস রপ্তানী'র চিন্তা করছে। তারপরও মাংসের বাড়তি চাহিদা মেটাতে, পাশের দেশ থেকে গরু আমদানী করতে হয়। সেটা হয়তো পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু আরো কমিয়ে আনা যেতে পারে। সেই জন্যেই দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে বাইরের দেশে মাংস রপ্তানীকারকদের গরুর মাংস সাপ্লাই দেওয়ার জন্যে একটি ফার্মের প্রয়োজন। এরকম একটি ফার্ম চালাতে হলে কি কি দরকার, কতটুকুইবা লাভ হতে পারে? এই ধরণের চিন্তা-ভাবনা থেকেই একটি বিজনেস প্ল্যান দাঁড় করানো প্রয়োজন। এই প্ল্যান তৈরী করতে গিয়ে যে জিনিসটি বেরিয়ে এলো, বছরে ৬০০টি গরু বিক্রির টার্গেট নিয়ে কেউ যদি একটি ফার্ম তৈরী করেন, তাহলে বছরে ২ কোটি মুনাফা লাভ করা সম্ভব! সেটা কিভাবে হতে পারে, ধাপে ধাপে নিচে বর্ণনা করছি।

ধাপ ১ঃ একটি পরিপূর্ণ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরী

আমার ব্যবসায়িক জীবনে দেখেছি, অনেকে হুট করে কোন আইডিয়া মাথায় এলেই ব্যবসায় নেমে যান। কোন পরিকল্পনা করার ধার ধারেন না। অথচ, এটি করা কত যে জরুরী, তা মাঠে নামার পর বুঝা যায়। কিন্তু, তখন আর সময় থাকে না। অযথা প্রতিষ্ঠানের টাকা পানির মত ব্যয় হতে থাকে এমন সব খাতে যা আগে থেকে চিন্তাতেই ছিলো না। ফলে, ব্যবসা লাটে উঠে।

বছরে ৬০০টি গরু বিক্রির উদ্দেশ্য নিয়ে একটি ফার্ম শুরু করার জন্যে একজন ব্যবসায়ীকে ১২ বছরের একটি ব্যবসা পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামতে হবে। ফার্মের অবকাঠামোও সেই ১২ বছরের চিন্তা করেই বানাতে হবে। দরকার হলে, একজন দক্ষ কন্সাল্টেন্টকে দিয়ে ফিজিবিলিটি স্টাডি করে অপারেশন এবং মার্কেটিং পরিকল্পনা দাঁড় করাতে হবে প্রথমেই।

ধাপ ২ঃ ব্যবসায়িক জ্ঞান অর্জন

একজন ব্যবসায়ীর তাঁর নিজের ব্যবসার আদ্যোপান্ত জানাটা জরুরী। এটা সবার আগে হওয়া উচিৎ। প্রথম ধাপে যখন ব্যবসা পরিকল্পনা করা হবে, তখনই ব্যবসায়ী গরুর ফার্মিং-এর ব্যবসায়িক দিক সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে যাবে। যখন তিনি বুঝে যাবেন যে এটা একটি লাভজনক ব্যবসা তখন দ্বিতীয় ধাপ্টি শুরু হবে।

এই ধাপে, গরুর জাত, মোটা-তাজা-করণ পদ্ধতি এবং কোথায় পাওয়া যায় সে সম্পর্কে কিছু ট্রেনিং নিতে হবে। এ ব্যাপারে স্থানীয় পশু সম্পদ অধিদপ্তরে গেলেই মূল্যবান অনেক তথ্য পাওয়া যাবে। ২য় ধাপেই উন্নত জাতের বাচ্চা গরুর আমদানীকারক বা ব্যবসায়ীদের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছে যেতে হবে যাতে সময় মাই বাচ্চা গরু যোগান পাওয়া যায়। তবে, এই ধাপে, কোনক্রমেই কোন গরু কেনা যাবে না।

ধাপ ৩ঃ কোম্পানী গঠন

এই পর্যায়ে এসে একটি লিমিটেড কোম্পানী গঠন এবং ট্রেড লাইসেন্সের জন্যে আবেদন করতে হবে। অনুমতি পাওয়ার জন্যে সর্বোচ্চ ১০ দিন লাগতে পারে। কোম্পানী গঠন করার অনেকগুলোর মাঝে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে যে, ব্যাংকে লোনের জন্যে এপ্লাই করা যাবে।

