নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
কয়েক হাজার বছরের ইতিহাস আমাদের এই সোনার বাংলার। এই বাংলা এতোটাই সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী ছিলো যে, ইতিহাসবীদরা বলেন, মহাবীর আলেকজান্ডার পর্যন্ত আমাদের এই ভূমি তথা বাংলা আক্রমণের সাহস পান নাই। তাই, প্রশ্ন আসে, খোদাতায়ালা কি সমৃদ্ধ এই ভূমে কোন রাসূল, নবী বা পয়গম্বর পাঠান নাই?
ভারতবর্ষীয় বিখ্যাত জ্ঞানী, মুসলমানদের ইমামদের একজন হযরত মোজাদ্দেদ আল ফেছানী (রা)-এর মতে, অন্যান্য জাতির মতো, ভারতবর্ষেও পয়গম্বর পাঠানো হয়েছিলো। তাঁদের কারোরই অনুসারীর সংখ্যা ৩ এর অধিক ছিলো না।
আসলে, রাসূল, নবী বা পয়গম্বর আরবী/ফার্সী শব্দ। সেহেতু, বাংলা ভাষায় রাসূল, নবী বা পয়গম্বরদের কি নামে ডাকা হতো তা আমাদের কারোরই জানা নেই। যেহেতু, খোদা যখন কোন জাতিতে/গ্রামবাসীদের/সম্প্রদায়ে পয়গম্বর পাঠাতেন, তাঁরা সেই অঞ্চলের মানুষই হতেন। ফলে, তাঁরা সেই ভূমির আঞ্চলিক ভাষাতেই কথা বলতেন কিংবা সেই অঞ্চলের ভাষাতেই কিতাবপ্রাপ্ত হতেন।
আমাদের সোনার বাংলায় যেসব পয়গম্বর এসেছিলেন, তাঁরা বাংলা ভাষীই ছিলেন, তা বলাই বাহুল্য। হয়তো তাঁদেরকে রাসূল, নবী বা পয়গম্বর না বলে অন্য নামে ডাকা হতো। আর, যেহেতু, তাঁদের অনুসারীর সংখ্যা খুব কম ছিলো, তখন কয়েক শত বা হাজার বছর পরে পরবর্তী প্রজন্মগুলোর তাঁদেরকে চেনাটা খুব কষ্টকর হয়ে দাঁড়াবে, তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নাই।
সেজন্যে, আমাদের সোনার বাংলাতে কোন রাসূল, নবী বা পয়গম্বর আসেন নাই, তা যেন কেউ না ভাবেন।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
নবী-রাসূলরা নিজ নিজ জাতির ভাষায় কথা বলতেন।
চীনেও নবী-রাসূল-পয়গম্বর আসার কথা। তাঁরা চায়নিজ ভাষাতেই কথা বলতেন।
ধন্যবাদ।
২| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি যদি বিরক্ত না হন তাহলে একটা প্রশ্ন করতাম ভাইয়্যু, চাইলে উত্তর নাও দিতে পারেন।
প্রশ্নটি হচ্ছে: তাহলে আমাদের উপর কেন আরবী চাপিয়ে দেওয়া হলো? আরবীর ব্যখ্যা, বিশ্লেষণ, তরজমা ইত্যাদি নিয়ে কি এলাহি কান্ড ঘটে যাচ্ছে দেশে। বিশ্বের পঞ্চম অবস্থানে থাকা একটি ভাষার জনগোষ্ঠীর জন্য আলাদা একজন নবী পাঠালে কি সমস্যা হতো? তাহলে আমাদের আর অন্য জাতির নবীকে ফলো করতে হতো না।
ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভালো প্রশ্ন।
আপনি যদি খোদায় বিশ্বাস করে থাকেন, এই পবিত্র রমজান মাসে খোদাকে প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করুন, প্লিজ। উত্তর পেয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: কয়েক হাজার বছর আগে এই বাংলায় যদি নবী পয়গম্বর এসেও থাকেন তারা বাংলা ভাষায় কথা বলেছিল আপনি নিশ্চিত? (যেহেতু শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ কে ধরা হয় তবে নুন্যতম ১৪০০ বছরের বেশী আগে আসতে হবে)
কয়েক হাজার বছর আগে বাংলা ভাষার কি রূপ ছিল?
