নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আকাশটা ছুঁয়ে দেওয়ার চেষ্টায় যেভাবে একজন প্যারা-সেইলর হলাম

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৯



অলওয়েজ বি কুল....নিজের সত্ত্বাকে আকাশে মেলে দেওয়ার চেষ্টা নিজেকে এমন আলাদা এক উচ্চতায় নিয়ে যায় যেখান থেকে পৃথিবী'র সকল বাধাকে তুচ্ছ বলে মনে হয়!..হিমালয় জয় করার সাহস জেগে উঠে!...তাই, আকাশটা ছুঁয়ে দেওয়ার চেষ্টাটা জীবনে একবারের জন্যে হলেও করা উচিৎ । এই ভাবনা থেকেই, সম্প্রতি ৯৬-৯৮ ব্যাচের বন্ধুদের সাথে কক্সবাজার ট্যুরে গিয়ে প্যারাসেইলিং করে এলাম।

প্যারা-সেইলিং কি?ঃ

খুব সোজা কথায় বললে, স্পিড বোটের পিছনে একটি লম্বা দড়ির এক মাথা বেঁধে আর অপর মাথায় একটি প্যারাস্যুট লাগিয়ে স্পিড বোটের টানে নীলাকাশে উড়ে যাওয়াকেই প্যারাসেইলিং বলে ডাকা হয়।

কোথায় পাওয়া যায়ঃ

বাংলাদেশে একমাত্র কক্সবাজারেই প্যারা-সেইলিং করা যায় বলে জানি। সেজন্যে, প্যারাসেইলর হতে হলে আপনাকে প্রথমেই কক্সবাজার ট্যুরের পরিকল্পনা করতে হবে। কক্সবাজারের কলাতলি পয়েন্ট থেকে হিমছড়ির দিকে অটোতে ২৫-৩০ মিনিট দূর সেইলিং পয়েন্টটি।

কখন যাবেন?ঃ

সকালে ১০.৩০-১১.৩০টা প্যারা-সেইলিং করার জন্যে উপযুক্ত সময়। কারণ, সেসময় সমুদ্র পাড়ে বাতাসের বেগ বেশী থাকে। বাতাসের বেগ যত বেশি থাকবে, তত বেশি প্যারা-সেইলিং করতে সুবিধা হয় বলে সেইলিং পয়েন্টের ক্রুরা আমাকে জানালেন।




আমি যেভাবে প্যারাসেইলর হলামঃ

২০২০ সালের নভেম্বরের কোন একদিন ভোরে আমরা বন্ধুরা কক্সবাজারে এসে পৌছালাম। বউ-বাচ্চা ছাড়া অনেক দূর পরে শুধু বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে এই অভিযান। অভিযানই বলবো। কারণ, একটি বাস ভাড়া করে সবার একসাথে যাত্রা একমাত্র ছাত্র জীবনেই হয়েছে। তার উপর, বউকে অনেক বুঝিয়ে ঘরে রেখে আসাটাও ছিলো একটি নতুন রকমের অভিজ্ঞতা! আগামী বছর একসাথে বিদেশ যাত্রা আর কোন বেগানা মেয়ের হাত না ধরার শর্তে বউ আমাকে একা ছাড়তে রাজি হলেন। এরপর, আমাকে আর পায় কে! বন্ধুদের সাথে ভোঁ দৌড়!

যাহোক, কক্সবাজারের দ্বিতীয় দি্ন সকাল। বন্ধুদের সাথে সমুদ্র সৈকতে এসেছি, হঠাৎ, সমুদ্রের বিশালতায় বুকটা হু হু করে উঠলো। আকাশটা যেখানে সমুদ্রে মিলেছে, সেই জায়গার দিকে তাকিয়ে গুণ গুণ করে গেয়ে উঠলাম-

চলো না ঘুরে আসি, অজানাতে,
যেখানে নদী এসে...

এই লাইনে এসে হোঁচট খেলাম। এসেছি সমুদ্রের পাড়ে, আর গান গাইছি নদী তীরের! সেই মুহুর্তে, কেন জানি সাগরের সাথে যুক্ত কোন গান মনে আসছিলো না! মেজাজটাই বিগড়ে গেলো! অনেক ভেবে শেষে একটা গান মনে এলো-

সাগরের সৈকতে, কে যেন দূর হতে,
আমাকে...