ধাপ ৪ঃ জমি লিজ

প্রতিটি ব্যাচে ২০০টি গরুর স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশের জন্যে ৩১ বিঘা জায়গা প্রয়োজন। এই ধাপে এসে জমি লিজ নেওয়া শুরু করুন। এমন জায়গা বাছাই করুন যেখানে পরিস্কার পানির উৎস রয়েছে। দরকার হলে প্রয়োজন মোতাবেক পুকুর খোদাই করতে হবে এই জমিতে যাতে গরুগুলোর পানির অভাব না হয়। এরপর চারদিকে বেড়া দেওয়ার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। এই বেড়া ইটের হলে সবচেয়ে ভালো। নাহলে, কাঁটা তার দিয়েও বেড়া দেওয়া যেতে পারে।

ধাপ ৫ঃ ফার্মের অবকাঠামো গঠন

ফার্মের একটি লে-আউট নিজে নিজেই চিন্তা করে বা কোন আর্কিটেক্টকে দিয়ে বানিয়ে অবকাঠামার কাজ শুরু করে দিতে হবে এই ধাপে। ডিজাইন মোতাবেক গরুর থাকার জায়গা, যন্ত্রপাতি রাখার জায়গা, খাবার তৈরীকরণের ঘর, অফিস ঘর এবং শ্রমিক ও গার্ডদের ঘর তৈরী করতে হবে। এছাড়া, গরু চড়ে বেড়ানোর জন্যে কতটুকু জায়গা জুড়ে খোলা মাঠ থাকবে, সেটাও ডিজাইনে রাখতে হবে।

ধাপ ৬ঃ ঘাস লাগানো

এই ধাপে এসে ঘাস লাগানো শুরু করতে হবে। দুই ধরণের ঘাস মাঠে লাগাতে হবে, একটি চায়না ঘাস, আরেকটি নেপিয়ার ৪। তবে, নেপিয়ার ঘাস যেখানে লাগানো হবে, সেই জায়গায় গরুকে চড়ানো যাবে না।

ধাপ ৭ঃ বাচ্চা গরু ক্রয়

দেশে সংকর জাতের ভালো গরু পাওয়া যায়। বিদেশ থেকেও আমদানী করা যেতে পারে। যে জাতই কেনার চিন্তা করেন না কেন, তা যেন ৩০,০০০ টাকার উপরে না হয় সেটা খেয়াল রাখতে হবে। গরুর জাত চিনতে পশুসম্পদ বিজ্ঞানীদের সাহায্য নিন। এজন্যে পরামর্শকও নিয়োগ করা যেতে পারে।

ধাপ ৮ঃ প্রতিদিনের খাবার যোগান

একটি গরু প্রতিদিন যে খাদ্যগুলো খেয়ে থাকে, সেগুলো হচ্ছে- ঘাস, খর, গুড়, লবন ইত্যাদি। এছাড়াও ভিটামিনও দিতে হয়। অনেকে ইউরিয়া ব্যবহার করে থাকেন গরুকে তাড়াতাড়ি বড় করার জন্যে। এছাড়া, বিভিন্ন অসুখ থেকে বাঁচানোর জন্যে ঔষধ ও টিকা দরকার হয়।

ধাপ ৯ঃ ফার্মের জনসম্পদ ব্যবস্থাপনা

৬ ও ৭ নং ধাপের আগে-পরে ফার্মের লোকবল নিয়োগ দিতে হবে। প্রতি ৫টি গরুর রক্ষনাবেক্ষন এবং খাবার যোগান দেওয়ার জন্যে একজন শ্রমিক নিয়োগ দিতে হবে। শ্রমিক দুই ধরণের হয়- দক্ষ এবং অদক্ষ। একটি গরুর ফার্মে দুই ধরণের শ্রমিকই দরকার। শ্রমিকদের দৈনিক কাজে বন্টন এবং হিসেব নেওয়ার জন্যে একজন ফার্ম ম্যানেজারকে নিয়োগ দেওয়া জরুরী। এক্ষেত্রে, পশু সম্পদের উপর পড়া-লেখা করা বা ট্রেইনিং পাওয়া কেউকে নিয়োগ দিলে সুফল পাওয়া যায়। ফার্মের জন্যে গার্ড ও পিয়নও নিয়োগ দিতে হবে প্রয়োজন মোতাবেক। এখানে মনে রাখা জরুরী যে, সময় মত শ্রমিকদের পাওনা না মেটালে দক্ষ শ্রমিক বেশি দিন থাকে না। তাই, শ্রমিকদের পারিশ্রমিক সময় মত পরিশোধ করুন।