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বঙ্গের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। কয়েক হাজার বছরের পুরনো। এক্ষেত্রে, মোবাশশের আলী স্যারের 'বাংলাদেশের সন্ধানে' বইটি পড়ে দেখতে পারেন।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
নিমো বলেছেন: ভাইজান ১৪০০ বছর আগে হঠাৎ করে আল্লাহর মনে হলো আর নবী পাঠানোর দরকার নাই ? এটার ব্যাখ্যাটা যদি একটু দিতেন।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভালো প্রশ্ন। আপনার জানা উচিৎ, আমি আল্লাহ নই! আমি পৃথিবীতে নবী-রাসূল পাঠানো শুরু করি নাই।
যিনি নবী-রাসূল পাঠানোর প্রজেক্ট বন্ধ করে দিয়েছেন, তাঁকে জিজ্ঞাসা করুন, প্লিজ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি যদি খোদায় বিশ্বাস করে থাকেন, এই পবিত্র রমজান মাসে খোদাকে প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করুন, প্লিজ। -
আচ্ছা ঠিক আছে, আমি তাহলে আমাদের ব্লগের অত্যন্ত বুজুর্গ এক ব্লগার মহাজগতিকচিন্তা সাহেবকে প্রশ্নটি জিগ্যেস করবোনে, তিনি মাঝে মধ্যেই রাতে আল্লাহপাকের সাথে কথা বলেন।
উত্তর দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
খোদার সাথে কথা বলতে কোন মিডিয়া লাগে না।
আপনি নিজে একবার চেষ্টা করে দেখুন না, প্লিজ। যেহেতু, প্রশ্নটা আপনার নিজের।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই অঞ্চলে নবী আসার সম্ভাবনা খুবই কম।
তার পরিবর্তে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে অলি আউলিয়ারা এসেছিলেন এটাই আসলে প্রমাণিত।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
এই অঞ্চলে নবী আসার সম্ভাবনা খুবই কম কেন জানতে পারি, প্লিজ?
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:ভালো প্রশ্ন। আপনার জানা উচিৎ, আমি আল্লাহ নই!
আল্লাহ শব্দটা আল ও ইলাহ থেকে এসেছে। আল মানে দ্যা আর ইলাহ মানে ক্রিয়েটর। আপনি যেহেতু রোবট ক্রিয়েট করেছেন, তাই রোবটদের জন্য আপনি...
[
sb]
লেখক বলেছেন:আমি পৃথিবীতে নবী-রাসূল পাঠানো শুরু করি নাই।
কিন্তু জেনে বসে রয়েছেন যে, বাংলাদেশেও রাসূল, নবী বা পয়গম্বররা এসেছিলেন।বাংলাদেশে পাঠানো আসমানী কিতাবের নাম কী ?
লেখক বলেছেন:যিনি নবী-রাসূল পাঠানোর প্রজেক্ট বন্ধ করে দিয়েছেন, তাঁকে জিজ্ঞাসা করুন, প্লিজ।
উনিতো বললো সামু ব্লগে এসে আপনাকে অথবা মহাজগতিক চিন্তাকে জিজ্ঞাসা করতে। আল-আমিন ৪২০ হাড্ডি থেকে মুরগী বানানোর ধান্দবাজি ব্যবসা ধরায় উনার থেকে জানতে নিধেধ করেছেন।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনার যুক্তিতে কিছু ভুল আছে। ধরিয়ে দেই?
