নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শামিম ইশতিয়াক, জন্ম ময়মনসিংহ জেলার জাতীয় কবির শৈশব কাটাবো ত্রিশাল উপজেলায়,বিএসএস অনার্স (অর্থনীতি) নিয়ে বর্তমানে অধ্যায়নরত আছেন, এছাড়াও ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সমমান) পাশ করেছেন, শামিম ইশতিয়াক নিজেকে একজন কবিতাসক্ত হিসেবে পরিচয় দিলেও

শামিম ইশতিয়াক

শামিম ইশতিয়াক জন্ম ৭ জুলাই, জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলামের শৈশবের স্মৃতি বিজরিত ময়মনসিংহের ত্রিশালে। অর্থনীতি তে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেন আনন্দ মোহন কলেজ থেকে, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কামিল মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন, এছাড়াও আইন শিক্ষায় এল এল বি শেষ করেন। ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখি শুরু, বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ শুরু করেন, পাশাপাশি দৈনিক, সাপ্তাহিক মাসিক পত্রিকাগুলোতে লেখালেখি শুরু করেন, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কবিতা, গল্প, রম্য রচনা, কলাম, ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বিভিন্ন পুস্তক, ম্যাগাজিন, পত্রিকায়, রয়েছে কবিতা আবৃত্তির কালেকশন। ভ্রমণকাহিনী লেখার পাশাপাশি দেশ ভ্রমণেও তিনি পরিচিত মুখ, পরিচালনা করেন ভ্রমণ এজেন্সি। তিনি জাতীয় দৈনিকে সাংবাদিকতা শুরু করেন পাশাপাশি তিনি তিনি সম্পাদনা করেছেন কয়েকটি সাপ্তাহিক পত্রিকা, সাহিত্য পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল । সামাজিক, সেচ্ছাসেবী ও সাহিত্য সংগঠনের তিনি দায়িত্বশীল ও নিয়মিত সদস্য হিসেবে কাজ করে এসেছেন। সাহিত্য চর্চা ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি সম্মাননা পদক, পুরস্কার লাভ করেছেন।

শামিম ইশতিয়াক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানবতা! সেটা আবার কি?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

মানবতা! সেটা আজকাল জাদুঘরেই মানানসই.
বিলুপ্তপ্রায় মানবতা শব্দটার জোড় প্রয়োগ দেখে আমি বড্ড বিনোদন পাই,
বিশ্ববিবেক বলতে কিছুই নাই, সব মিডিয়ার সৃষ্টি,
যদি তাই না হতো তাহলে
সিরিয়ায় সন্ত্রাসীদের অবস্থানে হামলার কথা বলে দেশটিতে অত্যাধুনিক স্টিলথ যুদ্ধবিমান এফ-২২ মোতায়েন করতোনা যুক্তরাষ্ট্র। আর এই পদক্ষেপের পরেই আবার সিরিয়ায় সর্বাধুনিক দুটি যুদ্ধবিমান পাঠাতোনা রাশিয়া।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক যুদ্ধ পর্যবেক্ষণ গ্রুপের বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায়, ২০১৩ সালে রাসায়নিক অস্ত্রের হামলার পর টানা নতুম করে একসঙ্গে এতো বেশি বেসামরিক মানুষের মৃত্যু এটাই প্রথম।
বুঝতে পারতেছেন কি হচ্ছে সেখানে?
সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপর নাই’ – জ্ঞান হওয়ার পর থেকে এ কথাটিকেই ‘মন্ত্র’ ভেবেছি, ভালোবেসেছি মানবজাতিকে৷ অথচ আজ মানুষ মানুষের রক্ত দিয়ে নিজেদের কলঙ্কিত করছে৷
আজ মানুষ এর বসত করার মত অবস্থা নেই সেখানে, আমি কয়েকটি ভিডিও দেখলাম চোখের পানি আটকাতে পারলাম না, এদের কাছে প্রাণের কোন মূল্য নেই, এরা এতটাই পাষাণমূর্তি যে তাদের কাছে শিশুদের জন্যেও একটু মায়া দয়া নেই,
বিশ্ব রাজনীতিরর বলি এসব নিরিহ মানুষদের জন্য দূর কিছু করার না থাকলে তাদের আহাজারি সহ্য করার ক্ষমতাটা হইয়ে উঠেনা আমাদের,
যেখানে আমরা দূরে থেকে সহ্য করতে পারিনা সেখানে তারা কিভাবে এই অন্যায় অত্যাচার কে হজম করছে তা একটাবার ভাবলেই শরিরের লোমকূপ জুরে ঘাম এসে যায়,
আর যারা এই নির্মম অত্যাচার এর খলনায়ক তারাই বা কি করে এমন পাশবিকতা করছে? প্রশ্ন থেকেই যায় তারা কি মানুষের কাতারের কেউ নাকি পশুদল এর কোন এক জানুয়ার????

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.