![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চিৎকার করে কাদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যাথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার।
মংগলবার শেষ হয়েছে টানা পন্চম দফা ৮৩ ঘন্টা সড়ক , রেল ও নৌপথের অবরোধ। রাজনৈতিক কর্মসুচির নামে সারা দেশে দীর্ঘদিন ধর চলছে সহিংসতা। আন্দোলনের নামে একশ্রেনীর দুর্বৃত্ত গাছ কেটে যানবাহন চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছে। প্রতিদিনই বিভিন্ন যায়গায় দেখা যায় রাস্তার পাশের গাছ কেটে সাবাড় করা হচ্ছে এবং সেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে রস্তার প্রতিন্ধকতার কাজে।দুর্বৃত্তদের হাতথেকে শত বছরের পুরনো গাছও রক্ষা পাচ্ছেনা। আমরা এভাবে গাছ কাটার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
Click This Link
২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
শামীম মুসতফা বলেছেন: আমরা মুক্তি চাই .......।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: বাংলাদেশ অপার সম্পদ এবং সম্ভাবনায় পূর্ণ একটি দেশ । কিন্তু তারপরও এই দেশ কাঙ্খিত ভাবে এগিয়ে যেতে পারছে না । এর কি কারণ ? এর মুল কারন হলো সঠিক ও যোগ্য এবং দেশ প্রেমিক নেতৃত্বের অভাব।।আর রাস্ট্রীয় সর্বচ্চো পর্যায় হতে সর্ব নিম্নপর্যায় পর্যন্ত দূর্নীতি ।আমরা সকলেই জানি যে,আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না ।সবাই নিজের জন্যেই রাজনীতি করে । বড়জোর নিজ পরিবারের জন্য। সে বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীই হোক আর বিরোধীদলীয় নেত্রীই হোক,এরশাদ সাহেবই হোক আর সাবেক প্রেসিডেন্ট বদরূদ্দোজা চৌধূরীই হোক। সে ৭১'রণান্গনে বীর যোদ্বা আবদুল কাদের সিদ্দীকিই হোক আর দেলোয়ার হোসেন সাইদীই (দেইল্ল্যা রাজাকার) হোক। সাকাচৌই হোক আর তেতুঁল হুজুর(যদিও এদের নামের সাথে হুজুর শব্দটি লেখা ঠিক নয )শফি সাহেবই হোক। এদের মধ্যে কেউ একত্তরের চেতনা ফেরী করে বন্ধু বেশে শত্রু প্রতিবেশী দাদাদের আশির্বাদের(!) জন্য দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়,কেউ বা জাতীয়তাবাদী চেতনা ফেরী করে বন্ধুবেশি শত্রু , বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের আস্থা অর্জনের জন্য সবকিছু করার অন্গীকার করে,কেউ ইসলাম রক্ষার দোহাই দিয়ে জণগনের জানমালের ক্ষতি করে বেড়ায় ইত্যাদি ইত্যাদি ।সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাছ্ছে যে, বাংলাদেশের অভ্যণ্তরীণ রাজনৈতিক জটিলতার সুযোগে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপতি-পররাষ্ট্র মণ্ত্রী-রাষ্ট্রদুত ,জাতিসংঘের মহাসচিব -বিশেষ দুত ইত্যাদি সকলে আন্তর্জাতিক কূটণৈতিক শিষ্টাচার লং্ঘন করে বাংলাদেশের অভ্যণ্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে যাছ্ছে । আর আমাদেরদেশপ্রেমিক(???) নেতা-নেত্রীগণ সাদরে বরণ করছে । শু তাই নয় , আয়োজন করে একে অপরের বিরূদ্দে তাদের কাছে নালীশ দিছ্ছে । একজনতো আরো একধাপ এগিয়ে জিএসপি সুবিধা বািতলের আবেদন পর্যন্ত করেছে। হায়রে দেশপ্রেম ???