ধাপ ১০ঃ গরু বিক্রি

চার মাস পরে ২০০টি গরু বিক্রি করে দিতে হবে। এক্ষেত্রে আগে থেকেই স্থানীয় বাজার এবং এজেন্টদের জানিয়ে রাখাটা জরুরী। দরকার হলে, অন্য জেলাতেও বিক্রি করা যেতে পারে। এছাড়াও, গরুর মাংস রপ্তানীকারকদের সাথে ভালো একটি যোগাযোগ রাখতে হবে যাতে সময় মতো গরু বিক্রি করে দেওয়া যায়।

হিসাব-নিকাশ

এবার আসা যাক, একটি গরুর ফার্ম করতে কত মূলধন নিয়ে নামতে হবে সেই ব্যাপারে। সবার আগে জানাটা জরুরী কোন কোন খাতে ব্যয় করতে হবে। যে ধাপগুলো উপরে উল্লেখিত আছে, সেটার দিকে নজর দিলে বুঝা যায়, নিচের খাতগুলোর জন্যে একজন ব্যবসায়ীকে মূলধন তৈরী রাখতে হবে।

১) কোম্পানীর জন্যে আবেদন, ২) জমি লিজ, ৩) জমি তৈরী, ৪) বিল্ডিং, শেড এবং সিভিল কাজ, ৫) যন্ত্রপাতী, এবং ৭) জেনারেটর। এই Cost-গুলো পুরো ১২ বছরের জন্যে। এই ৭টি খাতের জন্যে ৩১ বিঘার উপর নির্মিত একটি ফার্মের মালিক্পক্ষকে মোট ২,৮০,০০,০০০ টাকা খরচ করতে হবে।

এবার আসা যাক Variable Cost-এর ব্যাপারে। Variable Cost হচ্ছে সেই খরচ যা উঠা-নামা করতে পারে। এই খরচগুলো হচ্ছে-
বছরে ৬০০টি গরুর ক্রয়মূল্য, খাবার ও ঔষধের মূল্য, শ্রমিকদের বেতন এবং বিদ্যুৎ বিল। সেই মোতাবেক, ১ম বছরে, ৩,৩্‌০,৪০,০০০ টাকা খরচ হবে এইসব খাতে।

তবে, এই টাকা একসাথে খরচ হবে না। কেননা, ২০০টি গরু একেকবারে আপনি কিনবেন এবং চার মাস পরে বেচবেন। সেই মোতাবেক প্রতি ৪ মাসে খরচ হবে- ১ কোটি ১০ লক্ষ ১৪ হাজার টাকার মতো। অর্থাৎ, এই টাকা আপনার হাতে সব সময়ে ক্যাশ রাখতে হবে।

সেই হিসেবে, প্রথম বছরে সর্বমোট খরচ হবে- ৩,৯০,১৪,০০০ টাকা। এটাই আপনার বিনিয়োগ। এই টাকা আপনাকে উঠিয়ে নিয়ে আসতে হবে। একটা হিসেব করে দেখা যাক কত দিনে এই টাকা উঠে আসে।

এখন, আসা যাক প্রথম বছরে আয় কত হতে পারে সেই হিসেবে।

২০০টি গরু চার মাস ভালো ভাবে লালন-পালন করতে পারলে প্রতিটি ৬০,০০০ টাকায় বিক্রি করে দেওয়া সম্ভব। ২০০টি গরু ৩ ব্যাচে ব্যাচে বছরে ৬০০টি হয়। এই সব গরু থেকে ৫৮৪ মেট্রিক টন গোবর উৎপন্ন হবে। এই গরু ও গোবর বিক্রি করে আয় হবার সম্ভাবনা ৩ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা। ১ম চার মাসে আয় হবে, ১ কোটি ২৩ লক্ষ টাকা। এই টাকা থেকে ১ কোটি ১০ লক্ষ ১৪ হাজার টাকার বাদ দিলে হাতে থাকবে প্রায় সাড়ে ১২ লক্ষ টাকা, বছরে প্রায় ৩৭.৫০ লক্ষ টাকা।

তাহলে দেখা যাচ্ছে, মাত্র ১০ বছরেই পুরো বিনিয়োগের টাকাটা উঠে তো আসছেই, ১১তম বছরে লাভ থাকছে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা! আপনি যদি ১২-তম বছরে পুরো ব্যবসাটা বেঁচে দেন, তাহলে, আরো কয়েক কোটি টাকা আপনার হাতে থাকবে!

