নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকিস্তানীরা না পারলেও শাইয়্যান এই ঈদে তাঁর ভিতরের হিংসাত্মক শব্দগুলোকে কোরবানী করবে

২৮ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৭



প্রিয় শাইয়্যান,
শব্দ বড় ভয়ংকর জিনিস। মনে রাখবে, শব্দের ভুল প্রয়োগের কারণেই পৃথিবীতে অনেক বড় বড় অপরাধ সংঘঠিত হয়েছে। হলোকাস্ট গ্যাস চেম্বারে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে শুরু হয়নি, বরং এরও অনেক আগে ইহুদীদের প্রতি বিদ্বেষের বিষবাক্য ছড়ানোর মাধ্যমেই হত্যাকাণ্ডের শুরু হয়েছিলো। রুয়ান্ডাতে হুতিদের বিরুদ্ধে, কিংবা মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে হিংসাত্মক বাণী প্রচার জেনোসাইডের শুরু করেছিলো।

শাইয়্যান, তুমি কি পাকিস্তানী দালাল? সেটা কি করে হয়! পাকিস্তান নামক দেশটির ৫ম শ্রেণির পাঠ্য বইয়ে লেখা আছে- ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পর ভারত পূর্ব পাকিস্তানের হিন্দুদের সহযোগিতায় সেখানকার অধিবাসীদের পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলে।

তুমি তো জানো যে, পাকিস্তানের নবম-দশম শ্রেণির বইয়ে লেখা আছে- পূর্ব পাকিস্তানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বহু সংখ্যক হিন্দু শিক্ষক কর্মরত ছিলেন। হিন্দু শিক্ষকেরা বাঙালিদের মনে পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি করে। সেই শ্রেণীর বইয়ে আরো লেখা আছে- পূর্ব পাকিস্তানে প্রায় এক কোটি হিন্দু বাস করত। ভারত তাদের স্বার্থ বাস্তবায়নে এই হিন্দুদেরকে ব্যবহার করে। ভারত পূর্ব পাকিস্তান পৃথক করতে চেয়েছিল। অনেক হিন্দুই ভারতের চর হিসেবে কাজ করে।


ঐ দেশের উচ্চ মাধ্যমিকে বইয়ে লেখা আছে- মার্শাল ল কর্তৃপক্ষ পুর্ব পাকিস্তানে সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। অভিযানে জামায়াতে ইসলামী সশস্ত্র সেচ্ছাসেবক দিয়ে অংশগ্রহণ করে। সামরিক অভিযানের মুখে আওয়ামী লীগের অনেক কর্মী ভারতে পালিয়ে যায় এবং শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহণ করে। ভারত তাদেরকে অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ প্রদান করে এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পূর্ব পাকিস্তানে প্রেরণ করে।

বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানীদের কোমলমতি শিশুদের যখন এইসব হিংসাত্মক বাণী শিখানো হচ্ছে, তখন তুমি কি করবে? অথচ, তুমি কি না নিজের শব্দের দুই বাহক - জিহবা এবং আঙ্গুলকে শাস্তি দেওয়ার কথা চিন্তা করছিলে!!!

আমি জানি, তুমি আমার কথা শুনবে না। তুমি তোমার মাঝের হিংসাত্মক বাণীগুলোকে ঠিকই কোরবানি দিয়ে দিবে। কিন্তু, পাকিস্তানীরা কি তা পারবে?

সময়ই হয়তো তা বলে দিবে।

তোমাকে ঈদ মোবারক!

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:১২

কামাল১৮ বলেছেন: হে মুমিনগণ, ইয়াহূদী ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
কোরআন ৫ঃ৫১
আল্লাহই প্রথম হিংসার বানী ছড়ায়।

২৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৫০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আল্লাহ কি সঠিক কথা বলেননি!!!

আপনি কি হলোকাস্টের জন্যে দায়ী যেসব খ্রিস্টান ছিলো বা আছে, তাদেরকে বন্ধু রূপে নিবেন কি? ফিলিস্তিনে যেসব ইহুদি অত্যাচার করছে, তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গণ্য করবেন কি?

আল্লাহ তো আইনস্টাইন বা আবু আসাদ (রোড টু মক্কার লেখক)-এঁর মতো ইহুদি বা নেলসন ম্যান্ডেলা/মাদার তেরেসার মতো খ্রিস্টানকে বন্ধু হিসেবে নিতে মানা করেননি!!!