মূলতঃ এরা সকলেই এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। সেটা হলো দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চ ত্যাগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি আওড়াও , জণগন নামক একদল গাধাঁর সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাও ।আর দূর্নীতির মাধ্যমে জনগনকে ন্যয্য অধিকার থেকে বন্চিত করে রাস্ট্রের কোটি কোটি টাকা চুরি করে টাকার পাহাড় গড়ে তোল । তাদের সময় কোথায় দেশ ও জনগকে নিয়ে ভাবার ।আর তারই ফলে আজকে বাংলাদেশে কাঙ্খিত উন্নয়ন হছছে না । পদ্না সেতু হচছে না ্বার্ন ইউনিট সহ প্রয়োজনীয় অনেক কিছূই হচছে না । হচছে আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার।
আর এ জন্য চাই না ভোটের পূণঃ প্রচলন ।একটি নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের অধিকার রয়েছে তাঁর এলাকার কোনো প্রার্থী পছন্দ না হলে ‘না ভোটের’ মাধ্যমে সবাইকে প্রত্যাখ্যান করার। ‘নেতিবাচক ভোট নির্বাচনে বিশুদ্ধতা এবং নতুন উদ্দীপনা জোগাবে।’ একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে ব্যালট পেপারে অথবা ইভিএমের শেষের অংশে ও বোতামে রাখতে হবে ‘ওপরের কাউকে নয়’ ভোটারদের জন্য বিকল্প। এ ধরনের ভোটের ব্যবস্থা প্রায় ১৩টি দেশে বিদ্যমান। এমনকি ভারতীয় পার্লামেন্টেও বিদ্যমান। পার্লামেন্টের সদস্যরা যেকোনো ভোটে অনুপস্থিত বোতামে টিপে ভোট দিতে পারলে ভোটাররা পারবেন না কেন।২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের ইতিহাসে ভোটাররা প্রথমবারের মতো ‘না ভোট’ প্রয়োগ করেছিলো। ওই সময় জারী করা অধ্যাদেশের ধারা ৩১(৫) (বিবি)-তে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যাতে ব্যালট পেপারের সবশেষের প্রার্থীর স্থানে লেখা থাকবে ‘ওপরের কাউকে নয়’ এবং ভোটারদের সহজ পরিচিতির জন্য মার্কা রাখা হয় ‘ক্রস’ (X)। শুধু ওই ধারাতেই নয়, এ প্রক্রিয়ায় কোনো সংসদীয় এলাকায় ৫০ শতাংশের ওপরে ভোট প্রদান করা হলে পুনরায় নির্বাচন করার বিষয়টি নতুন ধারা ৪০এ-তে সংযুক্ত করা হয়েছিল।তখন সারা দেশে মোট প্রদত্ত ছয় কোটি ৯৭ লাখ ৫৯ হাজার ২১০ ভোটের মধ্যে তিন লাখ ৮২ হাজার ৪৩৭টি ‘না ভোট’ দেওয়া হয়েছিল। আরও উল্লেখ্য যে, ওই নির্বাচনে ৩৮টি দল অংশগ্রহণ করলেও মাত্র ছয়টি দল ‘না ভোটের’ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছিল। তার মানে এই যে, ‘না ভোট’ সপ্তম স্থানে ছিল।ওই সময়ে ‘না ভোট’ বা ‘ওপরের কাউকে নয়’ বিষয়টি সময়ের অভাবে যথেষ্টভাবে প্রচারিত হয়নি। তবু বহু তরুণ ভোটারের মধ্যে বিষয়টি যথেষ্ট চর্চিত হয়েছিল। ঢাকার একটি আসনে সবচেয়ে বেশি ‘না ভোট’ পড়েছিল, তবে তা পুনর্নির্বাচনের পর্যায়ে যায়নি। এই নতুনত্ব ভোটারদের মধ্যে ক্রমেই যথেষ্ট আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়। অনেক ভোটার শুধু ‘না ভোট’ বা ‘ওপরের কাউকে নয়’ অধিকারের বিষয়টি যুক্ত করার কারণেই ভোটকেন্দ্রে গিয়েছিলেন। এই ধারা নিয়ে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল এবং রাজনীতিবিদেরা মোটেও সন্তুষ্ট ছিলেন না।তাই শেখ হাসিনা সরকার এ বিষয়ের সংযোজন আইনে রূপান্তরিত করার সময় বাদ দেয় এবং বিএনপি অন্তত এই বিষয়ে সরকারের সাথে দ্বিমত করননি।আজও অনেক ভোটার জানেন না, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের এই ধারাগুলো ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে সংসদ কর্তৃক পাসকৃত আইনের ধারা ৩১-এর সংশোধনী (খ) ও (গ) দ্বারা বিলুপ্ত করা হয়, কাজেই ৪০ (এ)-এর কার্যকারিতা আর থাকল না। সম্প্রতি আমাদের দেশে ‘না ভোট’ পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য উচচ আদালতে রীট আবেদন করা হয়েছে ।
আমরা আশা করি, আমাদের বিচার বিভাগ জনগনের মৌলিক অধিকার রক্ষার্থে নির্বাচন কমিশনকে শক্তি জোগাবে।