এবার তাহলে শুরু করে দেওয়া যাক! এ সম্পর্কে যে কোন সাহায্যের জন্যে এই ঠিকানায় ই-মেইল করতে পারেন-

আপনাদের সবার জন্যে শুভ কামনা রইলো।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন রিস্ক নেই? গরুর মৃত্যু,ঘাস জমি ডুবে যাওয়া, খরা, গরুর দাম কমে যাওয়া, গরু ছুরি হওয়া, কোন রিস্ক নেই?

১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনি ভালো জাতের গরু, যেমন- ব্রম্মা, কিনলে রিস্ক প্রায় নেই।

ফার্মের জমি উঁচু হতে হবে।

এতো বড় জায়গার কথা বলেছি, কারণ, গরুর খাদ্য যে নেপিয়ার ঘাস, তা নিজেই উৎপাদন করবেন। তাই, খরা কোন ক্ষতি করতে পারবে না।

গত ১২ বছরে কবে গরুর দাম কমে গিয়েছে? বিফ ফেটেনিং মার্কেট সব সময়ে উর্ধ গতি।

চুরি হবে কেন! গার্ডের কথা লিখেছি তো।

তবুও, রিস্ক এনালাইসিস করা প্রয়োজন।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

২| ১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি কোটিপতি হতে পেড়েছেন?

১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

আমি এই বছরে কোটিপতিদের খাতায় নাম লিখিয়েছি। :)

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৩| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

লেখক বলেছেন:

আমি এই বছরে কোটিপতিদের খাতায় নাম লিখিয়েছি। :)

ধন্যবাদ নিরন্তর।

আপনার নিজের ব্যবসার মূলধন কিভাবে সংগ্রহ করেছিলেন? পৈত্রিক সূত্রে কিছু পেয়েছিলেন ? নাকি পুরোটাই নিজের ম্যানেজ করা ? শূন্য হাতে কি কিছু করা সম্ভব? আপনি একজন সফল ব্যক্তি বোঝাই যাচ্ছে।

১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আমি পৈত্রিক সম্পত্তি এবং নিজের আয়, দু'টি মিলেই এই স্থানে পৌঁছেছি।

শূন্য হাত তো থাকে শুধু ভিক্ষুকদের!!!!!!

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৪| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার নিজের মুল ব্যবসা কি?

১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

এটা আমার লিংকডইন প্রোফাইলে লেখা। :)

ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২

কল্পদ্রুম বলেছেন: বাংলা সিনেমার দেখানো পথ আপনার পরিকল্পনাগুলোর থেকেও সহজ।কোটিপতি বিজনেসম্যাগনেটের একমাত্র কন্যাকে বিবাহ করে শ্বশুরের ভুড়িতে ছুরি ঠেকিয়ে সব সম্পত্তি লিখে নেবো।ব্যস!কোটিপতি হয়ে গেলাম।
রাগ করবেন না।আপনার আইডিয়া নিয়ে একদমই ঠাট্টা করছি না।

১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আমার মেয়ে এখনো অনেক ছোট। মাত্র ৭ বছর বয়স।

আপনার আপাততঃ কোন চান্স নেই। :)

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৬| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামে আমরা বার জনে খামার দিয়েছি । এত সহজ না । অভিজ্ঞতা আছে একটু I লিংকডইনে পাবো তাহলে

১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ব্যবসা সহজ তা তো বলিনি! আপনাদের খামার কি বিফ ফেটেনিং-এর?

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৭| ১৯ শে মে, ২০২০ রাত ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আমি এই বছরে কোটিপতিদের খাতায় নাম লিখিয়েছি।
ধন্যবাদ নিরন্তর।

জাস্ট গ্রেট। স্যলুট।

২৩ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৮| ১৯ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:২৬

নতুন বলেছেন: আমি গবাদী পশু পালন, হাস পালন, মধু এই তিনটাই শুরু করবো আস্তে আস্তে, পরিকল্পনা করছি।

কিন্তু দেশের বাইরে কামলা দিয়ে অন্য মানুষকে দিয়ে কাজগুলি করানো রিতিমত অসম্ভব। তবুও দেখছি যদি ছোট আকারে কাউকে দিয়ে করানো যায়। পরে বড় করবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.