নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
স্বাধীনতার পরে ৮০% বাংলাদেশী চরম দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করতো, এখন সেরকম মানুষের সংখ্যা ২০%-এর নিচে। তবুও, ৩৫ মিলিয়ন বাংলাদেশী এখনো চরম দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সরকার ২০২৩ অর্থ বছরে ২৫৫২.৯৩ বিলিয়ন টাকা ব্যয় করে।
যদি এই ৩৫ মিলিয়ন মানুষকে যদি দারিদ্র্য সীমা থেকে বের করে নিয়ে আসা যায়, এই মানুষগুলোর যে ক্রয় ক্ষমতা তৈরী হবে, তা পূরণ করতে যেসব ব্যবসা তৈরী হবে, সেইসব ব্যবসায় নতুন চাকরী সৃষ্টি হওয়া থেকে শুরু করে সরকারে ট্যাক্স দিতে সক্ষম সিটিজেনের স্মংখ্যা বেড়ে যাবে।
এখন, বাংলাদেশ সরকার এই বিশাল অর্থ থেকে কত টাকা ব্য করলে এই ৩৫ মিলিয়ন বাংলাদেশীকে চরম দারিদ্র্য সীমা থেকে বের করে নিতে পারবে? একটি সরকারের লক্ষ্য কি এটাই হওয়া উচিৎ নয়? আমার মনে হয়, আমাদের বর্তমান বিপ্লবী সরকার তেমন চিন্তাই করছেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বিপ্লব নয় বলে যাদের ধারণা তারা বিপ্লবের সংজ্ঞা জানেন না।
ধন্যবাদ।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শিক্ষার মানোন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনের কোন বিকল্প নেই।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
এগুলোর সমাধান ছাড়া দেশ এগুবে না।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ৫৩ বছর হয়েছে দেশ স্বাধীন হয়েছে। অথচ আজও আমাদের করুন দশা।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভবিষ্যতে আমরা আরও ভালো করবো।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রথমত এটা বিপ্লব নয়। এখন যদি রেড রেভ্যুলেশন বলেন তবে ঠিক আছে। কালার বিপ্লব গুলো সাধারণ রেজিম চেঞ্জ করার জন্য হয়ে থাকে ।
আমাদের অন্তবর্তীকালীন সরকার ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে তেমন সচেতন নয় রেদার বিরোধিতা দেখা গিয়ে পাঠ্যপুস্তকে ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে। দ্বিতীয়ত সরকার সয়াবিন তেল নিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের সাথে ভুল বাণিজ্য করে অনেক টাকা গচ্ছা দিয়েছে। বিনিয়োগ কমে গিয়েছে কারণ সরকার অনির্বাচিত। অর্থনীতির গ্রোথ শ্লথ হয়ে গেছে খোদ আইএমএফ বলছে। কনস্ট্রাকশনের কাজ অফ তাই শ্রমিকেরা বেকার। তার মধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সঠিক পদক্ষেপ না নেয়ার কারণে গার্মেন্টস গুলোতে শ্রমিক অশান্তির ফলশ্রতিতে অর্ডার কমে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অর্ডার কমে গেছে। বেক্সিমকো গ্রুপের পোশাক কারখানা গুলোকে যতটুকু সাহায্য করা দরকার ছিলো তা করতে পারেনি সরকার। এখন বেক্সিমকো গ্রুপ ৩০ হাজার শ্রমিক ছাটাই করার কথা ভাবছে। প্রতিদিন রাস্তার পাশে অবৈধ বাজার উচ্ছেদ করতে গিয়ে সরকার-ছাত্র বনাম ব্যবসায়ীদের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। ব্যবসা করার নতুন জায়গা না দিলে এমন উচ্ছেদ কাজে আসবে না। অটোরিকশার ঝামেলা মাথার উপর ঝুলছে। সরকারি চাকুরির নিয়োগ পরীক্ষা অফ হয়ে গেছে। কিন্তু আসিফ মাহমুদ বলছে ৮০ হাজার নাকি নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে। কিভাবে হলো কোথায় হলো কেউ বলতে পারছে না। এখন এই সরকার যত দ্রুত নির্বাচন দিয়ে চলে যাবে ততই মঙ্গল। বেকার সমস্যা দূর করা এই সরকারের কাজ নয়।