১) আমি রোবট ক্রিয়েট করি নাই। রোবটের মেটারিয়েল বা যৌগ যে মৌল পদার্থ দ্বারা তৈরী, সেই মেটারিয়েলগুলো জোড়াতালি দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। তাই, আমার বিজ্ঞানীদের আপনি জোড়াতালিবাজ বলতে পারেন, বড় জোর!
২) জী, আমি জানি, বাংলাদেশেও রাসূল, নবী বা পয়গম্বররা এসেছিলেন। পবিত্র কোরআনে এই তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৩) বাংলাদেশে পাঠানো আসমানী কিতাবের নাম আমার জানা নেই। কেন জানা নেই, সেটা আমার এই পোস্টে উল্লেখ করেছি।
৪) ঠিক আছে। আমি চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নের উত্তর জানার। আমাকে ৩ দিন পরে একবার মনে করিয়ে দিবেন, প্লিজ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।
৯| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পয়গাম্বর এসে থাকলেও সাকসেস পায়নি,সাকসেস আরব থেকে এসেছে,ছড়িয়েছে আল সেফানী রা পর্যন্ত।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সাকসেস পান নাই। সেটা বলাই বাহুল্য।
ধন্যবাদ।
১০| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
.... রাঃ লিখতে গিয়ে ইমোজী চলে এসেছে,দুঃখিত।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
নামটাও ভুল করেছেন। উনার নাম মোজাদ্দেদ আল ফেছানী।
শুভেচ্ছা।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এই বিষয়ে কেউ আগ্রহী থাকলে ডা. জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল সুরেশ্বরী এর লেখা বই পড়তে পারেন।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমার তাঁদের কারো লেখা পড়া হয় নাই।
ধন্যবাদ।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ডা. জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল সুরেশ্বরী এটি একজনেরই নাম। পীর মানুষতো তাই নাম একটু বড়। নামটা আসলে আরো বড়, আমি ছোট করে লিখেছি।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি ভেবেছি, আপনি ডাঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীরের নামও বলেছেন।
ধন্যবাদ।
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫২০
লেখক বলেছেন:
এই অঞ্চলে নবী আসার সম্ভাবনা খুবই কম কেন জানতে পারি, প্লিজ।
এ পর্যন্ত যতটুকু পড়েছি তাতে দেখেছি যেই অঞ্চলের মানুষ অত্যন্ত খারাপ একটা পর্যায়ে চলে যায় তখন সে অঞ্চলের মানুষকে হেদায়েতের জন্য আল্লাহ সুবহানাতায়ালা নবী ও রাসূল প্রেরণ করে থাকেন।
ইতিহাসে দেখা যায় যে বাংলাদেশের এই অঞ্চল হাজার হাজার বছর আগে থেকেই অনেক ভালো মানুষের বসবাস।
এই অঞ্চলের মানুষ কখনোই অন্য অঞ্চলে গিয়ে আক্রমণ করে নাই ।
বরং নিজেরা যথেষ্ট সুখ-শান্তির সাথে বসবাস করছিল এবং অন্যায় অত্যাচার সেই ভাবে ছিল না ।
সুতরাং এদের হেদায়েতের জন্য নবী রাসুল পাঠানোর দরকার ছিল না ।
তার চেয়ে নবী রাসূলদের পক্ষের লোকজন এখানে এসে ধর্মের জ্ঞান দিয়ে গেছেন ।
সেটা যথেষ্ট।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:ঃ বাংলাদেশের এই অঞ্চল হাজার হাজার বছর আগে থেকেই অনেক ভালো মানুষের বসবাস।
===================
ইতিহাস তা বলে না, সাজ্জাদ ভাই। অন্যান্য দেশের মতো, আমাদের দেশও অনেক ঘাত-প্রতিঘাতে মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। যেমন- রাজা অশোকের সময়ে জৈন ধর্মাবলম্বীদের উপড়ে অনেক অত্যাচার হয়। কোন একটা কারণে তিনি ১৬০০০ আজিবিককে হত্যা পর্যন্ত করেছিলেন!