আমাদের বুঝে কথা বলা উচিৎ। ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

পাকিস্তানে কি হচ্ছে না হচ্ছে সেটা নিয়ে আমাদের কোন সমস্যা নেই, পাকিস্থান অলরেডি দেউলিয়া।
ইমরানও চাকরি হারিয়ে। দল থেকে বড় দলের নেতাদের হারিয়ে দেউলিয়া।
পাকিস্তান বর্তমানে বাংলাদেশের কোন সমস্যা না।

বাংলাদেশের সমস্যা বাংলাদেশের বাংপাকী।
বাংলাদেশে থেকে বাংলাদেশে খেয়ে পাকিস্তান কে সমর্থন করা একদল বাংপাকি।

২৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৫৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আপনি খুবই নেরো এঙ্গেলে চিন্তা করছেন।

আমি আপনাকে সাহায্য করবো খোলা মনে বড় করে চিন্তা করতে। আপনাকে বিশ্ব নাগরিক হতে হবে।

শিশুরা, তারা যে দেশেরই হোক না কেন, তারা বিশ্ব নাগরিক। এই রকম কোমলমতি শিশুদেরকে পাকিস্তানীরা নষ্ট করতে পারে না।

বাংলাদেশকে এক সময়ে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে হবে। তাই, বাংলাদেশীদেরও সেভাবে চিন্তা করতে হবে যেভাবে মার্কিনী, আর ইউরোপিয়ানরা চিন্তা করে।

ধন্যবাদ।

৩| ২৯ শে জুন, ২০২৩ ভোর ৬:২২

অগ্নিবেশ বলেছেন: সত্যদা, আপনি হিংসার মূল যদি খোজার চেস্টা করেন তবে অবশ্যই আপনাকে কোরান পড়তে হবে। কোরানে বিধর্মীদের পশুদের চেয়েও নিক্ৃষ্ট বলা হয়েছে। আইনস্টাইন, মাদার টেরেসা যতই মহান কাজ করুক না কেন, আল্লাহকে অস্বীকার করার কারনে কখনই বেহস্ত পাবে না, এদিকে পাড়ার ছক্কুমোল্লা খুন রাহাজানি করলেও ইমান থাকার কারনে এক দিন না এক দিন ঠিকই বেহস্তে যাবে। আপনাদের অসুবিধা কি জানেন? আপনারা শুনে মুসলমান, ধর্ম নিতে কথা বলতে আসেন, অথচ কোরান হাদিস বাংলাতে মানে বুঝে একবারো পড়ে দেখেন নাই। হুদাই প্যাঁচাল পাড়েন। মার্কিনিদের মত চিন্তা করবেন আর ইমানও ঠিক রাখবেন? ইসলাম কি এত সহজ? আমি আল্লাহর কাছে মনে প্রানে চাই, বাংলাদেশে শরীয়া কায়েম হোক তবেই আপনাদের মত সুবিধাবাদী মুসলমানেরা টাইট হবে। হরির নাম খাবলা খাবলা। ইদ মোবারক। 

২৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৭:০৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আপনি কি আমাকে আমার পোস্টের মূল টপিক থেকে বের করে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন? :|

ঠিক আছে!!! আমি বের হচ্ছি!

আপনি মনে হয় সূরা আল-হজ্জের ৪০ নং আয়াত পড়েন নাই!!!!

আল্লাহ সেখানে বলেছেন-

যাদেরকে তাদের নিজ বাড়ী-ঘর থেকে অন্যায়ভাবে শুধু এ কারণে বের করে দেয়া হয়েছে যে, তারা বলে, ‘আমাদের রব আল্লাহ’। আর আল্লাহ যদি মানবজাতির একদলকে অপর দল দ্বারা দমন না করতেন, তবে বিধস্ত হয়ে যেত খৃস্টান সন্ন্যাসীদের আশ্রম, গির্জা, ইয়াহূদীদের উপাসনালয় ও মসজিদসমূহ- যেখানে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়। আর আল্লাহ অবশ্যই তাকে সাহায্য করেন, যে তাকে সাহায্য করে। নিশ্চয় আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী।


লক্ষ্য করুন, এখানে মসজিদকে খৃস্টান সন্ন্যাসীদের আশ্রম, গির্জা, ইয়াহূদীদের উপাসনালয়ের সাথে তুলনা করেছেন!!!

এবারে বলুন, আমি ভুল বললাম কোথায়!!!!!