এই লাইনে এসে আবারো হোঁচট খেলাম! ইয়া মাবুদ!!! চট-জলদি আশে-পাশে তাকালাম! মনে পড়লো আমার বউ আশে-পাশে নেই! দূর হতে শুধুই রোহিঙ্গা আর রাখাইন টাইপ কিছু মানুষকে এদিকেই তাকিয়ে থাকতে দেখছি যে!




আকাশে মেঘের ঘনঘটাঃ

যাহোক। এবারে, মনে পড়ে গেলো আকাশ ছুঁইবার শখের কথা! কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলাম কোথায় প্যারা-সেইলিং হয়। ব্যাস! একটা ওয়াটার স্কুটারে করে ধেয়ে গেলাম সেইলিং পয়েন্টের দিকে! কিছুক্ষণের মাঝেই পৌঁছে গেলাম নির্দিষ্ট গন্তব্যে।

সেইলিং পয়েন্টে একটি ছাউনিতে একজন স্থানীয় বাঙ্গালীকে বসে থাকতে দেখলাম। তিনি প্রথমেই, আমার দিকে তেরছা চোখে তাকিয়ে কি যেন মাপলেন। তারপরে জিজ্ঞাসা করলেন- ''আপনার ওজন কত?''

আমি বললাম- ''৮২ কেজি।''

তিনি জানালেন যে, আমাকে আকাশে পাঠাতে আরো কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। বাতাসের গতি এখনো আমার জন্যে সুবিধাজনক পর্যায়ে যায়নি। তিনি এমনকি জানালেন, আজ বাতাসের গতিবেগ যদি ভালো না থাকে, আমার ওজনের কারণে আজ আমার বাসনা পূরণ না-ও হতে পারে। কি আর করা! বিরস মুখে ছাউনির এক কোণে বসে থাকলাম!

মেঘ কেটে গিয়ে আকাশে সূর্যের দেখাঃ

এভাবে কতক্ষণ কেটে গিয়েছে বলতে পারবো না। হঠাৎ-ই, ছাউনির ক্রুটি বলে উঠলেন- 'আপনার ভাগ্য ভালো। আজ আমাদের মাস্টার এসেছেন। উনি আপনাকে প্যারা-সেইলিং করাবেন।'

আমি খুশি হয়ে উঠলাম। মনে আবারো জোশ চলে এসেছে। ২০০০ টাকার টিকেট কেটে আকাশকে আরো কাছে টেনে নেবার পথে একধাপ এগুলাম।



একটু ঝাঁকিঃ

দু-রকমের প্যারা-সেইলিং করা যায় কক্সবাজারে। প্রথমটায়- আকাশে উঠিয়ে সমুদ্রের গভীরে উড়িয়ে আনা হয়। দ্বিতীয়টায়- আকাশে উঠিয়ে গভীর সমুদ্রে প্যারা-সেইলরকে এক পর্যায়ে পানির এমন কাছাকাছি নামিয়ে আনা হয় যাতে তিনি পা দিয়ে সমুদ্রের পানি ছুঁতে পারেন।

আমাকে বলা হলো, আমাকে দিয়ে দ্বিতীয়টি হবে না। কারণ, বাতাসের বেগ আজ কম। তার উপর আমার ওজন বেশি। অগত্যা, আমি রাজি হয়ে গেলাম। আকাশে উড়তে পারলেই আমি খুশি!

ক্রুরা আমাকে একটা ফর্মে স্বাক্ষর করতে বললেন। তাতে লেখা বিধি-নিষেধগুলো পড়তে পড়তে মনে একটু ভয়ের ছায়া পড়লো। কয়েক লাইন পড়ে বুঝলাম, প্যারা-সেইলিং করতে হলে কিছু ঝুঁকি আছে! আমি ভয়কে দমন করে সাইন করে দিলাম।

ডি-ব্রিফিংঃ

ফর্মে সাইন করে সমদ্র পাড়ে আসতেই, কয়েকজন ক্রু আমাকে ঘিরে ধরলেন। কোমর আর দু'কাঁধে কিভাবে প্যারাসুট পড়তে হয় তা শিখিয়ে দিতে লাগলেন। আমিও তাঁদের কথা মতো কাজ করতে লাগলাম। ক্রুরা জানালেন, আমাকে আকাশে উঠিয়ে গভীর সমুদ্র থেকে যখন আবার সৈকতের কাছে নিয়ে আসা হবে, তখন ডান কাঁধের উপরে একটি লাল রশি ধরে টান দিতে হবে। তাহলেই, আমি নিচে নেমে পড়বো।