এরকম আরও ঘটনা আছে।
তাই, আমাদের ভূমিতে নবী-রাসূল আসতেই পারেন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
আলেকজান্ডার পশ্চিম ভারতে থাকতেই ম্যালেরিয়া কিংবা ফ্লু'তে বাংলা আছে বলে জানার কথা নয়।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আলেকজান্ডার বাংলার অস্তিত্ব জানতেন। সেই সময়ে, বাংলাকে তিনি গঙ্গারিডি জাতি বা নন্দরাজ্য নামে জানতেন।
সিসিলির ঐতিহাসিক ডায়োডোরাস লিখেছেন - এক পর্যায়ে, মহাবীর আলেকজান্ডার পাঞ্জাবের বিপাশা নদীর পশ্চিম তীরে থামেন। তিনি নদীর অপর প্রান্তের 'নন্দরাজ্য'-এর শক্তি সম্পর্কে জানতে পারেন।
ডায়াডরাস ও কুন্টাল কার্টিয়াস রুফাস ঐতিহাসিকদ্বয় নন্দরাজ্যের সৈন্যবিভাগের কথা এভাবে লিখেছেন-
"পদাতিক সৈন্য ২ লক্ষ, অশ্বারোহী সৈন্য ২০ হাজার, রথ ২ হাজার, এবং ৩-৪ হাজার হাতি।"
এই নন্দ্ররাজ্যই ছিলো তৎকালীন বাংলা।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৩৮
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: বঙ্গের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। কয়েক হাজার বছরের পুরনো। এক্ষেত্রে, মোবাশশের আলী স্যারের 'বাংলাদেশের সন্ধানে' বইটি পড়ে দেখতে পারেন।
বইটা পড়তে হবে
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বইটি লাগলে আমাকে বলবেন, প্লিজ।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:০৭
আলামিন১০৪ বলেছেন: আপনি একজনের রেফারেন্স দিয়ে বললেন যে, বাংলাদেশ আগত নবীর অনুসারী ৩ জন ছিল..এ তথ্য উনি কোথায় পেয়েছেন বলে আপনার ধারনা? অথচ, আল-কোরআনের বর্ণনায় দেখা যায় যে, যে সব রাসুলদের প্রত্যাখ্যান করা হয় সে স্থানের জনপদসমূহ আল্লাহ ধ্বংশ করে দেন।
বাংলাদেশের ইতিহাস অনেক পুরনো, অতীতে এ অঞ্চল বঙ্গ নামে পরিচিত ছিল এবং আর্যদের আগমনের পূর্বে ভারত উপমহাদেশসহ এখানে দ্রাবিড় (বেটে ও কালো) জাতি বাস করত । আর্যরা ছিল একেশ্বরবাদী এবং তারা এক স্রষ্টার উপাসনা করত এবং আমার ধারনা তাঁরা ইব্রাহীম (আঃ) (আব্রাহাম<আব্রাম<রাম) অনুসারী ছিলেন। এরাঁ এখানে সনাতন ধর্মের প্রসার ঘটান ও অনার্যের সাথে মিশ্রণে এক সংকর জাতির উদ্ভব ঘটে।
তবে দ্রাবিড় জাতির ইতিহাস অনেক পুরনো এবং ধারনা করা হয় এদেরই কোন এক দল পাপুয়া নিউগিনি সহ অস্ট্রেলিয়ায়
প্রথম অধিবাসী হিসেবে বসবাস শুরু করে।
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: নবী এখনো আসছে ভবিষ্যতেও অসবে।কাদিয়ানিদের নবী আছে,আহাম্মদিয়াদে নবী আছে।৪২০০ ধর্মের অনেক ধর্মের নবী বর্তমান।আমরা যেমন তাদের নবীকে মানি না তাঁরাও আমাদের নবীকে মানে না।সর্বজন স্বীকৃত কোন নবী নাই।
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বঙ্গ অঞ্চলে যেটা ছিল সেটাকে আপনি বলতে পারেন রাজায় রাজায় যুদ্ধ ।