ঈদ মোবারক।

৪| ২৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৭:৪৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: খৃস্টান সন্ন্যাসীদের আশ্রম, গির্জা, ইয়াহূদীদের উপাসনালয় ও মসজিদসমূহ- যেখানে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়। - আল্লাহর নাম যেখানে অধিক স্মরণ হয় সে সব জায়গা ত আল্লাহ রক্ষা করবেই।

আপনি ভালো মানুষ, এই ঈদে আপনি আপনার হিংসা বিদ্বেষ কোরবানি করতে চাইছেন, খুব মহৎ ব্যাপার। এদিকে আল্লহ বলছেন।
“অমুসলিমরা নির্বোধ”
সূরা বাকারাহ-এর ১৭১ নং আয়াতে, যারা ঈমান আনে নি তাদেরকে গরু-ছাগলের সাথে তুলনা করা হয়েছে। আবার, বধির, বোবা ও অন্ধও বলা হয়েছে।

“অমুসলিমরা জালিম”
সূরা বাকারাহ-এর ২৫৪ নং আয়াতে, কাফির বা যারা ইসলামে বিশ্বাস করে না তাদেরকে জালিম বলা হয়েছে।

“অমুসলিমরা পশুর চেয়ে অধম”
সূরা আল-ফুরক্বান-এর ৪৪ নং আয়াতে, অবিশ্বাসীদেরকে পশুর চেয়েও অধম বলা হয়েছে।

“অমুসলিমরা নাপাক”
সূরা আত-তাওবাহ-এর ২৮ নং আয়াতে, মুশরিকদেরকে নাপাক বলা হয়েছে।

“অমুসলিমরা সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব”
সূরা আল-আনফাল-এর ৫৫ নং আয়াতে, যারা ইসলামে বিশ্বাস করে না তাদেরকে সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব বলা হয়েছে।

পোষ্টের বাইরে যাচ্ছি না। আমি যেটা বোঝাতে চাচ্ছি সেটা হল আপনি মুমিন হলে দয়া মায়া দেখাবেন মুসলমানদের সাথে। কাফেরদের সাথে ভালো ব্যবহার কেন করবেন?

২৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:০৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




আপনি আমাকে আগের এক কমেন্টে বলেছিলেন যে, আমি যেন কুরআন ভালো করে পড়ে নিয়ে কথা বলি। তাই, ধরে নিচ্ছি, আপনি কুরআন ও সুন্নাহ ভালো করে জেনেই কথা বলছেন।

আপনি লিখেছেন-
"পোষ্টের বাইরে যাচ্ছি না। আমি যেটা বোঝাতে চাচ্ছি সেটা হল আপনি মুমিন হলে দয়া মায়া দেখাবেন মুসলমানদের সাথে। কাফেরদের সাথে ভালো ব্যবহার কেন করবেন?"
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

আমি ভালো ব্যবহার করবো এই কারণে যে, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল (সা) ভালো ব্যবহার করেছেন এবং করতে বলেছেন।

আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে মাত্র ১টি আয়াতই যথেষ্ট বলে মনে করি।----

যারা দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ি থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের সঙ্গে সদাচরণ করতে ও তাদের প্রতি ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালোবাসেন। আল্লাহ তো তোমাদের তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেছেন, যারা দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের সাথে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে এবং তোমাদেরকে বের করার কাজে একে অন্যের সহযোগিতা করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে তারা জালিম। -সূরা মুমতাহিনা : ৮-৯

----------> এখানে এটা স্পষ্ট যে, ভালো মানুষ সে যে-ই হোক না কেন, তাঁর সাথে বন্ধুত্ব করতে আল্লাহ নিষেধ করেন নাই।


প্রতিবেশী সম্পর্কে এই হাদিসটাও প্রমাণ হিসেবে আসতে পারে-

‘যদি সে তোমার কাছে ঋণ চায় তাহলে ঋণ দেবে, যদি তোমার সহযোগিতা চায় তাহলে তাকে সহযোগিতা করবে, যদি সে অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে তার খোঁজখবর নেবে, তার কোনোকিছুর প্রয়োজন হলে তাকে তা দেবে, সে অভাবগ্রস্ত হয়ে পড়লে তার খোঁজখবর নেবে, যখন সে ভালো কিছু লাভ করবে তখন তাকে শুভেচ্ছা জানাবে, যদি সে বিপদে পড়ে তাহলে সান্ত্বনা দেবে, মৃত্যুবরণ করলে তার জানাযায় শরিক হবে, তার অনুমতি ছাড়া তোমার ঘর এত উঁচু করবে না যে তার ঘরে বাতাস ঢুকতে পারে না, কোনো ভালো খাবার রান্না করলে তাকে এর ঘ্রাণ ছড়িয়ে কষ্ট দেবে না, তবে যদি তার ঘরেও সে খাবার থেকে কিছু পৌঁছে দাও। যখন কোনো ফল কিনে তোমার বাড়িতে নেবে তখন হাদিয়াস্বরূপ তাকে সেখান থেকে কিছু দেবে। [খারায়েতী, তবারানী, আবুশ শায়খ- ফাতহুল বারী[2], খ. ১০, পৃ. ৫১৯, কিতাবুল আদব, বাব-৩১]