আকাশ এলো কাছে!ঃ

ঘাড় আর কোমরের বেল্টগুলো লাগানো এক পর্যায়ে হঠাৎ-ই সামনের দিকে কোমরে টান অনুভব করলাম। স্পিড বোট চলা শুরু করেছে। আমাকে সামনের দিকে টানছে ওটাই! সামনের দিকে হাল্কা চালে দৌড়া শুরু করলাম। দু'পাশে দু'জন ক্রু। তারাও আমার সাথে দৌড়াচ্ছেন।

কতক্ষণ দৌড়েছি বলতে পারবো না, হঠাৎ-ই বুঝতে পারলাম, আমার পা দুটো শূণ্যে ঝুলছে! কিছু বুঝে উঠার আগে নিজেকে আকাশে আবিস্কার করলাম। নিচে বালুকাবেলায় মানুষদেরকে কত ছোট মনে হচ্ছে! আগে বহুবার প্লেনে চড়েছি। কিন্তু, খালি চোখে কোন বাধা ছাড়াই এভাবে আকাশ দেখা আর মাটির চলমান বস্তুগুলোকে অবলোকন করা এবারই প্রথম! সে এক অন্য রকম অনুভূতি!




আকাশের কোলে আমিঃ

উপরে উঠে আকাশের দিকে তাকালাম। বিশাল শূণ্যতায় আমি একা! খালি চোখে তারাগুলোকে কি দেখা যাবে? কোন এলিয়েন কি সোসারে করে নেমে এসে আমাকে ছোঁ করে নিয়ে যাবে তাদের দেশে? উত্তেজনায় বুকটা ধরফর করে উঠলো!

কিছুক্ষণ নীলাকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। নাহ, কিছু ঘটলো না। কোন এলিয়েন নেমে আসলো না। দিনের বেলা তারাগুলোকে কাছে দেখার আশাতেও গুড়েবালি! তবে, বাতাসের বেগটা নিচের থেকে উপরে একটু বেশি মনে হলো।

এবারে, নিচে তাকালাম। সমুদ্রের পানি কেমন যেন ঘোলা! নীল নয়! এবারে দূর দীগন্তে তাকালাম। সেখানে খুব ছোট ছোট মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে ভেসে থাকতে দেখে মনে হলো- বিশাল সমুদ্রে মানুষগুলোর কেমন লাগে! মাছ ধরতে ধরতে তাঁরা কি হারিয়ে যায় সমুদ্রের বিশালতার কাছে?



আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলাম, হঠাৎ-ই বাতাসের বেগ বেড়ে গেলো। মুখে প্রবল বাতাসের ঝাপটা অনুভব করলাম। আরে! আমি দেখি তীরের দিকে রওনা হয়েছি। নিচের দিকে তাকিয়ে দেখলাম, স্পিডবোটটা বালুকাবেলার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে।

আমার কাঁধ আর কোমরের বেল্টের সামনের দিকে একটি বড় স্টিলের হুক! বাতাসের ধাক্কায় থরথর করে কাঁপছে! আমার মনে হলো- ঐ হুকটি যদি ছূটে যায়, তাহলে হয়তো গভীর সমুদ্রের আকাশে আমি হারিয়ে যাবো! আগে, কতবার আকাশে হারিয়ে যাওয়া নিয়ে মজা করেছি। এখন তা মোটেই হাসি-ঠাট্টার বস্তু বলে মনে হলো না!