রাজায় রাজায় যুদ্ধ হলে সেই যুদ্ধ থামাতে আসলে নবী-রাসূল প্রেরণের কোন দরকার আছে বলে মনে হয় না ।
যদি সেটাই দরকার হতো তাহলে এখন কিন্তু বেশ কয়েকটি জায়গায় নবীর দরকার হয়ে পড়েছে ।
যেমন প্যালেস্টাইন অঞ্চলে একজন নবী দরকার।
ইউক্রেন অঞ্চলে একজন নদী দরকার ।
বার্মা অঞ্চলের জন্য এক জন নবী দরকার ।
এ রকম আরো অঞ্চল আপনি পাবেন যেখানে পরিস্থিতি সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য সত্যি সত্যি একজন নবীর দরকার হয়ে পড়েছে।
১৯| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
রাজীব নুর বলেছেন: শাইয়ান ভাই, পোষ্ট পড়লাম। মন্তব্য গুলোও পড়লাম।
এই রমজানে আপনার সাথে একসাথে ইফতারী করতে পারবো?
২০| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার ধারণা, আজ থেকে দেড় দুই হাজার বছর আগে জন্মগ্রহণ করতে পারলে বিশিষ্ট ওয়াজকারী আল্লামা গিয়াস উদ্দিন আত তাহেরী নবী হতে পারতেন।
আমার কাছে অন্তত তাই মনে হয়।
তোর অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে মানুষকে ধরে রাখার।
২১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০০
ধুলো মেঘ বলেছেন: শ্রীকৃষ্ণের জীবনের সাথে ইবরাহীম ও মুসা (আ) জীবনের কোন মিল খুঁজে পান কি? তিনজনেরই জন্ম হওয়া নিয়ে সংশয় ছিল, তিনজনেই মাতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন। তিনজনেই প্রবল প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিলেন নিজেদের সীমিত শক্তির দ্বারা তাদেরকে পরাস্ত করেছিলেন। তিনজনেরই বিশাল অনুসারী দল আছে। তিনজনেরই জীবন কাহিনীর কোন না কোন রেকর্ড আছে।
কিন্তু যাদের কোন রেকর্ড নেই, তাদের সম্পর্কে আমরা কিভাবে জানতে পারবো?
কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী, প্রতিটি জনপদেই বার্তাবাহক পাঠানো হয়েছিল। তো, বাংলা মুল্লুকে সেই সময়ে যদি কোন জনপদ গড়ে ওঠে, তাহলে অবশ্যই সেখানে নবী পাঠানো হয়েছিল। কুরআনে অনেক নবীর উল্লেখ আছে, যাদেরকে কোথায় পাঠানো হয়েছিল, সে সম্পর্কে কেউই পরিষ্কারভাবে অবগত নয়। এদের মধ্যে দুই একজনকে হয়তোবা বাংলায়ও পাঠানো হয়েছিল। আমরা আর কতটুকু জানি?
২২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
নতুন বলেছেন: এই ভাবনা বেশি সম্প্রসারিত হইলে অনেক পীরের মুরেদরা তাদের পীর বা দাদা পীরকে নবী বলে দাবি শুরু করবে।
তখন অনেক কেরামতের কাহিনি পাবেন সেই দাবীর পক্ষে।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি যতদূর জানি নবী-রাসুলরদের আবির্ভাবের উর্ভর ভূমি হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য, ওটা তাদের আদি ব্যবসা।
এছাড়া পৃথিবীর অন্য কোথাও নবী রাসুলের আবির্ভাবের কোন খবর আমি পাইনি।
আচ্ছা চায়নাতে যে নবী এসেছিলেন তিনি কি চাইনিজ ভাষায় কথা বলতেন?