আশা করি আর কিছু বলা লাগবে না। ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৮:১৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: পাকিস্তানীরা কখনই বাঙ্গালীদের মুসলমান হিসাবে মান্যতা দেয় নি, বাংলাদেশের বেশীরভাগ মুসলমানরা হচ্ছে মাত্র কয়েক প্রজন্ম আগে হিন্দু থেকে কনভার্টেড মুসলমান, যার মধ্যে সিংহ ভাগই হল আবার নীচ বর্নের হিন্দু। এদের আচার আচরন কথা বার্তা খাওয়া দাওয়া, উতৎসব অনুষ্ঠান সবই হিন্দুদের মত। এরা খাটো তার উপর কালো, মেয়েরাও বেপর্দা। এদিকে আমাদের পাকি ভাইদের কি নূরানী চেহারা! মাসাল্লাহ। এই হিন্দুরা মুর্তি পুজা করে, এর চেয়ে বড় শিরক আর নেই।

সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
অধ্যায়ঃ ৯/ জিহাদ
১৮২. মুশরিকদের এলাকায় অবস্থান সম্পর্কে
২৭৮৭। সামুরাহ ইবনু জুনদুব (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ কেউ কোনো মুশরিকের সাহচর্যে থাকলে এবং তাদের সাথে বসবাস করলে সে তাদেরই মতো।(1)
(1). সহীহ।
হাদিসের মানঃ সহি

নিজেকে মুসলমান হিসাবে দাবী করতে হলে, কোরান হাদিস শুধু পড়লেই হবে না, আমলও করতে হবে। এগুলো আপাত দৃষ্টিতে মানবতা বিরোধী মনে হলেও, এগুলো মানা ছাড়া মুমিনদের আর কোনো গতি নেই। আল্লাহই নিশ্চয় ভালো জানেন।

৬| ২৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় শ্যাইয়ান ভাই।
আজ কোনো তর্কে যাবো না। আজ ঈদের দিন।
ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইলো।

৭| ২৯ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: @শ্যাইয়ান,অগ্নিবেশ, কোরানে আসলে দুই রকমই বলা হয়েছে।তাই আব্বাসী চরমোনাইকে বলে কাফের আর চরমোনাই আব্বাসীকে বলে কাফের।তারা কি আপনার আমার থেকে ইসলাম কম জানে।অবশ্যই না।
আবার দুই জনই ঠিক।মক্কার ইসলাম আর মদিনার ইসলাম সম্পুর্ন আলাদা।এটা জানতে হলে মাক্কি সূরা আর মাদানী সূরা আলাদা করে পড়তে হবে।মক্কায় মদকে ভালো বলেছে,মদিনায় মদকে হারাম বলেছে।মক্কায় তোমার ধর্ম তোমার্,আমার ধর্ম আমার বলেছে,মদিনায় নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে,যেখানে পাও হত্যা করো।
তাই হরেক রকমের ইসলাম আছে।যে যেটা ফলো করে।সবার পক্ষেই কোরানের যুক্তি আছে।

৮| ৩০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: সত্যপথিক শাইয়্যান,




কোরবানী যদি ত্যাগের মহিমা প্রদর্শন হয়ে থাকে তবে আপনার ভেতরের হিংসা-বিদ্বেষকে ত্যাগ করার ইচ্ছেটা পূর্ণ হোক এই কামনা.......

৯| ০১ লা জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: পাকিস্তানের পাঠ্য বইতে হিন্দু শব্দটা কি উল্লেখ আছে? কোন স্ক্রীনশট আছে? কোন দেশের পাঠ্যপুস্তকে সেই দেশেরই একটা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সম্পর্কে এরকম হিংসাত্মক বাক্য কি থাকতে পারে? এটা কি আদৌ সম্ভব?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.