ক্র্যাশ ল্যান্ডিংঃ

সৈকতের কাছে আসতেই নিচের দিক হতে হ্যান্ড মাইকের আওয়াজ শুনতে পেলাম। উনারা কি বলছেন বুঝতে পারলাম না। তবে, মনে পড়ে গেলো ডান কাঁধের উপরের লাল দড়ি টানার কথা। উপরে তাকিয়ে লাল দড়িতে হাত দিতে বুঝতে পারলাম ওটা বেজায় রকমের শক্ত! আমি হাত দিয়ে টেনে ঘাড়ের কাছে নামিয়ে আনতে গিয়ে বেগ পেতে লাগলাম।



নিচে নেমে আসছি, তখন, ক্রুরা বলতে লাগলেন- 'এবারে ওটা ছেড়ে দিন। নাহলে, পানিতে পড়বেন।'

আমার কানে ঐ কথাগুলো ঠিক সেই মূহুর্তে পৌছালো না। আমি তখন লাল দড়ি আপ্রাণ চেষ্টায় ঘাড়ের কাছে নামিয়ে আনছি। কিছুক্ষণ পরেই বুঝতে পারলাম আমি এখনো পানি উপরে। প্যারাস্যুট শুদ্ধ আমি পানিতে পড়ে গেলাম। বাতাসের ধাক্কার কয়েক মিটার ছেঁচড়ে নিচের পানিতে নামতেই আমাকে চারপাশ থেকে ক্রুরা ধরে ফেললেন।

কিছুক্ষণ পরে টের পেলাম ডান পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে রক্ত ঝড়ছে! খুড়িয়ে খুঁড়িয়ে সমুদ্র পাড় ধরে হেঁটে চললাম রাস্তার পানে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩০

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: আপনার প্যারা সেইলিং এর গল্প পড়ে আমার এক্সপেডিশান এ যাওয়ার শখ আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে :((

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি ভ্রমন পছন্দ করি। আপনিও মনে হয় তা-ই করেন!

ভ্রমনাভিযানে গেলে আশা করি তা নিয়ে পোস্ট দিবেন।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৭

কনফুসিয়াস বলেছেন: মনে হল, সেদিন আমিই প্যারাসাইকেলিং করছিলাম। ভালবাসা নিবেন জনাব। আল্লাহ আপনাকে সব সময় সুস্থতা দান করুন। আমিন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

আপনিও করেছেন! বাহ! কেমন লেগেছিলো জানাবেন আশা করি।

দোয়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। আপনার দোয়া আল্লাহ কবুল করুন। আমিন।

ভালো থাকুন নিরন্তর।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:২২

অনল চৌধুরী বলেছেন: তাও ভালো যে আপনার রশি ছিড়ে যায় নি। কিছুৃদিন আগে এ্যামেরিকায় ৯০ বছর বয়সী এক লোকের রশি ছিড়ে গেছে কিন্ত তার ক্ষতি হয়নি !!!!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

বাপ রে!!! বড় বাঁচা বেঁচে গিয়েছি মনে হচ্ছে!!!

তবে, সেটা এক দারুণ অভিজ্ঞতা ছিলো।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৫০

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: এর চাইতে টো মনে হ্য় জাপানে এটম বোমা ফালানো সহজ ছিলো।
ভালো থাকুন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


হা, হা, হা!!!! আমার ওজনের কথা বলছেন?!!!!!

জী, ওজনটা অত্যধিক বেড়ে গিয়েছে! কমানোর চেষ্টা করছি।

শুভেচ্ছা নিদারুন।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ইচ্ছা হয়। কিন্তু সাহসের অভাবে পারি নি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

সাহস করে ফেলুন একবার! আমরা আরেকজন প্যারাসেইলর পাবো তাহলে, সঙ্গে একটি রিভিউ ফ্রি!!!!!!

তবে, রাজীব ভাই, অন্যরকম এক অভিজ্ঞতা ছিলো সেই দিন।

ভালো থাকুন নিরন্তর।

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রতিদিন শরীরচর্চা না করলে ওজন কমবে না।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
তা তো অবশ্যই! ওজন কমাতে আমি তাই নাচ শিখছি!!!!

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মেহবুবা বলেছেন: কষ্ট সাধ্য এবং সাহসী অভিযান !
অভিনন্দন ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

সাহসটাই আসল ব্যাপার!!! কয়েকবারের চেষ্টায় সেটার যোগান হওয়ায় প্যারা-সেইলর হতে পেড়েছই!!!

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৯

শোভন শামস বলেছেন: বালিতে চমৎকার প্যারা সেইলিং এবং গ্লাইডিং এর ব্যবস্থা আছে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বালির কথা শুনেছি। তবে, কক্সবাজারেরটাও উপভোগ্য।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.